02-01-2024, 11:41 PM
এরকমই এক রাত। মা চিৎ হয়ে শুয়ে আছেন। মনাইকে দুদু খাইয়ে ব্লাউজ খোলা রেখেই ঘুমিয়ে পড়েছেন। অঘোরে ঘুমাচ্ছেন, তাঁর নাক ডাকছে। আমার আর বুকাইয়ের মধ্যে এর মধ্যে ভালো রকম বনিবনা হয়ে গেছে। চিৎ হয়ে শুলে মায়ের ওপর কারোরই পুরো অধিকার নেই। তাই আমরা মায়ের দুপাশে কনুইয়ে ভর দিয়ে আলগা হয়ে শুয়ে মায়ের দুদু চুষে চুষে দুধ খাচ্ছি আর মায়ের পেটের পাশের দিকটায় নুনু ঘষছি, আর পেট, তলপেটে, নাভিতে হাত বোলাচ্ছি। বেশ চলছিল। হঠাৎ বাবার সাথে মায়ের খেলার দৃশ্য আমার মনে পরে গেলো। আমার অসাবধানে উত্তেজনাবশতঃ খুব জোড়ে কামড়ে দিলাম। মায়ের ঘুম ভেঙে গেলো। আমাদের ওই অবস্থায় দেখে ধড়ফর করে উঠে বসলেন। তারপর আমাদের চুলের মুঠি চেপে টানতে টানতে পাশের ঘরে নিয়ে গেলেন, যাতে মনাইয়ের ঘুম না ভাঙে। আমরা প্যান্টও পড়ার সময় পেলাম না।
ওই ঘরে ঢুকে মা আগে দরজার ছিটকানি তুলে দিলেন। তারপর চুলের মুঠি ধরে উত্তাল মার্ দিতে লাগলেন। আমরা কাঁদতে কাঁদতে ঘরের মধ্যে ছুটোছুটি করে পালাবার চেষ্টা করতে লাগলাম। কিন্তু পারলাম না। ছিটকানি তখনো আমাদের নাগালের বাইরে। বাপের জন্মে এত মার্ খাইনি। মার্ খেতে খেতে একসময় আমরা দুভাই সংজ্ঞা হারালাম।
জ্ঞান ফিরতে দেখি আমার সারা মুখে জল। বুকাইয়ের মুখে মা জল ছেটাচ্ছেন। ছিটকানি এখনো বন্ধ। মা বন্ধই এরই মধ্যে বেরিয়ে জল এনে আবার ছিটকানি লাগিয়ে দিয়েছেন। আমি উঠে বসলাম। মা রক্তচক্ষুতে একবার আমার দিকে তাকালেন। মুখে কিছু বললেন না। তারপর বুকাইয়ের মুখে জল ছেটাতে লাগলেন। একটু পরে বুকাইও উঠে বসলো। আমাদের দুই ভাইয়ের শরীরে মারের দাগ। আমরা ল্যাংটা হয়েই মেঝেতে বসে রইলাম। মা আমাদের দুজনের সামনে একটা টুল পেতে বসলেন। তারপর শুরু হলো জিজ্ঞাসাবাদ।
মা গড়গড় করে বলতে থাকলেন -জানোয়ার, তোরা এরকম নোংরা ইতর হয়েছিস। আমার ভাবতে লজ্জা লাগছে আমি তোদের পেটে ধরেছি। ছিঃ।
আমরা চুপ করে বসে রইলাম।
মা-কে শিখিয়েছে এসব।
আমরা চুপ করেই রইলাম।
মা-সত্যি কথা বল। নাহলে আবার মার্ পড়বে।
বুকাই এবার ভয়ে ভয়ে আমার দিকে আঙ্গুল দেখিয়ে দিলো। মা আমার দিকে এগিয়ে এসে চুলের মুঠি ধরে আবার পেটাতে শুরু করলেন। আর বলতে লাগলেন - তুমিই তাহলে নাটের গুরু। জানোয়ার, এই শিক্ষা হয়েছে এতদিনে? কবে থেকে করছিস এসব। কে শিখিয়েছে। আর কি কি করেছিস? বল, সব বল। নাহলে তোর একদিন কি আমার একদিন।
আমি ভয়ে চুপ করে কাঁদতে কাঁদতে মার্ খাচ্ছিলাম। কিন্তু কিছু বলছিলাম না। কিন্তু মায়ের রনংদেহী মূর্তি দেখে বুকাই ভয়ে সব বলেদিলো- আমি ওকে কি কি বলেছি, আমি আগে কি করতাম, এখন আমরা কি করি, মা স্নান করতে ঢুকলে আমরা কি করি- সবই বলে দিলো। মা এবার আমার চুল চেপে ধরেই আমার মুখের দিকে ঝুঁকে কষিয়ে একটা থাপ্পড় দিয়ে বললেন- তুই এত পেকে গেছিস। আজ তোকে বাড়ির বাইরে বের করে দেব।
আমি কাঁদছিলাম, কিন্তু আমার বুকে এতদিনের অভিমান হঠাৎ যেন ঠেলে বেরিয়ে এলো।
আমি বলে ফেললাম - কেন মা, তুমি আমায় দেখিয়ে দেখিয়ে বুকাইকে দুধ খাওয়াতে, আমার কষ্ট হতো না? এখন মনাইকে খাওয়াও। আমাদের ইচ্ছে হয় না তোমার বুক থেকে দুধ খেতে। তোমার কাছে চেয়েও তো পাইনি তাই ঐভাবে খাচ্ছিলাম।
মা চোখ বড়ো বড়ো করে একটু থেমে গেলেন। তারপর আবার আমার চুল মুঠি করে আমার মাথাটা ঘোরাতে ঘোরাতে বললেন - আর পেটে নুনু ঘসছিলি কেন?
