29-03-2024, 05:38 PM
মা করিম চাচার কোলে থেকে করিম চাচার গলা জড়িয়ে ধরে রেখেছে। আর করিম চাচার বুকে মুখ লুকিয়ে রেখেছে চোখ বন্ধ করে। করিম চাচা ভেতরে এলো মা কে নিয়ে। তারপর তারা ভেতরে আসতেই আমি মা কে ডাক দিলাম ।
আমি - মা ভয় পেওনা। কিছু হবে না তোমার করিম চাচা আছে তো ভয় পাচ্ছো কেনো।
মা তখনো করিম চাচার কোলে ঝুলে আছে আমার সামনে। আমার গলা শুনেই মায়ের যেনো হুঁশ ফিরল। মা চোখ মেলে দেখে আমি সামনে। মা যেনো চমকে উঠলো। আর করিম চাচার কোল থেকে নামার চেষ্টা করতে লাগলো। কিন্তু করিম চাচা মা কে নাম করলোনা কোল থেকে। মা তখন করিম চাচার কোলে থেকে করিম চাচার দিকে তাকিয়ে বলল
মা - একি করছেন আমাকে নিচে নাম করুন। আমাকে কোলে নিয়ে আছেন কেনো। এখুনি আমাকে নিচে করুন।
করিম চাচা - তুমি তো নিজেই বৃষ্টিতে আমাকে জড়িয়ে ধরে রেখেছিলে আর বিদ্যুৎ পড়তে গাড়ির মধ্যে আমার কোলে বসেছিলে। আর আমি তোমাকে ভেতরে নিয়ে এলাম। ভুলে গেলে তুমি?
মা (ঘাবড়েগিয়ে বলল)- আমি তখন ভয় পেয়েছিলাম । কিন্তু এখন আমাকে নিচে নাম করুন এখুনি। অসভ্য লোক কোথাকার।
করিম চাচা - একি বলছো। এতক্ষণ তো নিজেই আমার কোলে ছিলে তখন অসভ্য মনে হয়নি। আর এখন বিপদ কাটতেই আমি অসভ্য হয়ে গেলাম।
(মা তখন রাগী চোখে করিম চাচার দিকে তাকিয়ে ফিসফিস করে বলল)।
মা - আমাকে নিচে নাম করুন নাহলে খুব খারাপ হবে।
(করিম চাচা হেসে বলল)
করিম চাচা - তুমি নিজেই নিজের ইচ্ছেতে আমার কোলে উঠেছ। এবার আমি যখন চাইবো আমার নিজের ইচ্ছে তে নাম করবো ।
তখন হঠাৎ করে মায়ের ফোন টা বেজে উঠলো।
মা এর বাগ টা আমার কাছে ছিল। আমি ফোন টা বাগ থেকে বের করতেই দেখলাম বাবা ফোন করেছে।
আমি মা কে বললাম বাবা ফোন করেছে।
মা এবার করিম চাচার কোল থেকে জোর করে নিচে নামার চেষ্টা করলো। কিন্তু করিম চাচা শক্ত হাত থেকে রেহাই পেলনা মা।
মা করিম চাচার সাথে পেরে উঠলো না।
মা - দেখুন আমার স্বামী ফোন করেছে চিন্তা করছে আমরা কখন বাড়িতে পৌঁছাবো। এবার দোয়া করে নিচে নাম করুন। আমার ভুল হয়েছে আপনার কোলে ওঠার জন্য। এবার প্লীজ আমাকে নিচে নামতে দিন ।
করিম চাচা মা কে বলল - ফোন টা রিসিভ করে বরের সাথে কথা বলো। কোনো প্রবলেম নেই আমার। দেখো কি বলছে ।
আমি তখন মা কে বললাম - মা তুমি করিম চাচার কোলে থাকো। করিম চাচা তোমাকে বিপদ থেকে উদ্ধার করেছে। বিদ্যুৎ পড়লে তুমি তো কত ভয় পেয়ে যাও। আর করিম চাচা তো ভালো মানুষ তোমাকে কোলে রেখেছে যাতে তুমি আর ভয় না পাও।
মা - তুই তোর বাবার ফোন টা রিসিভ কর তাড়াতাড়ি।
(আমি বাবার ফোন টা রিসিভ করলাম)।
আমি - hello বাবা।
বাবা - তোরা কোথায় আছিস এখন? আর তোর মা কোথায়? বাড়ি কখন পৌঁছাবি?
