07-07-2024, 05:14 PM
পর্ব ৩
ওই ঘটনার পর কয়েকটা দিন আর তেমন কোনো ঝামেলার মধ্যে পড়তে হয়নি। অভি দা আর সোহম দা অবশ্য মা কে নিয়ে নানান আজেবাজে কথা বলত , তবে সেগুলো শুনতে শুনতে গা সওয়া হয়ে গেছিল। তাই আর তর্ক করতাম না।
মোটামুটি সপ্তাহ খানেক পরে পাড়ার একজনের বাড়িতে অন্নপ্রাশনের অনুষ্ঠানে আমাদের পুরো পরিবারের নিমন্ত্রণ ছিল। দুপুরে খাওয়া দাওয়ার আয়োজন । ফলে কাজের চাপে বাবার পক্ষে যাওয়াটা মুশকিল। কারন বাড়ি ফিরতে ফিরতে বাবার রাত ৮ টা বেজে যায়। তাই দুপুরে স্নান সেরে মা আর আমিই গেলাম নিমন্ত্রণ রক্ষা করতে। মা পড়েছিল লাল হলুদ মেশানো একটা শাড়ি আর সঙ্গে কালো রঙের ব্লাউজ।
নিমন্ত্রণ বাড়িতে গিয়ে গিফট টা দেওয়ার পর মা পাড়ার ই কিছু চেনাজানা কাকিমা গোছের মহিলাদের সাথে গল্প করতে লাগল। আমি এসবের মধ্যে না থেকে একটু দূরে চেয়ারে গিয়ে বসলাম। বসে বসে মোবাইল ঘাটছি , এমন সময় পিছন থেকে একটা চাপা অথচ স্পষ্ট কথা শুনলাম - "ইস , বাবু মা কে বলবি দেখাতে হলে বাড়িতে ডেকে একদম খুলে দেখাতে , এমন একটু দেখিয়ে কি হবে বলতো!" কথাটা শুনেই চমকে উঠে পিছনে তাকিয়ে দেখি দাঁত বের করে আমার দিকে তাকিয়ে হাসছে মানিক কাকু। আমি অস্ফুটে বলে উঠলাম "তুমি এখানে?"
মানিক কাকু বলল "হ্যাঁ রে , আমিই। গোটা পাড়ার নিমন্ত্রণ , আর আমার থাকবে না! এটা হয় নাকি। অবশ্য না এলে এমন দৃশ্য মিস করতাম।" আমি বললাম "কি উল্টোপাল্টা বলছ বলোতো?" তখন এক ঝলক হেসে মানিক কাকু বলল "জানতাম তুই মুখের কথা মানবি না। তাই আড়ালে থেকে কায়দা করে দুটো ছবি তুলে এনেছি , দ্যাখ তো বাবু , কেমন লাগছে?"
মানিক কাকুর ফোনের স্ক্রিনে দেখি প্রথম ছবিতে একজন মহিলার পিঠের দিকের ছবি। কোনো কারণে ব্লাউজের পিঠের দিকের কাপড় সরে বেরিয়ে এসেছে লাল রঙের ব্রা এর ফিতে। ফর্সা পিঠে লাল রং টা যেন আরো বেশি ঝলমল করছে। শাড়ি আর ব্লাউজের রঙ দেখে বুঝতে পারলাম , এটা আমার ই মায়ের ছবি। এটা দেখে যেই কিছু বলতে যাবো , মানিক কাকু বলল " পরের ছবি টাও দ্যাখ।"
পরের ছবিটাও আড়াল থেকে মায়ের অলক্ষে তোলা। তবে এই ছবি টা সামনের দিকের। হয়তো কোনো কারণে মায়ের শাড়ির আঁচল টা একটু সরে আসায় ডানদিকের দুধ টার কিছুটা দেখা যাচ্ছে , ব্লাউজের চাপে একটু উপরের দিকে উঠে রয়েছে। ভালো করে নজর টা করলে বোঝা একটু কঠিন।