আমি আবার বলে ফেললাম - আমার আরাম লাগে মা। আর বাবা যখন তোমায় নুনু দিয়ে এত ব্যাথা দেয় তখন তো কিছু বলো না বাবাকে? বাবাকেও তোমার দুদু খেতে দাও। শুধু আমাদেরকেই দাও না।
মা এবার আমার চুল ছেড়ে নিজের কপালে হাত দিয়ে টুলের ওপর বসে পড়লেন। কিছুক্ষন ওই ভাবেই তিনি মেঝের দিকে তাকিয়ে বসে রইলেন। তারপর উঠে দাঁড়ালেন। আমাদের দিকে তাকিয়ে বললেন - বেশ, দেব তোদেরও। কিন্তু সবকিছু একসাথে না। শোয়ার ঘরে যা।
আমরা শোবার ঘরে গিয়ে মায়ের জন্য মাঝখানে জায়গা রেখে দুই ভাই দুদিকে শুয়ে পড়লাম। এর আগে বুকাই মা ঘুমিয়ে পড়লে মা আর মনাইয়ের মাঝখানের অপ্ল জায়গাটায় কোনোরকমে এসে শুতো। এবার একটু তফাৎ রেখে শুলো। আমিও তাই আরেকটু বেশি সরে শুলাম যাতে মায়ের জায়গা হয়। আমার সারাগায়ে মারের ব্যাথা হচ্ছিলো। বুকাইয়েরও বোধহয় হচ্ছিলো।
মা কলঘরে গেছিলেন। দেখলাম তিনি মাথা ধুয়ে গামছা দিয়ে শুকাতে শুকাতে আসলেন। এসে তিনি ব্লাউজটা খুলে রাখলেন। শাড়ি তলপেটের নিচেই ছিল। তিনি আমাদের মাঝখানে শুলেন হাতদুটোকে মাথাটা ওপর ভাঁজ করে। আঁচলটা বুকের ওপর আলগোছে চাপা দিয়ে রাখলেন।
আমাদের বললেন - যা করছিলি করতে পারিস, কিন্তু এই কথা যেন এ ঘরের বাইরে না যায়। এর বেশি কিছু করার চেষ্টা করবি না।
-এই বলে তিনি চোখ বন্ধ করলেন।
বুকাইয়ের সাহসে কুলাচ্ছিলো না। আমিই একটু সাহস করে মায়ের বুক থেকে আস্তে আস্তে আঁচলটা সরালাম। আমার আকাঙ্খার প্রিয়তম জিনিস, মায়ের বিশাল দুধে ভরা দুদু দুটো আমার আর বুকাইয়ের সামনে উন্মুক্ত হয়ে গেলো। মা যখন এবার অনুমতি দিয়েছেন, তাই আর ভয় নেই। আমি ইশারায় বুকাইকে বুঝিয়ে দিলাম কি করতে হবে। আমরা শোয়ার সময় আর প্যান্ট পড়িনি। বুকাই কনুইয়ে ভর দিয়ে মায়ের পেটের একপাশে নুনু ঘষতে শুরু করলো। আর ওর দিকের দুদুটা চটকাতে চটকাতে চুষে দুধ খেতে শুরু করলো। একটা পা তুলে দিলো মায়ের এক পায়ের ওপর।
আমি মায়ের পেটের ওপর নুনু ঠেকিয়ে উপুড় হয়ে শুলাম। তারপর মায়ের অন্য দুদুটা আমি চটকে চটকে চুষে দুধ খেতে শুরু করলাম। সেই সাথে বাবা যেভাবে মায়ের নিচে নুনু ঢোকায় সেভাবে মায়ের পেটে নুনু ঘষতে শুরু করলাম। আমার ভীষণ আরাম লাগছিলো। নুনুর মুখ দিয়ে জল বেরোচ্ছিল। মাঝে মাঝে মায়ের নাভীতেও নুনুটা কিছুটা ঢুকে যাচ্ছিলো। একটা সময় পরে আমার ব্যাথা করতে লাগলো নুনুতে। আমি তখন নেমে এসে বুকাইকে জায়গা দিলাম, আর আমি বুকাইয়ের মতো করে শুলাম। বুকাই এবার মায়ের পেটের ওপর শুতে গেলো, কিন্তু মায়ের পেট আমার নুনুর জলে চিটচিটে হয়ে থাকায় ওর ঘেন্না লাগলো। ও 'ইস' বলে মায়ের আঁচল দিয়ে পায়ের পেটটা আগে ভালো করে মুছলো। অতপর শুয়ে মায়ের দুদু চুষে দুধ খেতে খেতে মায়ের পেতে নুনু ঘষতে লাগলো।