আমি - বাবা আমি আর মা তো fardaan এর বাড়ীতে এসেছি। আবদুল চাচার গাড়ি টা খারাপ হয়ে গেছিল মাঝ পথে। আর পাশেই fardaan এর বাড়ি ছিল। তাই আমরা করিম চাচার বাড়িতে এসেছি। আর মা তো করিম চাচার কো...( পুরো টা বলতে না বলতেই মা আমাকে ধমক দিয়ে তাড়াতাড়ি বললো তুই আমাকে ফোন টা দে)।
আমিও চুপ করে গেলাম আর ফোন টা মা কে দিলাম।
মা তখনো করিম চাচার কোলে ঝুলে আছে। করিম চাচা আর মা দুজনেই ভেজে অবস্থায় আছে তখনো। আর সেই অবস্থায় মা বাবার সাথে ফোন এ কথা বলছে।
মা - শোনো। তুমি চিন্তা করোনা , মাঝ রাস্তায় গাড়ি খারাপ হয়ে যেতে আমি আর কোনো উপায় না পেয়ে তোমার ছেলের বন্ধুর বাড়িতে এসেছি। বৃষ্টি তো থামার নাম নিচ্ছেনা কি করবো বলো এখন কি করে বাড়ি যাবো?
বাবা - হ্যাঁ কি করবো আমিও বুঝতে পারছি না। এরকম ভয়ংকর বৃষ্টি হচ্ছে যে বলার নয়। আচ্ছা তুমি fardaan এর বাবা কে ফোন টা দাও তো কিছু উপায় হয় কিনা দেখি। উনি যদি কোনো কিছু সাহায্য করতে পারেন।
(মা তখন করিম চাচা কে বলল কথা বলতে বাবার সাথে)।
কিন্তু করিম চাচার দু হাত তো বন্ধ কারণ দু হাত এ তো করিম চাচা মা কে তুলে রেখেছে কোলে। তাই করিম চাচা বলল loudspeaker দিতে। মা নিজেই ফোন টা হাত এ ধরে রেখে ফোনটা loudspeaker দিল।
করিম চাচা - hello দাদা কোনো চিন্তা করবেন না। বলুন আমি যদি কোনো সাহায্য করতে পারি।
বাবা - এরকম বৃষ্টিতে তো বাইরে আসা সম্ভব নয় আমি রাজ আর তার মা কে নিয়ে খুব চিন্তায় আছি। রাত ও হলো অনেক । কি করা যায় ভাবছি।
করিম চাচা - আপনি চিন্তা করবেন না। আমার বাড়িতে কোনো অসুবিধে নেই আপনার ছেলে আর স্ত্রীর।
এটা কে নিজের বাড়ি মনে করতে পারেন ।
কোনো অসুবিধে নেই। বৃষ্টি কমলেই আমি ওদের বাড়িতে দিয়ে আসবো।
বাবা - thanks দাদা। আপনি না থাকলে যে কি হতো । আর আপনাকে যে কি বলে ধন্যবাদ দেবো বুঝতে পারছি না।
করিম চাচা তখন মা এর দিকে তাকিয়ে বলল - ধন্যবাদ দিতে হবে না। রাজ তো আমার ছেলের মতোই। চিন্তার কোনো কারণ নেই বিপদে তো সাহায্য করতে হবে।
বাবা - ঠিক আছে যদি বৃষ্টি কমে তবে ওদের একটু বাড়িতে ছেড়ে দিয়ে যাবেন প্লীজ। নাহলে বৃষ্টি একটু বন্ধ হলে আমি আপনার বাড়িতে যাচ্ছি।
করিম চাচা - আপনাকে আর চিন্তা করতে হবে না আমি ওদের ছেড়ে দিয়ে আসবো বাড়িতে আপনি নিশ্চিন্তে থাকুন।
বাবা - হ্যাঁ ঠিক আছে।
করিম চাচা (তখনো মা এর চোখে তাকিয়ে আছে)- আর আপনার স্ত্রী তো বিদ্যুৎ পড়লে খুব ভয় পায় দেখলাম।
বাবা ( হেঁসে বলল) - হ্যাঁ সে বরাবর একটু ভয় পায় এইসব।
করিম চাচা - আর বাইরে যা বৃষ্টি হচ্ছে আমরা তো গাড়ি থেকে নেমে বাড়ি পর্যন্ত আসতে না আসতেই ভিজে কাদা হয়ে গেছি।
বাবা - সে কি বলছেন ।
(বাবা তখন মা কে ফোন টা দিতে বললো)
মা - হ্যাঁ বলো।
বাবা - ভিজে গেছো পুরো ?
