13-05-2024, 09:33 PM
মা রাতে কি বলবে উনি এসে যাবেনা রাতে কি কথা বলা যাবে নাকি। ওকে তো জানতে দেওয়া যাবেনা আমাদের কথা।
আমি রাতে আমার ঘুম হয় নাই কেমন যেন ভালো লাগছে না, গা ঘিন ঘিন করছে। বাকি কথা পরে বলব। আমি একটু বাইরে দিয়ে ঘুরে আসি।
মা তুমি আবার চলে যাবেনা তো। আমি না মা সে হবেনা আমি থাকবো তোমার সাথে। মা বলল তবে কি স্নান করে নেবে নাকি তবে শরীর ভাল লাগবে। আমি না একটু বাইরে থেকে আসি ভালো লাগবে তুমি বরং ওকে মানে আমার বোনকে দেখ আমি আসছি। মা এখন ৮ টা বাজে বাইরে কোথায় যাবে। আমি একটু বাইরে থেকে আসি তুমি যাও ও ঘরে। মা আচ্ছা তুমি যা ভাল বোঝ। এই বলে মা ওই ঘরে চলে গেল। আমি আমার ব্যাগে হাত দিয়ে যা টাকা এনেছিলাম সব পকেটে নিলাম।এরপর বাইরে বের হলাম। সোজা বাজারের দিকে গেলাম। তখনো বাজার খুলে পারেনি তাই একটু ঘোরা ঘুরি করে চা খেলাম এক দোকানে দেখতে দেখতে দেখী দোকান খুলছে, সোজা একটা দোকানে ঢুকলাম। গিয়ে মনের মতন কিছু জিনিস কিনলাম। সব নিয়ে ঘরে ফিরে এলাম দেখি মা বোনের পাশে শুয়ে আছে, আমাকে দেখে মা বলল ও তুমি এসেগেছ ও এখনো জাগে নি, তুমি আমার উপর রাগ করেছ বাবা। হঠাত কথা বলতে বলতে চলে গেলে। আমি না একটা জিনিস ভুলে গেছিলাম তারজন্য গেছিলাম। কাছে তেমন টাকা নেই তবুও আমার পছন্দের জিনিস এনেছি চল না ওঘরে। মা কি বাবা কিছু এনেছ কি। আমি হ্যা চলনা ওঘরে। মা আচ্ছা চল তাহলে আমার বাবার আবার কি মনে হয়েছে দেখি। বলে দুজনে ঐঘরে গেলাম। মাকে বললাম বস এখানে, তোমার শশুর বড় লোক অনেক কিছু দিয়েছে আমি তো কিছু দিতে পারিনি এই বলে মায়ের পায়ের কাছে বসে পরলাম আর পকেট থেকে নুপুর জোরা বের করলাম আর বললাম তোমার পা ফাকা লাগছে এইটা পড়লে তোমাকে দারুন লাগবে বলে দেখি পা টেনে নিয়ে মায়ের পায়ে নুপুর পড়িয়ে দিলাম। মা হা করে তাকিয়ে আছে তুমি এনেছ আমার জন্য উঃ শান্তি আমার ছেলে আমাকে নুপুর কিনে দিয়েছে সত্যি বাবা তুমি তোমার মায়ের জন্য মন থেকে ভালবেসে কিনে এনেছ উঃ আমি এত খুশি বাবা আমি জানতাম আমার ছেলে আমাকে কত ভালবাসে এই বলে উঠে আমাকে বুকে জরিয়ে ধরল আর বলল আমার সোনা বাবা। মা বলল তুমি আসলে বাবা মায়ের মন বোঝ তোমার মায়ের এই নুপুর এত পছন্দ তুমি জানলে কি করে সোনা। এই বলে আমার গালে চুমু দিল উঃ কি যে খুশী আমি কি করে তোমাকে বোঝাবো। আমি মা তোমাকে আমি খুশী দেখতে চাই কেমন করছিলে তুমি আমি চলে যাবো বলে সে আমি দেখতে পারছিলাম না তাই মাকে খুশী করার জন্য এই দুটো এনেছি। আমার মা এবার খুশী তো। মা আমি খুব খুশী, তুমি যখন আমার পেটে এসেছিলে সেই খবর শুনে যা খুশী হয়েছিলাম প্রথম মা হোয়ার খুশী তার