04-01-2024, 06:31 PM
*পশ্চিমবঙ্গের সরকারী কলেজে চাকরি পাওয়া মাস্টারমশাই কলেজ থেকে বাড়ি ফেরার পথে নদীর ওপর সাঁকো পার হচ্ছিলেন। ক্লান্ত হয়ে মাঝপথে বসে নতুন কেনা পেন দিয়ে খাতার উপর কিছু লিখতে গিয়ে আকস্মিক ভাবে মাস্টার মশাইয়ের হাত থেকে পেনটা পড়ে যায় নদীর জলে। মাস্টার মশাই হায় হায় করে উঠলেন, আজ সকালেই নগদ দশ টাকা দিয়ে কিনেছিলেন। এর মধ্যে মাস্টারের বিলাপ শুনে নদীর জলে প্রবল ঢেউ উঠতে শুরু করেছে, তারপর মূহুর্তে নদীর বুক চিরে জলদেবতা উঠে এলেন এবং মাস্টার মশাই এর বিলাপের কারণ জানতে চাইলেন।*
*মাস্টার মশাই জানতে চাইলেন তিনি কে ? উত্তরে আগন্তুক বললেন যে তিনি জলদেবতা!*
*এরপর সব কিছু শুনে জলদেবতা জলে ডুব দিলেন ও কিছুক্ষণ পরে উঠে এসে মাস্টারকে একটা পেন দেখিয়ে বললেন যে এটা তাঁর কি না ? মাস্টারের কাঠুরিয়ার গল্প মনে গেল, তাই বললেন প্রভু আমি সামান্য মাস্টার, রুপোর পেন কোথায় পাবো ?*
*জলদেবতা মুচকি হেসে আবার জলে ডুব দিলেন খানিক পরে উঠে এলেন একটি দামী পাথরখচিত সোনার পেন নিয়ে। ভালো করে দেখে নিয়ে মাস্টার বললেন হে জলদেবতা আপনি এক সামান্য শিক্ষকের সাথে কেন রসিকতা করছেন? এটাতো সোনার পেন, আমার সাধ্যের বাইরে।*
*জলদেবতা আবার জলে ডুবে গেলেন, এবার মাস্টারের নতুন কেনা জেল পেনটি নিয়ে উঠে এলেন। মাস্টারমশাই বলে উঠলেন, প্রভু এটাই আমার পেন।*
*জলদেবতা ধন্য হলেন শিক্ষকের সততায়, মুগ্ধ হয়ে তিনটি পেনই তাঁকে দিলেন। বললেন তুমি বাস্তবিকই গুরু হবার যোগ্যতম ব্যক্তি।*
*তিনি খুশিতে ডগমগ হয়ে বাড়ি ফিরে স্ত্রীকে সবকথা খুলে বললেন, কিন্তু স্ত্রী কিছুতেই কথা মানতে চায় না! শেষে বাধ্য হয়ে ঘটনাস্থলে স্ত্রীকে নিয়ে এসে কি হয়েছে তার বিবরণ দিচ্ছেন আর স্ত্রী পাকা গোয়েন্দার মতো সমস্ত ঘটনা একে একে জোড়া লাগিয়ে বুঝতে চাইছেন! এমন সময় হঠাৎ এপাং ওপাং ঝপাং করে পা পিছলে সাঁকো থেকে মাস্টারনি জলে তলিয়ে গেলেন..!*
*আবারো সেই একইভাবে জলে প্রবল ঢেউ উঠল, জলদেবতা উঠে এলেন এবং সব শুনে জলে ডুব দিলেন, এবং সোজা ক্যাটরিনা কাইফকে নিয়ে উঠে এলেন। শিক্ষককে দেখিয়ে জানতে চাইলেন যে এটি তাঁর স্ত্রী কিনা? শিক্ষক কিছুক্ষণ ভেবে নিয়ে মহা উৎসাহে বলে বসলেন, হ্যাঁ প্রভু ইনিই আমার স্ত্রী !*
*জলদেবতা রাগে অগ্নিশর্মা হয়ে গিয়ে বললেন নরাধম, পাপী, দুশ্চরিত্র মাস্টার, আমি তোকে অভিশাপ দিচ্ছি!*
*মাস্টারমশাই দুই হাত জোড় করে বলল, আমার অপরাধ নেবেন না প্রভু, দয়া করে একটু আমার লজিক্যালি কথাটা শুনুন। আমি অন্যায় কিছুই করিনি, আগের বারে খুশি হয়ে তিনটি পেনই আমাকে দিয়ে দিয়েছেন, এবারও যদি আমি ক্যাটরিনাকে দেখে না বলতাম আপনি আবার ডুব দিয়ে প্রিয়াংকা চোপড়া কিংবা ঐশ্বরিয়া রাইকে তুলে আনতেন, তারপর না বলতেই আমার স্ত্রীকে!*
*প্রভু আপনি খুশি হয়ে যদি তিন তিনটিকেই আমার ঘাড়ে চাপিয়ে দিতেন, আমিতো মরার আগেই মরে যেতাম।*
