04-01-2024, 09:40 PM
বোন- কি আবার ওর ওই সমস্যা, চড়ুই পাখি রোগ। বার বার ওঠানামা, নিজের হয় কিন্তু পার্টনারের হয় না।
আমি- তাই ডাক্তার কি বলল। ওষুধ দিয়েছে তো ভালো হবে তো।
বোন- ১৫ দিনের ওষুধ দিয়েছে, ১৫ দিন পরে আবার যেতে বলেছে। এই ওষুধ খেলে কি পরিবর্তন হয় সেটা জেনে পরে ওষুধ দেবে। বলেছে এতে আশাকরি ঠিক হয়ে যাবে আর যদি না হয় তো পরে আবার ওষুধ দেবে।
আমি- যাক ভালো হয়ে গেলেই ভালো তবে আর সমস্যা হবেনা। তো ওষুধ খেয়েছে গত রাতে।
বোন- হুম খেয়েছে। ডাক্তার বলেছি একটানা ১৫ দিন সময় মতন খেতে হবে।
আমি- ফল কিছু বুঝতে পারছিস। কেমন সময় খেতে বলেছে।
বোন- বোন না মানে কাজ করার এক ঘন্টা আগে খেতে বলেছে।
আমি- আমার তো মনে হয় না এক ঘন্টা অপেক্ষা করেছে তাঁর আগেই কাজ করে নিয়েছে তাই না।
বোন- দাদা তুই এতকিছু কি করে আগে থেকে বুঝে যাস আমি ভাবতেই পারিনা। তবে দাদা আজকে না খুব ভালো লাগছে আমার।
আমি- কেন রে।
বোন- না সাইকেলে আজকে একটুও লাগছেনা আর আমার মনের মতন লেজ্ঞিন্স কুর্তি কিনে দিয়েছিস আমার দাদা খুব ভালো, বোনের মন বুঝিস তুই।
আমি- আচ্ছা তাই বুঝি তা তুই দাদার মন বুঝিস।
বোন- চেষ্টা তো করি তবে মনে হয় তোকে আমি বুঝতে পাড়বো না। তুই অনেক বুদ্ধি নিয়ে চলিস, একদম মায়ের মতন, বাবা যেমন মায়ের কাছে কিছুই না তেমন আমি তোর কাছে কিছুই না।
আমি- তবে তোরা কালকে চলে যাবি বলছিস।
বোন- কি করব দাদা এখানে থেকে লাভ কি ওর কাজ আছে তাছাড়া সব তো হয়ে গেল আমাদের ভালো মন্দ খাওয়ালি আবার জামা কাপড় কিনে দিলি আর থেকে কি করব।
আমি- ও সব হয়ে গেছে আর আমাদের দরকার নেই তাইত আসলে তুই আমাকে একটুও ভালবাসিস না, আমাকে যা মা ভালোবাসে না বাবা না তুই এবার আমি বুঝছি, সব বৃথা করি তোদের জন্য।
বোন- দাদা অমন কেন বলছিস তুই একবার ভেবে দ্যাখ আমি তোর কোন কোথায় না করেছি, সব সময় তোর সাথ তো দিয়েছে আগের কথা না হয় বাদ দে কিন্তু এইবার এসে কিসে না করেছি। এই দাদা বড় রাস্তা শেষ হবে কখন অনেখন ধরে তো চালাচ্ছিস। রাত তো অনেক হল তাইনা গল্প করছি আর চালাচ্ছিস আসলে সময় চলে যাচ্ছে কিন্তু রাস্তা শেষ হচ্ছেনা।
আমি- নারে তোর সাথে কথা বলতে বলতে আস্তে আস্তে চালাছহি তো তাই না হলে এতক্ষণে বাড়ি পৌঁছে যেতাম।
বোন- রাত তো বাড়ছে তাইনা আর আমাদের ভেতরের রাস্তা অনেক অন্ধকার আর লোকজন থাকেনা ভয় করে আমার। গ্রাম বলে সন্ধ্যের আগে সবাই ঘরে ঢুকে যায়। সবাই সারাদিন কাজ করে তো তাইনা দাদা। আর অনেক সকালে ওঠে।
আমি- একদম ঠিক এইত এবার ঢুকবো আমাদের সরু রাস্তায় আর ১৫ থেকে কুরি মিনিট লাগবে বাড়ি যেতে।
বোন- চল দাদা মেয়ে কাঁদবে অনেখন হয়ে গেছে দুধ খায় না।
আমি- আরে মা আছে উনি তো দুই বাচ্চার মা কি করে তোর মেয়েকে রাখতে হবে মা জানে অত ভাবতে হবেনা।
বোন- মায়ের তি একটা ছেলে একটা মেয়ে আমার তো মেয়ে আর জ্যোতিষী বলেছে আবার নাকি মেয়ে হবে, এই কথা ভেবে আর ভালো লাগেনা, আমার আর ওর একই লক্ষণ, ওর নাকি মেয়ে ভাগ্য তবে আমার নাকি ছেলে ভাগ্য আছে কিন্তু।
আমি- কিন্তু কি
বোন- বলেছে ওর ঔরসে মেয়েই হবে তাই বলেছে।
আমি- বা ভালই তোরা ডাক্তার জ্যোতিষী সবই দেখাস নিজেদের উপর ভরসা নেই। যা হবে তাই হবে ভেবে কি লাভ। মাকে যেমন কষ্ট দিয়েছিস প্রেম করে তোর মেয়েও তেমন করবে ভাবছিস তো। এই এসেগেছি এবার নিচের রাস্তায় নামবো ভালো করে ধরে থাকিস নিচু তো ঝটকা লাগলে পরে যেতে পারি ভালো না খুব ঢাল। এই বলে নিচে আস্তে আস্তে নামতে লাগলাম আর নেমেও গেলাম কোন অসবিধা হয়নি।
