08-08-2024, 10:43 PM
(This post was last modified: 10-08-2024, 05:20 PM by Godhuli Alo. Edited 1 time in total. Edited 1 time in total.)
মঈন বেশ ভালো ভাবেই গ্রহণ করলো আমাকে। শৈশব, কৈশোর একসাথে কেটেছে বলে আত্মার একটা বন্ধন ছিল আমাদের ভেতর। মাঝখানের তিক্ত অভিজ্ঞতাটা হয়তো সময়ের ব্যবধানে ম্লান হয়ে গেছে ওর কাছে। নিজেদের ক্যারিয়ার নিয়ে এই কথা, সেই কথার মাঝে মায়ের কথাটা তুলতেই সংকোচ হচ্ছিল। একটা সময় সব দ্বিধা ঝেড়ে ফেলে জানতে চাইলাম মায়ের কথা। মঈন দেখলাম বেশ সহজ ভাবেই নিলো ব্যাপারটা। এমনকি এটাও জানালো যে এখন তাদের দুটো ছেলেমেয়ে আছে। সুবিধে বুঝে আমিও মায়ের সাথে দেখা করার আবদার করলাম। মঈন বললো, আচ্ছা দাড়া। অফিস থেকে ছুটি নিয়ে নেই। আমি নিজেই নিয়ে যাচ্ছি তোকে।
মঈনের নিজের গাড়িতে চড়েই ছুটলাম আমার কাঙ্ক্ষিত গন্তব্যের পথে।
মঈন বললো, মাকে সারপ্রাইজ দিতে হবে। দরজার সামনে তুই দাড়াবি আর আমি তোর পেছনে। দরজা খুলেই যাতে মা তোকে দেখতে পায়। ওর কথামতোই আমি দরজার সামনে দাঁড়িয়ে কলিং বেল বাজালাম। কিছুক্ষণ পর মা দরজা খুললো। প্রথমে চিনতেই পারলো না আমাকে। কিছু সময় ধরে নিরীক্ষণ করে আবেগে চেঁচিয়ে বললো, মৃণাল! সাথে সাথেই মঈন পেছন থেকে বেরিয়ে এসে বললো, চিনতে পেরেছ তাহলে? যে রকম লম্বা চওড়া হয়ে গেছে আমি তো ভেবেছিলাম চিনবেই না। মা বিহবলতা কাটিয়ে বলে উঠলো, আয় আয় ভেতরে আয়।
নিজের সংগ্রাম, প্রতিষ্ঠা লাভ আর বর্তমান অবস্থা নিয়ে গল্প করতে করতে অনেকটা সময় কেটে গেলো। এর ফাঁকেই মা দুপুরের রান্না শেষ করলেন। মা, ভাই আর ছোট দুই ভাইবোনের সাথে দুপুরের খাবার খেলাম যারা আমার ভাইপো-ভাইঝিও। অদ্ভুত একটা সম্পর্ক ওদের সাথে। খাওয়া দাওয়ার পর কিছুক্ষণ বিশ্রাম নিয়ে আমি ফেরার তাগাদা দিলাম। মঈন বললো, দাড়া আমিও বের হবো তোর সাথে। মাকে বলে আসি। বলেই সে ভেতরে ডাইনিং রুমে ঢুকে বললো, মা আমরা তাহলে এখন গেলাম।
তারপর মা যেনো ফিসফিসিয়ে কি বললেন যা আমি ঠিক শুনতে পেলাম না। কিন্তু জবাবে মঈন নিচু স্বরে যা বললো তা ঠিকই শুনলাম। ও বললো, না না। আজ ওসব হবে না। মৃণাল বসে আছে। ওর সাথেই বের হবো। আজ আর সম্ভব না।
মা কিছুক্ষণ চুপ থেকে চাপা স্বরে যা বললো তাও আমি ঠিক বুঝলাম। সে বললো, আর কিছু না হোক, একটু দুধ অন্তত খেয়ে যা। আবার কবে আসতে পারবি তার তো ঠিক নেই।
মঈন এবার বিরক্ত হয়ে বললো, উফ! তুমি পারো বটে। দাঁড়াও, মৃণালকে ওয়েট করতে বলে আসি।
এরপর মঈন ড্রইংরুমে ঢুকে আমাকে বললো- মৃণাল, তুই একটু পাঁচ মিনিট বোস। আমি আসছি।
বলেই সে তাড়াতাড়ি ভেতরে চলে গেলো। তারপরেই বেডরুমের দরজা লাগানোর শব্দ পেলাম। এরপরেই আমার পাঁচ বছর বয়সী ভাইটা ড্রইংরুমে এসে ঢুকলো। আমার কাছে ব্যাপারটা পরিষ্কার হয়ে গেলো। মা তখন মঈনকে সেক্সের জন্য আহবান করেছিল। কিন্তু মঈন ব্যস্ততার অজুহাতে কাটিয়ে যেতে চাইছিল। তখন মা শুধু একটু তার দুধ খেয়ে যাবার মিনতি করেছিল। তাতে সম্মত হয়েই মঈন এখন বেডরুমের দরজা লক করে মায়ের দুধ খাচ্ছে। আর পাঁচ বছর বয়সী ছেলেটাকে ঘর থেকে বের করে দিয়েছে এজন্যই। এক বছর বয়সী মেয়েটা হয়তো ঘুমোচ্ছে বা জেগে থাকলেও সে তো আর কিছু বুঝবে না। ঈর্ষায় আমার সারা গা জ্বলে গেলো। আর কামনাতে তো সারা শরীরে আগুন দাউ লাউ করে জ্বলতে লাগলো। লিঙ্গখানা প্যান্টের ভেতর ফুলে ফেঁপে প্যান্ট ছিঁড়ে বের হবার উপক্রম। মাকে পাবার বাসনা আরো কয়েক গুণ বেড়ে গেলো।