*পে কমিশন নেই, কেন্দ্রীয় হারে ডি এ অনেক বাকি, নিয়োগ দুর্নীতিতে চাকরিটা থাকবে কিনা জানিনা, প্রতিদিন কতজনের চাকরি চলে যাচ্ছে। তাই একটিতেই নাভিশ্বাস উঠবে। বাকি তিনজনকে সামলাতে পারবো না। অনেক ভেবে অগত্যা ক্যাটরিনাতেই রাজি হয়েছি।*
*পড়ে পাওয়া চোদ্দ আনা।*
*মাস্টার মশাই জানতে চাইলেন তিনি কে ? উত্তরে আগন্তুক বললেন যে তিনি জলদেবতা!*
*এরপর সব কিছু শুনে জলদেবতা জলে ডুব দিলেন ও কিছুক্ষণ পরে উঠে এসে মাস্টারকে একটা পেন দেখিয়ে বললেন যে এটা তাঁর কি না ? মাস্টারের কাঠুরিয়ার গল্প মনে গেল, তাই বললেন প্রভু আমি সামান্য মাস্টার, রুপোর পেন কোথায় পাবো ?*
*জলদেবতা মুচকি হেসে আবার জলে ডুব দিলেন খানিক পরে উঠে এলেন একটি দামী পাথরখচিত সোনার পেন নিয়ে। ভালো করে দেখে নিয়ে মাস্টার বললেন হে জলদেবতা আপনি এক সামান্য শিক্ষকের সাথে কেন রসিকতা করছেন? এটাতো সোনার পেন, আমার সাধ্যের বাইরে।*
*জলদেবতা আবার জলে ডুবে গেলেন, এবার মাস্টারের নতুন কেনা জেল পেনটি নিয়ে উঠে এলেন। মাস্টারমশাই বলে উঠলেন, প্রভু এটাই আমার পেন।*
*জলদেবতা ধন্য হলেন শিক্ষকের সততায়, মুগ্ধ হয়ে তিনটি পেনই তাঁকে দিলেন। বললেন তুমি বাস্তবিকই গুরু হবার যোগ্যতম ব্যক্তি।*
*তিনি খুশিতে ডগমগ হয়ে বাড়ি ফিরে স্ত্রীকে সবকথা খুলে বললেন, কিন্তু স্ত্রী কিছুতেই কথা মানতে চায় না! শেষে বাধ্য হয়ে ঘটনাস্থলে স্ত্রীকে নিয়ে এসে কি হয়েছে তার বিবরণ দিচ্ছেন আর স্ত্রী পাকা গোয়েন্দার মতো সমস্ত ঘটনা একে একে জোড়া লাগিয়ে বুঝতে চাইছেন! এমন সময় হঠাৎ এপাং ওপাং ঝপাং করে পা পিছলে সাঁকো থেকে মাস্টারনি জলে তলিয়ে গেলেন..!*
*আবারো সেই একইভাবে জলে প্রবল ঢেউ উঠল, জলদেবতা উঠে এলেন এবং সব শুনে জলে ডুব দিলেন, এবং সোজা ক্যাটরিনা কাইফকে নিয়ে উঠে এলেন। শিক্ষককে দেখিয়ে জানতে চাইলেন যে এটি তাঁর স্ত্রী কিনা? শিক্ষক কিছুক্ষণ ভেবে নিয়ে মহা উৎসাহে বলে বসলেন, হ্যাঁ প্রভু ইনিই আমার স্ত্রী !*
*জলদেবতা রাগে অগ্নিশর্মা হয়ে গিয়ে বললেন নরাধম, পাপী, দুশ্চরিত্র মাস্টার, আমি তোকে অভিশাপ দিচ্ছি!*
*মাস্টারমশাই দুই হাত জোড় করে বলল, আমার অপরাধ নেবেন না প্রভু, দয়া করে একটু আমার লজিক্যালি কথাটা শুনুন। আমি অন্যায় কিছুই করিনি, আগের বারে খুশি হয়ে তিনটি পেনই আমাকে দিয়ে দিয়েছেন, এবারও যদি আমি ক্যাটরিনাকে দেখে না বলতাম আপনি আবার ডুব দিয়ে প্রিয়াংকা চোপড়া কিংবা ঐশ্বরিয়া রাইকে তুলে আনতেন, তারপর না বলতেই আমার স্ত্রীকে!*
*প্রভু আপনি খুশি হয়ে যদি তিন তিনটিকেই আমার ঘাড়ে চাপিয়ে দিতেন, আমিতো মরার আগেই মরে যেতাম।*
*পে কমিশন নেই, কেন্দ্রীয় হারে ডি এ অনেক বাকি, নিয়োগ দুর্নীতিতে চাকরিটা থাকবে কিনা জানিনা, প্রতিদিন কতজনের চাকরি চলে যাচ্ছে। তাই একটিতেই নাভিশ্বাস উঠবে। বাকি তিনজনকে সামলাতে পারবো না। অনেক ভেবে অগত্যা ক্যাটরিনাতেই রাজি হয়েছি।*
*পড়ে পাওয়া চোদ্দ আনা।*