11-06-2024, 02:32 PM
আপডেট-৬
ফাতেমা: ঠিক আছে মা। আমি হালালার জন্য প্রস্তুত। কিন্তু আমার একটা শর্ত আছে। আমি যাকে বিশ্বাস করি তার সাথে আমি হালালা করব। এটা শুধুমাত্র আমার পরিবারের জন্য। আর আমি হুজুরের সাথে হালালা করবো না।
(বন্ধুরা, ফাতেমা হালালা করার জন্য দ্রুত রাজি হওয়ার কারণ হলো সে হালালার মূল নিয়মগুলো জানে না। আর সে একজন বিশ্বাসী লোকের সাথে হালালা করতে চেয়েছিল, কারণ তার মনে ভয় ছিল যে তাকে তার নতুন স্বামী যদি তালাক না দেয়।)
এসবকিছু দেখার পর আব্বাসেরও নেশার ঘোর কমে গিয়েছিল। আর সে তার ভুল বুঝতে পেরেছিল।
আব্বাস: আমাকে মাফ করে দাও ফাতেমা। মাতাল অবস্থায় আমি একটা বড় ভুল করে ফেলেছি। আর এখন সে ভুলের মাসুল তোমাকে দিতে হচ্ছে।
ফাতেমা: তুমি ক্ষমা চেওনা। ভুল তো আমারই ছিল, যে আমি তোমার জন্য অপেক্ষা করিনি।
এদিকে দাদি ফাতেমাকে জিঞ্জেস করলো।
দাদি: তুমি যদি হুজুরকে বিয়ে না করো, তাহলে কাকে করবে। তোমার কাছে এমন বিশ্বাসী কে আছে?
ফাতেমা: সেটা আপনারা দেখেন। আমি শুধু হালালা করবো, এটাই বড় কথা। বাকি কাজগুলো আপনার দেখেনিন।
(এদিকে সবার সামনে কথা দিয়ে ফাতেমা তার জীবনের সবচেয়ে বড় ভুল করেছে। এই ভুলই ভবিষ্যতে তার পুরো জীবন বদলে দেবে।)
আব্বাস: মা তোমার চোখে এমন কেউ আছে? যারা আমাদের আত্নীয়।
দাদি: না, আমার চোখে এমন কেউ নেই।
তারপর দাদি আমার বড় বোনকে জিজ্ঞেস করল।
দাদি: সানা তোর শ্বশুরবাড়ির কাউকে কী বিশ্বাস করা যায়, যে ফাতেমাকে বিয়ে করবে।
সানা: না দাদি! আমার শ্বশুরবাড়িতে তো এমন কেউ নেই।
এসব কথা শুনে সবাই খুবই চিন্তায় পরে যায়। ঠিক তখনই দাদির দৃষ্টি পড়ে সানার স্বামী আলমের দিকে। তারপর দাদি বলে।
দাদি: আমার নজরে একজন আছে!
ফাতেমা: কে সে মা?
দাদি: তোমার মেয়ের স্বামী আলম। বিশ্বাসী আর পরিবারের সদস্যও!
একথা শুনে ফাতেমা, আয়ান আর আব্বাস অবাক হয়ে যায়। আর সানা খুব রেগে গিয়ে বলে।
সানা: কি আজেবাজে কথা বলছো দাদি? আমার মায়ের সাথে আমার স্বামীর বিয়ে। এটা আমি কখনোই হতে দেবোনা।
ফাতেমা: সানা ঠিক কথাই বলছে মা। আমি মেয়ের জামাইকে বিয়ে করে তার সংসার ধ্বংস করতে চাই না।
দাদি: আমার কথা শোন সানা। একাজ আমি আমার পরিবারকে বাঁচাতে করছি। আর আমি আমার পরিবারকে বাঁচাতে যা করতে হয় তাই করতে।
একতা শুনে সানা আরও রেগে গিয়ে বলল।
সানা: আমি আবার কখন তোমার পরিবারের সদস্য হোলাম দাদি। ছোটবেলা থেকে তুমি তোমার নাতিকেই বেশি ভালোবাসো, আমাকে না। আর নিজের পরিবারকে যদি এতোই ভালবাসো, তবে আয়ানের সাথে মাকে বিয়ে দিয়ে দাও।
একথা শুনে সেকানে দাঁড়িয়ে থাকা সবাই কেঁপে উঠলো।
দাদি: এসব কি বলছিস?
