03-08-2024, 08:57 AM
(২৪)
মন্দারমনি থাকা কালীন ভিকির বাবা ওর কথা শুনে ফোন এ জানতে চায় ঘটনাটা। ভিকির বন্ধু আর ওর মা আগেই জেনে গেছিল তাই বাবা কে বেশী বোঝাতে হয়না। ও বাবা মার এক সন্তান, তাছাড়া কাকলির আর ভিকির ছবি দেখেছে সাহিল এর কাছ থেকে। ভিকির বাবা বলে মন্দারমনি থেকে ওখানে ফিরতে। মন্দারমনি সফর সংক্ষিপ্ত করে ওরা ফিরে আসে। কাকলির ভয় করছিল কি কি ঘটবে কিন্তু ভিভকির বাবা মা ওকে সানন্দে ঘরে তুলে নেয়। ইতিমধ্যে এলাকায় এটাও জানা জানি হয়ে গেছে যে মৈনাক ওর কাজের বউ এর সাথে স্বামী স্ত্রী হিসাবে রাত কাটাচ্ছে তাই মৈনাক এর কাছ থেকে কাকলির ছাড় পেতে বেশী দেরি হয়না। যে কদিন আইনি ব্যবস্থা না হয় সেই কদিন ছেলে কে নিয়ে ভিকির নিউ টাউন এর ফ্ল্যাট এ থেকে যায়। ছেলেকে নামি কলেজে ভর্তি করে দেয় ভিকির বাবা, অই কলেজের কমিটি তে আছেন উনি। ৬ মাস পরে আইনি ব্যবস্থা মিটিয়ে নিয়ে ভিকির বাবা পার্টি দেয় কাকলি আর ভিকির বিয়ের। সামাজিক উপায়ে সবাই কে জানিয়ে ঘরে তোলে কাকলি কে। সেই অনুষ্ঠানে মৈনাক ও রমাকে নিমন্ত্রন করে ইচ্ছে করে কিন্তু ওরা আসেনা, রত্না যায়।
ওপর দিকে মৈনাক আর রমা তাদের সুখের নীড়ে জীবন অতিবাহিত করতে থাকে। মৈনাক ও বিয়ে করবে বলে ঠিক করে একদিন সকালে রমা জানান দেয় ও মা হতে চলেছে। রমার মা বাবার গ্রামে ওদের বিয়ে হয়। কলকাতার ফ্ল্যাট এ ফিরে আসে মধুচন্দ্রিমা কাটিয়ে।
বদলে যাওয়া সমাজের বদলানো ছবি আলোচনায় আসে চায়ের দোকানে। সাধারণ মানুষের এসব আর গায়ে লাগে না আজকাল। জীবনের গতি আর প্রতিদিনের দৌড় সব ভুলিয়ে দেয়, শুধু সামনে থাকে বেঁচে থাকার লড়াই।
মন্দারমনি থাকা কালীন ভিকির বাবা ওর কথা শুনে ফোন এ জানতে চায় ঘটনাটা। ভিকির বন্ধু আর ওর মা আগেই জেনে গেছিল তাই বাবা কে বেশী বোঝাতে হয়না। ও বাবা মার এক সন্তান, তাছাড়া কাকলির আর ভিকির ছবি দেখেছে সাহিল এর কাছ থেকে। ভিকির বাবা বলে মন্দারমনি থেকে ওখানে ফিরতে। মন্দারমনি সফর সংক্ষিপ্ত করে ওরা ফিরে আসে। কাকলির ভয় করছিল কি কি ঘটবে কিন্তু ভিভকির বাবা মা ওকে সানন্দে ঘরে তুলে নেয়। ইতিমধ্যে এলাকায় এটাও জানা জানি হয়ে গেছে যে মৈনাক ওর কাজের বউ এর সাথে স্বামী স্ত্রী হিসাবে রাত কাটাচ্ছে তাই মৈনাক এর কাছ থেকে কাকলির ছাড় পেতে বেশী দেরি হয়না। যে কদিন আইনি ব্যবস্থা না হয় সেই কদিন ছেলে কে নিয়ে ভিকির নিউ টাউন এর ফ্ল্যাট এ থেকে যায়। ছেলেকে নামি কলেজে ভর্তি করে দেয় ভিকির বাবা, অই কলেজের কমিটি তে আছেন উনি। ৬ মাস পরে আইনি ব্যবস্থা মিটিয়ে নিয়ে ভিকির বাবা পার্টি দেয় কাকলি আর ভিকির বিয়ের। সামাজিক উপায়ে সবাই কে জানিয়ে ঘরে তোলে কাকলি কে। সেই অনুষ্ঠানে মৈনাক ও রমাকে নিমন্ত্রন করে ইচ্ছে করে কিন্তু ওরা আসেনা, রত্না যায়।
ওপর দিকে মৈনাক আর রমা তাদের সুখের নীড়ে জীবন অতিবাহিত করতে থাকে। মৈনাক ও বিয়ে করবে বলে ঠিক করে একদিন সকালে রমা জানান দেয় ও মা হতে চলেছে। রমার মা বাবার গ্রামে ওদের বিয়ে হয়। কলকাতার ফ্ল্যাট এ ফিরে আসে মধুচন্দ্রিমা কাটিয়ে।
বদলে যাওয়া সমাজের বদলানো ছবি আলোচনায় আসে চায়ের দোকানে। সাধারণ মানুষের এসব আর গায়ে লাগে না আজকাল। জীবনের গতি আর প্রতিদিনের দৌড় সব ভুলিয়ে দেয়, শুধু সামনে থাকে বেঁচে থাকার লড়াই।
এখানেই গল্পের সমাপ্তি।