21-02-2024, 05:57 PM
(21-02-2024, 02:41 AM)অভিমানী হিংস্র প্রেমিক। Wrote: অনেক দিন পর খুব সুন্দর একটা গল্প পড়ছি।এতো দিন কেন যে এ গল্পটা চোখে পড়েনি।
এ গল্পের সবগুলো যায়গা আমার খুবই পরিচিত হওয়াতে গল্পটা অনেক ভালো লাগছে।তবে ৭নং পর্বের সালেহপুর সেতুটা খুজে পাইনি।
৫ নং পর্বে বাসর রাতে রন্জন ও শীলাকে ফিরিয়ে দেয়াতে অনেক খুশি হয়েছি।তবে অরিত্র ও উপমার সাথে থ্রি সাম ও তানিয়া ও তার মায়ের সাথে একই সময় মিলন করা এবং একে অপরের টা জানতো।তাতে আমার মতে গল্পের রিয়েলিটি অনেকটা কমে গেছে।চটির মতো হয়েছে।
আমার মতে একটি ভুল আছে গল্পে সেটি হলো।তানিয়ার মিলন দৃশ্য ও তার মায়ের মিলন দৃশ্যতে বলা হয়েছে।অরিত্রকে দেখিয়েছে মোবাইলে।কিন্তু শেষ পর্বে লিখেছেন।""ঐ সময় আমাদের ফোন ছিল না""ব্যপারটা দেখবেন একটু।
আমি আমার মতামত দিলাম।অবশ্যই নিজস্ব মতামত জানানোর অধিকার আমার আছে।
তবে লেখক তার নিজস্ব মতে লিখবেন সেটাই আশা করি।কারো দ্বারা প্রভাবিত হবেন না।
এতে আমরা আমাদের লিখককে হারিয়ে ফেলতে পারি।আর ভালো লিখককে কেহ হারাতে চায়না অবশ্যই।
অনেক লিখক এ রকম নিষিদ্ধ ফোরাম থেকেই হাত পাকিয়ে।মেইন লাইনে চলে গেছেন।
পরবর্তী আপডেট এর অপেক্ষায়।
লাইক ও রেপু
-------------অধম
ভাই সম্ভবত ফ্যান্টাসি জগতের সাথে তেমন পরিচিত নন। এক্সিবিশনিজম এবং কাকোল্ড্রি বর্তমানে অনেক পপুলার একটা ফ্যান্টাসি। ফেসবুকের এডাল্ট গ্রুপগুলোতে ঘুরলেই বুঝতে পারবেন। এর এটা বাস্তবেও ঘটছে প্রচুর। আমি নিজেই একবার ফেসবুক থেকে পরিচয় হওয়া একটা কাপলকে সঙ্গ দিয়েছি। ফলে থ্রিসাম মোটেই অবাস্তব কিছু নয়।
মা মেয়ে দুজনকেই লাগানো রেয়ার। তবে হয় না এটা বলা ভুল। যারা আসল খেলোয়াড় তারা জানে এটা সম্ভব। আমার একটা গার্লফ্রেন্ড তার মাকেও লাগানোর জন্য আমাকে পীড়াপীড়ি করে। কিন্তু আন্টির বয়স বেশি হওয়ায় আমার রুচি হয় না তাকে পটানোর। আরেকটা গার্লফ্রেন্ড আছে যাকে লাগানোর সময় ওর মেয়েকে লাগাচ্ছি বলে রোলপ্লে করলে ওর সেক্স আরো বেড়ে যায়। ফলে ফ্যান্টাসি জগতে এমন অনেক কিছুই হয় যা সাধারণ সেন্সে অসম্ভব মনে হয়। এটা ধরতে পারবে তারাই যারা রিয়েল লাইফে বহু মেয়েকে সঙ্গ দিয়েছে এবং মেয়ে পটানোতে ওস্তাদ। সত্যি বলতে ভাই বিশ্বাস করবেন কিনা জানি না, আমার ফেসবুকের রিয়েল আইডিতে শত শত মেয়েরা টেক্সট করে। আমার সাথে প্রেম করবে, শুবে এরকম অফার করে৷ কয়েকবার ভারতীয় মেয়েরা ভিডিও কল দিয়ে সরাসরি দুধ দেখানো শুরু করে দিয়েছে এমন ঘটনাও আছে, যাদের সাথে মোটেও কথা হয়নি আগে। সুন্দর ছেলেদের জন্য এই অভিজ্ঞতা পরিচিত জিনিস। রবিন কিন্তু ওই টাইপেরই। সুতরাং সে যে মেয়েদের হার্টথ্রব হবে এটা স্বাভাবিক। জায়েদ খান যে বলে মেয়েরা ওকে সরাসরি সেক্সের অফার করে, আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে জানি এটা মিথ্যা না।
রবিনের সাথে তানিয়ার সেক্স হয়েছে মোট তিন বছর। কলেজে এক বছর, কলেজে দুই বছর। কলেজের ছেলেপেলেদের জন্য এখনো কিন্তু মোবাইল ফোন এভেইলেবল না। বাবা মা কিনে দেয় না। কিন্তু ইন্টারে উঠলে ছেলেপেলের পাখা গজায়। বাইক পায়, মোবাইল পায়। ফলে কলেজে থাকতেই যে ভিডিও করতে হবে এমনটাও জরুরি না। ধরে নেন ইন্টারে উঠলে ভিডিও করেছে।
আপনার মন্তব্য ভালো লেগেছে। এভাবে গঠনমূলক মন্তব্য সব সময় আমি গুরুত্ব দিয়ে পড়ি। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ভাই।