08-04-2024, 09:14 PM
এরমধ্যে একদিন বউ মায়ের সাথে ঝগড়া করে বাপের বাড়ি চলে যায় বাড়ি ফিরে আমি বউকে না পেয়ে সব শুনলাম মায়ের কাছে। আমি ঠিক করলাম যাবনা শশুর বাড়ি ওই সপ্তাহ মায়ের সাথে থাকলাম। মা আমাকে অনেক কিছু বলল বউর ব্যাপারে শুনে রাগ হল তাই পরের সপ্তাহেও গেলাম না। এভাবে দেখতে দেখতে ১ মাস গেল আমি শশুর বাড়ির সাথে কোন যোগা যোগ করলাম না। বাড়ি যাই মা আর আমি থাকি আগের মতন। প্রথম কষ্ট হলেও এখন আর বউর কথা মনে পড়েনা, বাড়ি ফিরে মাকে নিয়েই থাকি। মায়ের ভালবাসা পেয়ে এখন আমি স্ত্রীকে ভুলে থাকতে পারি। এভাবে প্রায় ৩ মাস কেটে গেল একদিন আমার বউ আর শশুর আমার অফিসে এসে হাজির। কথা বাত্রা অনেক হল বাধ্য হয়ে কলকাতায় ঘর নিলাম। স্ত্রী নিয়ে কলকাতায় থাকতে লাগলাম। সপ্তাহে একবার মায়ের কাছে যাই। এভাবেই চলতে লাগল মা সব জানে আমি বউ নিয়ে কলকাতায় থাকি। মা সব মেনে নিয়েছে কারন উনিই আমাকে দেখে বিয়ে করিয়ে দিয়েছিল। এভাবে এক বছর পার হয়ে গেল দেখতে দেখতে আমার বউ সন্তান সম্ভবা হল। কখন কি হাসপাতালে যেতে হয় তাই মায়ের সাথে দেরমাস দেখা করতে পাড়লাম না। আমার বউর কোল আলো করের এল আমার কন্যা সন্তান। যাক হাসপাতাল থেকে ফিরে আসল ওরা মা মেয়ে। আমার শাশুড়ি এসে থাকল আমার ভাড়া বাড়িতে। শাশুড়িই দেখাশোনা করে তাই আমি বললাম এক মাসের বেশি হয়ে গেল বাড়ি যাই না কালকে বাড়ি যাবো।
এই কথা শুনে বউর মুখ ভার। কিন্তু আমার শাশুড়ি বলল না বাবা তুমি যাও গিয়ে মাকে দেখে এস আমি তো আছি। আর ওর বাবাকে আসতে বলব। কালকে উনি এলে তুমি যেও। কাল অফিস করে বাড়ি যেও না হয় একদিন দুই দিন থেকে এস মায়ের কাছে।
আমি অফিস গিয়ে মাকে ফোন করলাম কালকে বাড়ি যাবো। মা শুনে না তোমাকে আর আসতে হবেনা থাকো তোমার বউ মেয়ে নিয়ে। আমাকে এখন আর কিসের দরকার। প্রায় দুই মাস হল তুমি একবারের জন্য এলে না, মা কেমন আছে ফোনে খোঁজ নিয়ে দ্বায় শেষ আর দাও তো কিছু টাকা ও না দিলেও আমি বাঁচতে পারবো তোমার বাবা যা রেখে গেছেন আমি তা দিয়ে চলতে পারছি এবং পাড়বো আর আসার দরকার নেই। কি করে তুমি পারলে একবারের জন্য না এসে তাই আমি ভাবি, বউ যখন ছিল না কত কথা বলতে, তুমি এখন অফিসে।
আমি- আমি হ্যা মা আমি অফিসে আমার লক্ষ্মী মা রাগ করেনা কালকে বাড়ি আসবো দুদিন থাকবো তোমার কাছে, রান্না করে রেখ মা।
মা- রাগী গলায় বলল কখন আসবে শুনি।
আমি- দেখি সকালে যাওয়ার চেষ্টা করব। না পারলে রাতে পোউছাবোই। সকালে তোমাকে জানাবো। দরকার হলে সোম্বারের ছুটি নেব।
মা- তুমি এক কাজ কর তুমি কালকে না এসে রবিবার সকালে আস আমার কালকে একাদশী তুমি রবিবারে এস। কালকে আসলে কিছুই খাওয়াতে পারবো না।
আমি- আচ্ছা মা তাই হবে। কতদিন খাই না, বাড়ি গিয়ে না খেয়ে আমি থাকতে পারবো না। এখানেও খাওয়া হয় না।
