01-06-2024, 10:26 AM
শুভর মাথায় সারাদিন শুধু এক চিন্তায় থাকে কিভাবে সে প্রতিশোধ নিবে তার অপমানের। একসময় কম বয়সে তার শুভর মায়ের প্রতি ক্রাশ ছিলো, যা সেই বয়সে মোটামুটি সবারই থাকে। তখন বন্ধুর মা বলে সে এই বিষয় নিয়ে ততটা আগায় নি। আবার বয়স বাড়লে এই ঝোঁকটাও কমে যায় এই বয়সী ছেলেদের। তবে এখন আবার শুভর মায়ের চিন্তা টা তার মাথা চাড়া দিয়ে উঠেছে। তবে সে ভেবে পাচ্ছে না এই বিষয়টা সে কিভাবে এগিয়ে নিবে। কারণ হ্যাপি রহমান একাধারে সুন্দরী, বদমেজাজী, একগুঁয়ে, অহংকারী, ডমিনেটিং এবং প্রচন্ড সাকসেসফুল। তারউপর আবার শুভকে দুই চোখে দেখতে পারে না,একসময় তো সরাসরি শুভকে অপমান করতো হ্যাপি রহমান।
শুভকে হ্যাপি রহমানের প্রথম অপছন্দের কারণই হলো মুলত শুভর পারিবারিক অবস্থা এবং তার পড়ালেখার অবস্থা।
শুভ শুধু সুযোগের অপেক্ষায় থাকে। কিভাবে সে উনার সামনে একটু ভালো ভাবে নিজেকে মেলে ধরবে।
শুভর কথা: হ্যাপি রহমান কে আমার সবসময়ই ভালো লাগত, উনার গড়ন কথাবার্তার স্টাইল সবকিছুই আমার ভালো লাগে, কিন্তু উনি আমাকে পছন্দই করেন না।
হ্যাপির কথা: রোজ রাতে সাইফুলের এমন একঘেয়ে ব্যবহার বিরক্তিকর মনে হয় মাঝে মাঝে। সবার শারীরিক চাহিদা আছে কিন্তু সাকিবের বাবা সাইফুলকে একটা মেশিন মনে হয়। কোনো কিছুতেই কোনো কথা নেই বিকার নেই শুধু সপ্তাহান্তে একদিন ম্যাজম্যাজে সেক্স। এইসব না পারা যায় কারোওর সাথে শেয়ার করতে না পারা যায় এর জন্য মনের শান্তি। কি কমতি আমার এখনো সবাই হা করে গিলে আমার চেহারাকে। ১৫ থেকে ৭৫ সবাই চোখ দিয়ে পারলে আমাকে গিলে ফেলে তবুও সাইফুলের হুশ আসে না। এইসব নিয়ে সে কথাও বলতে চায় না।
শুভর কথা: দুই মাস হলো সাকিবের বোন আর মাকে ফেসবুক আর ইনস্টাতে এড পাঠালাম, পরিচিত হয়েও কেউ এড বা ফলো রিকুয়েষ্ট টাও একসেপ্ট করে নি। এদের গা ভর্তি শুধু অহংকার। তবুও আমি হাল ছাড়বো না। ২০ দিন যাবৎ সাকিবের মায়ের গাড়ির পিছন পিছন চেহারা বাচিয়ে ঘুরছি, যদি কোনোদিন কোনো সমস্যার কারণে উনার গুডবুকে নাম উঠাতে পারি এটাও কাজে আসছে না। তবুও আমি হাল ছাড়বো না। লেগে থাকবো।
হ্যাপির কথা: আজ সারাদিন ব্যস্ত থাকতে হবে। সকাল ৮টায় অফিসে তারপর ১২ টায় মিটিং, বিকাল ৫ টায় আবার দুবাইয়ের ফ্লাইট। ড্রাইভার বাসার সবাইকে আগেই জানানো হয়েছে কিন্তু ড্রাইভারের আবার মেয়ের বাবা হবে বেলা ৩ টায় সিজার। তাকে শুধু সকালেই পাবো। বাকিদিন উবার পাঠাওয়ের উপর চলতে হবে। বাকি গাড়িগুলোতে আবার রাফা, সাকিব আর সাইফুলের সফরসঙ্গী।
শুভর কথা: সকাল ৯ টা থেকে বসে রইলাম পাড়ার মোড়ে কিন্ত কালো গাড়ি টা বের হল না ব্যাপার কি? এখন বাজে ১১ টা? তাহলে আজ কি হ্যাপি রহমান অফিসে যাবে না?
