19-06-2019, 03:09 AM
৫.৬
বাড়িতে যে কদিন ছিলো রিয়াজ তেমন কিছুই আর করতে পারেনি,সুধু মাঝেমাঝে মায়ের গোসলের সময় দরজার ছিদ্র দিয়ে উকি দিতো কিন্তু যৌথ পরিবারে কে কখন চলে আসে তার ঠিক নেই!
সেকারনে সে তেমন একটা রিক্স নিতো না, হাত মেরেই কাজ চালাতো, ওদিকে মায়ের আচরনেও তেমন কোনো ফারাক আসেনি!
আগে যেমনটা ছিলেন এখনও ঠিক তেমনই, উল্টো এখন আরো আগের থেকে একটু বেশীই ঢেকেঢুকে চলাফেরা করেন এবং কড়া হয়ে গিয়েছেন, রিহানকে তিনি আরো বেশী শাসনের উপর রেখেছেন,এমন একটা ভাব যেনো রিহানকে বকে তিনি রিয়াজকেই বুঝাচ্ছেন
দেখতে দেখতেই তোদের ছুটি সমাপ্ত হলো, তারপর
তারা মা ছেলে তিনজন ঢাকায় ফিরে গেলো,
বাসায় যাওয়ারপর রিয়াজ হোসেনের কারনে, মায়ের সাথে ওভাবে কিছু করার সাহস পেতো না, সুধু বাথরুমে গোসলের সময় মায়ের জবর শরীরটা দেখে উত্তেজিত হয়ে মৌমিতাকে গিয়ে লাগাতো,
এভাবেই চলছিলো বেশ কয়েক মাস,
রোজিনা বেগমও রিয়াজের সাথে কাটানো সেই রাতের স্মৃতি মুছে নিজেকে স্বাভাবিক করে নিয়েছেন, বয়সের দোষে নাহয় ঘুমের ঘোরে ছেলেটা একটা ভুল করেই ফেলেছিলো !
যদিও এর জন্যে নিয়মিত তিনি খোদার কাছে মাপ চেয়ে যাচ্ছেন,
চোখের সামন এমন টসটসে একটা রসগোল্লা থাকলেও তাকে ভোগ করতে না পারার ব্যার্থতা রিয়াজকে কুড়ে কুড়ে মারছে,
যদিও ঐ গঠনার পর থেকে মা তার সামনে যথেষ্ট ঢেকেঢুকে চলাফেরা করে তারপরেও রোজিনার শরীরের গড়নতো আর সে ডেকে রাখতে পারেনা !
রিয়াজ নিজেকে ব্যাস্ত রাখার জন্যে,
পড়ালেখার পাশাপাশি একটা বিমা কম্পানীতে চাকরী নিয়েছে,যারকারনে
সারাদিন তাকে বাহিরে বাহিরে ঘুরতে হয় ৷
সন্ধ্যেই আসার সময় একবার তামান্নাকে পড়িয়ে আসে,
ছেলের স্বনির্ভরতা দেখে হোসেনও বেজায় খুশি, তার মনে পড়ে গেলো রিয়াজের বয়সে, তিনি নিজেও চাকরীতে এসেছিলেন ৷ ছেলেকে তিনি উতসাহ দিতেন ৷
বাড়িতে যে কদিন ছিলো রিয়াজ তেমন কিছুই আর করতে পারেনি,সুধু মাঝেমাঝে মায়ের গোসলের সময় দরজার ছিদ্র দিয়ে উকি দিতো কিন্তু যৌথ পরিবারে কে কখন চলে আসে তার ঠিক নেই!
সেকারনে সে তেমন একটা রিক্স নিতো না, হাত মেরেই কাজ চালাতো, ওদিকে মায়ের আচরনেও তেমন কোনো ফারাক আসেনি!
আগে যেমনটা ছিলেন এখনও ঠিক তেমনই, উল্টো এখন আরো আগের থেকে একটু বেশীই ঢেকেঢুকে চলাফেরা করেন এবং কড়া হয়ে গিয়েছেন, রিহানকে তিনি আরো বেশী শাসনের উপর রেখেছেন,এমন একটা ভাব যেনো রিহানকে বকে তিনি রিয়াজকেই বুঝাচ্ছেন
দেখতে দেখতেই তোদের ছুটি সমাপ্ত হলো, তারপর
তারা মা ছেলে তিনজন ঢাকায় ফিরে গেলো,
বাসায় যাওয়ারপর রিয়াজ হোসেনের কারনে, মায়ের সাথে ওভাবে কিছু করার সাহস পেতো না, সুধু বাথরুমে গোসলের সময় মায়ের জবর শরীরটা দেখে উত্তেজিত হয়ে মৌমিতাকে গিয়ে লাগাতো,
এভাবেই চলছিলো বেশ কয়েক মাস,
রোজিনা বেগমও রিয়াজের সাথে কাটানো সেই রাতের স্মৃতি মুছে নিজেকে স্বাভাবিক করে নিয়েছেন, বয়সের দোষে নাহয় ঘুমের ঘোরে ছেলেটা একটা ভুল করেই ফেলেছিলো !
যদিও এর জন্যে নিয়মিত তিনি খোদার কাছে মাপ চেয়ে যাচ্ছেন,
চোখের সামন এমন টসটসে একটা রসগোল্লা থাকলেও তাকে ভোগ করতে না পারার ব্যার্থতা রিয়াজকে কুড়ে কুড়ে মারছে,
যদিও ঐ গঠনার পর থেকে মা তার সামনে যথেষ্ট ঢেকেঢুকে চলাফেরা করে তারপরেও রোজিনার শরীরের গড়নতো আর সে ডেকে রাখতে পারেনা !
রিয়াজ নিজেকে ব্যাস্ত রাখার জন্যে,
পড়ালেখার পাশাপাশি একটা বিমা কম্পানীতে চাকরী নিয়েছে,যারকারনে
সারাদিন তাকে বাহিরে বাহিরে ঘুরতে হয় ৷
সন্ধ্যেই আসার সময় একবার তামান্নাকে পড়িয়ে আসে,
ছেলের স্বনির্ভরতা দেখে হোসেনও বেজায় খুশি, তার মনে পড়ে গেলো রিয়াজের বয়সে, তিনি নিজেও চাকরীতে এসেছিলেন ৷ ছেলেকে তিনি উতসাহ দিতেন ৷