মা- আচ্ছা তবে রবিবার সকালে এস এখানে আবার কীর্তন শুরু হয়েছে সোমবার পর্যন্ত চলবে। রবিবার খিচুরী হবে। আর সোমবার ডাল ভাত খাওয়ানো হবে।
আমি- মা কোথায় কীর্তন হচ্ছে।
মা- কালীবাড়িতে ওর পাশের মাঠে প্যান্ডেল করে ২৪ প্রহর কীর্তন চলচবে কালকে থেকে। খুব ভালো কিরতন হয় এখানে অনেক অনেক ভালো দল আসে।
আমি- আচ্ছা মা তবে রবিবার সকালেই আসবো। একদম সকালে রওয়ানা দেব। এই বলে ফোন রেখে দিলাম। অফিসে অনেক কাজ ফোন রেখে কাজ করে নিলাম। এবং বসের কাছে একদিনের ছূটি চাইলাম। আমার ছুটি মঞ্জুর হল। বাড়ি গেলাম পরের দিন অফিস করলাম আমার শশুর এল।বিকেলে মায়ের জন্য কিছু কেনাকাটা করলাম। আজ এক সপ্তাহ হল কিছুই হয় না বাড়ি ফিরে খেয়ে ঘুমানো ছাড়া। শনিবার রাতে সব ব্যাগ গুছিয়ে নিলাম। রবিবার সকালে ট্রেন ধরলাম। ৪ ঘন্টা লাগে তারপর আবার ভ্যান রিক্সা করে যেতে হয়। সকালে কিছু খাওয়াও হয়নি। ট্রেন থেকে নামলাম ১০.১০ শে। নেমে একটু টিফিন করে নিলাম কারন বাড়ি গিয়ে মা কি করে তাঁর ঠিক নেই উপোষ আছে, তারপর টোটো ধরে বাড়ির দিকে রওয়ানা দিলাম। আমাদের গ্রামের বাড়ি হলে একপাশে মাঠের কাছে চাষের জমি পাশ দিয়ে আমাদের যদিও সামনে রাস্তা আছে।
আমি গিয়ে বাড়ির সামনে রাস্তায় নামলাম। বাড়ির দিকে তাকিয়ে দেখি কেউ নেই। মা একাই থাকে আর কেউ থাকেনা। আগে তো আমি থাকতাম। বাড়িতে দুটো ঘর একটায় আমি থাকতাম অন্যটায় বাবা মায়ের রুম বাবা চলে যাওয়ার পর মা একা আর আমি একা থাকতাম। মাকে দেখতে না পেয়ে আস্তে আস্তে দরজার দিকে যেতে লাগলাম। এমনিতে খুব গরম ঘেমে একাকার। দরজায় গিয়ে ডাক দিলাম মা ওমা। কোন সার পেলাম না। এরমধ্যে পাশের বাড়ির এক কাকিমা হাতে ফুলের ডালা নিয়ে ফিরছে। আমাকে দেখে বলল তোর মা ঘরে নেই কীর্তনের ওখানে গেছে। দাড়া আমি ডেকে দেই। বলে কাকিমা চলে গেল। আমি দরজার সামনে দাঁড়ানো ব্যাগ নিয়ে। যদিও বাড়ির সামনে গাছপালা আছে তাই রোদ পড়েনা।
মা- একদম ছুটতে ছুটতে দৌড়ে এল ও এসে গেছিস বাবা বলে দরজা খুলল। আমি পুজা দিতে গেছিলাম এত তাড়াতাড়ি আসতে পারবি আমি ভাবি নাই আয় ঘরে আয় বাবা ঘরে আয়।
আমি- খেয়াল করলাম মা বিধবা বলে সাদা শাড়ি সাদা ব্লাউজ পরা কপালে চন্দনের তিলক পরা একদম বৈরাগী লাগছে মাকে। দের মাস পরে মাকে দেখলাম তবে ঠিক আছে কন্দিক দিয়ে কম নেই মায়ের শরীরের গঠন একদম ঠিক আছে আগের মতন।মা আগে থেকেই একটু ভারী ছিল এখনো সেরকম আছে কতদিন আর দের মাস ৬ সপ্তাহ মাত্র। মাকে দেখতে দারুন লাগছে সাদা শাড়ি সাদা ব্লাউজ কপালে তিলকের টান, আর মায়ের ফিগার ভালো বলে আরো বেশী সুন্দর লাগছে। মায়ের জন্য শেষ যেদিন এসেছিলাম এক জোরা ব্লাউজ আর শাড়ি এনেছিলাম সাথে ছায়াও এনেছিলাম তাঁর একটা শাড়ি পড়েছে। দারুন মোহময়ী নারী আমার মা। মা যখন দরজা খুলছিল পেছন থেকে মাকে এত ভালো লাগছিল কি বলব। আমার মা খুব পরিস্কার পরিছন্ন তাই এত সুন্দর লাগছে আর গায়ের রং দুধে আলতা, মাস্টার মশাইয়ের বউ বলে কথা।মাকে এই বেশে দেখে আমি মুগ্ধ হলাম এক নতুন রুপে মাকে দেখলাম মাকে এর আগে এমন করে সাজতে দেখিনি।