থেকেও মনে হয় আমি এখন বেশী খুশী। আমি তবে মা তোমার ছেলে গরিব তো সোনার আনতে পারিনি রুপোর এনেছি। মা আমি তোমাকে হেটে দেখাই সোনা বলে মা একটু শাড়ী তুলে এদিক ওদিক করছে আর ঝুন ঝুন শব্দ হচ্ছে দারুন লাগছে মাকে দেখতে আর মায়ের মুখে হাসি দেখে আমার যে কি ভাল লাগছে কি বলব। মা বলল ভালোই শব্দ হচ্ছে কোথা থেকে আনলে সোনা। আমি অইত বাজারের দোকান কি জুয়েলারস যেন নাম ভুলে গেলাম। আমি মা তোমাকে আমি কামাই করে সব কিনে দেব যা তোমার পছন্দ এবং আরেকটা জিনিস এনেছি মা। এরপর কলকাতা গিয়ে কামাই করে তোমাকে আরো শাড়ী ছায়া ব্লাউজ এবং ব্রা কিনে দেব। মা তুমি যা কিনে দেবে আমি পরব, এখন থেকে তোমার দেওয়া জিনিস আমি পরব কি এনেছ আর। আমি আমার সামনে দাড়ও। মা চুপ্টি করে দাড়িয়ে পড়ল আর আমি পকেট থেকে কোমর বিছাটা বের করলাম আর মায়ের কোমরে পড়িয়ে দিলাম। মা আনন্দে চোখ মুখ ঢেকে ফেলল। আমি বললাম মা ব্লাউজের মাপ হিসেব করে দুই ইঞ্চি ছোট এনেছি মাপের হয়েছে একদম এবার দেখ মা। মা কোম্রে হাত দিয়ে উরি বাবা উরি মাগো আমার ছেলে কিনে দিয়েছে এ আমি কোনদিন খুল্ব না কোমর থেকে বলে আনন্দে লাফাতে লাগল। আমি মাকে এমন খুশী দেখে নিজের মনে যে কি আনন্দ হচ্ছে, আমি মাকে এক দৃষ্টি তে দেখে যাচ্ছি এত খুশী হল্যেছে মা এই সামান্য জিনিসে ভাবা যায় না তারমানে দাদু মাকে এমন জিনিস দিয়ে পটিয়ে নিয়েছিল আর আমাকে জন্ম দিয়েছে। আমি মনে মনে বললাম আমি ওনার ছেলে আমাকে এবার নিতে হবে, ছেরে যাবো কেন এমন মাকে ছেরে, কোথায় পাবো এমন সুন্দর মা আমি, কাছে থেকে যদি মাকে পাই তবে আর আমার অন্য কাউকে লাগবে না। আমার পছন্দের নারী যা দেখেছি এর থেকে আমি অন্য কাউকে চাইনা। এবার নিজের করে নিতে হবে। এইত সুজোগ তখন বলতে গিয়ে বলতে পারলাম না এখন বলব।
মা আমার পাশে বসল আর বলল সত্যি বাবা মাকে তুমি এত ভালবাস কি খাবে তুমি বল এখন রান্না করব তোমার জন্য। তোমার জন্য আমি কি করতে পারি বল তুমি। আমি যে আজকে কত খুশী সে বলে বোঝানো যাবেনা। তুমি আমাকে ভালোবেসে এত কিছু আনলে আবার এনে দেবে বলেছ আমি যে কত আনন্দিত সে তোমাকে কি করে বোঝাবো সোনা বাবা আমার, আমার সে ছোট ছেলেতা আজকে কত বড় হয়েছে মায়ের জন্য কতকিছু ভাবে আর আমি তোমাকে ফেলে চলে এসেছিলাম সত্যি তুমি ঠিক বলেছ আমার বিচার হওয়া উচিৎ সাজা হওয়া উচিৎ কিন্তু তুমি আমাকে মাপ করে দিয়েছ এত ভালবাসা দিলে আমি সত্যি তোমার জন্য কি করব তাই ভাবছি এখন থেকে তোমার এক্তুও অবাধ্য হব না সব সময় তোমার কথা শুনবো সোনা বাবা আমার ও তুমি তখন কি বলবে জানি বলেছিলে এখন বলবে? বলনা।
