Thread Rating:
  • 224 Vote(s) - 3.31 Average
  • 1
  • 2
  • 3
  • 4
  • 5
Fantasy যুবরাজের বীজদান
পত্রটি পাঠিয়ে দেওয়ার পর আমি মহামন্ত্রীকে ডেকে বললাম - আমার আরো একটি নিবেদন আছে। এই সাত দিন মহারানীকে বিশেষভাবে প্রস্তুত করতে হবে দেহমিলনের জন্য। তিনি যাতে ভীষনভাবে কামার্ত থাকেন তার জন্য বিবিধ যৌন উদ্দীপনার প্রয়োজন। আপনি অভিজাত পরিবারের তিনজন সুদর্শন কিশোর ও তিনজন পরমাসুন্দরী কিশোরীর ব্যবস্থা করুন। 

তিনজোড়া কিশোর কিশোরী যেন উচ্চবংশীয় এবং সুন্দর দেহের অধিকারী হয়। এবং তাদের যেন কোন যৌনঅভিজ্ঞতা না থাকে। এরা সেবক সেবিকা হবে এবং তাদের প্রধান কর্মই হবে মহারানীর মনোরঞ্জন করা এবং যখন পিতা এসে মহারানীর সাথে শরীর জোড়া দেবেন তখন তাঁদের সেবাযত্ন করা। 

মহামন্ত্রী বললেন - খুব সুন্দর প্রস্তাব। আমাদের রাজ্যের অভিজাত পরিবারগুলি থেকে এইরকম উপযুক্ত কিশোর কিশোরী পেয়ে যাব। তাদের মহারানীকে সেবা করার কথা বললেই রাজি হয়ে যাবে। 

আমি অপরূপাদেবীর কাছে ফিরে গিয়ে তাঁকে বললাম - মহারানী, সকল আয়োজনই সম্পূর্ণ। এবার আপনি মনে মনে এই উপযুক্ত পুরুষমানুষটির সাথে সঙ্গম চিন্তা করুন। এতে আপনার দেহ মিলনের জন্য প্রস্তুত হবে। 

আমার কথা শুনে অপরূপাদেবী হেসে বললেন - আমি না চাইলেও সেই মিলনের চিন্তা মনে এসেই যাচ্ছে। কি করে এই সাতদিন কাটাব তাই ভাবছি। আমার দেহ থেকে থেকেই কামতপ্ত হয়ে উঠছে। 

আমি বললাম - এ অতি সুসংবাদ যে আপনার মনে শারিরীক মিলনের ইচ্ছা জাগছে। আপনার এই সাতদিন কাটানোর জন্য নানাবিধ মনোরঞ্জনের ব্যবস্থা করছি। এর ফলে আপনার সময় দেখতে দেখতে কেটে যাবে। 

আর এই সাত দিন আমি নানাভাবে আপনাকে মেহন করব। অর্থাৎ বিবিধ কামযন্ত্র ও প্রক্রিয়ার মাধ্যমে পুরুষ ছাড়াই আপনি চরমানন্দ পাবেন। আপনার যোনি ও পায়ুছিদ্র আসন্ন পুরুষ মিলনের জন্য প্রস্তুত হবে। কারন যে পুরুষ আপনাকে ওষধি রস দেবে তার লিঙ্গের আকৃতি সাধারন পুরুষের থেকে অনেক বড়। যন্ত্রের মাধ্যমে আপনার যোনি ও পায়ুছিদ্র কিছুটা প্রসারিত হলে তবেই আপনি প্রথম মিলন থেকেই সম্পূর্ণ আনন্দ উপভোগ করতে পারবেন। 

এতে আপনার কিছুটা হলেও তীব্র কামের উপশম হবে। না হলে আপনি ভীষন যৌন ইচ্ছার ফলে এই সাত দিন রাত্রে ঘুমাতে পারবেন না।  

সেই দিন সন্ধ্যাতেই মহামন্ত্রী তিনজোড়া কিশোর ও কিশোরীকে নিয়ে এলেন। 

মহামন্ত্রী বললেন - রাজকুমারী সরসিনী, দেখুন এদের আপনার পছন্দ হয় কি না? 