মা - হ্যাঁ গো।
বাবা - কাপড় তো নিয়ে যাওনি সাথে কি করবে ঠান্ডা লেগে যাবে তো।
মা - চিন্তা করোনা কিছু হবে না । রাজ ভিজেনি আমি ভিজে গেছি।
বাবা - দেখো ওদের বাড়িতে কোনো পরার মত কিছু পেলে পরে নিও ভিজে কাপড়ে থেকোনা । সর্দি জ্বর এ পড়বে তবে।
মা - আচ্ছা দেখছি।
বাবা - হ্যাঁ যাও আগে কাপড় টা বদলে নাও।
মা - হ্যাঁ রাখো তুমি ফোন টা আর খেয়ে নেবে কিছু। চিন্তা করো না কিছু হবে না।
বাবা - তুমি আর রাজ আমার সব। চিন্তা তো হবে।
( ফোন তখনো স্পিকার এ আছে আর মা করিম চাচার কোলে) ।
বাবা - I love you darling.
মা ( লজ্জা পেয়ে গেলো) - hmm রাখো।
বাবা ফোন টা কেটে দিলো।
করিম চাচা তখন মা কে বলল - চলো তবে শাড়ী টা বদলে নাও ।
মা - হ্যাঁ এবার তো নিচে নাম করুন আমাকে ।
করিম চাচা - চলো তোমাকে room পর্যন্ত ছেড়ে দিয়ে আসি।
( বলেই মা কে কোলে করে সেরকম অবস্থায় নিয়ে একটা room এ চলে গেলো) ।
আমি আর fardaan তখন সোফায় বসেছিলাম।
আমি পেছন ঘুরে দেখলাম মা করিম চাচার কোলে ঝুলে আছে আর করিম চাচার সাথে কথা বলতে বলতে একটা রুম এ ঢুকে গেলো। আমি আর fadaan পেছনে গেলাম তাদের।
Room এ ঢুকতেই দেখলাম করিম চাচা মা কে নিচে নাম করলো। শেষ পর্যন্ত মা রেহাই পেল।
(একজন . লোকের কোলে এতক্ষণ ছিল আবার নিজের ছেলের সামনেই। করিম চাচার ও অনেক সাহস দেখলাম। আর মা নিজের স্বামীর সাথে ফোন এ কথা বলল তাও একজন . লোক এর কোলে ঝুলে থেকে) ।
যাইহোক শেষ পর্যন্ত মা করিম চাচার হাত থেকে রেহাই পেল।
করিম চাচা - দেখো আমার বিবি নেই। অনেক আগে মারা গেছে। Fardaan এর বয়স তখন 5 বছর ছিল। তাই e বাড়িতে মেয়ে মানুষ এর পোশাক পাবেনা। যা পাবে ছেলের পোশাক।
মা - থাক তবে। আমি গা মুছে নেবো। ড্রেস চেঞ্জ করার প্রয়োজন নেই।
করিম চাচা - না এরকম বললে হবে। ঠান্ডা লেগে গেলে তখন তোমার শরীর খারাপ হবে।
মা - না কিছু হবে না।
করিম চাচা - সে বললে কি হয়।
( করিম চাচা তখন নিজের একটা লুঙ্গি বের করে দিলো, আর একটা তোয়াল দিলো মা কে)
করিম চাচা - এই নাও তোয়ালে গা মুছে নিয়ে লুঙ্গি টা শাড়ী মত পরে নাও।
( বলেই মা কে বাথরুম টা দেখিয়ে দিলো আর মা লুঙ্গি আর তোয়াল টা নিয়ে বাথরুম এ ঢুকে গেলো) ।
আমি - মা ভয় পেওনা। কিছু হবে না তোমার করিম চাচা আছে তো ভয় পাচ্ছো কেনো।