আমার নুনু ব্যাথা হয়ে যাওয়ায় আমি অপেক্ষা করলাম কিছুক্ষন। কিন্তু মায়ের দুদু থেকে দুধ খেতে শুরু করলাম। মা হাত দুটো মাথার ওপর ভাজ করে রাখায় মায়ের দুই বগলের চুল দেখা যাচ্ছিলো। সেখান থেকে একটা ঝাঁজালো গন্ধ আমার আমার নাককে আকৃষ্ট করলো। মা যা করি তার বেশি কিছু করতে ব্যারন করেছিলেন। কিন্তু এ গন্ধ এত তীব্র আর আকর্ষণীয় যে আমি তা প্রতিহত করতে পারলাম না। তাছাড়া আমার কনুইয়েও ভোর দিতে দিতে ব্যাথা করছিলো। আমি মায়ের বগলের কাছে মুখ রেখে কাত হয়ে শুলাম, মায়ের দুদুটা টিপতে থাকলাম, আর মায়ের বগলের গন্ধ নিতে থাকলাম। মায়ের পেট নাভিতে হাত দিতে ইচ্ছে করলেও দিতে পারলাম না, কারণ বুকাই এখন মায়ের দুদু খেতে খেতে মায়ের পেটে নুনু ঘষছে। ও সাথে সাথে দেখতে থাকলো আমি কি করি। আমি ওকে দেখিয়েই মায়ের বগলে এবার নাক ঠেকালাম। তারপর চাটতে শুরু করলাম চুলগুলোর মধ্যে দিয়েই।
একটু পরে বুকাইয়ের নুনুতে বোধহয় ব্যাথা হয়ে গেলো। ও-ও মায়ের ওপর থেকে নেমে অন্য পাশটায় শুয়ে আমার দেখাদেখি মায়ের বগলের গন্ধ শুঁকতে লাগলো আর চাটতে লাগলো। তবে বুকাই ভদ্দরলোক। ও মায়ের পেট থেকে নামার পরে মায়ের পেট থেকে ওর নুনুর জল মায়ের আঁচল দিয়েই মুছিয়ে দিয়েছিলো।
মায়ের দুধে আমাদের পেট ভরেই ছিল। কখন যে ঘুমিয়ে পড়লাম টেরও পেলাম না। কিন্তু এরপর দিন দিন থেকে প্রতিরাতে এসব চলতে লাগলো। মায়েরও বোধয় ধীরে ধীরে অভ্যাস হয়ে গেছিলো। পরের দিকে তিনি ওই সময়টায় আমাদের মাথায় পিঠে হাত বোলাতেন। শুধু বাবা যে তিন মাস থাকতেন সেই তিন মাস আমরা কোনো সুযোগ পেতাম না।
এভাবে কেটে গেলো প্রায় আরো একবছর। একদিন মায়ের পেটে ওভাবেই মায়ের দুধ খেতে খেতে নুনু ঘষছি হঠাৎ ভক ভক করে আমার নুনু থেকে আঠালো একটা গাঢ় রস মায়ের পেটে পড়তে লাগলো। আমার মাল সম্পর্কে তখন কোনো জ্ঞান নেই। আমি ভীষণ ভয় পেয়ে গিয়ে বুকাইকে দেখলাম। বুকাইও দেখে ভয় পেয়ে গেলো। মা আধজাগা হয়েই ছিলেন। আমাদের গুজুর গুজুর শুনে তার তন্দ্রা কেটে গেলো। তিনি উঠে বসতে গিয়ে নিজের পেটের দিকে তাকিয়েই বুঝতে পারলেন কি ঘটে গেছে।
আমাদের ভয়ার্ত মুখ দেখে বললেন- ভয়ের কিছু নেই। কার বেরিয়েছে?
আমি কাঁপা কাঁপা গলায় বললাম- আমার, মা।
মা- ঠিক আছে, বড় হলে বেরোয়। কিছু হবে না। তবে তোদের এখন অনেক কিছু শিখতে হবে।
আমি-কি শিখবো মা?
মা- এখন না। বুকাইয়েরও বেরোবে কদিন পর। ওর বেরোলে একসাথে শেখাবো। এখন যা করছিস কর।
আমরা মাথা নেড়ে সম্মতি জানালাম। তারপর মা আঁচল দিয়ে নিয়ে পেট নাভি মুছে আবার শুয়ে পড়লেন। আমি মায়ের মাঝে যেন একটা মুচকি হাসি দেখলাম। এবার বুকাই মায়ের উপরে উঠলো। আর আমি মায়ের পাশে শুয়ে প্রথমে দুদু থেকে দুধ খেতে লাগলাম। তারপর বগল চাটতে লাগলাম। আমার শরীর শিথিল হয়েই ছিল। কখন ঘুমিয়ে পড়লাম টের পেলাম না। সকালে উঠে মনে পড়লো - বাবার শরীরও এরকম শিথিল হয়ে যায়। তার মানে বাবারও এই রস বেরোয়। আর তারমানে বাবা ওই রাস্তা মায়ের নিচের গর্তে ফেলে। মা কি তবে আমাদের বাবার মতো করতে শেখাবেন?