এই তিনজন কিশোর হচ্ছে নবমণি, ভবপাল ও মণিকান্ত আর তিনজন কিশোরী হল মেধাবতী, নিশিলতা ও বনপ্রিয়া। এরা সকলেই অভিজাত পরিবারের শিক্ষিত মার্জিত সুসন্তান। 

মহারানীকে সেবা করা সুযোগ পেয়ে এরা নিজেদের ভীষন সৌভাগ্যের পাত্র বলে মনে করছে আর এদের পরিবারগুলিও নিজেদের সম্মানিত বোধ করছে। অনেকের মধ্য থেকে আমি এদের বেছে এনেছি। এদের পিতামাতারাও খুবই গর্বিত বোধ করছেন সন্তানের এরূপ সুযোগ পাওয়ায়। 

আমি হেসে বললাম - মহামন্ত্রী আপনার পছন্দ আছে বলতে হয়। এদের সকলেরই দৈহিক সৌন্দর্য অসাধারন। মহারানীর এদের খুবই পছন্দ হবে। 

আমি কিশোর কিশোরীদের সবাইকে ভিতরের একটি কক্ষে নিয়ে গেলাম।  সেখানে তাদের বসিয়ে আমি বললাম - দেখ তোমাদের কিছুদিনের জন্য মহারানীর সেবক সেবিকার দায়িত্ব গ্রহন করতে হবে। সাধারন দাসীদের দিয়ে এই কর্ম করা সম্ভব নয়। 

তোমরা হয়ত শুনেছ যে তোমাদের রাজার অকালমৃত্যুর পর মহারানী তিনমাস যাবৎ শোকগ্রস্থা ছিলেন। এখন তিনি একটু সুস্থ হয়েছেন। তবে তাঁর বাকি চিকিৎসার জন্য আমাদের তাঁর দেহের সাথে একজন উপযুক্ত পুরুষমানুষের দেহ সংযুক্ত করতে হবে। সেই পুরুষের উপকারী বীজরস মহারানীর উপোসী প্রজনন অঙ্গে প্রবাহিত হলে তার প্রভাবে মহারানীর দেহ সম্পূর্ণ সুস্থ হবে। এটি চিকিৎসা বিজ্ঞানের একটি বিশেষ নিয়ম। কিন্তু তার জন্য কয়েকদিন সময় লাগবে কারন সেই উপযুক্ত পুরুষ অমরগড় থেকে আসবেন। 

ততদিন তোমরা কিশোর কিশোরীরা মহারানীর সামনে নিজেদের নবীন নগ্নদেহ পরস্পরের সাথে সংযুক্ত করে ওনার মনোরঞ্জন করবে। তোমাদের জোড়া লাগা মিলনরত দেহ দেখে ওনারও এই আনন্দদায়ক শারিরীক কর্মটি করতে আরো বেশি ইচ্ছা ও উৎসাহ জাগবে। এই কারনেই আমি মহামন্ত্রীকে অনুরোধ করে তোমাদের রাজঅন্তঃপুরে আনিয়েছি।  

এতে তোমাদের সঙ্কোচের কোন কারন নেই। আমাদের অমরগড়ের অভিজাত ব্যক্তিরা সপরিবারে মনোরঞ্জনের জন্য সুন্দর নারী-পুরুষের যৌনসঙ্গম দেখে থাকেন। এই বিষয়টিকে তাঁরা নৃত্য, গীত, নাট্য প্রভৃতির মত একটি উচ্চশ্রেনীর শিল্প বলেই মনে করেন। যে নারী-পুরুষ যত সুন্দরভাবে সঙ্গম করে তাদের তত নাম ও যশ হয়। 

তোমরা এখন হয়ত বুঝতে পারছ না কিন্তু তোমাদের এই সেবা অমরাবতীর জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। মহারানীর দেহমন সম্পূর্ণ সুস্থ হলে তিনি তোমাদের রাজ্যের ভবিষ্যৎ রাজাকে গর্ভে ধারন করবেন। 

আমার কথা শুনে কিশোররা পরস্পরের মুখ চাওয়া চাওয়ি করতে লাগল আর কিশোরীরা লজ্জায় তাদের মাথা নিচু করল। তারা বুঝতে পেরেছিল যে দেহ যুক্ত করা বলতে আমি কি বোঝাতে চেয়েছি। 

আমি বললাম - কন্যারা তোমাদের লজ্জার কোন কারন নেই। তোমরা কিশোরদের সাথে দেহ যুক্ত করে খুব সুখ পাবে। আর এর মাধ্যমে মহারানীকে তোমরা দেহে মনে আসন্ন চিকিৎসা পদ্ধতির জন্য তৈরি করে দিতে পারবে। 

মেধাবতী বলল - রাজকুমারী, আমাকে কার সাথে শরীর যুক্ত করতে হবে?

