15-07-2024, 09:31 PM
মা কি দেব আজকে।
আমি ইস কিছুই বোঝেনা যেন। আমার কি লাগবে তুমি বোঝ না। বাবা গেলে হবে তো।
মা জানিনা আমার প্রান বেড়িয়ে যাচ্ছিল ওই পায়ে লাগাতে আজকে হবে না একদম।
আমি না মা অমন বলনা দিদি আসলে তো সুযোগ পাবো না তার আগে একবার হলে শরীর ঠান্ডা থাকবে। দেবে তো মা।
মা সে দেখা যাবে এখন কাজ কর আর হ্যা যদি দেখি দিদির সাথে সময় কাটাচ্ছ তো আর দেব না কোনদিন। মনে থাকবে তো।
আমি মাকে পেলে কে চায় দিদিকে আর দিদিকে কেন আমি আর কাউকে চাই না শুধু আমার মাকে চাই। আমার মা থাকলেই হবে।
এরমধ্যে বাবা বাজার করে ফিরে এল আর বলল মা ছেলে কি প্লানিং হচ্ছে শুনি।
মা বলল তুমি তো প্লান করে মেয়ে জামাইকে আনতে যাচ্ছ আমি আর বাবু ভাবছি এইসময় যাই বাপের বাড়ি ঘুরে আসি থাকো তোমরা বাপ মেয়ে আমরা মা ছেলে চলে যাই এই বলে মা হেসে দিল।
বাবা বলল না ওরা বেড়িয়ে যাক তারপর না হয় একদিন গিয়ে থেকে এস। আর হ্যা কাকিমা বলল তোমরা কিসের চাষ করছ আমাকে তো বললে না কোথায় চাষ করছ আমাকে বলছে সার কিনে দিতে কোন খলা কোপাচ্ছে ছেলে।
মা বলল তোমার হাট ছাড়া কিছুর খোজ নেওয়ার সময় আছে নাকি ওই যে পূর্ব পাশের খোলা ওকানে ভাবছি চাষ করব তাই বাবুকে বলেছিলাম কুপিয়ে দিতে।
বাবা তাই বল আমি ভাবলাম আবার কিসের চাষ করবে।
আমি বললাম না বাবা গাছের ছায়া তো না হলে ভালো ফসল হত। আজকে ভাবছি কোপাবো। এই বলে কাশি দিলাম কয়েকটা।
বাবা না দরকার নেই কালকে ঘরে তুমি কফ ফেলে রেখে দিয়েছ আগে সুস্থ হও তারপর এখন দরকার নেই কোপানোর।
মা বলল তোমার ছেলের কথা বলনা ঠিক সময় পেলে কুপিয়ে দেবে, বারন করি শোনে না লোকে দেখলে কি বলবে ছেলেকে দিয়ে কাজ করায়। থাক বাবা কোপাতে হবে না লোক ঠিক করে নেব।
আমি না দরকার নেই আমি থাকতে আবার লোক লাগবে কেন আমিই করে নেব লোকের দরকার নেই। তুমি তো বল তোর মতন কেউ পারে না, জান বাবা মা কি বলে মা বলে তোর বাবাও তোর মতন পারে না। আর এখন না না বলছে।
মা বলল তোর বাবা তোর মতন পারে এখন বয়স হয়েছে না হাপিয়ে যায় কাজ করতে গেলে। তুই করিস সময় সুযোগ মতন ফাঁকা সময়ে। আর কি বলেছি। আর হ্যা তুমি কখন যাবে তুমি গেলে আমি ওকে নিয়ে যাবো ক্ষেতে চাষ করতে।
বাবা আমি যাবো ভাবছি এই দুপুরের পড়ে। আর তুই কিছু খেয়েছিস যা না একটু গরু গুলোকে একটু খর কুটা দিয়ে আয়।
আমি আচ্ছা বলে চলে এলাম ওখান থেকে। খর কুটা জল দিয়ে এলাম মা বাবা বসে গল্প করছে।