আর মাস আটেক কেটে গেলো এভাবে চলতে চলতে। মাঝখানে বাবা ঘুরে গেছেন। তারপর বুকাইয়ের রসও একদিন মায়ের নাভিতে পড়লো। মা সেদিন উঠে বলেছিলেন- কাল থেকে তোদের নতুন জিনিস শেখাবো।
পরদিন রাতের বেলা আমরা প্যান্ট খুলে তৈরী হয়েই ছিলাম। মা আমাদের মাঝখানে এসে শুলেন। ব্লাউজ পড়েননি যথারীতি, আর শাড়িও তলপেটের নিচে। মা বললেন - প্রথমে দুই ভাই মিলে আমার পেট আর নাভি চাট আর চটকা। আমরা মায়ের পেটে-নাভিতে-তলপেটে কাড়াকাড়ি করে চাটতে আর চটকাতে লাগলাম। মাঝে মাঝে দুদু চোষার মতো করে চুষেও দিছিলাম, আবার কামড়েও দিছিলাম। আমাদের দুই ভাইয়ের লালায় মায়ের পেট নাভি সব চটচটে হয়ে গেলো।
তারপর বললেন - বুকাই তুই উঠে আয়| আমার মুখের ওপর তোর নুনু রেখে আমার মাথার দুপাশে হাঁটু রেখে বস। আমি মায়ের কথামত ঐভাবে বসলাম। উত্তেনায় আমার নুনু আগেই খাড়া হয়েছিল। আমার নুনুর গোড়া মায়ের নিচের ঠোঁটের ওপর। আমার নুনুর ডাঁটিটা মায়ের নাকের একপাশে ঘষা খাচ্ছে। আর মুন্ডিটা উঁচু হয়ে আছে। আমার বিচিদুটো মায়ের থুতনিতে।
মা তাঁর শাড়িটা উপর দিকে গুটাতে লাগলেন। আমি পিছনে মুখ করে দেখলাম মায়ের পা বেরিয়ে এলো, পায়ের গোছ, তারপর হাঁটু, তারপর থাই, সবশেষে বেরিয়ে এলো মায়ের সেই ঘন কালো বনটা। মা পাদুটো ফাঁক করে হাটু ভাজ করলেন।
তারপর বললেন -বুকাই, তুই আমার দুপায়ের মাঝখানে হামাগুড়ি দিয়ে বস। আমার নিচের চুলের জায়গাটায়, তার একটু নিচে একটা চেরা জায়গা আছে। ওখানে জিভ দিয়ে চাটবি। দেখবি একটা গর্তে জিভ লাগবে। তখন ওই গর্ত সুদ্ধ চেরার ভিতরটা পুরোটা চাটবি। যদি গর্ত খুঁজে না পাস্ তাহলে আঙ্গুল দিয়ে একটু খুলে নিবি চেরাটা।
বুকাই মায়ের নির্দেশ পালন শুরু করলো। আমাকে মা বললেন- তোর নুনুটা আমি মুখে নেবো। তুই কোমরটা আগুপিছু করবি, যেভাবে আমার পেটের ওপর করিস। যদি মনে হয় রস বেরিয়ে যাবে তাহলে বের করে নিবি।
-এই বলে মা আমার নুনুটা মুখে নিয়ে চুষতে শুরু করলেন।
আমার ভীষণ আরাম হতে লাগলো। আমি কোমর আগু পিছু করতে লাগলাম। একটু পরে বাবার মতো মায়ের মুখে নুনুটা পুরোটা বারবার গুঁজে দিতে লাগলাম। আমার ক্ষেত্রে কিন্তু মায়ের কোনো কষ্ট হচ্ছিলো না। মা কোনোরকম শব্দ করছিলেন না, বা মুখ দিয়ে ফেনাও বেরোচ্ছিল না। বোধয় আমার নুনু বাবার থেকে অনেক ছোট আর সরু বলেই। কিছুক্ষন এভাবে করার পর আমার মনে হলো আমার বেরিয়ে যাবে। আমি এক ঝটকায় মায়ের মুখ থেকে নুনু বের করে একপাশে বসে পড়লাম।
মা বললেন-নুনু নেতিয়ে যাওয়া অবধি অপেক্ষা কর, বুকাই তুই এবার দাদার মতো করে আমার মুখে বস। বুবাই, তোর নুনু যখন নেতিয়ে পড়বে তখন তুই বুকাইয়ের মতো আমার নিচে চাটবি।
আমি অপেক্ষা করতে লাগলাম। বুকাই মায়ের মুখের ওপর নুনু রেকে বসলো। মা ওর নুনু চুষতে শুরু করলেন আর ও কোমর আগুপিছু করতে শুরু করলো। এই দৃশ্য দেখে আমার নুনু নেতানোর নাম নিচ্ছিলো না। কিছুক্ষন পরে বুকাইও মায়ের মুখ থেকে উঠে গিয়ে আরেক পাশে বসে বসে পড়লো। মা আমায় বললেন- কিরে নেতিয়েছে?
আমি-না মা।
মা আমার নুনুটা ধরে একটু টিপেটুপে বললেন- ঠিকাছে, অনেকটাই নরম হয়েছে, এবার তুই আমার নিচে চাট। বুকাই তোর নুনুটা নেতালে তুই আমার এপাশের দুদুটা থেকে দুধ খা। টিপে টিপে খাবি। কিন্তু ওপাশেরটায় হাত দিবি না। আমি মায়ের নিচের চেড়ায় জিভ রাখলাম। মায়ের নিচের চুলে আমার নাক মুখ ঘষা খেতে থাকলো। ওখান থেকে আসা বোটকা গন্ধটা আমার দরুন লাগছিলো। কিন্তু মায়ের চেরাটা বুকাইয়ের লালায় চটচটে হয়ে ছিল। আমার ঘেন্না করতে লাগলো।
মা ওপর থেকে ধমক দিলেন - কিরে চাটছিস না কেন? নাকি তোকে শুইয়ে আমি তোর মুখের ওপর বসবো?