আমি মা আমি তোমার ছেলে তোমাকে খুশী দেখলে আমার খুব ভাল লাগছে কি বলব মা আশে পাশে বাড়ি নেই তবুও বলতে ভয় করে আমি যে তোমার সাথে থাকবো মা। কিন্তু তবুও বলতে ভয় করে কে আবার শুনে ফেলবে। তাছাড়া তুমি কি ভাব্বে তাই বলতে দ্বিধা হচ্ছে।
মা এখানে সেই ভয় নেই কেউ আসবে না। একমাত্র উনি ছাড়া ওনার আসতে দুপুর হবেই তার আগে আমাদের কথা শেষ করতে হবে। তুমি বলনা এখন। মায়ের সাথে তুমি মন খুলে বলতে পারো মাকে এত খুশী করেছ আমি যদি তোমাকে খুশী বা আনন্দ দিতে পারি তবে আমার ভালো লাগবে তুমি বলনা সোনা।
আমি এই দিনের বেলা সব বলা যায় নাকি। কিছু কথা আছে দিনের বেলা না বলা ভাল কিন্তু উনি আবার এসে গেলে কিছুই বলা যাবেনা কেমন একটা দোটানায় পড়লাম। কি করব আমি ভয় এবং সংকোচ দুটোই আমাকে তারা দিচ্ছে।
মা বলল এখানে কেউ নেই তুমি বলতে পারো। আনন্দের কথা বলবে কিসের ভয়। তোমার আনন্দের জন্য আমি সব করতে পারবো তুমি নিঃসংকোচে বলে ফেল লজ্জা করলে আনন্দ পাওয়া যায়না।
আমি বললাম কি বলতে চাইছি তুমি বুঝতে পারছ না। তুমি তো আমার মা ছেলের মনের কথা তুমি কি কিছুই বোঝনা, আমি তোমার মন বুঝে এইসব নিয়ে এসেছি যাতে তুমি খুশী হও। তোমাকে আমি আরো খুশী দেখতে চাই, দাদুরতো বয়স হয়ে গেছে সে কি তোমার খেয়াল রাখতে পারে, এখন থেকে আমি তোমার খেয়াল রাখবো। আমি এখন বড় হয়েছি সব দিক দিয়ে তাই না, তুমি বুঝতে পারছ না। ছেলে কি চায় কি আনন্দ চায়।
আমি রাতে আমার ঘুম হয় নাই কেমন যেন ভালো লাগছে না, গা ঘিন ঘিন করছে। বাকি কথা পরে বলব। আমি একটু বাইরে দিয়ে ঘুরে আসি।
মা তুমি আবার চলে যাবেনা তো। আমি না মা সে হবেনা আমি থাকবো তোমার সাথে। মা বলল তবে কি স্নান করে নেবে নাকি তবে শরীর ভাল লাগবে। আমি না একটু বাইরে থেকে আসি ভালো লাগবে তুমি বরং ওকে মানে আমার বোনকে দেখ আমি আসছি। মা এখন ৮ টা বাজে বাইরে কোথায় যাবে। আমি একটু বাইরে থেকে আসি তুমি যাও ও ঘরে। মা আচ্ছা তুমি যা ভাল বোঝ। এই বলে মা ওই ঘরে চলে গেল। আমি আমার ব্যাগে হাত দিয়ে যা টাকা এনেছিলাম সব পকেটে নিলাম।এরপর বাইরে বের হলাম। সোজা বাজারের দিকে গেলাম। তখনো বাজার খুলে পারেনি তাই একটু ঘোরা ঘুরি করে চা খেলাম এক দোকানে দেখতে দেখতে দেখী দোকান খুলছে, সোজা একটা দোকানে ঢুকলাম। গিয়ে মনের মতন কিছু জিনিস কিনলাম। সব নিয়ে ঘরে ফিরে এলাম দেখি মা বোনের পাশে শুয়ে আছে, আমাকে দেখে মা বলল ও তুমি এসেগেছ ও এখনো জাগে নি, তুমি আমার উপর রাগ করেছ বাবা। হঠাত কথা বলতে বলতে চলে গেলে। আমি না একটা জিনিস ভুলে গেছিলাম তারজন্য গেছিলাম। কাছে তেমন টাকা নেই তবুও আমার পছন্দের জিনিস এনেছি চল না ওঘরে। মা কি বাবা কিছু এনেছ কি। আমি হ্যা চলনা