Thread Rating:
  • 5 Vote(s) - 1.8 Average
  • 1
  • 2
  • 3
  • 4
  • 5
Fantasy টুবাই এর ল্যাংটো শাস্তির গল্প CFNM
#2
এভাবে রোজই প্রায় পড়ার সময় দুই মামীর হাতে পুরো ল্যাংটো শাস্তি পেতো টুবাই। বড়ো মামী ঘরের ভেতর পুরো ন্যাংটু করলেও ছোট মামী আরো পাজি ছিল. ছাদে নিয়ে গিয়ে লেংটু করতো আর প্রিয়াঙ্কা ওটা দেখে খুব হাসত আর বলতো " ফেল্টু মার্কা ছেলে।..পড়াশুনা পারে না...মামী এর কাছে ল্যাংটা শাস্তি পায়। ..নিজের বয়েসী মেয়ে এর সামনে পুরো ল্যাংটা হয়ে কান ধরে উঠবস করে, ল্যাংটা কান ধরে দাঁড়িয়ে থাকে। ....ঘরের বাইরে খোলা ছাদে। .তাও লজ্জা নাই...ছি। .ছি...কলেজ এ আমার সব বান্ধবীদের বলবো পাশের বাড়ির এই ছেলেটার কথা...."

এই ঘটনার ১ মাস পর টুবাই এর স্কুলে গরমের ছুটি পরে আর সেই ছুটি তে বড় মামী নিজের বাচ্চা নিয়ে নিজের বাপে এর বাড়ি চলে যায় আর নতুন বিয়ে হবে ছোট মামীর হাতে সংসারের সব কাজ পরে। ছোট মামী কোনো দিন এ কাজ করত না; তাই এত কাজের দায়িত্ব পড়তে খুব রেগে যায় আর সব রাগ গিয়ে পড়ে ছেলেটার উপর। গরম এ টুবাই এর জামা কাপড় সব ঘামে ভিজে যেতো, গন্ধ হতো আর স্কুল ছুটি থাকায় ও গ্রামে মাঠে ঘাটে বন্ধু দের সাথে খেলা ধুলা করে কাদামাটি মেখে ঘরে আসতো।
একদিন ছোট মামী খুব রেগে গিয়ে ছেলেটাকে থাপ্পড় মেরে বললো “ আমার কি আর সারাদিন কোনো কাজ নেই বদমাইশ ছেলে যে রোজ তোর নোংরা জামা প্যান্ট কাছবো? রোজ কাপড় নোংরা করিস। দাড়া, আজ দেখাচ্ছি মজা। স্কুল তো তোর নেই আর তুই তো ১৮ বছরের ফেল করা বাচ্চা যে রোজ পড়া  না করার জন্য ন্যাংটা শাস্তি পায়। তোর বাড়ি তে জামা প্যান্ট পড়ার দরকার নাই। সারাদিন কাপড় নোংরা করিস। লাংটা হয় থাকবি পুরো বাড়ি তে। যখন বাইরে জাবি তখন প্যান্ট পাবি। এ দিকে আয় আর ন্যাংটা হো পুরো।”। আমি তখন একটা সুন্দর লাল রঙের শাড়ি পড়েছিল। ছোট মামীর কথা শুনে প্রচন্ড লজ্জা লাগে টুবাই এর। লজ্জায় মুখ নিচু করে দাঁড়িয়ে থাকে ছেলেটা, কিন্তু ছেলেটাকে এভাবে কথার অবাধ্য হয়ে চুপ করে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখে ছোট মামী খুব রেগে যায়; জোরে থাপ্পড় মারে ছেলেটাকে। থাপ্পড় খেয়ে টুবাই খুব ভয় পেয়ে যায়, কান ধরে কাছে টেনে নেয় ছোট মামী। তারপর এক এক করে শার্টের বোতাম খুলে শার্ট খুলে ফেলে, তারপর হাত তুলে গেঞ্জি খুলিয়ে ফেলে, তারপর হাফপ্যান্টের