মঈনের নিজের গাড়িতে চড়েই ছুটলাম আমার কাঙ্ক্ষিত গন্তব্যের পথে।
মঈন বললো, মাকে সারপ্রাইজ দিতে হবে। দরজার সামনে তুই দাড়াবি আর আমি তোর পেছনে। দরজা খুলেই যাতে মা তোকে দেখতে পায়। ওর কথামতোই আমি দরজার সামনে দাঁড়িয়ে কলিং বেল বাজালাম। কিছুক্ষণ পর মা দরজা খুললো। প্রথমে চিনতেই পারলো না আমাকে। কিছু সময় ধরে নিরীক্ষণ করে আবেগে চেঁচিয়ে বললো, মৃণাল! সাথে সাথেই মঈন পেছন থেকে বেরিয়ে এসে বললো, চিনতে পেরেছ তাহলে? যে রকম লম্বা চওড়া হয়ে গেছে আমি তো ভেবেছিলাম চিনবেই না। মা বিহবলতা কাটিয়ে বলে উঠলো, আয় আয় ভেতরে আয়।
নিজের সংগ্রাম, প্রতিষ্ঠা লাভ আর বর্তমান অবস্থা নিয়ে গল্প করতে করতে অনেকটা সময় কেটে গেলো। এর ফাঁকেই মা দুপুরের রান্না শেষ করলেন। মা, ভাই আর ছোট দুই ভাইবোনের সাথে দুপুরের খাবার খেলাম যারা আমার ভাইপো-ভাইঝিও। অদ্ভুত একটা সম্পর্ক ওদের সাথে। খাওয়া দাওয়ার পর কিছুক্ষণ বিশ্রাম নিয়ে আমি ফেরার তাগাদা দিলাম। মঈন বললো, দাড়া আমিও বের হবো তোর সাথে। মাকে বলে আসি। বলেই সে ভেতরে ডাইনিং রুমে ঢুকে বললো, মা আমরা তাহলে এখন গেলাম।
তারপর মা যেনো ফিসফিসিয়ে কি বললেন যা আমি ঠিক শুনতে পেলাম না। কিন্তু জবাবে মঈন নিচু স্বরে যা বললো তা ঠিকই শুনলাম। ও বললো, না না। আজ ওসব হবে না। মৃণাল বসে আছে। ওর সাথেই বের হবো। আজ আর সম্ভব না।
মা কিছুক্ষণ চুপ থেকে চাপা স্বরে যা বললো তাও আমি ঠিক বুঝলাম। সে বললো, আর কিছু না হোক, একটু দুধ অন্তত খেয়ে যা। আবার কবে আসতে পারবি তার তো ঠিক নেই।
মঈন এবার বিরক্ত হয়ে বললো, উফ! তুমি পারো বটে। দাঁড়াও, মৃণালকে ওয়েট করতে বলে আসি।
এরপর মঈন ড্রইংরুমে ঢুকে আমাকে বললো- মৃণাল, তুই একটু পাঁচ মিনিট বোস। আমি আসছি।
বলেই সে তাড়াতাড়ি ভেতরে চলে গেলো। তারপরেই বেডরুমের দরজা লাগানোর শব্দ পেলাম। এরপরেই আমার পাঁচ বছর বয়সী ভাইটা ড্রইংরুমে এসে ঢুকলো। আমার কাছে ব্যাপারটা পরিষ্কার হয়ে গেলো। মা তখন মঈনকে সেক্সের জন্য আহবান করেছিল। কিন্তু মঈন ব্যস্ততার অজুহাতে কাটিয়ে যেতে চাইছিল। তখন মা শুধু একটু তার দুধ খেয়ে যাবার মিনতি করেছিল। তাতে সম্মত হয়েই মঈন এখন বেডরুমের দরজা লক করে মায়ের দুধ খাচ্ছে। আর পাঁচ বছর বয়সী ছেলেটাকে ঘর থেকে বের করে দিয়েছে এজন্যই। এক বছর বয়সী মেয়েটা হয়তো ঘুমোচ্ছে বা জেগে থাকলেও সে তো আর কিছু বুঝবে না। ঈর্ষায় আমার সারা গা জ্বলে গেলো। আর কামনাতে তো সারা শরীরে আগুন দাউ লাউ করে জ্বলতে লাগলো। লিঙ্গখানা প্যান্টের ভেতর ফুলে ফেঁপে প্যান্ট ছিঁড়ে বের হবার উপক্রম। মাকে পাবার বাসনা আরো কয়েক গুণ বেড়ে গেলো।