ওঘরে। মা আচ্ছা চল তাহলে আমার বাবার আবার কি মনে হয়েছে দেখি। বলে দুজনে ঐঘরে গেলাম। মাকে বললাম বস এখানে, তোমার শশুর বড় লোক অনেক কিছু দিয়েছে আমি তো কিছু দিতে পারিনি এই বলে মায়ের পায়ের কাছে বসে পরলাম আর পকেট থেকে নুপুর জোরা বের করলাম আর বললাম তোমার পা ফাকা লাগছে এইটা পড়লে তোমাকে দারুন লাগবে বলে দেখি পা টেনে নিয়ে মায়ের পায়ে নুপুর পড়িয়ে দিলাম। মা হা করে তাকিয়ে আছে তুমি এনেছ আমার জন্য উঃ শান্তি আমার ছেলে আমাকে নুপুর কিনে দিয়েছে সত্যি বাবা তুমি তোমার মায়ের জন্য মন থেকে ভালবেসে কিনে এনেছ উঃ আমি এত খুশি বাবা আমি জানতাম আমার ছেলে আমাকে কত ভালবাসে এই বলে উঠে আমাকে বুকে জরিয়ে ধরল আর বলল আমার সোনা বাবা। মা বলল তুমি আসলে বাবা মায়ের মন বোঝ তোমার মায়ের এই নুপুর এত পছন্দ তুমি জানলে কি করে সোনা। এই বলে আমার গালে চুমু দিল উঃ কি যে খুশী আমি কি করে তোমাকে বোঝাবো। আমি মা তোমাকে আমি খুশী দেখতে চাই কেমন করছিলে তুমি আমি চলে যাবো বলে সে আমি দেখতে পারছিলাম না তাই মাকে খুশী করার জন্য এই দুটো এনেছি। আমার মা এবার খুশী তো। মা আমি খুব খুশী, তুমি যখন আমার পেটে এসেছিলে সেই খবর শুনে যা খুশী হয়েছিলাম প্রথম মা হোয়ার খুশী তার থেকেও মনে হয় আমি এখন বেশী খুশী। আমি তবে মা তোমার ছেলে গরিব তো সোনার আনতে পারিনি রুপোর এনেছি। মা আমি তোমাকে হেটে দেখাই সোনা বলে মা একটু শাড়ী তুলে এদিক ওদিক করছে আর ঝুন ঝুন শব্দ হচ্ছে দারুন লাগছে মাকে দেখতে আর মায়ের মুখে হাসি দেখে আমার যে কি ভাল লাগছে কি বলব। মা বলল ভালোই শব্দ হচ্ছে কোথা থেকে আনলে সোনা। আমি অইত বাজারের দোকান কি জুয়েলারস যেন নাম ভুলে গেলাম। আমি মা তোমাকে আমি কামাই করে সব কিনে দেব যা তোমার পছন্দ এবং আরেকটা জিনিস এনেছি মা। এরপর কলকাতা গিয়ে কামাই করে তোমাকে আরো শাড়ী ছায়া ব্লাউজ এবং ব্রা কিনে দেব। মা তুমি যা কিনে দেবে আমি পরব, এখন থেকে তোমার দেওয়া জিনিস আমি পরব কি এনেছ আর। আমি আমার সামনে দাড়ও। মা চুপ্টি করে দাড়িয়ে পড়ল আর আমি পকেট থেকে কোমর বিছাটা বের করলাম আর মায়ের কোমরে পড়িয়ে দিলাম। মা আনন্দে চোখ মুখ ঢেকে ফেলল। আমি বললাম মা ব্লাউজের মাপ হিসেব করে দুই ইঞ্চি ছোট এনেছি মাপের হয়েছে একদম এবার দেখ মা। মা কোম্রে হাত দিয়ে উরি বাবা উরি মাগো আমার ছেলে কিনে দিয়েছে এ আমি কোনদিন খুল্ব না কোমর থেকে বলে আনন্দে লাফাতে লাগল। আমি মাকে এমন খুশী দেখে নিজের মনে যে কি আনন্দ হচ্ছে, আমি মাকে এক দৃষ্টি তে দেখে যাচ্ছি এত খুশী হল্যেছে মা এই সামান্য জিনিসে ভাবা যায় না তারমানে দাদু মাকে এমন জিনিস দিয়ে পটিয়ে নিয়েছিল