Thread Rating:
  • 21 Vote(s) - 2.9 Average
  • 1
  • 2
  • 3
  • 4
  • 5
Incest নৌকায় ঝরের রাতে মায়ের সাথে।
#4
তারপর নৌকা বেঁধে বাবাকে খুজে সব বললাম। বাবা আমাদের কাছে এল আর বলল যাও ছেলেকে নিয়ে যাচ্ছ ও যে পারবে ভাবি নাই তবে এতদুর এসেছে যখন পারবে যেতে। বাবা কিছু টাকা দিলেন আমাদের আর বললেন রাতেও ফিরে এস দেরী করনা আর হ্যা সাবধানে যেও ওই খালে অনেক খুটি আছে দেখ যেন নৌকা ফেসে না যায় গামছা নিয়েছ তো। আমি না বাবা গামছা তো নেওয়া হয় নাই। বাবা নিজের কাধ থেকে আমাকে গামছা দিয়ে বলল যদি সমস্যা হয় জলে নামতে পারবে তো। আমি পারবো খালে ডুবানো আমার অভ্যেস আছে না। বাবা বলল আবহাওয়া খারাপ দেখলে নৌকা বেঁধে ভেতরে তোমরা থেকো কারন এখন ঝর বৃষ্টির সময়। আমি হ্যা বাবা আমি পারবো তুমি ভেব না যাই গিয়ে দেখি ডাইস কেমন আছে। বাবা মানে কি বলছ তুমি। আমি মানে বুঝলে না ওই ডাইসের তো এই স্যাম্পেল বলে মাকে দেখালাম। বাবা মা দুজনে হেসে দিল মা বলল দেখেছ আমার মাকে কি বলে। বাবা বলল ওর এই অধিকার আছে আমি কি বলব ওর দিদা একটু মস্করা করতেই পারে। তখন সন্ধ্যে হয়ে গেছে আমরা আবার রওয়ানা দিলাম।নৌকায় হারিকেন আছে মাকে জালাতে বললাম আর একটা তিন ব্যাটারি টর্চ নিয়েছিলাম। মাঝ রাস্তা যেতে মা বলল আয় বাবা এবার কিছু খেয়ে নে।  আমি নৌকা বেঁধে মায়ের কাছে এলাম মা বসে খাবার বের করল ডাল ভাত দুজনে মিলে খেতে বসলাম। খেতে বললাম মা আজকে তোমাকে না দারুন লাগছে এই শাড়িতে। মা বলল কি বলছিস এটা তো পুরানো শাড়ী তুই নৌকা চালইয়ে যাবো বলে ভ্লো শাড়ী পড়লাম না। আমি তাতে কি হয়েছে তবুও দারুন লাগছে তোমাকে একদন নতুন বউর মতন। মা বলল পাগল ছেলে তোর মায়ের কি আর বয়স আছে নতুন বউর মতন। আমি কেন মা ঐযে বিমল যাকে বিয়ে করে এনেছে তার থেকেও তুমি অনেক সুন্দরী এখনো একটা বুরি বোউ এনেছে বয়স তো তোমার অর্ধেক কিন্তু দেখতে বুড়ি বুড়ি লাগে। মা বলল ইস কি বলে নিজের ছেলে মায়ের রুপের প্রশংসা করে তুই থাম তো। আমি না মা তুমি অনেক সুন্দরী তাই তো দিদিরাও সুন্দরী হয়েছে বলেই এত তাড়াতাড়ি বিয়ে হয়ে গেল। মা বলল কেন আমার ছেলে কি কম সুন্দর তোর মতন কয়টা ছেলে আছে পাড়ায়, যেমন লম্বা চওড়া তেমন দেখতে। আমি বললাম সে আমি তোমার জন্য হয়েছি তাই না বাবা কেমন কালো কিন্তু আমি ফর্সা হয়েছি তোমার রঙ নিয়ে। আর আমি বাবার থেকে অনেক লম্বা বেশী। মা ঠিক আছে বুঝতে পেরেছি তোমার বাবাকে বলব মেয়ে দেখতে। আমি মা আমি কি বললাম আর তুমি কি