আমি ভয় পেয়ে গেলাম। মায়ের অতবড় শরীর নিয়ে যদি আমার মুখের ওপর বসেন তাহলে আমার দমবন্ধ হয়ে যাবে। আমি তাড়াতড়ি চাটতে শুরু করলাম। মায়ের নিচের চেরাটা আলগা হয়েইছিলো, বোধয় বুকাই এতক্ষন চেটেছে বলেই। আমার জিভ মায়ের গর্ত খুঁজে নিতে দেরি করলো না। আমি মায়ের গর্তসহ চেরাটা পুরো চাটতে শুরু করলাম। মাঝে মাঝে গর্তে জব ঢুকিয়ে দিছিলাম। একটা নোনতা জল মাঝে মাঝে আমার মুখে আসছিলো। ওদিকে বুকাই ততক্ষনে মায়ের দুদু থেকে দুধ খেতে শুরু করে দিয়েছে। আমি তাড়াতাড়ি মায়ের নিচে চাটতে লাগলাম। যাতে মা আমায় তাড়াতাড়ি দুদু খেতে দেন।
বেশ কিছুক্ষন চাটার পরে মা আমার ডাক দিয়ে বললেন - এবার আমার ওপরে উঠে এসে শো।
আমি শুলাম।
মা আমার নুনুর মুন্ডিটা মায়ের সেই গর্তে গুঁজে দিয়ে বললেন- এবারে তুই নুনুটা আমার গর্তে ঢোকাবি আর বের করবি। আর এপাশের দুদুটা তুই টিপে টিপে দুধ খাবি। এবার যখন রস বেরোবে তখন থামবি না। আমার ভিতরেই ফেলবি। কিন্তু যেদিন যেদিন বারণ করবো সেদিন সেদিন ভিতরে ফেলবি না।
আমি মায়ের কথা মতো মায়ের দুদুতে মুখ রেখে চুষে চুষে দুধ খেতে শুরু করলাম আর টিপতে লাগলাম। বুকাইও মায়ের ওদিকের দুদুটা টিপছিল আর চুষে চুষে দুধ খাচ্ছিলো। আমি কোমর আগুপিছু করতে শুরু করলাম। বুকাই আর আমার লালায় মায়ের গর্তটা খুব পিচ্ছিল হয়ে ছিল। আমার নুনুটা সড়াৎ সড়াৎ করে মায়ের গর্ত দিয়ে ঢুকতে আর বেরোতে লাগলো। উফফ কি অসহনীয় আরাম, উফফফ।
বেশিক্ষন চলো না। আমার শরীর বেঁকে এলো। আমি মায়ের দুদু কামড়ে ধরলাম। মুখে কিছুটা দুধ থাকায় সেটা আমার মুখ থেকে দাঁতের ফাক দিয়ে মায়ের দুদুর ওপর গড়িয়ে পড়লো। বুকাই আমার চোখে চোখ রেখে একমনে মায়ের অন্য দুদুটা টিপে যেতে লাগলো আর চুষে চুষে দুধ খেতে থাকলো। মা আমার মাথা একহাতে তা দুদুর সঙ্গে ঠাসিয়ে ধরলেন। অন্য হাতে আমার পাছায় চাপ দিয়ে আর আমার নুনুটা মায়ের ভিতরে ঠাসিয়ে ধরলেন। আমার নুনু ঝটকায় ঝটকায় মায়ের ভিতরে সেই রস উগরে দিতে লাগলো। একটু পরে আমি মায়ের উপর এলিয়ে পড়লাম।
মা বললেন-ওঠ এবার।
আমার ইচ্ছে ছিল না, তাও মায়ের নির্দেশ অমান্যের সাহস নেই। আমি উঠলাম।
মা বললেন - এবার এপাশে এসে শো আর দুধ খা। আমি পাশে মায়ের বুকের কাছে বালিশটা রাখলাম। মা তার ওপর নিজের একটা হাত রাখলেন। আমি মায়ের হাতের ওপর মাথা রেখে শুয়ে দুদু খেতে শুরু করলাম।
মা বুকাইকে বললেন- এবার তুই উঠে দাদার মতো কর।
বুকাই উঠে এবার মায়ের উপর শুয়ে ওর জন্য নির্ধারিত দুদুটা চুষে দুধ খেতে শুরু করলো। মা ওর নুনুর মুন্ডিটাও নিজের গর্তে গুঁজে দিতে গেলেন। আমার রস মায়ের গর্ত থেকে গড়িয়ে পড়ছিলো। বুকাইয়ের ঘেন্না করছিলো।
ও বলল- মা, দাদার রস লেগে আছে, আমার ঘেন্না করছে। আমি কাল করি?