মা তখনো করিম চাচার কোলে ঝুলে আছে আমার সামনে। আমার গলা শুনেই মায়ের যেনো হুঁশ ফিরল। মা চোখ মেলে দেখে আমি সামনে। মা যেনো চমকে উঠলো। আর করিম চাচার কোল থেকে নামার চেষ্টা করতে লাগলো। কিন্তু করিম চাচা মা কে নাম করলোনা কোল থেকে। মা তখন করিম চাচার কোলে থেকে করিম চাচার দিকে তাকিয়ে বলল
মা - একি করছেন আমাকে নিচে নাম করুন। আমাকে কোলে নিয়ে আছেন কেনো। এখুনি আমাকে নিচে করুন।
করিম চাচা - তুমি তো নিজেই বৃষ্টিতে আমাকে জড়িয়ে ধরে রেখেছিলে আর বিদ্যুৎ পড়তে গাড়ির মধ্যে আমার কোলে বসেছিলে। আর আমি তোমাকে ভেতরে নিয়ে এলাম। ভুলে গেলে তুমি?
মা (ঘাবড়েগিয়ে বলল)- আমি তখন ভয় পেয়েছিলাম । কিন্তু এখন আমাকে নিচে নাম করুন এখুনি। অসভ্য লোক কোথাকার।
করিম চাচা - একি বলছো। এতক্ষণ তো নিজেই আমার কোলে ছিলে তখন অসভ্য মনে হয়নি। আর এখন বিপদ কাটতেই আমি অসভ্য হয়ে গেলাম।
(মা তখন রাগী চোখে করিম চাচার দিকে তাকিয়ে ফিসফিস করে বলল)।
মা - আমাকে নিচে নাম করুন নাহলে খুব খারাপ হবে।
(করিম চাচা হেসে বলল)
করিম চাচা - তুমি নিজেই নিজের ইচ্ছেতে আমার কোলে উঠেছ। এবার আমি যখন চাইবো আমার নিজের ইচ্ছে তে নাম করবো ।
তখন হঠাৎ করে মায়ের ফোন টা বেজে উঠলো।
মা এর বাগ টা আমার কাছে ছিল। আমি ফোন টা বাগ থেকে বের করতেই দেখলাম বাবা ফোন করেছে।
আমি মা কে বললাম বাবা ফোন করেছে।
মা এবার করিম চাচার কোল থেকে জোর করে নিচে নামার চেষ্টা করলো। কিন্তু করিম চাচা শক্ত হাত থেকে রেহাই পেলনা মা।
মা করিম চাচার সাথে পেরে উঠলো না।
মা - দেখুন আমার স্বামী ফোন করেছে চিন্তা করছে আমরা কখন বাড়িতে পৌঁছাবো। এবার দোয়া করে নিচে নাম করুন। আমার ভুল হয়েছে আপনার কোলে ওঠার জন্য। এবার প্লীজ আমাকে নিচে নামতে দিন ।
করিম চাচা মা কে বলল - ফোন টা রিসিভ করে বরের সাথে কথা বলো। কোনো প্রবলেম নেই আমার। দেখো কি বলছে ।
আমি তখন মা কে বললাম - মা তুমি করিম চাচার কোলে থাকো। করিম চাচা তোমাকে বিপদ থেকে উদ্ধার করেছে। বিদ্যুৎ পড়লে তুমি তো কত ভয় পেয়ে যাও। আর করিম চাচা তো ভালো মানুষ তোমাকে কোলে রেখেছে যাতে তুমি আর ভয় না পাও।
মা - তুই তোর বাবার ফোন টা রিসিভ কর তাড়াতাড়ি।
(আমি বাবার ফোন টা রিসিভ করলাম)।
আমি - hello বাবা।
বাবা - তোরা কোথায় আছিস এখন? আর তোর মা কোথায়? বাড়ি কখন পৌঁছাবি?