আর আমাকে জন্ম দিয়েছে। আমি মনে মনে বললাম আমি ওনার ছেলে আমাকে এবার নিতে হবে, ছেরে যাবো কেন এমন মাকে ছেরে, কোথায় পাবো এমন সুন্দর মা আমি, কাছে থেকে যদি মাকে পাই তবে আর আমার অন্য কাউকে লাগবে না। আমার পছন্দের নারী যা দেখেছি এর থেকে আমি অন্য কাউকে চাইনা। এবার নিজের করে নিতে হবে। এইত সুজোগ তখন বলতে গিয়ে বলতে পারলাম না এখন বলব।
মা আমার পাশে বসল আর বলল সত্যি বাবা মাকে তুমি এত ভালবাস কি খাবে তুমি বল এখন রান্না করব তোমার জন্য। তোমার জন্য আমি কি করতে পারি বল তুমি। আমি যে আজকে কত খুশী সে বলে বোঝানো যাবেনা। তুমি আমাকে ভালোবেসে এত কিছু আনলে আবার এনে দেবে বলেছ আমি যে কত আনন্দিত সে তোমাকে কি করে বোঝাবো সোনা বাবা আমার, আমার সে ছোট ছেলেতা আজকে কত বড় হয়েছে মায়ের জন্য কতকিছু ভাবে আর আমি তোমাকে ফেলে চলে এসেছিলাম সত্যি তুমি ঠিক বলেছ আমার বিচার হওয়া উচিৎ সাজা হওয়া উচিৎ কিন্তু তুমি আমাকে মাপ করে দিয়েছ এত ভালবাসা দিলে আমি সত্যি তোমার জন্য কি করব তাই ভাবছি এখন থেকে তোমার এক্তুও অবাধ্য হব না সব সময় তোমার কথা শুনবো সোনা বাবা আমার ও তুমি তখন কি বলবে জানি বলেছিলে এখন বলবে? বলনা।
আমি মা আমি তোমার ছেলে তোমাকে খুশী দেখলে আমার খুব ভাল লাগছে কি বলব মা আশে পাশে বাড়ি নেই তবুও বলতে ভয় করে আমি যে তোমার সাথে থাকবো মা। কিন্তু তবুও বলতে ভয় করে কে আবার শুনে ফেলবে। তাছাড়া তুমি কি ভাব্বে তাই বলতে দ্বিধা হচ্ছে।
মা এখানে সেই ভয় নেই কেউ আসবে না। একমাত্র উনি ছাড়া ওনার আসতে দুপুর হবেই তার আগে আমাদের কথা শেষ করতে হবে। তুমি বলনা এখন। মায়ের সাথে তুমি মন খুলে বলতে পারো মাকে এত খুশী করেছ আমি যদি তোমাকে খুশী বা আনন্দ দিতে পারি তবে আমার ভালো লাগবে তুমি বলনা সোনা।
আমি এই দিনের বেলা সব বলা যায় নাকি। কিছু কথা আছে দিনের বেলা না বলা ভাল কিন্তু উনি আবার এসে গেলে কিছুই বলা যাবেনা কেমন একটা দোটানায় পড়লাম। কি করব আমি ভয় এবং সংকোচ দুটোই আমাকে তারা দিচ্ছে।
মা বলল এখানে কেউ নেই তুমি বলতে পারো। আনন্দের কথা বলবে কিসের ভয়। তোমার আনন্দের জন্য আমি সব করতে পারবো তুমি নিঃসংকোচে বলে ফেল লজ্জা করলে আনন্দ পাওয়া যায়না।
আমি বললাম কি বলতে চাইছি তুমি বুঝতে পারছ না। তুমি তো আমার মা ছেলের মনের কথা তুমি কি কিছুই বোঝনা, আমি তোমার মন বুঝে এইসব নিয়ে এসেছি যাতে তুমি খুশী হও। তোমাকে আমি আরো খুশী দেখতে চাই, দাদুরতো বয়স হয়ে গেছে সে কি তোমার খেয়াল রাখতে পারে, এখন থেকে আমি তোমার খেয়াল রাখবো। আমি এখন বড় হয়েছি সব দিক দিয়ে তাই না, তুমি বুঝতে পারছ না। ছেলে কি চায় কি আনন্দ চায়।