রাগে আরও বলল।
সানা: ঠিকই তো বলছি। আয়ানের সাথে মার বিয়ে দিয়ে দাও। কারণ তুমি তোমার নাতিকে খুব ভালোবাসো এবং তার প্রতি তোমার বিশ্বাসও আছে।
একথা বলে সানা রাগ করে তার স্বামীকে নিয়ে বাড়ি থেকে বের হয়ে যায়।
ফাতেমা: ঠিক আছে মা। আমি হালালার জন্য প্রস্তুত। কিন্তু আমার একটা শর্ত আছে। আমি যাকে বিশ্বাস করি তার সাথে আমি হালালা করব। এটা শুধুমাত্র আমার পরিবারের জন্য। আর আমি হুজুরের সাথে হালালা করবো না।
(বন্ধুরা, ফাতেমা হালালা করার জন্য দ্রুত রাজি হওয়ার কারণ হলো সে হালালার মূল নিয়মগুলো জানে না। আর সে একজন বিশ্বাসী লোকের সাথে হালালা করতে চেয়েছিল, কারণ তার মনে ভয় ছিল যে তাকে তার নতুন স্বামী যদি তালাক না দেয়।)
এসবকিছু দেখার পর আব্বাসেরও নেশার ঘোর কমে গিয়েছিল। আর সে তার ভুল বুঝতে পেরেছিল।
আব্বাস: আমাকে মাফ করে দাও ফাতেমা। মাতাল অবস্থায় আমি একটা বড় ভুল করে ফেলেছি। আর এখন সে ভুলের মাসুল তোমাকে দিতে হচ্ছে।
ফাতেমা: তুমি ক্ষমা চেওনা। ভুল তো আমারই ছিল, যে আমি তোমার জন্য অপেক্ষা করিনি।
এদিকে দাদি ফাতেমাকে জিঞ্জেস করলো।
দাদি: তুমি যদি হুজুরকে বিয়ে না করো, তাহলে কাকে করবে। তোমার কাছে এমন বিশ্বাসী কে আছে?
ফাতেমা: সেটা আপনারা দেখেন। আমি শুধু হালালা করবো, এটাই বড় কথা। বাকি কাজগুলো আপনার দেখেনিন।
(এদিকে সবার সামনে কথা দিয়ে ফাতেমা তার জীবনের সবচেয়ে বড় ভুল করেছে। এই ভুলই ভবিষ্যতে তার পুরো জীবন বদলে দেবে।)
আব্বাস: মা তোমার চোখে এমন কেউ আছে? যারা আমাদের আত্নীয়।
দাদি: না, আমার চোখে এমন কেউ নেই।
তারপর দাদি আমার বড় বোনকে জিজ্ঞেস করল।
দাদি: সানা তোর শ্বশুরবাড়ির কাউকে কী বিশ্বাস করা যায়, যে ফাতেমাকে বিয়ে করবে।
সানা: না দাদি! আমার শ্বশুরবাড়িতে তো এমন কেউ নেই।
এসব কথা শুনে সবাই খুবই চিন্তায় পরে যায়। ঠিক তখনই দাদির দৃষ্টি পড়ে সানার স্বামী আলমের দিকে। তারপর দাদি বলে।
দাদি: আমার নজরে একজন আছে!
ফাতেমা: কে সে মা?
দাদি: তোমার মেয়ের স্বামী আলম। বিশ্বাসী আর পরিবারের সদস্যও!
একথা শুনে ফাতেমা, আয়ান আর আব্বাস অবাক হয়ে যায়। আর সানা খুব রেগে গিয়ে বলে।
সানা: কি আজেবাজে কথা বলছো দাদি? আমার মায়ের সাথে আমার স্বামীর বিয়ে। এটা আমি কখনোই হতে দেবোনা।
ফাতেমা: সানা ঠিক কথাই বলছে মা। আমি মেয়ের জামাইকে বিয়ে করে তার সংসার ধ্বংস করতে চাই না।
দাদি: আমার কথা শোন সানা। একাজ আমি আমার পরিবারকে বাঁচাতে করছি। আর আমি আমার পরিবারকে বাঁচাতে যা করতে হয় তাই করতে।
একতা শুনে সানা আরও রেগে গিয়ে বলল।
সানা: আমি আবার কখন তোমার পরিবারের সদস্য হোলাম দাদি। ছোটবেলা থেকে তুমি তোমার নাতিকেই বেশি ভালোবাসো, আমাকে না। আর নিজের পরিবারকে যদি এতোই ভালবাসো, তবে আয়ানের সাথে মাকে বিয়ে দিয়ে দাও।
একথা শুনে সেকানে দাঁড়িয়ে থাকা সবাই কেঁপে উঠলো।
দাদি: এসব কি বলছিস?
রাগে আরও বলল।
সানা: ঠিকই তো বলছি। আয়ানের সাথে মার বিয়ে দিয়ে দাও। কারণ তুমি তোমার নাতিকে খুব ভালোবাসো এবং তার প্রতি তোমার বিশ্বাসও আছে।
একথা বলে সানা রাগ করে তার স্বামীকে নিয়ে বাড়ি থেকে বের হয়ে যায়।