Thread Rating:
  • 84 Vote(s) - 3.42 Average
  • 1
  • 2
  • 3
  • 4
  • 5
Incest অসুস্থ মাকে ভালবাসা দিয়ে সুস্থ করে তোলা।
#1
Heart 
অসুস্থ মাকে ভালবাসা দিয়ে সুস্থ করে তোলা।
আমারা দুই ভাইবোন। আমার দিদি বিবাহিত ছিল। আমার বয়স ২৪ বছর আর দিদির বয়স এখন ২6 বছর। আমি পড়াশুনার জন্য বাইরে থাকতাম ফিরে এসেছি এই দুই বছর। বাবার একটা ব্যবসা আছে। আমার দিদি বিবাহিত কিন্তু এখন আর স্বামীর বাড়ি থাকেনা আমাদের বাড়িতেই থাকে আজ দুই বছর অতিক্রান্ত হয়ে গেছে। দিদির একটা বাচ্চা আছে। আমার মা সাধারন আর সাদামাটা মহিলা, ধর্ম প্রান মহিলা। আমার বাবার নাম অলোক ঘোষ। বর্তমান বয়স ৫৫ বছর। আমার মায়ের নাম রমা ঘোষ বর্তমান বয়স ৪৫ বছর। আমাদের অনেক জমি জমা আছে। বাবার ব্যাবসা আর চাষবাস করত কিন্তু এখন আর চাষ করেন না সব ভাগে বা লিজ দেওয়া বাবা ব্যবসা নিয়ে আছেন। আমরা মামা বাড়ি থেকে অনেক কিছু পেয়েছি যেটা মা পেয়েছে আর কি।
আমি- তো বাইরে থেকে পড়াশুনা করতাম বাড়ি আসতাম ছুটিতে এখনো বাইরে থাকি চাকরির চেষ্টা করছি। একদিন বাবা ফোন করল তোর মায়ের খুব শরীর খারপ তাড়াতাড়ি বাড়ি আয়। আমি বাড়ি ফিরে দেখি মা পক্ষাঘাতে পড়েছে মানে যাকে বলে প্যারালাইসিস। মায়ের একটা সাইড অবশ হয়ে গেছে। মা শয্যাশায়ী হয়ে গেছে। মা এমন হয়েছে কথাও বলতে পারেনা। আমি বাড়ি ফিরে সব জানার চেষ্টা করলাম কিন্তু কোন সদ উত্তর পেলাম না মায়ের এমন কেন হল।
বাবা আমার খেয়াল না রাখলেও আমি ছিলাম মায়ের প্রিয় পাত্র, মা আমাকে টাকা দিত বাবা দিত না, কারন মায়ের অনেক টাকা আছে তাই আমি কোনদিন বাবার উপর ভরসা করতাম না সে কি দেবে না দেব, আমাকে মা-ই সব দিত।
বাড়ি ফিরে দেখি দিদি মায়ের তেমন খেয়লা রাখেনা তাই আমাকেই মায়ের যত্ন নিতে হচ্ছে। যথা রীতি মাকে আমিই দেখাসুনা করি ডাক্তারের কাছে আমিও নিয়ে যাই, মা চলা ফেরা করতে পারেনা, তাই সব সময় আমাকে কোলে করে নিয়ে যেতে হয়। মায়ের যা বয়স সে অনুযায়ী মা অনেক ভারী ছিল কিন্তু এখন অনেক রোগা হয়ে গেছে তবুও আমাকে কোলে তুলে নিতে কষ্ট হয়। কিন্তু মায়ের ডান অঙ্গ একদম অসার হয়ে গেছে কোন সেন্স নেই।
আমি বাড়ি আসার পরে যেমন বাবা তেমন দিদি কেউ মায়ের খেয়াল করেনা, আমি সব সময় মাকে নিয়ে থাকি। আমি এদিক ওদিক খোঁজ নিতে নিতে একজন ভালো হোমিও ডাক্তারের সন্ধান পেলাম তাঁর কাছে মাকে গাড়ি করে নিয়ে গেলাম। সারাদিন বসে থেকে মাকে সেই ডাক্তার দেখালাম। ডাক্তার মাকে দেখে বলল সময় লাগবে তবে উনি আবার সব করতে পারবে আমি সেরকম করে দিতে পারবো। তবে ভালো খাবার দিতে হবে সময় মতন দিতে হবে ওনার এখন