আমি - বাবা আমি আর মা তো fardaan এর বাড়ীতে এসেছি। আবদুল চাচার গাড়ি টা খারাপ হয়ে গেছিল মাঝ পথে। আর পাশেই fardaan এর বাড়ি ছিল। তাই আমরা করিম চাচার বাড়িতে এসেছি। আর মা তো করিম চাচার কো...( পুরো টা বলতে না বলতেই মা আমাকে ধমক দিয়ে তাড়াতাড়ি বললো তুই আমাকে ফোন টা দে)।
আমিও চুপ করে গেলাম আর ফোন টা মা কে দিলাম।
মা তখনো করিম চাচার কোলে ঝুলে আছে। করিম চাচা আর মা দুজনেই ভেজে অবস্থায় আছে তখনো। আর সেই অবস্থায় মা বাবার সাথে ফোন এ কথা বলছে।
মা - শোনো। তুমি চিন্তা করোনা , মাঝ রাস্তায় গাড়ি খারাপ হয়ে যেতে আমি আর কোনো উপায় না পেয়ে তোমার ছেলের বন্ধুর বাড়িতে এসেছি। বৃষ্টি তো থামার নাম নিচ্ছেনা কি করবো বলো এখন কি করে বাড়ি যাবো?
বাবা - হ্যাঁ কি করবো আমিও বুঝতে পারছি না। এরকম ভয়ংকর বৃষ্টি হচ্ছে যে বলার নয়। আচ্ছা তুমি fardaan এর বাবা কে ফোন টা দাও তো কিছু উপায় হয় কিনা দেখি। উনি যদি কোনো কিছু সাহায্য করতে পারেন।
(মা তখন করিম চাচা কে বলল কথা বলতে বাবার সাথে)।
কিন্তু করিম চাচার দু হাত তো বন্ধ কারণ দু হাত এ তো করিম চাচা মা কে তুলে রেখেছে কোলে। তাই করিম চাচা বলল loudspeaker দিতে। মা নিজেই ফোন টা হাত এ ধরে রেখে ফোনটা loudspeaker দিল।
করিম চাচা - hello দাদা কোনো চিন্তা করবেন না। বলুন আমি যদি কোনো সাহায্য করতে পারি।
বাবা - এরকম বৃষ্টিতে তো বাইরে আসা সম্ভব নয় আমি রাজ আর তার মা কে নিয়ে খুব চিন্তায় আছি। রাত ও হলো অনেক । কি করা যায় ভাবছি।
করিম চাচা - আপনি চিন্তা করবেন না। আমার বাড়িতে কোনো অসুবিধে নেই আপনার ছেলে আর স্ত্রীর।
এটা কে নিজের বাড়ি মনে করতে পারেন ।
কোনো অসুবিধে নেই। বৃষ্টি কমলেই আমি ওদের বাড়িতে দিয়ে আসবো।
বাবা - thanks দাদা। আপনি না থাকলে যে কি হতো । আর আপনাকে যে কি বলে ধন্যবাদ দেবো বুঝতে পারছি না।
করিম চাচা তখন মা এর দিকে তাকিয়ে বলল - ধন্যবাদ দিতে হবে না। রাজ তো আমার ছেলের মতোই। চিন্তার কোনো কারণ নেই বিপদে তো সাহায্য করতে হবে।
বাবা - ঠিক আছে যদি বৃষ্টি কমে তবে ওদের একটু বাড়িতে ছেড়ে দিয়ে যাবেন প্লীজ। নাহলে বৃষ্টি একটু বন্ধ হলে আমি আপনার বাড়িতে যাচ্ছি।
করিম চাচা - আপনাকে আর চিন্তা করতে হবে না আমি ওদের ছেড়ে দিয়ে আসবো বাড়িতে আপনি নিশ্চিন্তে থাকুন।
বাবা - হ্যাঁ ঠিক আছে।
করিম চাচা (তখনো মা এর চোখে তাকিয়ে আছে)- আর আপনার স্ত্রী তো বিদ্যুৎ পড়লে খুব ভয় পায় দেখলাম।
বাবা ( হেঁসে বলল) - হ্যাঁ সে বরাবর একটু ভয় পায় এইসব।
করিম চাচা - আর বাইরে যা বৃষ্টি হচ্ছে আমরা তো গাড়ি থেকে নেমে বাড়ি পর্যন্ত আসতে না আসতেই ভিজে কাদা হয়ে গেছি।
বাবা - সে কি বলছেন ।
(বাবা তখন মা কে ফোন টা দিতে বললো)
মা - হ্যাঁ বলো।
বাবা - ভিজে গেছো পুরো ?
