23-06-2024, 09:15 AM
মঈনের বয়স যখন 13 তখন থেকেই তার কাছে আমি নিজেকে খোলামেলাভাবে প্রকাশ করতে লাগলাম। যেমন গোসল করে শুধু ব্লাউজ আর পেটিকোট পরে বের হওয়া বা ব্লাউজ ছাড়া শুধু শাড়ি পরে বের হওয়া। অথবা এমনিতে চলাফেরার সময়েই শাড়ির আঁচলটা কোনো রকমে বুকের ওপর ফেলে রেখে ব্লাউজের ওপর থেকেই দুধ দুটোকে দৃশ্যমান করে তোলা। তবে এসব করবার সময় আমি তীক্ষ্ণ খেয়াল রাখতাম যাতে ইমন বা মৃণাল কাছাকাছি না থাকে। তবে আমার এসব কর্মকাণ্ডে মঈনের ওপর বিশেষ কোনো প্রভাব পড়তো না। আর তা নিয়ে আমারও তেমন কোনো মাথাব্যথা ছিল না। আমি শুধু তার 16 বছর পূর্ণ হবার অপেক্ষায় ছিলাম।
যখন মঈনের 16 বছর পূর্ণ হলো তখন থেকেই আমি সুযোগ খুঁজছিলাম তাকে কাছে টানার। কিন্তু তেমন কোনো সুযোগ পাচ্ছিলাম না। অবশেষে তার এস এস সি পরীক্ষা শেষ হবার পর একটা সুযোগ এলো। তার বাবা অফিসের কাজে ঢাকার বাইরে গেলেন এক সপ্তাহের জন্য। আমি দৃঢ় সংকল্প হলাম যে এই সময়ের ভেতরেই কিছু একটা করতে হবে আমাকে। সেই মোতাবেক একটা পরিকল্পনা করলাম আমি।
রাতে মঈন আর মৃণাল একসাথে ঘুমাতো। মৃণাল তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে গেলেও মঈন ফোন নিয়ে ব্যস্ত থাকতো অনেক রাত পর্যন্ত সেটা জানতাম আমি। তো একদিন রাত সাড়ে বারোটার সময় আমি মঈনের ঘরের দরজায় নক করলাম। সে দরজা খোলার পর বললাম, কি করছ?
মঈন বলল, এই তো ফোনে ভিডিও দেখছিলাম।
আমি - রাত জেগে এভাবে ভিডিও দেখাটা ভালো কথা নয়। তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে যাবার অভ্যেস করো।
মঈন - আচ্ছা। আর কিছু বলবে?
আমি - হুম। একা ঘুমাতে খুব ভয় লাগছে। তুমি কি আমার সাথে ঘুমাবে আজকে?
মঈন একটু গড়িমসি করে বলল, ঠিক আছে। আমার কোনো সমস্যা নেই।
আমি মৃদু হেসে বললাম, ঠিক আছে। চলে আসো তাহলে।
বলেই আমি সরে গেলাম সেখান থেকে। বিছানায় এসে শুয়ে পড়লাম। তার কিছুক্ষণ পর মঈন এসে শুয়ে পড়লো আমার পাশে। আবেগে আমার নিঃশ্বাস বন্ধ হয়ে আসছিল। কিন্তু আমি ধৈর্যহারা হলাম না। তার ঘুমিয়ে যাবার জন্য অপেক্ষা করলাম। যখন বুঝলাম সে ঘুমিয়ে গেছে তখন তার নগ্ন বুকে হাত রাখলাম। আবেগে এবং উৎকণ্ঠায় আমার বুক ধড়ফড় করছিল। আমি তার লোমহীন বুকে হাত বুলাতে লাগলাম। হাত বুলাতে বুলাতে যখন তার বুকের বোঁটায় হাত পড়লো তখন আমার অনুভূতি চরমে পৌঁছালো। কিন্তু তার তখনও কোনো সাড়া নেই। কম বয়সে ঘুম অনেক গভীর হয় তাই হয়তো সে টের পায় নি। আমি নিজের হাত নিচের দিকে নিয়ে তার হাফপ্যান্টের কাছে রাখলাম। তারপর আস্তে করে প্যান্টের হুকটা খুলে জিপারটাও খুলে দিলাম। লিঙ্গটা হাতে নিয়ে দেখলাম নিস্তেজ হয়ে আছে। আমি আস্তে আস্তে মালিশ করতেই সেটা ফুলে ফেঁপে লৌহদন্ড হয়ে উঠলো। তার ঘুমটাও যে ভেঙে গেছে সেটা আমি বুঝলাম। কি হচ্ছে সেটা বুঝতে তার কিছুটা সময় লাগলো। তারপরেই গভীর আবেগে আমাকে জড়িয়ে ধরলো।