যা আছে এর থেকে অনেক ভালো হবে অল্প দিনে যদি ভালো করে ফুড দিতে পারেন। আমি আপনি বলে দিন ডাক্তার বাবু আমি মায়ের সব সেবা করব। ডাক্তারবাবু বললে এগুলো সাধারনত দুটো কারনে হয় একটা মান্সিক আঘাত আরকটা হয় ঠান্ডা লাগা থেকে জানতে পেরেছেন কেন হল। আমি না ডাক্তারবাবু সে তো জানিনা, আমি বাইরে থাকতাম বাবার ফোন পেয়ে কাজ ছেড়ে চলে এসেছি বাড়ি এসে দেখি মায়ের এই অবস্থা। ডাক্তার মায়ের সাথে কথা বলার চেষ্টা করলেন কিন্তু কোন কিছুই মা বলছেনা। আর যা বলছে সেটা আমিও ও ডাক্তার কিছুই বুঝতে পারছিনা। মা শুধু বার বার কাঁদে আর বা হাত দিয়ে ডান হাত পা দেখায় কাজ করেনা। ডাক্তার আমাকে বললেন আপনিই পারবেন আপনার মাকে সুস্থ করতে আমি ওষুধ দেব কিন্তু আসল কাজ আপনাকে করতে হবে। আপনি ওনাকে সব সময় দেখে শুনে রাখবেন যেন একা না হয় মনে সব সময় হাঁসি খুশী রাখার চেষ্টা করবেন তবেই উনি সুস্থ হবেন।ওনার এখন সব চাইতে বেশী দরকার সেবা আর ভালবাসা, ওনার একাকীত্ব থেকেই আমার মনে হয় এমন হয়েছে, আপনার বাবার সাথে মনে হয় ভালো সম্পর্ক নেই কি বলেন আপনি। আমি হ্যা ডাক্তারবাবু একদম ঠিক বাবার সাথে মায়ের সম্পর্ক ভালো না সব সময় খিটির মিটির লেগেই থাকত। ডাক্তারবাবু আমি ঠিক ধরেছি মানসিক অবসাদ থেকেই এই রোগ বেশী হয়, আবার বলছি সব আপনার উপর আমি ভালবাসা দিয়ে মায়ের যত্ন করে মাকে সুস্থ করে তুল্বেন।  
আমি ডাক্তারের কথায় সাহস পেলাম আর বললাম আপনি চিকিৎসা শুরু করেন ডাক্তার বাবু মাকে সুস্থ করতেই হবে। ডাক্তার বলল আমি ওষুধ দেব কিন্তু সবচাইতে বেশী কষ্ট করতে হবে আপনাদের ওনাকে নিয়মিত ব্যায়াম করাতে হবে সময় মতন ওষুধ দিতে হবে। মা সব কথা শুনতে পেলেও আড়িয়ে আড়িয়ে কথা বলে অর্ধেক কথা মায়ের বোঝা যায় না। উনি এক সপ্তাহের ওষুধ দিলেন আর আমাকে ব্যায়াম করা শিখিয়ে দিলেন।আমি ছোট বেলা থেকে দেখেছি মা স্বাস্থবতী এখনো মা বেশ স্বাস্থবতী তবে সেই আগের মতন নয়। ডাক্তার বলল ভালমতন খাবার খাওয়াতে পারলে উনি আবার আগের মতন হয়ে যাবে। ভালো খাবার খেলে আর নিমিত ব্যায়াম করলে আস্তে আস্তে সুস্থ হয়ে উঠবেন, অল্প দিনেই কথা বলতে পারবেন কারন মুখে সেরকম কোন লক্ষণ দেখতে পাচ্ছিনা একটু চেষ্টা করতেই পারবেন বলে মাকে বলল একটু একটু করে চেষ্টা করুন ছেলের সাথে কথা বলার তবেই পারবেন, আপনার মুখে কিছুই হয়নি। এতভাল ছেলে থাকতে কোন মা কথা না বলে পারে।