মা - হ্যাঁ গো।
বাবা - কাপড় তো নিয়ে যাওনি সাথে কি করবে ঠান্ডা লেগে যাবে তো।
মা - চিন্তা করোনা কিছু হবে না । রাজ ভিজেনি আমি ভিজে গেছি।
বাবা - দেখো ওদের বাড়িতে কোনো পরার মত কিছু পেলে পরে নিও ভিজে কাপড়ে থেকোনা । সর্দি জ্বর এ পড়বে তবে।
মা - আচ্ছা দেখছি।
বাবা - হ্যাঁ যাও আগে কাপড় টা বদলে নাও।
মা - হ্যাঁ রাখো তুমি ফোন টা আর খেয়ে নেবে কিছু। চিন্তা করো না কিছু হবে না।
বাবা - তুমি আর রাজ আমার সব। চিন্তা তো হবে।
( ফোন তখনো স্পিকার এ আছে আর মা করিম চাচার কোলে) ।
বাবা - I love you darling.
মা ( লজ্জা পেয়ে গেলো) - hmm রাখো।
বাবা ফোন টা কেটে দিলো।
করিম চাচা তখন মা কে বলল - চলো তবে শাড়ী টা বদলে নাও ।
মা - হ্যাঁ এবার তো নিচে নাম করুন আমাকে ।
করিম চাচা - চলো তোমাকে room পর্যন্ত ছেড়ে দিয়ে আসি।
( বলেই মা কে কোলে করে সেরকম অবস্থায় নিয়ে একটা room এ চলে গেলো) ।
আমি আর fardaan তখন সোফায় বসেছিলাম।
আমি পেছন ঘুরে দেখলাম মা করিম চাচার কোলে ঝুলে আছে আর করিম চাচার সাথে কথা বলতে বলতে একটা রুম এ ঢুকে গেলো। আমি আর fadaan পেছনে গেলাম তাদের।
Room এ ঢুকতেই দেখলাম করিম চাচা মা কে নিচে নাম করলো। শেষ পর্যন্ত মা রেহাই পেল।
(একজন . লোকের কোলে এতক্ষণ ছিল আবার নিজের ছেলের সামনেই। করিম চাচার ও অনেক সাহস দেখলাম। আর মা নিজের স্বামীর সাথে ফোন এ কথা বলল তাও একজন . লোক এর কোলে ঝুলে থেকে) ।
যাইহোক শেষ পর্যন্ত মা করিম চাচার হাত থেকে রেহাই পেল।
করিম চাচা - দেখো আমার বিবি নেই। অনেক আগে মারা গেছে। Fardaan এর বয়স তখন 5 বছর ছিল। তাই e বাড়িতে মেয়ে মানুষ এর পোশাক পাবেনা। যা পাবে ছেলের পোশাক।
মা - থাক তবে। আমি গা মুছে নেবো। ড্রেস চেঞ্জ করার প্রয়োজন নেই।
করিম চাচা - না এরকম বললে হবে। ঠান্ডা লেগে গেলে তখন তোমার শরীর খারাপ হবে।
মা - না কিছু হবে না।
করিম চাচা - সে বললে কি হয়।
( করিম চাচা তখন নিজের একটা লুঙ্গি বের করে দিলো, আর একটা তোয়াল দিলো মা কে)
করিম চাচা - এই নাও তোয়ালে গা মুছে নিয়ে লুঙ্গি টা শাড়ী মত পরে নাও।
( বলেই মা কে বাথরুম টা দেখিয়ে দিলো আর মা লুঙ্গি আর তোয়াল টা নিয়ে বাথরুম এ ঢুকে গেলো) ।