আমি- তাই ডাক্তার কি বলল। ওষুধ দিয়েছে তো ভালো হবে তো।
বোন- ১৫ দিনের ওষুধ দিয়েছে, ১৫ দিন পরে আবার যেতে বলেছে। এই ওষুধ খেলে কি পরিবর্তন হয় সেটা জেনে পরে ওষুধ দেবে। বলেছে এতে আশাকরি ঠিক হয়ে যাবে আর যদি না হয় তো পরে আবার ওষুধ দেবে।
আমি- যাক ভালো হয়ে গেলেই ভালো তবে আর সমস্যা হবেনা। তো ওষুধ খেয়েছে গত রাতে।
বোন- হুম খেয়েছে। ডাক্তার বলেছি একটানা ১৫ দিন সময় মতন খেতে হবে।
আমি- ফল কিছু বুঝতে পারছিস। কেমন সময় খেতে বলেছে।
বোন- বোন না মানে কাজ করার এক ঘন্টা আগে খেতে বলেছে।
আমি- আমার তো মনে হয় না এক ঘন্টা অপেক্ষা করেছে তাঁর আগেই কাজ করে নিয়েছে তাই না।
বোন- দাদা তুই এতকিছু কি করে আগে থেকে বুঝে যাস আমি ভাবতেই পারিনা। তবে দাদা আজকে না খুব ভালো লাগছে আমার।
আমি- কেন রে।
বোন- না সাইকেলে আজকে একটুও লাগছেনা আর আমার মনের মতন লেজ্ঞিন্স কুর্তি কিনে দিয়েছিস আমার দাদা খুব ভালো, বোনের মন বুঝিস তুই।
আমি- আচ্ছা তাই বুঝি তা তুই দাদার মন বুঝিস।
বোন- চেষ্টা তো করি তবে মনে হয় তোকে আমি বুঝতে পাড়বো না। তুই অনেক বুদ্ধি নিয়ে চলিস, একদম মায়ের মতন, বাবা যেমন মায়ের কাছে কিছুই না তেমন আমি তোর কাছে কিছুই না।
আমি- তবে তোরা কালকে চলে যাবি বলছিস।
বোন- কি করব দাদা এখানে থেকে লাভ কি ওর কাজ আছে তাছাড়া সব তো হয়ে গেল আমাদের ভালো মন্দ খাওয়ালি আবার জামা কাপড় কিনে দিলি আর থেকে কি করব।
আমি- ও সব হয়ে গেছে আর আমাদের দরকার নেই তাইত আসলে তুই আমাকে একটুও ভালবাসিস না, আমাকে যা মা ভালোবাসে না বাবা না তুই এবার আমি বুঝছি, সব বৃথা করি তোদের জন্য।
বোন- দাদা অমন কেন বলছিস তুই একবার ভেবে দ্যাখ আমি তোর কোন কোথায় না করেছি, সব সময় তোর সাথ তো দিয়েছে আগের কথা না হয় বাদ দে কিন্তু এইবার এসে কিসে না করেছি। এই দাদা বড় রাস্তা শেষ হবে কখন অনেখন ধরে তো চালাচ্ছিস। রাত তো অনেক হল তাইনা গল্প করছি আর চালাচ্ছিস আসলে সময় চলে যাচ্ছে কিন্তু রাস্তা শেষ হচ্ছেনা।
আমি- নারে তোর সাথে কথা বলতে বলতে আস্তে আস্তে চালাছহি তো তাই না হলে এতক্ষণে বাড়ি পৌঁছে যেতাম।
বোন- রাত তো বাড়ছে তাইনা আর আমাদের ভেতরের রাস্তা অনেক অন্ধকার আর লোকজন থাকেনা ভয় করে আমার। গ্রাম বলে সন্ধ্যের আগে সবাই ঘরে ঢুকে যায়। সবাই সারাদিন কাজ করে তো তাইনা দাদা। আর অনেক সকালে ওঠে।
আমি- একদম ঠিক এইত এবার ঢুকবো আমাদের সরু রাস্তায় আর ১৫ থেকে কুরি মিনিট লাগবে বাড়ি যেতে।
বোন- চল দাদা মেয়ে কাঁদবে অনেখন হয়ে গেছে দুধ খায় না।
আমি- আরে মা আছে উনি তো দুই বাচ্চার মা কি করে তোর মেয়েকে রাখতে হবে মা জানে অত ভাবতে হবেনা।
বোন- মায়ের তি একটা ছেলে একটা মেয়ে আমার তো মেয়ে আর জ্যোতিষী বলেছে আবার নাকি মেয়ে হবে, এই কথা ভেবে আর ভালো লাগেনা, আমার আর ওর একই লক্ষণ, ওর নাকি মেয়ে ভাগ্য তবে আমার নাকি ছেলে ভাগ্য আছে কিন্তু।
আমি- কিন্তু কি
বোন- বলেছে ওর ঔরসে মেয়েই হবে তাই বলেছে।
আমি- বা ভালই তোরা ডাক্তার জ্যোতিষী সবই দেখাস নিজেদের উপর ভরসা নেই। যা হবে তাই হবে ভেবে কি লাভ। মাকে যেমন কষ্ট দিয়েছিস প্রেম করে তোর মেয়েও তেমন করবে ভাবছিস তো। এই এসেগেছি এবার নিচের রাস্তায় নামবো ভালো করে ধরে থাকিস নিচু তো ঝটকা লাগলে পরে যেতে পারি ভালো না খুব ঢাল। এই বলে নিচে আস্তে আস্তে নামতে লাগলাম আর নেমেও গেলাম কোন অসবিধা হয়নি।