13-02-2024, 06:13 PM
পর্ব ১: টিটুর জন্মের আগে
*******আপনার এরকম অনুভূতি হতো?
আরেকটা সুযোগ আসতো যখন মা ঘর ঝাড় দিতেন কিংবা ঘর মুছতেন। এই সময়টা আমি সাধারণত খাটের ওপর বসে পড়াশুনা করতাম। এই সময়টা ছিল খুবই অল্প কারণ মা এই কাজগুলো করতে কাপড় কাচার মতো অতক্ষণ সময় নিতেন না আর ঘরের নানা দিকে যেতে থাকতেন এবং ওই দ্রুততার সঙ্গে এঘর অঘোর করতে থাকতেন। যদি মা আমার দিকে পাশ ফিরে ঘর ঝড় দিতেন বা মুছতেন তাহলে আবার আমি মায়ের ঝুলতে থাকা দুদুগুলো আর পেটটা দেখতে দেখতে মনেমনে মায়ের বাছুর হতাম। মা যদি আমার দিকে পিছন করে সোজা হতেন তাহলে খুব বেশি দেখা যেত না। কিন্তু মায়ের কোমরের ভাজগুলো স্পষ্ট হয়ে উঠতো। আমায় ইচ্ছে করতো আমি মায়ের কোমরের এক একটা ভাজ মুখে নিয়ে চুষি। কিন্তু যখন মা আমার দিকে সামনে করে ঘর ঝড় দিতেন তখন মায়ের পুরো পিঠটা দেখতে পেতাম। আর নজর করতাম মায়ের পিঠের মধ্যরেখাটা লম্বা হতে হতে মায়ের শাড়ির ফাক দিয়ে বহুদূরে যেন এক অন্ধকার সুড়ঙ্গে হারিয়ে গেছে। মায়ের ঘর ঝাড় দেয়া আর মোছার সময়টা আমি জানতাম। তাই ওই সময়টা চেষ্টা করতাম পড়ার কাজ না রেখে লেখার কাজগুলো করতে। পড়তে পড়তে যদি হঠাৎ পড়ার আওয়াজ বন্ধ হয়ে যায় মা তাহলে ধরে ফেলবেন। একগাদা প্রশ্ন করবেন। সব মিথ্যে কি আমি ঠিকঠিক বলতে পারবো? তার চেয়ে লেখালিখি করাটা বেশি নিরাপদ নয় কি?
*******আপনার এরকম অনুভূতি হতো?
আরেকটা সুযোগ আসতো যখন মা ঘর ঝাড় দিতেন কিংবা ঘর মুছতেন। এই সময়টা আমি সাধারণত খাটের ওপর বসে পড়াশুনা করতাম। এই সময়টা ছিল খুবই অল্প কারণ মা এই কাজগুলো করতে কাপড় কাচার মতো অতক্ষণ সময় নিতেন না আর ঘরের নানা দিকে যেতে থাকতেন এবং ওই দ্রুততার সঙ্গে এঘর অঘোর করতে থাকতেন। যদি মা আমার দিকে পাশ ফিরে ঘর ঝড় দিতেন বা মুছতেন তাহলে আবার আমি মায়ের ঝুলতে থাকা দুদুগুলো আর পেটটা দেখতে দেখতে মনেমনে মায়ের বাছুর হতাম। মা যদি আমার দিকে পিছন করে সোজা হতেন তাহলে খুব বেশি দেখা যেত না। কিন্তু মায়ের কোমরের ভাজগুলো স্পষ্ট হয়ে উঠতো। আমায় ইচ্ছে করতো আমি মায়ের কোমরের এক একটা ভাজ মুখে নিয়ে চুষি। কিন্তু যখন মা আমার দিকে সামনে করে ঘর ঝড় দিতেন তখন মায়ের পুরো পিঠটা দেখতে পেতাম। আর নজর করতাম মায়ের পিঠের মধ্যরেখাটা লম্বা হতে হতে মায়ের শাড়ির ফাক দিয়ে বহুদূরে যেন এক অন্ধকার সুড়ঙ্গে হারিয়ে গেছে। মায়ের ঘর ঝাড় দেয়া আর মোছার সময়টা আমি জানতাম। তাই ওই সময়টা চেষ্টা করতাম পড়ার কাজ না রেখে লেখার কাজগুলো করতে। পড়তে পড়তে যদি হঠাৎ পড়ার আওয়াজ বন্ধ হয়ে যায় মা তাহলে ধরে ফেলবেন। একগাদা প্রশ্ন করবেন। সব মিথ্যে কি আমি ঠিকঠিক বলতে পারবো? তার চেয়ে লেখালিখি করাটা বেশি নিরাপদ নয় কি?