মা-যদি আজ না করিস, তাহলে কোনদিন করতে দেবোনা। আর যদি করিস তাহলে কাল আগে তুই রস বের করবি তারপর দাদা। পরেরদিন আবার দাদা আগে তুই পরে, এভাবে চলবে।
বুকাই আর কিছু বললো না। মা এবার ওর নুনুর মুন্ডি আমার রসে ভদভদে তাঁর গর্তে গুঁজে দিলেন। বুকাইও কোমর আগুপিছু করে মায়ের ভিতরে ওর নুনু ঢোকাতে আর বের করতে থাকলো। একসময় ও-ও রস ছেড়ে দিলো মায়ের ভিতরে। মা ওকেও উঠিয়ে অন্যপাশটায় শোয়ালেন।
তারপর আমাদের দুজনকে বললেন- এবার দুজনে দুদু খেতে খেতে ঘুমিয়ে পর। যতক্ষণ না ঘুমাছে ততক্ষন টিপে টিপে দুধ খাবি। যে যেটা চুষছিস অন্যটা টিপবি। এক ভাই অন্য ভাইকে মায়ের দুদু খাইয়ে দিবি। আমি ঘুমোলাম এবার।
- মা এবার চোখ বন্ধ করলেন। আমরা একভাই অন্য ভাইকে টিপে টিপে মায়ের দুধ খাওয়াতে লাগলাম। আমাদের বেশ মজা লাগছিলো। কিন্তু কখন যে ঘুমিয়ে পড়লাম টের পেলাম না।
এভাবে রোজ রাতে চলতে লাগলো। মা মনাই ঘুমিয়ে পড়লে এখন সারি সায়া সব খুলে পুরো ল্যাংটা হয়ে যেতেন। মাসের বিশেষ কিছুদিন মা ভিতরে ফেলতে দিতেন না, এমনকি কয়েকটা দিন করতেও দিতেন না। ওই দিনগুলো আমরা মায়ের পেটে ঘষে ঘষেই রস বের করতাম।
তারপর একদিন ছিল মায়ের জন্মদিন। মা আমাদের জন্য অনেক রান্না বান্না করলেন। আমাদের দুভাইয়ের ইচ্ছে ছিল মাকে কিছু দেয়ার। আমরা তো তখন হাতে আচার খাবার টাকা ছাড়া আর তাকে পয়সা পেতাম না। অতএব অনেক ভেবে মায়ের জন্য কটা বুনোফুল আর আমি নিয়ে এসেছিলাম। মা খুশি হয়েছিলেন। রাতে খাবার সময় বলেছিলেন- আজকে দুইভাই একসাথে মায়ের ভিতর ফেলবি, তাহলে মা অনেক খুশি হবে।
কিন্তু সেটা কিভাবে হবে সেটা বুঝতে পারলাম না। রাতে শুয়ে এসে মনাইয়ের দুধ খাওয়া হয়ে গেলো, ও মায়ের দুধ খেতেখেতেই ঘুমিয়ে পরে। তারপর আমি আর বুকাই ল্যাংটো হয়ে তৈরী হলাম। নতুন কিছু শেখার আগ্রহে আমাদের নুনু খাড়া হয়েই ছিল। মা ল্যাংটো হয়ে প্রথমে আমারদের দিয়ে তার পুরো পেট, তলপেট আর নাভি চাটালেন। তারপর আমাদের দুই ভাইকে দুদু খাওয়াতে খাওয়াতে মা আমারদের নুনুর চামড়া উঠিয়ে নামিয়ে আদর করতে লাগলেন। একটু পরে মা দুই ভাইকে বললেন মায়ের নিচেটা চাটতে। আমরাও কাড়াকাড়ি করে চাটলাম - কে বেশি চাটতে পারে!!! এরপর মা আমাকে চিৎ করে শুইয়ে দিলেন। তারপর আমার ওপর বসে আমার নুনুটা নিজের গর্তের ভিতর ভরলেন। মায়ের ওজনে আমার কষ্ট হচ্ছিলো, কিন্তু আমি সহ্য করলাম। মা ওই অবস্থায় আমার ওপর ঝুকে পড়লেন।
বুকাইকে বললেন- দাদার নুনুর ওপর দিয়েই একটু একটু করে চাপ দিয়ে নিজের নুনুটা ঢোকা তো ভিতরে|
বুকাই মায়ের নির্দেশ পালন করতে লাগলো। আমার একটু একটু ব্যাথা লাগছিলো। কিন্তু মজাও লাগছিলো। বুকাই আস্তে আস্তে ওর নুনুটা পুরোটা ঢোকালো। বুঝছিলাম ওর একটু কষ্ট হচ্ছে। ও মায়ের পিঠের ওপর শরীর রেখে একহাতে মায়ের ঝুলতে থাকা একটা দুদু, আরেক হাতে মায়ের ভুঁড়ি খামচে ধরলো। কিন্তু মায়ের গর্তটা বোধয় একটু বড়ই ছিল, আর আমাদের নুনু সেই অর্থে অনেক ছোট আর সরু ছিল। তাই খুব কষ্ট হচ্ছিলো না আমাদের। আমাদের দুই ভাইয়ের নুনু এখন একসাথে মায়ের গর্তটার ভিতরে। আমি মায়ের অন্য দুদুটা টিপে টিপে দুধ খেতে শুরু করলাম। বুকাইয়ের হাতের চাপে ওর চিপে ধরা দুদুটা থেকে আমার মুখে বুকে দুধের ধারা এসে পড়তে লাগলো।
মা বললেন-আমি এক বললে দুজনে একসাথে বের করবি। দুই বললে একসাথে ঢোকাবি। পুরোটা বের করবি না কিন্তু, তাহলে আবার শুরু থেকে শুরু করতে হবে।
এরপর মা শুরু করলেন - এক, দুই, এক, দুই,......