 আমি মাকে নিয়ে বাড়ি এলাম। মা আমাকে এত ভালোবাসতো মাকে দেখলে দুঃখ হয় এই বয়সে এমন হবে ভাবি নাই। আমি বাড়ি আসার পর দিদি একদম মায়ের কাছে আসেনা আমিই মায়ের সব করি মাকে স্নান করানো থেকে শুরু করে সব। মা রেগে যায় আমি এইসব করি বলে কিন্তু কি করব কেউ থেকেও নেই বাবা আর দিদি এমন কেন করছে কে জানে। যদিও দিদি বা বাবা এলে মা খুব রেগে যায় বলেই ওরা কাছে আসেনা। আমি মাকে বলি বোঝাই কিন্তু মা কি যে বলে আমি কিছুই বুঝতে পারি না। আমি এখন মায়ের পাশে ঘুমাই তেমন বাইরে যাওয়া হয় না মোবাইল আর মা আমার সঙ্গী। মা এখন আর ব্লাউজ পড়েনা আমি মাকে ডাক্তারের কথা মতন ঢোলা গেঞ্জি কিনে দিয়েছি আর মা ছায়া পরেই থাকে সব সময় মা শুয়ে থাকে। আমি মায়ের মাথায় গেঙ্গি গলিয়ে দেই তারপর মা একা একা পরে বা হাত তো কাজ করে। কষ্ট হয় পারেনা তাই আমি একদিন বললাম মা আমি তোমার ছেলে না আমার কাছে তোমার এত লজ্জা কেন এখন থেকে আমি পড়িয়ে দেব তোমাকে স্নান করিয়ে দেব।
আমি বালতিতে জল এনে গামছা ভিজিয়ে মায়ের সারা শরীর মুছিয়ে দেই এখন আর মা তেমন রাগ করেনা আগের মতন। এখন যা বলি তাই শোনে আগে রেগে যেত। এভাবে এক সপ্তাহ গেলে মা একটু আগের থেকে ভালো হয়েছে দিদিকে রান্না করতে বলি আর ফল, প্রোটিন যুক্ত খাবার ডাক্তারের কথা মতন বাজার থেকে নিয়ে আসি মাকে খাওয়াই আর দুবেলা মায়ের হাত এবং পায়ের মেসেজ করে দেই দুবেলা গরম জল দিয়ে মায়ের হাতে পায়ে শেখ দেই।  
এক সপ্তাহ পরে মাকে নিয়ে আবার ডাক্তারের কাছে যাই ডাক্তার দেখে বলে দেখেছেন আগের থেকে ভালো যা বলেছি অতদিন লাগবেনা তাঁর আগেই সুস্থ হয়ে যাবে। যেভাবে বলেছি তাই ঠিক মতন করছেন তো।  আমি হ্যা ডাক্তারবাবু তাই করছি কিন্তু মা মাঝে মাঝে রেগে যায় আপনি মাকে একটু বলে দিন যেন আমার কথা শোণে।
ডাক্তার আপনি ভাগ্যবান এমন ছেলে পেয়েছেন ওর কথা শুনবেন এমন যত্ন কোন ছেলে মা বাবার নেয় না আমার কাছে আসে তো অনেকে তাই ছেলে যেভাবে যা করে ওকে করতে দিন আপনি খুব তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়ে যাবেন। আর খাবার ঠিক মতন খাবেন। আমি হ্যা ডাক্তারবাবু মা খেতে চায়না, মায়ের ইচ্ছে নেই ভালো হবার। ডাক্তারবাবু না না হবে ভালো হবে আবার ওষুধ দিচ্ছি নিয়মিত খাওয়াবেন তবেই সুস্থ হবে। হাত পা দুটো ভালো করে মেসেজ করবেন রক্ত চলাচল শুরু হলেই উনি হাতে পায়ে জোর পাবেন। আর হ্যা গরম জল দিয়ে ভালো করে স্নান করাবেন।  
ডাক্তার মাকে জিজ্ঞেস করল কি করে হল মনে আঘাত না ঠান্ডা লাগিয়েছিলেন। মা হাউ হাউ করে কেঁদে দিল আর কিছু বলল না। মানে যা বলছে বোঝা যাচ্ছেনা। ডাক্তার বললেন এবার নিয়ে যান আর ১৫ দিন পরে আসবেন। এই ১৫ দিন আপনার কাজের উপর সব হবে। ভালো করে নিয়মিত স্নান, খাবার মালিশ সব করাবেন, মাকে হাসানর চেষ্টা করবেন কেমন যান নিয়ে যান।  