বললে আমি বিয়ের কথা বলেছি নাকি। মা সব বলতে হয় না আমরা বুঝি ছেলে বড় হয়েছে। আমি বললাম সে আমি বড় হয়েছি তারজন্য বিয়ে করতে হবে না আমি বিয়ে করব না পরের মেয়ে আনবো তোমাকে কস্ট দেবে সে হবে না। আমি বিয়ে করব না এই ভালো আছি। মা বলল তোকে আরেকটু ভাত দেই এই বলে ঝুকে ভাত দিতে এল আর মায়ের আঁচল সরে মায়ের লাল ব্লাউজের ভেতর দুধ দুটো আমি দেখতে পেলাম উ কি ধব ধবে ফর্সা মায়ের দুধ দুটো দেখেই আমার মাথা খারাপ হওয়ার জোগার আর মা কেমন আঁচল পরে গেছে সে খেয়াল নেই আমাকে আবার ডাল দিচ্ছে তারপর আস্তে করে আঁচল তুলে নিল। মা বলল পেট ভরে খাঁ কত কষ্ট করতে হচ্ছে তোমাকে কম দূর এই নৌকা নিয়ে যাওয়া অনেক কসটের কাজ। এবং রাতে মামা বাড়ি পোউছালাম। যাক খবর ভালো দিদিমা সুস্থ আছেন সবাই ভালো আছে। আমাদের খেতে দিল  দিদা সুস্থ বলে সবাই আনন্দে মাংস ভাত খেলাম পেট পুরে আর মামী আবার মাকে বাটিতে করে মাংস আর ভাত দিল রাস্তায় খেয়ে নিতে ছেলেতা এত কস্ট করে এসেছে বলে মামী অনেক মাংস দিয়ে দিল। খেয়ে নিয়ে মাকে বললাম চল তবে বাড়ি যাই। সবাই বারন করল আকাশ ভালোনা যেতে সমস্যা হবে। ঝর বৃষ্টি হতে পারে রাতে তোরা মা ছেলে দুজন ডাকাত থাকে। মা বলল আমার ছেলে সব পারবে তোমাদের ভাবতে হবেনা। বাড়ি কতগুলো গরু কেউ বাড়ি নেই ওর বাবা বাড়ি যাবে রাতে না আমাদের যেতে হবে। যত রাত হোক বাড়ি পোউছে যাবো। দিদিয়ার কাছে আমি আর মা গেলাম। দিদাকে বলতে একটু অভিমান করল কতদিন পর মেয়েটা আস্ল আবার চলে যাবে। এই রাতটা থেকে গেলে পারতি না। মা বলল না মা আমাদের যেতে হবে বাড়ি ফাঁকা ওর বাবা সেই রাতে বাড়ি যাবে সকালে আবার অন্য হাট আছে আমাদের যেতে হবে মা। দিদা বলল এই শালা আমার মেয়েতাকে তোর বাপের সাথে বিয়ে দেওয়া আমার ভুল হয়েছে আমার মেয়েটার যত্ন নেয় না তুই তো নিতে পারিস। মেয়েটা বাড়িতে একা একা থাকে তুই তো ঘুরে বেড়াস মায়ের খোজ রাখিস। মা সাথে সাথে বলল না মা কি বলছ তোমার নাতি এখন ভালো হয়ে গেছে এখন সব সময় আমার কাছেই থাকে আমার অবাধ্য হয় না সব কাজ করে দেয়। আমি মনে মনে বললাম মা তার কারন একটাই তোমার রুপ যৌবন উপভোগ করার জন্য। দিদা বলল ও তবে শালা আমার এখন ভালো হয়ে গেছে বলছিস। আমি জিজ্ঞেস কর তোমার মেয়েকে আমি মায়ের যত্ন নেউই কিনা আমি না আসলে মা আজকে আসতে পারত তোমার এই নাতি নিয়ে এসেছে। দিদা যাক এবার বাপের দ্বায়ীত্ব পালন করতে শিখেছে খুব ভালো হয়েছে আমার মেয়েটা এবার একটু শান্তিতে থাকতে পারবে।