দেখে আমি ফোন টা ফেরত দিতেই মানিক কাকু বলল "তোর কিছু বলার আছে?" বলেই একটা তীক্ষ্ণ বাঁকা হাসি দিল। আমি খুব সাধারন ভাবেই বললাম "এটা কথা বলতে বলতে অসাবধানতাবশত হয়েছে, এটায় কিছুই প্রমান হয় না।" এটা শুনে মানিক কাকু বলল " হবে হবে , প্রমান হবে বুঝলি। এই ধর এখন যদি তোর মা জননী কে ধরে আঁচল টা ধরে এক টানে নামিয়ে দি , দেখবি সব কাকু জেঠু গুলো তোর মায়ের গতর চুষে চুষে খাবে , তখন প্রমান হবে।" আমি বলে উঠলাম " না না এসব কি বলছ"। মানিক কাকু হেসে হাত তুলে বলল "ভয় পাস না , এখন এসব কিছু করব না । ঠিক সময়ে ঠিক কাজ হবে।" এ কথা বলে মানিক কাকু উঠে পড়ল।
খাওয়া দাওয়ার বন্দোবস্ত করা হয়েছিল বাড়ির ছাদে। দেখলাম মানিক একটা ছোকরা টাইপের ছেলেকে ডেকে কিছু কথা বলে , উপরে উঠে গেল। কিছুক্ষন পরেই মা এসে বলল উপরে যাবে , খাওয়াটা সেরে নিয়ে বাড়ির দিকে এগোতে হবে। আমিও মায়ের সাথেই দোতলায় উঠছি। আমি আগে আগে উঠছিলাম , মা পিছনে আসছিল। হটাৎ মা একজন কে বলল "আরে , দেখে চলতে পারো না, হুমড়ি খেয়ে পরছ কেন!" ঘুরে দেখি , সেই ছোকরা টাইপের ছেলে টা মা কে বলছে "sorry , আসলে তাড়াহুড়ো ছিল তো , একদম খেয়াল করিনি।"
মা কাছে আসতেই আমি জিজ্ঞাসা করলাম "কি হয়েছে গো?" মা বলল "ওই ছেলেটা সিঁড়ি দিয়ে ভিড় কাটিয়ে উঠতে গিয়ে ধাক্কা মারল , আরেকটু হলে পড়ে যেতাম।" আমি বললাম "কোথাও লাগেনি তো?" মা বলল " নাঃ তেমন কিছু তো মনে হয় না , কোমরে একটু গুঁতো লেগেছে , ওটা তেমন কিছু নয়।"
তারপর খাওয়া দাওয়া সেরে বাড়ির দিকে রওনা দিলাম দুজনে। হাঁটতে হাঁটতে মা বলল "বুঝলি , কোমরে বেকায়দায় লেগেছে। ভাবলাম তেমন কিছু নয় , কিন্তু হাঁটলে একটু ব্যাথা লাগছে।"
ওই ঘটনার পর কয়েকটা দিন আর তেমন কোনো ঝামেলার মধ্যে পড়তে হয়নি। অভি দা আর সোহম দা অবশ্য মা কে নিয়ে নানান আজেবাজে কথা বলত , তবে সেগুলো শুনতে শুনতে গা সওয়া হয়ে গেছিল। তাই আর তর্ক করতাম না।
মোটামুটি সপ্তাহ খানেক পরে পাড়ার একজনের বাড়িতে অন্নপ্রাশনের অনুষ্ঠানে আমাদের পুরো পরিবারের নিমন্ত্রণ ছিল। দুপুরে খাওয়া দাওয়ার আয়োজন । ফলে কাজের চাপে বাবার পক্ষে যাওয়াটা মুশকিল। কারন বাড়ি ফিরতে ফিরতে বাবার রাত ৮ টা বেজে যায়। তাই দুপুরে স্নান সেরে মা আর আমিই গেলাম নিমন্ত্রণ রক্ষা করতে। মা পড়েছিল লাল হলুদ মেশানো একটা শাড়ি আর সঙ্গে কালো রঙের ব্লাউজ।
নিমন্ত্রণ বাড়িতে গিয়ে গিফট টা দেওয়ার পর মা পাড়ার ই কিছু চেনাজানা কাকিমা গোছের মহিলাদের সাথে গল্প করতে লাগল। আমি এসবের মধ্যে না থেকে একটু দূরে চেয়ারে গিয়ে বসলাম। বসে বসে মোবাইল ঘাটছি , এমন সময় পিছন থেকে একটা চাপা অথচ স্পষ্ট কথা শুনলাম - "ইস , বাবু মা কে বলবি দেখাতে হলে বাড়িতে ডেকে একদম খুলে দেখাতে , এমন একটু দেখিয়ে কি হবে বলতো!" কথাটা শুনেই চমকে উঠে পিছনে তাকিয়ে দেখি দাঁত বের করে আমার দিকে তাকিয়ে হাসছে মানিক কাকু। আমি অস্ফুটে বলে উঠলাম "তুমি এখানে?"
