
আমার নাম রাতুল বয়স ১৯ আমি বাংলাদেশ এর চট্টগ্রাম শহরে থাকি. আমার বাবা একটা প্রাইভেট জব করতো আর আমার মা হাউস ওয়াইফ. হটাৎ করে আমার বাবার একটা জব ভিসা হলো দুবাই তে আমাদের এক রিলেটিভের মাধ্যমে. আমার বাবা ও রাজি হয়ে গেলেন. আমার আম্মুর নাম হেনা এখন বয়স ৩৭. আম্মুর হাইট ৪ ফুট ১১ ইঞ্চি আম্মু একটু শর্ট ওজন ৫৫ কেজি ফিগার ৩৪ ৩০ ৩৬. মা অনেক ফর্সা. বাবার বয়স এখন ৫০. বাবা আমার আম্মুর থেকে প্রায় ১৩ বছরের বড়ো গল্পটি আরো ১০ বছর আগে বাবা বিদেশ যাওয়ার পর থেকে শুরু. আমাদের বাসায় আমি আমার দাদা দাদি আমার চাচা আর আমার মা থাকতাম. দাদা দাদি বয়সের কারণে টিভি আর নিজেদের নিয়ে বিজি থাকে আর আমার মা গৃহিণী আর চাচা তখন একটা প্রাইভেট কোম্পানীতে ভালো পোস্টে জব করতো. আমার চাচার নাম রবিন. চাচার বয়স এখন ৪০. চাচার হাইট অনেক বেশি প্রায় ৬'১" ইঞ্চি.আমাদের বাড়িটা দুই তলা নিচে ১ রুমে দাদা দাদি আর ১ রুমে চাচা থাকে বাকি ড্রইং ডাইনিং আর কিচেন. উপরে ১ রুমে আমি ও ১ রুমে আম্মু ও একটা গেস্ট রুম ছিলো । আমি সকাল ৭টাই কোচিং যেতাম কোচিং শেষ করে ৯টাই কলেজ শুরু হতো বিকেল ৪টাই বাসায় আসতাম তারপর খেলতে যেতাম ৬টাই আবার প্রাইভেট স্যার আসতো ৮টাই যেতো মানে সারাদিন বিজি থাকতাম স্টাডি নিয়ে. চাচা সকাল ৯ টাই অফিসে যেতো আসতো অনেক রাতে তার বাসায় আসার কোনো টাইম টেবিল ছিলো না আর মা সারাদিন বাসার কাজ নিয়ে ব্যাস্ত থাকতো এই আমাদের ডেইলি রুটিন. মা বাসায় সালোয়ার, কামিজ,প্লাজো,টি-শার্ট এইসব কাপড় পড়তো. এর মধ্যে বাবা বিদেশ যাওয়ার প্রায় ৩/৪ মাস পর মা আমাকে নিচের রুমে শিফট করে দিলো যেহেতু চাচা রাত করে বাসায় আসে দাদা দাদি নিচে একা থাকে আমাকে বললো তুই নিচে দাদা দাদির পাশে থাক ওদের বয়স হয়েছে তোর চাচা ও বাসায় আসে অনেক রাতে ওদের কোনো প্রয়োজন হলে তুই হেল্প করতে পারবি। মা রাতে সব কাজ সেরে আমাকে আর দাদা দাদি কে ডিনার করানোর পর দাদা দাদি ঘুমাতে চলে গেলে মা চাচা ও তার জন্য রাতের খাবার নিয়ে উপরে তার রুমে চলে যেত। তারপর গোসল করে ফ্রেশ হয়ে জামা কাপড় চেঞ্জ করে হালকা সেজে গুজে চাচার জন্য অপেক্ষা করতো চাচা বাসায় আসলে একসাথে ডিনার করতে করতে অনেক হাসাহাসি করতো আর রাত জেগে বসে বসে গল্প করতো. চাচা ও বাসায় এখন দেখি ১১টার মধ্যে চলে আসে আর আসার টাইম আমার জন্য আর মার জন্য চকলেট আইস ক্রিম চিপস এইগুলা নিয়ে আসে এখন ডেইলি. একদিন আম্মুর জন্য অনেক গুলা টি-শার্ট প্লাজো লেগিংস আর আমার জন্য শার্ট প্যান্ট কিনে আনলো এইগুলা দেখে মা অনেক খুশী হলো ঐদিন. এইভাবে চলতে থাকে আমাদের দিন।