আমরার সেই তালে দুই ভাই সেই তালে তালে মায়ের ভিতরে ঢোকাতে আর বের করতে লাগলাম। আমাদের একটু ব্যাথাও লাগছিলো বারবার অনেক মজা আর আরামও হচ্ছিলো। কিছুক্ষন এরকম করার পর হঠাৎ টের পেলাম মায়ের ভিতর থেকে একটা জল বেরিয়ে আমার কোমর ভেজাতে শুরু করেছে। এটা যে বুকাইয়ের রস নয় সেটা বুজলাম কারণ এটা অনেক কম চটচটে। আর কিছুক্ষন পর বুকাইয়ের নুনু থেকে কেঁপে কেঁপে রস বেরিয়ে আমার নুনু আর মায়ের গর্ত ভরে যেতে লাগলো। এই রস যে বুকাইয়ের তা বুঝলাম তার চটচটে ভাব থেকে আর ওর নুনুর কাঁপা থেকে। ও কিন্তু রস বেরোনোর পরেও থামলো না। আমার জন্য অপেক্ষা করতে লাগলো। আর মায়ের এক দুইয়ের তালে তালে আগুপিছু করা চালিয়ে যেতে থাকলো। একটু পরে আমার রস বেরিয়ে গেলো মায়ের ভিতর। তারপর মা খুব আস্তে আস্তে দুই ভাইয়ের নুনু বের করলেন তার ভেতর থেকে। তারপর দুইভাইয়ের নুনুর রস মা এক এক করে নুনু চেটে পরিষ্কার করে দিলো।
তারপর থেকে প্রতি বুধবার আমরা দুইভাই এভাবে একসাথে মায়ের ভিতরে ফেলতাম। এক বুধবার আমি মায়ের পিঠে, বুকাই তলায়, পরের বুধবারে ও উপরে আমি নিচে। বাকি দিনগুলোতে স্বাভাবিক দিনের মতোই চলত একজনের বাদে আরেকজন।
পরের বছর তাঁর জন্মদিনে মা বুকাইকে দিয়ে নিচে করিয়েছিলেন। আর আমাকে দিয়ে তার পিঠের ওপর উঠিয়ে তার পাছার ফুটোয় করিয়েছিলেন। আগে অবশ্য তিনি আঙ্গুল দিয়ে পাছার ফুটোয় অনেক তেল ঢুকিয়ে ছিলেন। মায়ের অনেক কষ্ট হচ্ছিলো, কিন্তু তাও কেন পাছার ফুটোয় করালেন সেটা বুঝলাম না। তারপর থেকে আমাদের নিয়ম হয়ে গেলো বুধবার আমরা মায়ের গর্তে একসাথে রস ফেলি। আর রবিবার একজন মায়ের নিচে অন্যজন মায়ের পাছার ফুটোয় রস ফেলি। যে বুধবার মায়ের নিচে থাকে সে রবিবার মায়ের পিঠে চড়ে। বাকি দিনগুলো স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় চলে।"
- এই অবধি বলে বুবাই থামলো। আমি ভাষা হারিয়ে ফেলেছিলাম।"
রমেনও এই অবধি আমাদের বলে চুপ করলো। আমি আর বাবানও ভাষা হারিয়ে ফেলেছিলাম।
--------সমাপ্ত---------
রমেনের মুখে শোনা এই ঘটনাটা আমার একটু আজগুবি লেগেছে। কিন্তু আপনাদের মতামত জানার আগ্রহ রইলো।
ধন্যবাদ
বুবাই-বুকাইয়ের মা
ওই ঘরে ঢুকে মা আগে দরজার ছিটকানি তুলে দিলেন। তারপর চুলের মুঠি ধরে উত্তাল মার্ দিতে লাগলেন। আমরা কাঁদতে কাঁদতে ঘরের মধ্যে ছুটোছুটি করে পালাবার চেষ্টা করতে লাগলাম। কিন্তু পারলাম না। ছিটকানি তখনো আমাদের নাগালের বাইরে। বাপের জন্মে এত মার্ খাইনি। মার্ খেতে খেতে একসময় আমরা দুভাই সংজ্ঞা হারালাম।
জ্ঞান ফিরতে দেখি আমার সারা মুখে জল। বুকাইয়ের মুখে মা জল ছেটাচ্ছেন। ছিটকানি এখনো বন্ধ। মা বন্ধই এরই মধ্যে বেরিয়ে জল এনে আবার ছিটকানি লাগিয়ে দিয়েছেন। আমি উঠে বসলাম। মা রক্তচক্ষুতে একবার আমার দিকে তাকালেন। মুখে কিছু বললেন না। তারপর বুকাইয়ের মুখে জল ছেটাতে লাগলেন। একটু পরে বুকাইও উঠে বসলো। আমাদের দুই ভাইয়ের শরীরে মারের দাগ। আমরা ল্যাংটা হয়েই মেঝেতে বসে রইলাম। মা আমাদের দুজনের সামনে একটা টুল পেতে বসলেন। তারপর শুরু হলো জিজ্ঞাসাবাদ।
মা গড়গড় করে বলতে থাকলেন -জানোয়ার, তোরা এরকম নোংরা ইতর হয়েছিস। আমার ভাবতে লজ্জা লাগছে আমি তোদের পেটে ধরেছি। ছিঃ।
আমরা চুপ করে বসে রইলাম।
মা-কে শিখিয়েছে এসব।
আমরা চুপ করেই রইলাম।
মা-সত্যি কথা বল। নাহলে আবার মার্ পড়বে।
বুকাই এবার ভয়ে ভয়ে আমার দিকে আঙ্গুল দেখিয়ে দিলো। মা আমার দিকে এগিয়ে এসে চুলের মুঠি ধরে আবার পেটাতে শুরু করলেন। আর বলতে লাগলেন - তুমিই তাহলে নাটের গুরু। জানোয়ার, এই শিক্ষা হয়েছে এতদিনে? কবে থেকে করছিস এসব। কে শিখিয়েছে। আর কি কি করেছিস? বল, সব বল। নাহলে তোর একদিন কি আমার একদিন।
আমি ভয়ে চুপ করে কাঁদতে কাঁদতে মার্ খাচ্ছিলাম। কিন্তু কিছু বলছিলাম না। কিন্তু মায়ের রনংদেহী মূর্তি দেখে বুকাই ভয়ে সব বলেদিলো- আমি ওকে কি কি বলেছি, আমি আগে কি করতাম, এখন আমরা কি করি, মা স্নান করতে ঢুকলে আমরা কি করি- সবই বলে দিলো। মা এবার আমার চুল চেপে ধরেই আমার মুখের দিকে ঝুঁকে কষিয়ে একটা থাপ্পড় দিয়ে বললেন- তুই এত পেকে গেছিস। আজ তোকে বাড়ির বাইরে বের করে দেব।
আমি কাঁদছিলাম, কিন্তু আমার বুকে এতদিনের অভিমান হঠাৎ যেন ঠেলে বেরিয়ে এলো।
আমি বলে ফেললাম - কেন মা, তুমি আমায় দেখিয়ে দেখিয়ে বুকাইকে দুধ খাওয়াতে, আমার কষ্ট হতো না? এখন মনাইকে খাওয়াও। আমাদের ইচ্ছে হয় না তোমার বুক থেকে দুধ খেতে। তোমার কাছে চেয়েও তো পাইনি তাই ঐভাবে খাচ্ছিলাম।
মা চোখ বড়ো বড়ো করে একটু থেমে গেলেন। তারপর আবার আমার চুল মুঠি করে আমার মাথাটা ঘোরাতে ঘোরাতে বললেন - আর পেটে নুনু ঘসছিলি কেন?