আমি মাকে পাজা কোলে করে আবার গাড়িতে এনে বসালাম। এতদিন রোগে ভুগছে তবুও মায়ের ওজন কমেনি খুব ভারী আমার মা মাকে নিয়ে গাড়ি পর্যন্ত আসতে কষ্ট হয়ে গেল একদম ঘেমে গেলাম। গাড়ি ছেড়ে দিল আমি মায়ের কাছে বসা। এতদিন মা এত অসুস্থ তাই মায়ের সাথে কথা বলতাম না, কিন্তু আমরা একটা জায়গায় খটকা লাগল ডাক্তারের কথায় মা ওনার কথা শুনে হাউ হাউ করে কেঁদে দিল সেটা নিয়ে আমি ভাবতে লাগলাম কারন কি মা কেঁদে উঠল কেন। যা হোক মাকে নিয়ে বাড়ি আসলাম রাতে বাবা আসতে ওনার সাথে মায়ের অসুখ নিয়ে কথা বললাম।
বাবা- বেকার চেষ্টা করছিস ও আর ভালো হবেনা, তবুও দেখ, যা বলি কিছু শোনে না কি হবে। ও ওর মতন থাকবে আমার বা তোর দিদির কথা একদম শোনেনা, আমাদের দুজনকে একদম চোখে দেখতে পারেনা, সুস্থ থাকতে আমাকে কোনদিন পাত্তা দিত বাপের বাড়ির টাকা পেয়ে আমাকে মানুষ বলে মনে করত না, সব সময় যা ইচ্ছে তাই করত আমার সাথে। কি আর বলব তোকে খুব অহংকারী তোর মা। তোর দিদির ওই অবস্থা ওকে বাড়িতে রাখবেই না, সে আমার যেমন মেয়ে তার তো মেয়ে, কেন রাখবো না তুই বল। তোর দিদি রান্না বান্না সব করে বলে কি রাগ আর সেই রাগ থেকেই এমন হয়ে গেছে।
আমি- বাবা কি হয়েছে আমি জানিনা তবে আমার মা আমি তো ফেলে দিতে পারিনা, মাকে আমি সুস্থ করে তুলবোই।
বাবা- দেখ পারিস কিনা, ও সুস্থ হলে আমি তোর দিদি আর এ বাড়িতে থাকতে পারবো কিনা জানিনা কারন এই বাড়ি তোর মাতুল দাদুর কিনে দেওয়া আর তোর মায়ের নামে, তাই এত গরম তোর মায়ের। আমাকে তো স্বামী হিসেবে কোনদিন মানেনি, তুই তোর মায়ের রঙের হয়েছিস সেইজন্য তোকে আলাদা ভাবে দেখে আর আমাদের অন্য চোখে দেখে। তোর দিদি স্বামী হারা হয়ে এসেছে তারজন্য কোন সহ্নুভুতি নেই একদম দেখতেই পারেনা, আমি ব্যাবসা করি বলে তোর দিদিকে রাখতে পেরেছি কোথায় যাবে মেয়েটা একবার ভাব। ওর আমরা ছাড়া কে আছে, তোর মায়ের কথা ওর সব দোষ সেই জন্য জামাই মারা গেছে, এই রাগে দুঃখে তোর মা জেদ করে এমন হয়ে গেছে। কি করব আমি বল কাছে গেলে থু থু দেয় আমাকে।  
আমি- বাদ দাও আগে মাকে সুস্থ করি তারপর দেখা যাবে কিসে কি হয়। আমি আছি তো। আমি সব দেখবো।
বাবা- তোর মায়ের রুপের খুব অহংকার তোর দিদি একটু কালো বলে আমার মতন তাই সহ্য করতে পারেনা, নিজের মেয়েকে।
আমি- হয়েছে হয়েছে এবার বাদ দাও যাও গিয়ে খেয়ে শুয়ে পর।
Like Reply
Do not mention / post any under age /rape content. If found Please use REPORT button.


Messages In This Thread
অসুস্থ মাকে ভালবাসা দিয়ে সুস্থ করে তোলা। - by momloverson - 15-02-2024, 01:05 PM



Users browsing this thread: 3 Guest(s)