হুক এবং চেন খুলে হাফপ্যান্ট নিচে নামিয়ে দেয় এবং একদম শেষে ছেলেটার একমাত্র সম্বল ছোট জাংগিয়াটা খুলে পুরো ন্যাংটো করে দেয়। পুরো ন্যাংটো করে দিয়ে ছোট মামী তানিয়া খিল খিল করে হেসে ওঠে এবং বলে “আজ থেকে বাড়িতে তুই সারাদিন এভাবেই বিনা কাপড়ে পুরোদম ন্যাংটো থাকবি। বাইরে যাবার দরকার পড়লে জামা কাপড় পরবার দরকার পড়লে আমি তখন দেব। নইলে কি আমি তোর দাসী নাকি যে সারাদিন তোর জামা প্যান্ট কেচে বেড়াবো।”। ছোট মামী ছেলেটাকে ল্যাংটো করে সব জামাকাপড় টা নিয়ে নিল এই; এমনকি  টু বাইয়ের ঘরেও যত জামা কাপড় ছিল সব নিয়ে ছোট মামী নিজের ঘরে আলমারিতে তালা চাবি দিয়ে বন্ধ করে দিল। ছেলেটা নিজের হাতে পড়ার মতো কিছুই থাকলো না আর। এভাবে ঘরের মধ্যে সারাদিন ছেলেটা পুরো ন্যাংটো থাকতো ছোট মামীর চোখের সামনে; ছোট মামির সাথে গল্প করতে যখন প্রতিবেশী মহিলারা আসতো তারা তখন দেখতো ছেলেটা পুরো ঘরের মধ্যে নেংটো করে রেখেছে তার ছোট মামী। প্রতিবেশী কাকিমারা জিজ্ঞাসা করত “কিরে ছেলেটাকে সারাদিন ন্যাংটো করে রেখেছিস? জানি ও বাচ্চা ছেলে, বাচ্চাদের নেংটা থাকার কোন ব্যাপার না। ওদের কোন লজ্জা শরম নেই। কিন্তু ওর কি একেবারেই লজ্জা পায় না সারাদিন ন্যাংটো হয়ে থাকতে ঘরের মধ্যে।”।
ছোট মামী তানিয়া হেসে বলে” দিদি যা গরম পড়েছে না আর এই ছেলেটার গরম খুব বেশি, সারাদিন ঘামে জামাকাপড় ঘামে ভিজিয়ে ফেলে। বলো ভেজা জামা কাপড়ে অসুখ করবে না আর সারাদিন ও জামা কাপড় কে কাচবে? আর পড়াশোনা করে না জন্য তো খুব ল্যাংটো শাস্তি পায় তাই ওকে ঘরের মধ্যে সবাই ন্যাংটো দেখেছি তাই ওর অত লজ্জার কি আছে? ঘরে ল্যাংটো থাকে বাইরে যখন যাবে তখন প্যান্ট দেই।”
প্রতিবেশী কাকিমারা এই কথা শুনে খুব হাসে আর মজা করে আর ছেলেটাকে বলে” কি আবার নেংটো সোনা! সারাদিন পাখি পাছা বের করে ঘরের মধ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছ। ছি ছি কি লজ্জা।”
সারাদিন নেংটা থাকার জন্য ছোট মামী নতুন নিয়ম করে দেয় ছেলেটার জন্য। বলে” এই ন্যাংটা খোকা, তুই তো সারাদিন নেংটা থাকিস। তুই আবার বাথরুমে দরজা বন্ধ করে চান করিস কেন? আজ থেকে তুই আর কোনদিনও বাথরুমে বড়দের মতো দরজা বন্ধ করে চান করবি না। তুই ঘরের পেছনে খোলা কুয়োর পাড়ে সবার সামনে নেংটা হয়ে চান করবি। বাথরুম হচ্ছে বড়দের জিনিস আর তুই হলে একটা বাচ্চা নেংটা ছেলে। বুঝলি!”