এই শালা তোর বাবা আমার মেয়ের খেয়াল রাখেনা তুই রাখিস কিন্তু। মা বলল মা সে নিয়ে তোমাকে ভাবতে হবেনা আমার ছেলে আমার খেয়াল রাখে খুব ভালো করে না হলে এত কষ্ট করে কে আসত বলত। দিদা হ্যা আর তুই ও ওর খেয়াল রাখিস কারন আজকাল কার মেয়েরা ভালো না কে কি করে বসে নিজের কাছ ছাড়া করবি না। কিরে শালা প্রেম টেম কর নাকি। মা বলল না না সে রোগ আমার ছেলের নেই বাড়ির বাইরে এখন বের হয় না আমার সাথে সব কাজ করে আমি যেতে দেই না। দিদা বাহ নাতি আমার মায়ের বাধ্য ছেলে তবে তোমরা যাবে যখন দেরী করনা আর শালা মাকে ভালো ভাবে নিয়ে জেও যেন কষ্ট না হয় আমার মেয়ের।আমি বললাম দেখ দিদা আমি সব সময় চেষ্টা করি মায়ের যাতে কোন কষ্ট না হয় মা যেমন বলে আমি সব করি শুনলে তো এছাড়া মা যা বলে তাই করি আমি। দিদা সেটা আমি বুঝতে পারি তোর বাবা তোর মাকে একদম সময় দেয় না সারাদিন থাকে বাড়ির বাইরে তুই মায়ের সব খেয়াল রাখবি। আমি বললাম তুমি তোমার মেয়েকে বলে দাও যা লাগবে আমাকে বলবে আমি সব করে দেব, বাবার ভরসায় কেন থাকবে মা আমি আছি না চাষবাস তো আমি করি মায়ের যা লাগবে আমি দেব আর দেই তো এইত সেদিন একটা শাড়ী কিনে দিয়েছিলাম সেটা পরে এলনা দেখ একটা পুরানো শাড়ী পরে এসেছে। দিদা বলল এই নাতি কি বলে ওর মনের মতন কেন করিস না। মা বলল না মা মানে তুমি অসুস্থ শুনে আমার কিছুই ভালো লাগছিল না তাই নতুন অত ভালো শাড়ী আমি পরব তাই পরি নাই এইতা পরে এসেছি। তবে আমি তো ওকে পরে দেখিয়েছি এখন তোমাকে নালিশ করছে একটা পাজি ছেলে আমার। দিদা বলল ওই শাড়ী পরে কোথাও ঘুরতে জাবি ওর সাথে তবে ওর মন ভালো থাকবে তোর ছেলে যেমন তোর মন জুগিয়ে চলে তুইও ওর মন জুগিয়ে চলবি ছেলে এখন বড় হয়েছে বাপবার দ্বায়ীত্ব পালন করতে পারে এখন তোর ছেলেই তোর অবলম্বন। আমি তবে ডাইস এবার আমরা চলি। দিদা কি বললি। মা বলল আরে বলনা ওর বাবার সামনেও এই কথা বলেছে আমি তোমার মেয়ে তোমার মতন তাই আর কিছু না। দিদা শালা আমার মেয়ে খারাপ নাকি। আমি আমি কি তাই বলেছি তোমার মতন তোমার মেয়ে শালার বুড়ি দাদু তোমাকে না পটালে আমি পটিয়ে নিতাম। দিদা আমি তো পটেই আছি নিবি আমাকে। আমি বললাম তবে চল। দিদা না ভাই শরীর ভালো না পরে যাবো সুস্থ হই আমার মেয়ের খেয়াল রাখিস তবেই আমি সুখী থাকবো।
[+] 9 users Like momloverson's post
Like Reply


Messages In This Thread
RE: নৌকায় ঝরের রাতে মায়ের সাথে। - by momloverson - 10-07-2024, 10:27 AM



Users browsing this thread: 3 Guest(s)