মানিক কাকু বলল "হ্যাঁ রে , আমিই। গোটা পাড়ার নিমন্ত্রণ , আর আমার থাকবে না! এটা হয় নাকি। অবশ্য না এলে এমন দৃশ্য মিস করতাম।" আমি বললাম "কি উল্টোপাল্টা বলছ বলোতো?" তখন এক ঝলক হেসে মানিক কাকু বলল "জানতাম তুই মুখের কথা মানবি না। তাই আড়ালে থেকে কায়দা করে দুটো ছবি তুলে এনেছি , দ্যাখ তো বাবু , কেমন লাগছে?"
মানিক কাকুর ফোনের স্ক্রিনে দেখি প্রথম ছবিতে একজন মহিলার পিঠের দিকের ছবি। কোনো কারণে ব্লাউজের পিঠের দিকের কাপড় সরে বেরিয়ে এসেছে লাল রঙের ব্রা এর ফিতে। ফর্সা পিঠে লাল রং টা যেন আরো বেশি ঝলমল করছে। শাড়ি আর ব্লাউজের রঙ দেখে বুঝতে পারলাম , এটা আমার ই মায়ের ছবি। এটা দেখে যেই কিছু বলতে যাবো , মানিক কাকু বলল " পরের ছবি টাও দ্যাখ।"
পরের ছবিটাও আড়াল থেকে মায়ের অলক্ষে তোলা। তবে এই ছবি টা সামনের দিকের। হয়তো কোনো কারণে মায়ের শাড়ির আঁচল টা একটু সরে আসায় ডানদিকের দুধ টার কিছুটা দেখা যাচ্ছে , ব্লাউজের চাপে একটু উপরের দিকে উঠে রয়েছে। ভালো করে নজর টা করলে বোঝা একটু কঠিন।
দেখে আমি ফোন টা ফেরত দিতেই মানিক কাকু বলল "তোর কিছু বলার আছে?" বলেই একটা তীক্ষ্ণ বাঁকা হাসি দিল। আমি খুব সাধারন ভাবেই বললাম "এটা কথা বলতে বলতে অসাবধানতাবশত হয়েছে, এটায় কিছুই প্রমান হয় না।" এটা শুনে মানিক কাকু বলল " হবে হবে , প্রমান হবে বুঝলি। এই ধর এখন যদি তোর মা জননী কে ধরে আঁচল টা ধরে এক টানে নামিয়ে দি , দেখবি সব কাকু জেঠু গুলো তোর মায়ের গতর চুষে চুষে খাবে , তখন প্রমান হবে।" আমি বলে উঠলাম " না না এসব কি বলছ"। মানিক কাকু হেসে হাত তুলে বলল "ভয় পাস না , এখন এসব কিছু করব না । ঠিক সময়ে ঠিক কাজ হবে।" এ কথা বলে মানিক কাকু উঠে পড়ল।
খাওয়া দাওয়ার বন্দোবস্ত করা হয়েছিল বাড়ির ছাদে। দেখলাম মানিক একটা ছোকরা টাইপের ছেলেকে ডেকে কিছু কথা বলে , উপরে উঠে গেল। কিছুক্ষন পরেই মা এসে বলল উপরে যাবে , খাওয়াটা সেরে নিয়ে বাড়ির দিকে এগোতে হবে। আমিও মায়ের সাথেই দোতলায় উঠছি। আমি আগে আগে উঠছিলাম , মা পিছনে আসছিল। হটাৎ মা একজন কে বলল "আরে , দেখে চলতে পারো না, হুমড়ি খেয়ে পরছ কেন!" ঘুরে দেখি , সেই ছোকরা টাইপের ছেলে টা মা কে বলছে "sorry , আসলে তাড়াহুড়ো ছিল তো , একদম খেয়াল করিনি।"
মা কাছে আসতেই আমি জিজ্ঞাসা করলাম "কি হয়েছে গো?" মা বলল "ওই ছেলেটা সিঁড়ি দিয়ে ভিড় কাটিয়ে উঠতে গিয়ে ধাক্কা মারল , আরেকটু হলে পড়ে যেতাম।" আমি বললাম "কোথাও লাগেনি তো?" মা বলল " নাঃ তেমন কিছু তো মনে হয় না , কোমরে একটু গুঁতো লেগেছে , ওটা তেমন কিছু নয়।"
তারপর খাওয়া দাওয়া সেরে বাড়ির দিকে রওনা দিলাম দুজনে। হাঁটতে হাঁটতে মা বলল "বুঝলি , কোমরে বেকায়দায় লেগেছে। ভাবলাম তেমন কিছু নয় , কিন্তু হাঁটলে একটু ব্যাথা লাগছে।"