এভাবে প্রতিদিন স্নান করার সময় ছোট মামী ছেলেটাকে ডাকত আর বলতো গায়ে তেল লাগিয়ে বাগানে রোদের মধ্যে কিছুক্ষণ দাঁড়িয়ে থাক তারপর কলতলাতে চান করবি। ছেলেটা তো ল্যাংটো থাকতই ছোট মামীর ডাকে ন্যাংটা অবস্থায় ঘর থেকে দৌড়ে আসতো এবং সারা গায়ে সরষে তেল লাগিয়ে রোদে দাঁড়িয়ে থাকতো এবং তারপর কুয়ো থেকে জল তুলে কুয়োর পাড়ে ছোট মামীর চোখের সামনে পুরো ন্যাংটো চান করত। অনেক সময় চান করার সময় পাশের বাড়ির সমবয়সী মেয়ে প্রিয়াঙ্কা চলে আসতো এবং ছেলেটাকে পুরো নেংটা অবস্থায় স্নান করতে দেখে খুব হাসতো আর বলতো” ছি ছি কি লজ্জা এখনো বাড়িতে সারাক্ষণ ন্যাংটো থাকে আর সবার সামনে ন্যাংটো হয়ে চান করে কোন লজ্জাই নাই নিজের বয়সী একটা মেয়ের সামনে পুরো ন্যাংটো হয়ে পাখি বার করে দাঁড়িয়ে আছে তাও কোন লজ্জাই নাই।”
প্রচন্ড লজ্জায় ছেলেটা ভাবতো কবে বড় মামী আসবে এবং আমাকে ঘরে সারাক্ষণ এভাবে ন্যাংটো হয়ে ঘুরে বেড়াতে হবে না। টুবাই একমাত্র যখন বাইরে যাওয়ার দরকার পড়তো তখন ছোট মামী ওকে আলমারি থেকে বার করে হাফপ্যান্ট আর শার্ট দিতো; আবার ঘরে ফিরেই ছোট মামী, ছেলেটাকে পুরো ন্যাংটো করে দিত।
এভাবে  একমাস চলে যাওয়ার পর বড় মামী নিজের বাড়ি থেকে এলো এবং ছোট মামীর কাজ কমানোর জন্য ছেলেটাকে সারাক্ষণ নেংটো করে ঘরে রাখতো শুনে খুব হাসাহাসি করল। বড় মামী আসবার পর ছেলেটা তার জামা প্যান্ট ফেরত পেল বটে কিন্তু বড় মামি কিছু নিয়ম পরিবর্তন করে দিল সুবিদের জন্য যাতে বড় মামি কেউ বেশি জামাকাপড় কাছতে না হয়।। বড় মামী বলে দিল “ছোট মামী ভালো কাজই করেছে কিন্তু আমি তোকে সারাদিন ঘরের মধ্যে ন্যাংটো রাখব না। কিন্তু তোকে রাতের বেলায় নেংটো হয়ে ঘুমাতে হবে যাতে জামা কাপড় রাতের বেলায় ঘামে ভিজে না যায় আর যেহেতু তোকে বাড়িতে সবাই ন্যাংটো অবস্থাতেই দেখেছে তাই তোর আর বাথরুমে দরজা বন্ধ করে স্নান করা দরকার নেই। বাচ্চা ছেলে তুই, ঘরে সবার সামনে ন্যাংটো হয়ে ঘুরিস। তুই সবার সামনে নেংটো হয়ে পেছনে খোলা কুয়োর পাড়ে চান করবি।
তাই প্রতিদিন রাতের বেলায় ঘুমানোর আগে ছোট মামী বা বড় মামি ডাকতো ছেলেটাকে এবং ছেলেটা গিয়ে সমস্ত জামা কাপড় খুলে পুরো ন্যাংটো হয়ে যেত এবং তারপর নিজের ঘরে গিয়ে ঘুমাতে। আবার সকাল বেলায় নেংটা ঘুম থেকে উঠে বড় মামি বা ছোট মামীর কাছে গিয়ে প্যান্ট চাইতো এবং বড় মামি বা ছোট মামী খুব হেসে বলতো “সকালবেলায় আমরা ঘুম থেকে উঠে তোর ন্যাংটো পাখি পাছা দেখি” বলে হাসতে হাসতে প্যান্ট দিত।