মা_ ডালা রেখে এসেছিস বাবা বলে আমার হাত থেকে ব্যাগ নিয়ে রাখল আর বলল বস একদম ঘেমে গেছিস কখন বেরিয়েছিস তুই। রাস্তায় কোন অসবিধা হয়নি তো বাবা।
আমি- সাত সকালে ৬ টার ট্রেন ধরেছি কিছুই খাওয়া হয় আমার।বাড়ি থেকে বের হবার আগে।
মা- আমিও বাবা এইত পারন করে পুজা দিয়ে এলাম। তুই এত তাড়াতাড়ি আস্তে পারবি আমি একবারের জন্য ভাবি নাই, খুব কষ্ট হয়েছে তাই না তোর।
এই কথা শুনে বউর মুখ ভার। কিন্তু আমার শাশুড়ি বলল না বাবা তুমি যাও গিয়ে মাকে দেখে এস আমি তো আছি। আর ওর বাবাকে আসতে বলব। কালকে উনি এলে তুমি যেও। কাল অফিস করে বাড়ি যেও না হয় একদিন দুই দিন থেকে এস মায়ের কাছে।
আমি অফিস গিয়ে মাকে ফোন করলাম কালকে বাড়ি যাবো। মা শুনে না তোমাকে আর আসতে হবেনা থাকো তোমার বউ মেয়ে নিয়ে। আমাকে এখন আর কিসের দরকার। প্রায় দুই মাস হল তুমি একবারের জন্য এলে না, মা কেমন আছে ফোনে খোঁজ নিয়ে দ্বায় শেষ আর দাও তো কিছু টাকা ও না দিলেও আমি বাঁচতে পারবো তোমার বাবা যা রেখে গেছেন আমি তা দিয়ে চলতে পারছি এবং পাড়বো আর আসার দরকার নেই। কি করে তুমি পারলে একবারের জন্য না এসে তাই আমি ভাবি, বউ যখন ছিল না কত কথা বলতে, তুমি এখন অফিসে।
আমি- আমি হ্যা মা আমি অফিসে আমার লক্ষ্মী মা রাগ করেনা কালকে বাড়ি আসবো দুদিন থাকবো তোমার কাছে, রান্না করে রেখ মা।
মা- রাগী গলায় বলল কখন আসবে শুনি।
আমি- দেখি সকালে যাওয়ার চেষ্টা করব। না পারলে রাতে পোউছাবোই। সকালে তোমাকে জানাবো। দরকার হলে সোম্বারের ছুটি নেব।
মা- তুমি এক কাজ কর তুমি কালকে না এসে রবিবার সকালে আস আমার কালকে একাদশী তুমি রবিবারে এস। কালকে আসলে কিছুই খাওয়াতে পারবো না।
আমি- আচ্ছা মা তাই হবে। কতদিন খাই না, বাড়ি গিয়ে না খেয়ে আমি থাকতে পারবো না। এখানেও খাওয়া হয় না।
মা- আচ্ছা তবে রবিবার সকালে এস এখানে আবার কীর্তন শুরু হয়েছে সোমবার পর্যন্ত চলবে। রবিবার খিচুরী হবে। আর সোমবার ডাল ভাত খাওয়ানো হবে।
আমি- মা কোথায় কীর্তন হচ্ছে।
মা- কালীবাড়িতে ওর পাশের মাঠে প্যান্ডেল করে ২৪ প্রহর কীর্তন চলচবে কালকে থেকে। খুব ভালো কিরতন হয় এখানে অনেক অনেক ভালো দল আসে।