বাবা কিরে হয়ে গেছে দেওয়া।
আমি হ্যা
মা তবে ক্ষেতে বস তোর বাবা আবার মালি পাড়ায় যাবে কি কেনার আছে দুজনে খেয়ে নে।
মা আমাদের খেতে দিল দুজনে খেয়ে নিলাম তারপর বাবা উঠে মালি পাড়ায় গেল, মা খাচ্ছিল আমি বসা।
আমি মাকে বললাম কোন ক্ষেত চাষ করার কথা বলেছ বাবাকে এই বলে মায়ের দু পায়ের ফাকে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে এই টা অন্য পূর্ব পাশের ক্ষেত কোনটা।
মা বলল তুমি যেটা বুঝেছ সেটা।
আমি মা কাল রাতে কেমন লাগছি;ল। মায়ের খোলা খুব কুপিয়েছি বলো। তবে আরেকটু চুষে দিতে পারলে আমার আরো ভালো লাগত।
মা পাজি আর বলতে হবে না কে আবার এসে যাবে শুনে ফেলবে উতলা হতে হবেনা আজকে দেবো আবার।
পাড়ার এক কাকু এসে বলল কি দেবে বউদি দাদা কোথায় গেল আমার কিছু ডাল ছিল দাদা যদি নিত।
মা বলল আরে ভাই বলনা ছেলের এখন খাওয়ার নতুন নতুন আবদার জেগেছে তাই বলছিলাম আজকে করে দেব।
কাকু কি জিনিস বউদি একা ভাইপো খাবে আমরা পাবো না।
মা বলল করব তারপরে তো ওই আরকি দুধ দিয়ে পায়েস করে দিতে হবে, ওর বাবা বাজার থেকে দুধ নিয়ে এসেছে তাই দিয়ে পায়েস করে দেব। আমার তো দুধ হয়না গরু গাভীন তাই কিনে নিয়ে এসেছে।
কাকু দাও করে দাও ছেলে চেয়েছে কেন দেবে না ওর বাবা কি আমাদের মতন গরীব নাকি যে চাইলেই পাবে না। আচ্ছা দাদাকে বল আমাদের বাড়ি যেন যায় দেখে আসে যেন ভালো মুগ ডাল হয়েছিল আমাদের। আজকে টাকা পেলে ভালো হত মেয়েটার লাগবে।
মা বলল তোমার দাদা তো মালি পারা না মানে মল্লিক পাড়ায় গেছে আসলে বলব বস ভাই, তোমার মেয়ের বয়স কত হল এখন।
কাকু বলল এইত তো ১৮ পার করেছে।
মা বিয়ে দেবে না মেয়েকে।
কাকু ভালো ছেলে তো পাইনা বউদি পেলে দিয়ে দেব। আমি যাই দাদাকে পাঠিয়ে দিও। এই বলে কাকু চলে গেল।
মা বলল এই এক কাজ কর গিয়ে কয়েক্তা কোপ দিয়ে আয় ক্ষেতে না হলে সমস্যা হয়ে যাবে তোর বাবা দেখলে না কুপিয়ে কম কথা হল না।
আমি কোদাল নিয়ে গেলাম এবং বেশ খানিটকা কুপিয়ে রেখে এলাম। এরপর বাড়ি এসে একটু বের হলাম বাজারের দিকে। আমি থাকতে বাবা আসেনি। বাজারে গিয়ে কিছু সময় ক্যারাম খেলে বাড়ি ফিরলাম ১ টার দিকে। কিন্তু ঘরের দরজা বন্ধ ওনারা গেল কোথায় তাই ভাবছি এরপর ঘাটের দিকে গিয়ে মাকে ডাক দিলাম মা ওমা কোথায় গেলে বলে এদিক ওদিক তাকালাম। কাউকে দেখতে পাচ্ছি না। গোয়াল ঘরের আশে পাশে ঘুরে আবার বাড়ির দিকে এলাম। দেখি দরজা খোলা। বাবা জামাকাপড় পরেছে এবার যাবে দিদির বাড়ি।