এতসব ঘটনার পর থেকে ছেলেটা তার দুই মামিকে খুবই ভয় পেত এবং সব কথা শুনে চলত। যখনই দুজন মামী চোখ গোল করে রাগ করে বলতো “শয়তান ছেলে এটা কি শয়তানি করেছিস! এখনই পুরো ন্যাংটো হয়ে আমাদের সামনে কান ধরে দাঁড়া আর বিশ বার কান ধরে উঠবস কর”। এ কথা শুনে ছেলেটা প্রচন্ড ভয়ে কাঁপতে থাকতো এবং সমস্ত কিছু খুলে পুরো ন্যাংটো হয়ে দাঁড়িয়ে যেত আর বড় মামি ঘরের পেছনে খোলা বাগানে কান ধরে ন্যাংটো দাঁড় করিয়ে দিত আর ছোট মামী একদম খোলা ছাদে ন্যাংটো দার করিয়ে দিত আর পাশের বাড়ির মেয়েটা প্রিয়াঙ্কা এবং কাকিমারা দেখে খুব হাসতো।

এই ঘটনার একমাস বাদে খুব লজ্জার ঘটনা ঘটেছিল। এতদিন যা হয়েছিল তা তা গ্রামের লোকের সামনে। কিন্তু শহরের ব্যাপারে আলাদা, শহরের ছেলেরা এত বয়েস পর্যন্ত ন্যাংটো হয় না, আর খোলা জায়গা থেকে একদম না। টুবাই নিজেও ছোট শহরের ছেলে ছিল তাই গ্রামে এভাবে ন্যাংটো হতে ওর খুব লজ্জা লাগতো। এবার সবচেয়ে লজ্জার ব্যাপার হয়েছিল যখন পাশে কাকিমার বাড়ি অর্থাৎ সমবয়সী প্রিয়াঙ্কা মেয়েটার বাড়িতে যখন ওদের কলকাতা থেকে আত্মীয়রা কিছুদিনের জন্য থাকতে আসে গ্রামে। যারা এসেছিল তারা একদম শহরের আধুনিক বাবু ছিল, খুবই পয়সাওয়ালা ঘরের লোক। খুব সুন্দরী দেখতে একজন কাকিমা এবং তার দুজন মেয়ে ২১ বছর বয়সে খুবই সুন্দরী এবং আধুনিক ড্রেস পরা ওদের পাশের বাড়িতে থাকতে এসেছিল কিছুদিনের জন্য। কথা প্রসঙ্গে প্রিয়াঙ্কা ওদের সবাইকে বলে দেয় যে আমাদের পাশের বাড়ির ছেলে টুবাই দুষ্টুমি করলে খুব ন্যাংটা শাস্তি পায় ওদের মামীর কাছে আর দুপুরবেলায় ওদের পেছনের কলপাড়ে পুরো ন্যাংটো হয়ে চান করে।

তাই প্রতিদিন দুপুরবেলায় স্কুলশেষে যখন ছেলেটা ঘরে ফিরত তখন ছোট মামী বা বড় মামি বলতো “যা পেছনের কুয়ার পাড়ে  গিয়ে ন্যাংটো হয়ে দাঁড়া, আমরা আসছি”। ছেলেটা তখন ঘরে স্কুল ড্রেস ছেড়ে পুরো ন্যাংটো হয়ে পেছনের খোলা কলপাড়ে গিয়ে দাঁড়াতো আর মামি ওকে সরষের তেল দিত গায়ে মেখে রোদে দাঁড়ানোর জন্য। তারপর কিছুক্ষণ দাঁড়ানোর পর কুয়েতে জল তুলে ও ওখানেই ন্যাংটো স্নান করতো। আর দুই মামি দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে ছেলেটাকে দেখতে যে ও ঠিকঠাক ভাবে পরিষ্কার ভাবে সান করছে কিনা। এবার জায়গাটা, পেছনের খোলা কুয়োর পার পাশের বাড়ির প্রিয়াঙ্কাদের ছাদ থেকে পরিষ্কার দেখা যেত। কলকাতার দুই দিদি এবং তার কাকিমাদের দেখানোর জন্য প্রিয়াঙ্কা ছাদে উঠে ছেলেটাকে পুরো ন্যাংটো