24-02-2024, 04:40 PM
পর্ব ২: টিটুর জন্মের পর
***আপনার কি এরকম অনুভূতি হতো?
***আপনার কি এরকম অনুভূতি হতো?
মায়ের কাছে আমার লজ্জা সেরাতের পর কিছুটা হলেও কমেছিল। আরো কিছু রাত বায়না করে মায়ের দুদু খাবার পর থেকে রোজ রাতে নিয়মিত মায়ের আদর খেতে খেতে মায়ের দুধ খাওয়াটা আমার আর মায়ের মধ্যে স্বাভাবিক ব্যাপারে পরিণত হয়েছিল।
বায়নার সময় আমার আর মায়ের কথোপকথন ছিল কিছুটা এরকম। মা হয়তো আমায় তখন গল্প বলছেন।
আমি (মায়ের দুদুর খাঁজে মুখ গুঁজে ঘষতে ঘসতে): ওমা।
মা: কি?
আমি: মাহ।
মা: কি হলোটা কি?
আমি: ঔ মা।
মা: আরে কি হলো বলবি তো।
আমি: মা খিদে।
মা: যা, রান্নাঘরে বিস্কুট আছে, খেয়ে যায় গিয়ে।
আমি: ন্যাআআআআআআ।
মা: তাহলে কি খাবি?
আমি:ন্যাআআআআআআ।
মা: কি খাবি বলবি তো।
আমি: মা, ডুডু (অতিরিক্ত আদরের ঠেলায় আর লজ্জায় দুদু তখন ডুডু হয়ে গেছে)।
মা: না আর খায় না। বড় হয়েছিস না?
আমি:ন্যাআআআআআআ।
মা: আর দুদু খেলে টুনটুনি ছোট্ট হয়ে থাকবে কিন্তু। বড় হবে না।
আমি: ন্যাআআআআআআ।
মা: এবাবা, এখনো মায়ের দুদু খায়? পিসি আর চিনুকে বলবো?
আমি: ন্যাআআআআআআ।
মা: তাহলে? আর খায় না বাবা।
আমি: না খাব খাব।
মা: উফফ এই ছেলেটাকে নিয়ে আর পারিনা।
আমি: ঐদিন যে দিলে।
মা: হ্যাঁ, দেয়াটাই ভুল হয়েছে আমার।
আমি: ন্যাআআআআআআ।
মা: আচ্ছা খা বাবা খা। তোর কপালে আছে এত বড় হয়েও মায়ের দুদু খাওয়া। খা।
একসময় বিছানায় শোয়ার পর মায়ের দুদু চুষতে বা মায়ের দুদু নিয়ে খেলতে আমার আর মায়ের অনুমতির প্রয়োজন হতো না। সেটা মা ঘুমিয়ে থাকলেও কোনো অসুবিধা হতো না। মা অনেক সময় ঘুমের ঘোরেই মায়ের দুধ খাবার সময় আমার মাথার চুলে বিলি কেটে দিতেন। আমি ইচ্ছে মতো মা জেগে থাকুন বা ঘুমিয়েই পড়ুন মায়ের দুদু চুষে চুষে দুধ যেতাম। চটকাতাম মায়ের দুদু, বোঁটা ধরে টানতাম। টিটুকে যখন মা দুধ খাওয়াতেন তখন আমি মায়ের উপর দিয়ে ঝুলে ভর দিয়ে মায়ের অন্য দুদুটা দুহাতে আঁকড়ে ধরে চুষে চুষে দুধ খেতাম। কখনো আর ঝুলতে ভালো না লাগলে আবার মায়ের পিছন দিকে শুয়ে পরে একহাতে মাকে জড়িয়ে ধরে মায়ের পেট নাভি নিয়ে খেলতাম। আবার দুদু নিয়ে চটকাচটকি করতাম। তারপর টিটু ঘুমিয়ে গেলে মা চিৎ হয়ে শুলে বা আমার দিকে কাত হয়ে আমায় বুকে টেনে নিলে, আমি স্বচ্ছন্দে আরও আরামে মায়ের দুদু খেতাম আর মায়ের পেট নাভি নিয়ে খেলতাম। আমার লজ্জা সংকোচ সব কেটে গেছিলো। আমার মনে হতো আমি তা পাচ্ছি যা আমার প্রাপ্য। মায়ের আদরে আমার সর্বাগ্রে অধিকার। মায়ের দুধেও।
তবে মা জেগে থাকা অবস্থায় কোনোকোনো রাতে যখন মায়ের দুদু খেতে খেতে প্রথমে পেট নাভি নিয়ে খেলার পর যখন হাত সরিয়ে মায়ের অন্য দুদুটা চটকাতে শুরু করতাম, তখন মা কখনো কখনো হাত আমার মাথা বা পিঠ থেকে সরিয়ে শাড়ি আর তাঁর পেটের মাঝখানের ফাক দিয়ে ভিতরে ঢুকিয়ে দিতেন, আর ভিতরে বোধয় চুলকাতে থাকতেন। বেশ কিছুক্ষন মা ওই ভাবে হাত রেখে চুলকাতেন। ওই সময় আমার মায়ের পেট নাভি নিয়ে খেলতে অসুবিধা হতো বলে আমি আর হাত নামতাম না। এক মনে মায়ের একটা দুদু চুষেচুষে দুধ খেতে থাকতাম আর অন্য দুদুতে হাত দিয়ে চটকাতে থাকতাম। তবে এটাও লক্ষ্য করেছি যে মায়ের যখন আমি মায়ের দুদুর বোঁটা ধরে টানতাম বা বোঁটাটাকে দুআঙুলে ধরে পাকাতাম তখন মায়ের চুলকানির মাত্রা বেড়ে যেত। অনেক জোরে জোরে খসখস আওয়াজ হতে থাকতো। কিন্তু মায়ের দুদু খাওয়া, বা দুদু টেপা বা দুদুর বোঁটা নিয়ে আমার খেলার সাথে মায়ের নিচের চুলকানি যোগসূত্র কি সেটা আমার জানা ছিল না। একদিন কৌতুহলবশতঃ মাকে জিগেষও করেছিলাম।
আমি: মা আমি দুদু খাবার সময় কি তোমার চুলকুনি হয়।
মা: কেন।
আমি: তুমি যে ওখানে হাত ঢুকিয়ে চুলকাও।
মা: ও, সে হয় একটু কখনও কখনও।
আমি: টিটু তোমার দুদু খেলেও হয়।
মা: না।
আমি: আমি তো দুধ খাই তাহলে তোমার নিচে চুলকুনি হয় কেন?
মা: ওটাই নিয়ম।
আমি: এরকম নিয়ম কেন?
মা: জানি না।
আমি: বলোনা মা, বলোনা।
মা: তুই তো মুখ দিয়ে দুদু খাস, তাহলে তখন তোর টুনটুনিটা এরকম খাড়া হয় কেন?
আমি ভীষণ লজ্জা পেয়ে চুপ করে গেছিলাম।
মা: সব নিয়মের কারণ জানতে হয় না। চুপচাপ দুদু খাচ্ছিস দুদু খা। বেশি বকবক করলে মা কিন্তু দুদু খেতে দেবে না।
আমি ভয়ানক লোকসানের আশংকায় তাড়াতাড়ি মায়ের দুদু খেতে শুরু করেছিলাম।