যখন মঈনের 16 বছর পূর্ণ হলো তখন থেকেই আমি সুযোগ খুঁজছিলাম তাকে কাছে টানার। কিন্তু তেমন কোনো সুযোগ পাচ্ছিলাম না। অবশেষে তার এস এস সি পরীক্ষা শেষ হবার পর একটা সুযোগ এলো। তার বাবা অফিসের কাজে ঢাকার বাইরে গেলেন এক সপ্তাহের জন্য। আমি দৃঢ় সংকল্প হলাম যে এই সময়ের ভেতরেই কিছু একটা করতে হবে আমাকে। সেই মোতাবেক একটা পরিকল্পনা করলাম আমি।
রাতে মঈন আর মৃণাল একসাথে ঘুমাতো। মৃণাল তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে গেলেও মঈন ফোন নিয়ে ব্যস্ত থাকতো অনেক রাত পর্যন্ত সেটা জানতাম আমি। তো একদিন রাত সাড়ে বারোটার সময় আমি মঈনের ঘরের দরজায় নক করলাম। সে দরজা খোলার পর বললাম, কি করছ?
মঈন বলল, এই তো ফোনে ভিডিও দেখছিলাম।
আমি - রাত জেগে এভাবে ভিডিও দেখাটা ভালো কথা নয়। তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে যাবার অভ্যেস করো।
মঈন - আচ্ছা। আর কিছু বলবে?
আমি - হুম। একা ঘুমাতে খুব ভয় লাগছে। তুমি কি আমার সাথে ঘুমাবে আজকে?
মঈন একটু গড়িমসি করে বলল, ঠিক আছে। আমার কোনো সমস্যা নেই।
আমি মৃদু হেসে বললাম, ঠিক আছে। চলে আসো তাহলে।
বলেই আমি সরে গেলাম সেখান থেকে। বিছানায় এসে শুয়ে পড়লাম। তার কিছুক্ষণ পর মঈন এসে শুয়ে পড়লো আমার পাশে। আবেগে আমার নিঃশ্বাস বন্ধ হয়ে আসছিল। কিন্তু আমি ধৈর্যহারা হলাম না। তার ঘুমিয়ে যাবার জন্য অপেক্ষা করলাম। যখন বুঝলাম সে ঘুমিয়ে গেছে তখন তার নগ্ন বুকে হাত রাখলাম। আবেগে এবং উৎকণ্ঠায় আমার বুক ধড়ফড় করছিল। আমি তার লোমহীন বুকে হাত বুলাতে লাগলাম। হাত বুলাতে বুলাতে যখন তার বুকের বোঁটায় হাত পড়লো তখন আমার অনুভূতি চরমে পৌঁছালো। কিন্তু তার তখনও কোনো সাড়া নেই। কম বয়সে ঘুম অনেক গভীর হয় তাই হয়তো সে টের পায় নি। আমি নিজের হাত নিচের দিকে নিয়ে তার হাফপ্যান্টের কাছে রাখলাম। তারপর আস্তে করে প্যান্টের হুকটা খুলে জিপারটাও খুলে দিলাম। লিঙ্গটা হাতে নিয়ে দেখলাম নিস্তেজ হয়ে আছে। আমি আস্তে আস্তে মালিশ করতেই সেটা ফুলে ফেঁপে লৌহদন্ড হয়ে উঠলো। তার ঘুমটাও যে ভেঙে গেছে সেটা আমি বুঝলাম। কি হচ্ছে সেটা বুঝতে তার কিছুটা সময় লাগলো। তারপরেই গভীর আবেগে আমাকে জড়িয়ে ধরলো।