22-02-2024, 11:34 PM
পর্ব ২: টিটুর জন্মের পর
***আপনার কি এরকম অনুভূতি হতো?
***আপনার কি এরকম অনুভূতি হতো?
এভাবে প্রায় আরো বছর দেড়েক কেটে গেছিলো। রাতে মা ইতি মধ্যেটিটুকে দুধ খাওয়াতে হয় বলে শোয়ার সময় ব্লাউজ পড়া ছেড়ে দিয়েছিলেন। আসলে টিটু রাতে ঠিকঠাক ভাবে দুধ না খেলে মায়ের ব্লাউজ ভিজে যেত দুধে, আবার সকালে সেগুলো মাকে রোজ কাচতে হতো। মা টিটুকে দুধ খাওয়ানোর আগে অবধি একটা আঁচল দিয়ে কোনোমতে ঢেকে রাখলেও সেই অর্থে মা আমার সামনে আড়াল করার প্রয়োজন বোধ করতেন না। আসলে মায়ের কাছে আমি ছোটই ছিলাম।আমার মধ্যে দিনে দিনে লোভ আর অভিমান কতখানি জমা হয়েছিল মা বোধয় সেটা বুঝতেন না। টিটুও রাতের দিকে মায়ের দুধ খাবার পরিমান কমিয়ে দিয়েছিলো আর তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে পড়তো। তাই মা আবার আমায় জড়িয়ে ধরে বুকে টেনে নিয়ে আগের মতোই আদর করে ঘুম পাড়াতেন। মায়ের ব্লাউজ না থাকায় যথারীতি আমার আখাঙ্খা আর উত্তেজনা আরো অনেক অনেক তীব্র হতো। তৃষ্ণার্ত পথিকের সামনে মরীচিকার মতোই মায়ের মুখ দেবে থাকতো মায়ের দুদুর খাজে, কিন্তু তাতে হাত বা ঠোঁট দিয়ে আদর করার কোনো সুযোগ আসতো না। শুধু মায়ের পেট নাভি নিয়ে খেলা করেই আমায় শান্ত হাতে হতো। মায়ের দুদুর খাজ থেকে ভেসে আসা মায়ের দুধ, টিটুর লালা, আর মায়ের ঘামের গন্ধ নাকে নিয়ে দীর্ঘশ্বাস ফেলতে ফেলতে আমি ঘুমোতাম।
ততদিনে আমি অবশ্য একটু বড়ো হয়েছি। আমার শামুকটা একটু বড়ো হয়েছে। এখন এটা খাড়া হলে আর লঙ্কা মনে হয়না। মনে হয় কচি ঢেঁড়স। আমার ইচ্ছে করতো মায়ের দুদুগুলো চটকাতে শুরুকরি। চুষি, কামরায়, চুষে শুষে সব দুধ খেয়ে নি। কি হবে? মা বকবেন? মারবেন? ঠিকাছে না হয় সয়ে নেবো। কিন্তু তারপর আবার একটা ভয় কাজ করতো। যদি মা রেগে গিয়ে তাঁর পাশে আমার শোয়া বন্ধ করিয়ে দেন। তাহলে তো মায়ের থেকে যেটুকু আদর আরাম পাচ্ছি সেটুকুও বন্ধ হয়ে যাবে। তখন দিন কাটবে কিভাবে আমার? মা যদি আমায় দুদু ছাড়াতে পারেন, তাহলে এটাও মায়ের পক্ষে অসম্ভব কিছু নয়। মায়ের রাগের সাথে আমি ভালো ভাবে পরিচিত ছিলাম। তাই সাহস হতো না। টিটু দুধ খাবার পরিমান কম করায় প্রায়শই মায়ের দুদু কাঁদতে শুরু করতো। আমিও হাঁ করে শুয়ে শুয়ে ফোঁটা ফোঁটা দুধ খেতে থাকতাম মায়ের। আঃ কি স্বাদ। আমার নুনুও উত্তেজিত হয়ে পড়তো। বীচিতে ব্যাথা শুরু হতো। আমি এই সময় যেদিন যেদিন প্যান্ট পরে ঘুমোতাম সেদিন সেদিন অনুভব করতাম যে আমার নুনুর ছিদ্র থেকে অল্প অল্প জলের মতো কিছু বেরিয়ে আমার প্যান্টের ওই জায়গাটা হালকা হালকা ভিজে যাচ্ছে। অবশ্য গরমের রাত হলে মায়ের ঘেমো পেটে নাভিতে পিছলে পিছলে আদর খাবার সময় কোনটা কোথাকার জল বোঝা যেত না- মায়ের ঘাম, নাকি আমার ঘাম, নাকি আমার নুনুর জল। আরও কয়েক মাস বাদে আমার মাসতুতো ভাই পল্টুর কান্ড কারখানাও আমার দেখা হয়ে গেলো।