আমি ইস কিছুই বোঝেনা যেন। আমার কি লাগবে তুমি বোঝ না। বাবা গেলে হবে তো।
মা জানিনা আমার প্রান বেড়িয়ে যাচ্ছিল ওই পায়ে লাগাতে আজকে হবে না একদম।
আমি না মা অমন বলনা দিদি আসলে তো সুযোগ পাবো না তার আগে একবার হলে শরীর ঠান্ডা থাকবে। দেবে তো মা।
মা সে দেখা যাবে এখন কাজ কর আর হ্যা যদি দেখি দিদির সাথে সময় কাটাচ্ছ তো আর দেব না কোনদিন। মনে থাকবে তো।
আমি মাকে পেলে কে চায় দিদিকে আর দিদিকে কেন আমি আর কাউকে চাই না শুধু আমার মাকে চাই। আমার মা থাকলেই হবে।
এরমধ্যে বাবা বাজার করে ফিরে এল আর বলল মা ছেলে কি প্লানিং হচ্ছে শুনি।
মা বলল তুমি তো প্লান করে মেয়ে জামাইকে আনতে যাচ্ছ আমি আর বাবু ভাবছি এইসময় যাই বাপের বাড়ি ঘুরে আসি থাকো তোমরা বাপ মেয়ে আমরা মা ছেলে চলে যাই এই বলে মা হেসে দিল।
বাবা বলল না ওরা বেড়িয়ে যাক তারপর না হয় একদিন গিয়ে থেকে এস। আর হ্যা কাকিমা বলল তোমরা কিসের চাষ করছ আমাকে তো বললে না কোথায় চাষ করছ আমাকে বলছে সার কিনে দিতে কোন খলা কোপাচ্ছে ছেলে।
মা বলল তোমার হাট ছাড়া কিছুর খোজ নেওয়ার সময় আছে নাকি ওই যে পূর্ব পাশের খোলা ওকানে ভাবছি চাষ করব তাই বাবুকে বলেছিলাম কুপিয়ে দিতে।
বাবা তাই বল আমি ভাবলাম আবার কিসের চাষ করবে।
আমি বললাম না বাবা গাছের ছায়া তো না হলে ভালো ফসল হত। আজকে ভাবছি কোপাবো। এই বলে কাশি দিলাম কয়েকটা।
বাবা না দরকার নেই কালকে ঘরে তুমি কফ ফেলে রেখে দিয়েছ আগে সুস্থ হও তারপর এখন দরকার নেই কোপানোর।
মা বলল তোমার ছেলের কথা বলনা ঠিক সময় পেলে কুপিয়ে দেবে, বারন করি শোনে না লোকে দেখলে কি বলবে ছেলেকে দিয়ে কাজ করায়। থাক বাবা কোপাতে হবে না লোক ঠিক করে নেব।
আমি না দরকার নেই আমি থাকতে আবার লোক লাগবে কেন আমিই করে নেব লোকের দরকার নেই। তুমি তো বল তোর মতন কেউ পারে না, জান বাবা মা কি বলে মা বলে তোর বাবাও তোর মতন পারে না। আর এখন না না বলছে।
মা বলল তোর বাবা তোর মতন পারে এখন বয়স হয়েছে না হাপিয়ে যায় কাজ করতে গেলে। তুই করিস সময় সুযোগ মতন ফাঁকা সময়ে। আর কি বলেছি। আর হ্যা তুমি কখন যাবে তুমি গেলে আমি ওকে নিয়ে যাবো ক্ষেতে চাষ করতে।
বাবা আমি যাবো ভাবছি এই দুপুরের পড়ে। আর তুই কিছু খেয়েছিস যা না একটু গরু গুলোকে একটু খর কুটা দিয়ে আয়।
আমি আচ্ছা বলে চলে এলাম ওখান থেকে। খর কুটা জল দিয়ে এলাম মা বাবা বসে গল্প করছে।
বাবা কিরে হয়ে গেছে দেওয়া।