আমি বললাম - তা মহারানী ঠিক করবেন। তবে একে একে তোমাকে নবমণি, ভবপাল ও মণিকান্ত তিন জনের সাথেই শরীর যুক্ত করতে হবে। অর্থাৎ তিনজন কিশোর তিনজন কিশোরীর সবার সাথেই দেহ যুক্ত করে শারিরীক সম্পর্ক স্থাপন করবে। অর্থাৎ নয়টি জোড়া তাদের মধ্যে জোড় দেবে। 

মহারানী যখন যেভাবে তোমাদের জোড়া দিতে চাইবেন সেইভাবেই তোমরা একে অন্যের সাথে জোড়া লাগবে। এ তোমাদের জীবনের একটি অপূর্ব অভিজ্ঞতা হবে। আর তোমাদের জন্যই মহারানীর জীবন সুন্দর হয়ে উঠবে।

অপেক্ষাকৃত সরল ভবপাল বলল - কিন্তু আমি তো জানি না কিভাবে মেয়েদের সাথে শরীর জোড়া দিতে হয়। জোড়া লাগার পর কি হবে?

আমি হেসে বললাম - মহারানী আর আমি তোমাদের সব শিখিয়ে দেব। প্রথমবার মহারানী নিজের হাতে তোমাদের জোড়া দেবেন। এটি কোন কঠিন কর্ম নয়। তোমরা নিশ্চিন্ত থাক। সবকিছুই খুব সুন্দরভাবে ঘটবে। 

জোড়া লাগার পর তোমার দেহ থেকে কিছুটা তরল ঘন পদার্থ কিশোরীদের দেহের গভীরে যাবে। এটি অতি স্বাভাবিক বিষয়। এটিকে রতিক্রিয়া বা প্রজননক্রিয়া বলা হয়। তোমাদের প্রধান কর্ম  হল মহারানীর সামনে এই ক্রিয়াটি জোড়ায় জোড়ায় খুব সুন্দরভাবে করা। মহারানী খুশি হলেই তোমাদের এই পরিশ্রম সার্থক হবে।

মহারানীও তোমাদের সামনে নগ্ন হয়ে বিবিধ যৌনআচরণ করবেন। এই আপাতনিষিদ্ধ ও উত্তেজক দৃশ্য দেখে তোমরাও খুব আনন্দ পাবে। 

মেধাবতী, নিশিলতা ও বনপ্রিয়া, তোমরা যদি কিশোরদের সাথে রতিক্রিয়ার ফলে গর্ভে সন্তান ধারন কর তাহলে তা নিয়ে চিন্তার কোন কারন নেই। মহারানীর আদেশে এই সন্তান সম্পূর্ণ বৈধ হবে এবং তোমাদের পরিবার একে মহারানীর উপহার হিসাবেই গণ্য করবে।  

আজ থেকে সপ্ত দিবস পরে যখন সেই উপযুক্ত পুরুষ এসে পৌছবেন তখন তোমরা স্বচক্ষে দেখতে পাবে তাঁর সাথে মহারানীর অতিসুখকর পবিত্র শারিরীক সংযোগ। তাঁদের এই সংযোগের সময় তোমাদের সেবা তাঁদের দুজনের সুখ ও তৃপ্তি অনেকগুন বাড়িয়ে তুলবে তার ফলেই মহারানীর পীড়া কেটে যাবে এবং তাঁর গর্ভসঞ্চার হবে। 

মহারানীর সন্তান জন্মের পর তোমরা যে তাঁর কাছে থেকে বহু উপহার পাবে তাতে কোন সন্দেহ নেই। তোমাদের পিতামাতাও তোমাদের এই উচিত সেবাকর্মে বড়ই খুশি হবেন। তাঁদের সম্মানও বৃদ্ধি পাবে। 

অতএব বুঝতে পারছো তোমাদের এই সেবা কতটা গুরুত্বপূর্ণ। মহারানীকে হাসিখুশি সতেজ রাখাই আমাদের লক্ষ্য। তাঁর উপরেই নির্ভর করে রয়েছে অমরাবতীর ভবিষ্যৎ। 
 
কিশোর কিশোরীরা বলল - যথা আজ্ঞা রাজকুমারী সরসিনী। আমরা আপনার আদেশমতই মহারানীর সেবা ও মনোরঞ্জন করব। 

আমি বললাম - অতি উত্তম। তোমরা স্নান ও আহারাদি করে বিশ্রাম কর। সন্ধ্যাবেলায় আমি তোমাদের সাজিয়ে গুজিয়ে মহারানীর কাছে নিয়ে যাব। 
[+] 9 users Like kamonagolpo's post
Like Reply


Messages In This Thread
RE: যুবরাজের বীজদান - by kamonagolpo - 15-06-2024, 08:11 PM



Users browsing this thread: 26 Guest(s)