স্নান করতে দেখতো ওদের আর ওরা এসব দেখে খুব হাসতো আর ছেলেটাকে খুব খেপাতে।” এমা ক্লাস ১২ এ পড়ে একটা ছেলে এভাবে সবার সামনে পুরো ন্যাংটো হয়ে চান করছে দেখো। নুনু তে এখনো চুল হয়নি এমনকি মুখেও গোঁফ দাড়ি নেই”। মেয়েটার মা হেসে বলতো “আরে শহরে এসব খুব কম হয়। ওখানে প্রত্যেকের নিজেদের ফ্ল্যাট এই অ্যাটাচ বাথরুম থাকে।  কিন্তু গ্রামের দিকে একটু খোলা জায়গাতে চান করা কোন ব্যাপার না। দেখনা ছেলেটার পাখিতে এখনো চুল গজায়নি এখনো ছোট এই আছে। ছোটদের আবার বড়দের সামনে নেংটো হতে অসুবিধা কোথায়। বড়রা হল গুরুজন।”। কিন্তু মেয়েগুলো হাসতে হাসতে বলে কিন্তু প্রিয়াঙ্কা তোর বয়সী আর আমরা তো ওর থেকে চার পাঁচ বছরের বড় দিদি তাও আমাদের সামনেও পুরো নেংটো হয়ে আছে কোন লজ্জাই নেই নুনু পাখি সব দেখতে পাচ্ছি।”। মেয়েদের কথা শুনে বড়লোক বাড়ির মহিলাটা হাসতে থাকে আর বলে “ধুর তোরা এভাবে খেপাস না তো বাচ্চাটাকে লজ্জা পেয়ে যাচ্ছে। ”।
এভাবে প্রতিদিন চান করার সময় মেয়েগুলো আসতো এবং ছেলেটাকে ছাদের থেকে খ্যাপা তো আর হাসাহাসি করত। দিদিগুলো শহরের আধুনিক ড্রেস যেমন jeans skirt top এসব পড়ে থাকত আর ওদের সামনে ছেলেটা পুরো ন্যাংটো থাকতো। আমার পড়াশুনা না করার জন্য ছোট মামী প্রায়ই ছাদের মধ্যে পুরো ন্যাংটো করে কান ধরে দাঁড় করিয়ে রাখত তখন ওই দিদিগুলো এবং ওর মা দেখে খুব হাসতো আর বলতো “দেখ কি বাজে ছেলে। পড়াশোনা করে না তার জন্য ওই জন্য এভাবে নেংটা শাস্তি পায়। শহরে যদিও এরকম শাস্তির খুব একটা প্রচলন নেই তবে গ্রামের দিকে যারা খুব বাজে ছেলে তাদের ন্যাংটো করে ওদের বাড়ির লোক কান ধরে দাঁড় করিয়ে রাখে”
তখন বর্ষাকাল চলছিল। ছেলেটার মাত্র দু সেট জামা কাপড় ছিল অর্থাৎ দুটো হাফপ্যান্ট আর দুটো শার্ট। একদিন বৃষ্টির জন্য দুটো কাপড়ই ভেজা ছিল এবং শুকায়নি তাই গরিব ছেলেটার ওইদিন পরে আর কিছু ছিল না তাই ছোট মামী বলল আজকে তোকে সারাদিন নেংটা থাকতে হবে তোর দুটো জামা কাপড়ই শুকায়নি। খুব লজ্জা লাগলেও ছেলেটাকে সারাদিন ল্যাংটো থাকতে হয়। কি করবে? গরিব বেশি জামা কাপড়ও নেই।
তা টুবাই এরকম ন্যাংটো ছিল তখন দুপুরে রান্না করার সময়  ছোটো মামি বলল “আরে বাড়িতে তো পেঁয়াজ শেষ হয়ে গেছে। এদিকে বৃষ্টি পড়ছে। বাজারেও যাওয়া যাবে না, তুই এক কাজ কর পাশের বাড়ির প্রিয়াঙ্কার কাছ থেকে তিন-চারটে পেঁয়াজ ধার নিয়ে আয়।”