আমি- আচ্ছা মা তবে রবিবার সকালেই আসবো। একদম সকালে রওয়ানা দেব। এই বলে ফোন রেখে দিলাম। অফিসে অনেক কাজ ফোন রেখে কাজ করে নিলাম। এবং বসের কাছে একদিনের ছূটি চাইলাম। আমার ছুটি মঞ্জুর হল। বাড়ি গেলাম পরের দিন অফিস করলাম আমার শশুর এল।বিকেলে মায়ের জন্য কিছু কেনাকাটা করলাম। আজ এক সপ্তাহ হল কিছুই হয় না বাড়ি ফিরে খেয়ে ঘুমানো ছাড়া। শনিবার রাতে সব ব্যাগ গুছিয়ে নিলাম। রবিবার সকালে ট্রেন ধরলাম। ৪ ঘন্টা লাগে তারপর আবার ভ্যান রিক্সা করে যেতে হয়। সকালে কিছু খাওয়াও হয়নি। ট্রেন থেকে নামলাম ১০.১০ শে। নেমে একটু টিফিন করে নিলাম কারন বাড়ি গিয়ে মা কি করে তাঁর ঠিক নেই উপোষ আছে, তারপর টোটো ধরে বাড়ির দিকে রওয়ানা দিলাম। আমাদের গ্রামের বাড়ি হলে একপাশে মাঠের কাছে চাষের জমি পাশ দিয়ে আমাদের যদিও সামনে রাস্তা আছে।
আমি গিয়ে বাড়ির সামনে রাস্তায় নামলাম। বাড়ির দিকে তাকিয়ে দেখি কেউ নেই। মা একাই থাকে আর কেউ থাকেনা। আগে তো আমি থাকতাম। বাড়িতে দুটো ঘর একটায় আমি থাকতাম অন্যটায় বাবা মায়ের রুম বাবা চলে যাওয়ার পর মা একা আর আমি একা থাকতাম। মাকে দেখতে না পেয়ে আস্তে আস্তে দরজার দিকে যেতে লাগলাম। এমনিতে খুব গরম ঘেমে একাকার। দরজায় গিয়ে ডাক দিলাম মা ওমা। কোন সার পেলাম না। এরমধ্যে পাশের বাড়ির এক কাকিমা হাতে ফুলের ডালা নিয়ে ফিরছে। আমাকে দেখে বলল তোর মা ঘরে নেই কীর্তনের ওখানে গেছে। দাড়া আমি ডেকে দেই। বলে কাকিমা চলে গেল। আমি দরজার সামনে দাঁড়ানো ব্যাগ নিয়ে। যদিও বাড়ির সামনে গাছপালা আছে তাই রোদ পড়েনা।
মা- একদম ছুটতে ছুটতে দৌড়ে এল ও এসে গেছিস বাবা বলে দরজা খুলল। আমি পুজা দিতে গেছিলাম এত তাড়াতাড়ি আসতে পারবি আমি ভাবি নাই আয় ঘরে আয় বাবা ঘরে আয়।
আমি- খেয়াল করলাম মা বিধবা বলে সাদা শাড়ি সাদা ব্লাউজ পরা কপালে চন্দনের তিলক পরা একদম বৈরাগী লাগছে মাকে। দের মাস পরে মাকে দেখলাম তবে ঠিক আছে কন্দিক দিয়ে কম নেই মায়ের শরীরের গঠন একদম ঠিক আছে আগের মতন।মা আগে থেকেই একটু ভারী ছিল এখনো সেরকম আছে কতদিন আর দের মাস ৬ সপ্তাহ মাত্র। মাকে দেখতে দারুন লাগছে সাদা শাড়ি সাদা ব্লাউজ কপালে তিলকের টান, আর মায়ের ফিগার ভালো বলে আরো বেশী সুন্দর লাগছে। মায়ের জন্য শেষ যেদিন এসেছিলাম এক জোরা ব্লাউজ আর শাড়ি এনেছিলাম সাথে ছায়াও এনেছিলাম তাঁর একটা শাড়ি পড়েছে। দারুন মোহময়ী নারী আমার মা। মা যখন দরজা খুলছিল পেছন থেকে মাকে এত ভালো লাগছিল কি বলব। আমার মা খুব পরিস্কার পরিছন্ন তাই এত সুন্দর লাগছে আর গায়ের রং দুধে আলতা, মাস্টার মশাইয়ের বউ বলে কথা।মাকে এই বেশে দেখে আমি মুগ্ধ হলাম এক নতুন রুপে মাকে দেখলাম মাকে এর আগে এমন করে সাজতে দেখিনি।
মা_ ডালা রেখে এসেছিস বাবা বলে আমার হাত থেকে ব্যাগ নিয়ে রাখল আর বলল বস একদম ঘেমে গেছিস কখন বেরিয়েছিস তুই। রাস্তায় কোন অসবিধা হয়নি তো বাবা।
আমি- সাত সকালে ৬ টার ট্রেন ধরেছি কিছুই খাওয়া হয় আমার।বাড়ি থেকে বের হবার আগে।
মা- আমিও বাবা এইত পারন করে পুজা দিয়ে এলাম। তুই এত তাড়াতাড়ি আস্তে পারবি আমি একবারের জন্য ভাবি নাই, খুব কষ্ট হয়েছে তাই না তোর।