আমি হ্যা
মা তবে ক্ষেতে বস তোর বাবা আবার মালি পাড়ায় যাবে কি কেনার আছে দুজনে খেয়ে নে।
মা আমাদের খেতে দিল দুজনে খেয়ে নিলাম তারপর বাবা উঠে মালি পাড়ায় গেল, মা খাচ্ছিল আমি বসা।
আমি মাকে বললাম কোন ক্ষেত চাষ করার কথা বলেছ বাবাকে এই বলে মায়ের দু পায়ের ফাকে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে এই টা অন্য পূর্ব পাশের ক্ষেত কোনটা।
মা বলল তুমি যেটা বুঝেছ সেটা।
আমি মা কাল রাতে কেমন লাগছি;ল। মায়ের খোলা খুব কুপিয়েছি বলো। তবে আরেকটু চুষে দিতে পারলে আমার আরো ভালো লাগত।
মা পাজি আর বলতে হবে না কে আবার এসে যাবে শুনে ফেলবে উতলা হতে হবেনা আজকে দেবো আবার।
পাড়ার এক কাকু এসে বলল কি দেবে বউদি দাদা কোথায় গেল আমার কিছু ডাল ছিল দাদা যদি নিত।
মা বলল আরে ভাই বলনা ছেলের এখন খাওয়ার নতুন নতুন আবদার জেগেছে তাই বলছিলাম আজকে করে দেব।
কাকু কি জিনিস বউদি একা ভাইপো খাবে আমরা পাবো না।
মা বলল করব তারপরে তো ওই আরকি দুধ দিয়ে পায়েস করে দিতে হবে, ওর বাবা বাজার থেকে দুধ নিয়ে এসেছে তাই দিয়ে পায়েস করে দেব। আমার তো দুধ হয়না গরু গাভীন তাই কিনে নিয়ে এসেছে।
কাকু দাও করে দাও ছেলে চেয়েছে কেন দেবে না ওর বাবা কি আমাদের মতন গরীব নাকি যে চাইলেই পাবে না। আচ্ছা দাদাকে বল আমাদের বাড়ি যেন যায় দেখে আসে যেন ভালো মুগ ডাল হয়েছিল আমাদের। আজকে টাকা পেলে ভালো হত মেয়েটার লাগবে।
মা বলল তোমার দাদা তো মালি পারা না মানে মল্লিক পাড়ায় গেছে আসলে বলব বস ভাই, তোমার মেয়ের বয়স কত হল এখন।
কাকু বলল এইত তো ১৮ পার করেছে।
মা বিয়ে দেবে না মেয়েকে।
কাকু ভালো ছেলে তো পাইনা বউদি পেলে দিয়ে দেব। আমি যাই দাদাকে পাঠিয়ে দিও। এই বলে কাকু চলে গেল।
মা বলল এই এক কাজ কর গিয়ে কয়েক্তা কোপ দিয়ে আয় ক্ষেতে না হলে সমস্যা হয়ে যাবে তোর বাবা দেখলে না কুপিয়ে কম কথা হল না।
আমি কোদাল নিয়ে গেলাম এবং বেশ খানিটকা কুপিয়ে রেখে এলাম। এরপর বাড়ি এসে একটু বের হলাম বাজারের দিকে। আমি থাকতে বাবা আসেনি। বাজারে গিয়ে কিছু সময় ক্যারাম খেলে বাড়ি ফিরলাম ১ টার দিকে। কিন্তু ঘরের দরজা বন্ধ ওনারা গেল কোথায় তাই ভাবছি এরপর ঘাটের দিকে গিয়ে মাকে ডাক দিলাম মা ওমা কোথায় গেলে বলে এদিক ওদিক তাকালাম। কাউকে দেখতে পাচ্ছি না। গোয়াল ঘরের আশে পাশে ঘুরে আবার বাড়ির দিকে এলাম। দেখি দরজা খোলা। বাবা জামাকাপড় পরেছে এবার যাবে দিদির বাড়ি।