একি কালো গাড়ি টা এইসময় সাকিবদের বাসার দিকে যাচ্ছে কেন? ভিতরে তো ড্রাইভার ছাড়া কেউ নেই। আচ্ছা তাহলে মনে হয় আন্টি অফিসে চলে গেছেন।
শুভকে হ্যাপি রহমানের প্রথম অপছন্দের কারণই হলো মুলত শুভর পারিবারিক অবস্থা এবং তার পড়ালেখার অবস্থা।
শুভ শুধু সুযোগের অপেক্ষায় থাকে। কিভাবে সে উনার সামনে একটু ভালো ভাবে নিজেকে মেলে ধরবে।
শুভর কথা: হ্যাপি রহমান কে আমার সবসময়ই ভালো লাগত, উনার গড়ন কথাবার্তার স্টাইল সবকিছুই আমার ভালো লাগে, কিন্তু উনি আমাকে পছন্দই করেন না।
হ্যাপির কথা: রোজ রাতে সাইফুলের এমন একঘেয়ে ব্যবহার বিরক্তিকর মনে হয় মাঝে মাঝে। সবার শারীরিক চাহিদা আছে কিন্তু সাকিবের বাবা সাইফুলকে একটা মেশিন মনে হয়। কোনো কিছুতেই কোনো কথা নেই বিকার নেই শুধু সপ্তাহান্তে একদিন ম্যাজম্যাজে সেক্স। এইসব না পারা যায় কারোওর সাথে শেয়ার করতে না পারা যায় এর জন্য মনের শান্তি। কি কমতি আমার এখনো সবাই হা করে গিলে আমার চেহারাকে। ১৫ থেকে ৭৫ সবাই চোখ দিয়ে পারলে আমাকে গিলে ফেলে তবুও সাইফুলের হুশ আসে না। এইসব নিয়ে সে কথাও বলতে চায় না।
শুভর কথা: দুই মাস হলো সাকিবের বোন আর মাকে ফেসবুক আর ইনস্টাতে এড পাঠালাম, পরিচিত হয়েও কেউ এড বা ফলো রিকুয়েষ্ট টাও একসেপ্ট করে নি। এদের গা ভর্তি শুধু অহংকার। তবুও আমি হাল ছাড়বো না। ২০ দিন যাবৎ সাকিবের মায়ের গাড়ির পিছন পিছন চেহারা বাচিয়ে ঘুরছি, যদি কোনোদিন কোনো সমস্যার কারণে উনার গুডবুকে নাম উঠাতে পারি এটাও কাজে আসছে না। তবুও আমি হাল ছাড়বো না। লেগে থাকবো।
হ্যাপির কথা: আজ সারাদিন ব্যস্ত থাকতে হবে। সকাল ৮টায় অফিসে তারপর ১২ টায় মিটিং, বিকাল ৫ টায় আবার দুবাইয়ের ফ্লাইট। ড্রাইভার বাসার সবাইকে আগেই জানানো হয়েছে কিন্তু ড্রাইভারের আবার মেয়ের বাবা হবে বেলা ৩ টায় সিজার। তাকে শুধু সকালেই পাবো। বাকিদিন উবার পাঠাওয়ের উপর চলতে হবে। বাকি গাড়িগুলোতে আবার রাফা, সাকিব আর সাইফুলের সফরসঙ্গী।
শুভর কথা: সকাল ৯ টা থেকে বসে রইলাম পাড়ার মোড়ে কিন্ত কালো গাড়ি টা বের হল না ব্যাপার কি? এখন বাজে ১১ টা? তাহলে আজ কি হ্যাপি রহমান অফিসে যাবে না?
একি কালো গাড়ি টা এইসময় সাকিবদের বাসার দিকে যাচ্ছে কেন? ভিতরে তো ড্রাইভার ছাড়া কেউ নেই। আচ্ছা তাহলে মনে হয় আন্টি অফিসে চলে গেছেন।