20-02-2024, 03:47 PM
পর্ব ১: টিটুর জন্মের আগে
*******আপনার এরকম অনুভূতি হতো?
*******আপনার এরকম অনুভূতি হতো?
ঝাঁট জ্বলা কথাটার সাথে পরিচিত হই অনেক বড়ো হয়ে। কিন্তু ঝাঁট জ্বলার প্রকৃত অনুভূতি আমার প্রথম ঘটেছিলো আমার পিসির জন্য। সেটাও যে একপ্রকার ঝাঁট জ্বলা তা বড় হয়ে বুঝতে পেরেছি। একবার পিসি আমাদের বাড়ি থাকতে এসেছেন। তাঁরা অন্য জেলায় থাকতেন। রাতে মা আর পিসি খাটের দুদিকে শুয়ে আছেন। মাকে ঘেঁষে আমি আর পিসিকে ঘেঁষে চিনু দুনজনের মাঝে শুয়ে আছি। পিসির আওয়াজ খেয়ে মায়ের পেট নিয়ে অল্প অল্প খেলছি। চিনুও পিসির পেট নিয়ে খেলছে।
হঠাৎ কি মনে করে পিসি মাকে বললো "জানিস আমাদের গ্রামে চিনুর এক বন্ধু আছে, ও এখনো মায়ের দুধ খায়"।
মা অবাক হয়ে বললেন "কি বলিস এখনো, এতো বড় হয়েও?"
পিসি:আমারও তাই মনে হয়েছিল। একবার ভাবলাম চিনুরও হয়তো ইচ্ছে হয় মায়ের দুদু খাওয়ার। চিনুকে জিজ্ঞেস করলাম। ও না করলো। কিরে চিনু খাবি? মায়ের দুদু খাবি?
চিনু: না।
পিসি:কেন খা মায়ের দুদু। এই তো মায়ের দুদু।
- বলে ব্লাউজের ওপর দিয়েই তিনি নিজের একটা দুদু চিনুর মুখের কাছে টিপে ধরলেন।
চিনু ভীষণ লজ্জা পেয়ে বললো: না খাবো না। আমি তো বড়ো হয়ে গেছি।
পিসিকে দেখাদেখি মা আমাকেও জিজ্ঞেস করলেন- কিরে বাবু, তুই খাবি মায়ের দুদু?
আমি লজ্জার মাথা খেয়ে বললাম- খাবো মা।
ঘরে একটি নিশ্ছিদ্র নীরবতা ছেয়ে গেলো কয়েক মুহূর্তের জন্য। তারপর মা নিজের ব্লাউজে হাত রেখে হুক খুলতে উদ্যত হলেন। একটা হুক খুলেছেন কি খোলেননি, হঠাৎ পিসি বলে উঠলো- এমা, পলাশ এখনো বড়ো হয়নি। এখনো মায়ের দুদু খেতে চায়।
চিনুও তাল মেলালো: দাদা বড়ো হয়নি। দাদা বড়ো হয়নি।
মা ব্লাউজ থেকে হাত সরিয়ে নিলেন। আমার পিঠে তাল দিতে লাগলেন। আমার 'ঝাঁট জ্বলে' গেছিলো। আমি মুখ গোজ করে পড়ে রইলাম।
পিসি আবার শুনিয়ে শুনিয়ে বলতে লাগলেন- দে রে পলাশ কে খেতে দে দুদু, নাহলে আবার পরে বলবে পিসি আমায় দুদু খেতে দিতো না।
মা ব্লাউজ আর খুললেন না। শুধু বললেন - খাবি তো খা।
আমার তখন রাগে আর লজ্জায় ধৈর্যের বাঁধ ভেঙে গেছিলো। আমি মায়ের পেট নাভি ভীষণভাবে চটকাতে চটকাতে মায়ের ব্লাউজের উপর দিয়েই মায়ের দুধ চুষতে শুরু করলাম। ব্লাউজের আবরণে বাধা পেলেও আমার অসাধারণ আরাম আর উত্তেজনা হচ্ছিলো। আমার প্যান্টের ভিতর লংকাটা আর বীচি ভীষণ শক্ত হয়ে ফেটে যাওয়ার মতো অবস্থা। মনে মনে অনেক অভিমান হচ্ছিলো - কেন মা আমাকে এই আদর আর সুখ দেন না।
পিসি তখন শুনিয়ে যাচ্ছে - এবাবা পলাশ তো সত্যি সত্যি মায়ের দুদু খাচ্ছে, এবাবা, ছিছি..........
চিনুও সেই তালে খিলখিলিয়ে হেসে যাচ্ছে।
আমি রাগে মায়ের দুদুটা টিপে ধরে আরো জোরে চুষতে শুরু করলাম। মা ভিতরে ব্রা পড়েন না বলে আমার মুখের মধ্যে মায়ের দুদুর বোঁটাটা এসে গেছিলো ব্লাউজের ওপর দিয়েও। সেটা যেন অনেকটা বড়ো আর শক্ত হয়ে গেছিলো। আমার লালায় মায়ের ব্লাউজ ভিজে উঠেছিল......
কিন্তু ওই রাতের পর থেকে মা আর কোনোদিন আমার দুদু খেতে ইচ্ছে করছে কিনা জানতে চাননি আমার ভাই টিটুর জন্মের আগে অবধি।
পিসি সত্যি ওই রাতে আমার ঝাঁট জ্বালিয়ে দিয়েছিলেন।