। ছেলেটা খুব লজ্জা পেয়ে বলে কিন্তু মামী আমি তো পুরো ন্যাংটো। ছোট মামী হাসতে হাসতে বলে “ধুর তাতে কি হয়েছে তোকে তোদের বাড়ির সবাই ন্যাংটো অবস্থায় রোজ দেখে স্নান করার সময় আর শাস্তি পেতেও দেখেছেন নেংটা কান ধরে দাঁড়িয়ে থাকতে। যা তুই এভাবে ন্যাংটো হয়ে কিচ্ছু হবে না। আর তুই হলি গরিব ছেলে, তোর  দুটো জামা কাপড় মাত্র।জানিস ওরা কত বড়লোক! ওটা তোর মালিক মালকিনের মত, তুই হলি ওদের চাকরের মত। যা যা দেরি করিস না আমার রান্না পুড়ে যাচ্ছে তাড়াতাড়ি যা”

তো লজ্জা লাগলেও মামীর আদেশ পালন করতে হয় ছেলেটাকে, না হলে জানে আরো শাস্তি দেবে কোন। গ্রামে এক বাড়ি থেকে আরেক বাড়ি যাওয়ার পিছন দিয়ে রাস্তা থাকে তো সে পিছনের রাস্তা দিয়ে দৌড়ে ন্যাংটো অবস্থায় গিয়ে ছেলেটা ওদের বাড়ির দরজা ধাক্কায়। ছেলেটাকে পুরো ন্যাংটো অবস্থায় দেখে বড়লোক কাকিমা এবং তার মেয়েরা খুব হাসাহাসি করে প্রিয়াঙ্কাও খুব হাসাহাসি করে। বলে “নেংটো হয়ে এসেছিস কেন এমা”। ছেলেটা বলে “বর্ষাকাল তো আমার তোমাকে দুটো জামা কাপড় একটাও শুকায়নি সব ভিজে তাই মামী সারাদিন ন্যাংটো করে রেখেছে”। এ কথা শুনে বড়লোকি কাকিমা বলে “আহ রে বেচারা পুরো ন্যাংটো হয়ে আছে জামা প্যান্ট নেই, ঠিক আছে যাওয়ার আগে আমি একটা প্যান্ট কিনে দেব”। দিদিগুলো ওকে নিজের সামনে পেয়ে খুব হাসায় আর বলে “ছি ছি এভাবে পাখি পাছা বার করে অন্যের বাড়িতে এসেছিস নিজের বয়সী মেয়েদের সামনে তোর তো কোন লজ্জাই নেই রে।” দুই দিদি জিন্স  এর হট প্যান্ট পরে আর ছেলেটা পুরো ন্যাংটু।
ওদের মা তখন রাগ করে বলে” এই ছেলেটাকে এভাবে খাপাস না। ওর জামা কাপড় নেই বলে এভাবে এসেছে। বাচ্চা ছেলে। ল্যাংটো এসেছে তো কি হয়েছে। ওকে খাপস না”। এরপর বড়লোক দামী বেনারশী শাড়ি সোনার গয়না পড়া কাকিমা পেঁয়াজ দিয়ে দেয় টুবাই কে।
১৫ দিন বাদে কলকাতা যাবার সময় একটা প্যান্ট ও কিনে দিয়ে যায় টুবাইকে।
এভাবে গ্রামে ৩ বছর ছিল টুবাই।
পড়া না করলে ল্যাংটো শাস্তি পেতো, ল্যাংটো হয়ে বাইরে স্নান করতো আর রাতে ল্যাংটো হয়ে ঘুমাতো। দুই মামী বিশেষ করে ছোট মামী খুব খেপাতে।
স্কুল থেকে পাস করার পর টুবাই এর লাংটা শাস্তি পাবা বন্ধ হয়, যদিও তার পরে দুই মামী পুরানো ল্যাংটো শাস্তির ছবি মোবাইলে বের করে খুব খ্যাপাতো।
                                                                                         END
123
Like Reply


Messages In This Thread
RE: টুবাই এর ল্যাংটো শাস্তির গল্প CFNM - by pagi chele 69 - 06-06-2024, 12:13 PM



Users browsing this thread: 1 Guest(s)