আমি আবার বলে ফেললাম - আমার আরাম লাগে মা। আর বাবা যখন তোমায় নুনু দিয়ে এত ব্যাথা দেয় তখন তো কিছু বলো না বাবাকে? বাবাকেও তোমার দুদু খেতে দাও। শুধু আমাদেরকেই দাও না।
মা এবার আমার চুল ছেড়ে নিজের কপালে হাত দিয়ে টুলের ওপর বসে পড়লেন। কিছুক্ষন ওই ভাবেই তিনি মেঝের দিকে তাকিয়ে বসে রইলেন। তারপর উঠে দাঁড়ালেন। আমাদের দিকে তাকিয়ে বললেন - বেশ, দেব তোদেরও। কিন্তু সবকিছু একসাথে না। শোয়ার ঘরে যা।
আমরা শোবার ঘরে গিয়ে মায়ের জন্য মাঝখানে জায়গা রেখে দুই ভাই দুদিকে শুয়ে পড়লাম। এর আগে বুকাই মা ঘুমিয়ে পড়লে মা আর মনাইয়ের মাঝখানের অপ্ল জায়গাটায় কোনোরকমে এসে শুতো। এবার একটু তফাৎ রেখে শুলো। আমিও তাই আরেকটু বেশি সরে শুলাম যাতে মায়ের জায়গা হয়। আমার সারাগায়ে মারের ব্যাথা হচ্ছিলো। বুকাইয়েরও বোধহয় হচ্ছিলো।
মা কলঘরে গেছিলেন। দেখলাম তিনি মাথা ধুয়ে গামছা দিয়ে শুকাতে শুকাতে আসলেন। এসে তিনি ব্লাউজটা খুলে রাখলেন। শাড়ি তলপেটের নিচেই ছিল। তিনি আমাদের মাঝখানে শুলেন হাতদুটোকে মাথাটা ওপর ভাঁজ করে। আঁচলটা বুকের ওপর আলগোছে চাপা দিয়ে রাখলেন।
আমাদের বললেন - যা করছিলি করতে পারিস, কিন্তু এই কথা যেন এ ঘরের বাইরে না যায়। এর বেশি কিছু করার চেষ্টা করবি না।
-এই বলে তিনি চোখ বন্ধ করলেন।
বুকাইয়ের সাহসে কুলাচ্ছিলো না। আমিই একটু সাহস করে মায়ের বুক থেকে আস্তে আস্তে আঁচলটা সরালাম। আমার আকাঙ্খার প্রিয়তম জিনিস, মায়ের বিশাল দুধে ভরা দুদু দুটো আমার আর বুকাইয়ের সামনে উন্মুক্ত হয়ে গেলো। মা যখন এবার অনুমতি দিয়েছেন, তাই আর ভয় নেই। আমি ইশারায় বুকাইকে বুঝিয়ে দিলাম কি করতে হবে। আমরা শোয়ার সময় আর প্যান্ট পড়িনি। বুকাই কনুইয়ে ভর দিয়ে মায়ের পেটের একপাশে নুনু ঘষতে শুরু করলো। আর ওর দিকের দুদুটা চটকাতে চটকাতে চুষে দুধ খেতে শুরু করলো। একটা পা তুলে দিলো মায়ের এক পায়ের ওপর।
আমি মায়ের পেটের ওপর নুনু ঠেকিয়ে উপুড় হয়ে শুলাম। তারপর মায়ের অন্য দুদুটা আমি চটকে চটকে চুষে দুধ খেতে শুরু করলাম। সেই সাথে বাবা যেভাবে মায়ের নিচে নুনু ঢোকায় সেভাবে মায়ের পেটে নুনু ঘষতে শুরু করলাম। আমার ভীষণ আরাম লাগছিলো। নুনুর মুখ দিয়ে জল বেরোচ্ছিল। মাঝে মাঝে মায়ের নাভীতেও নুনুটা কিছুটা ঢুকে যাচ্ছিলো। একটা সময় পরে আমার ব্যাথা করতে লাগলো নুনুতে। আমি তখন নেমে এসে বুকাইকে জায়গা দিলাম, আর আমি বুকাইয়ের মতো করে শুলাম। বুকাই এবার মায়ের পেটের ওপর শুতে গেলো, কিন্তু মায়ের পেট আমার নুনুর জলে চিটচিটে হয়ে থাকায় ওর ঘেন্না লাগলো। ও 'ইস' বলে মায়ের আঁচল দিয়ে পায়ের পেটটা আগে ভালো করে মুছলো। অতপর শুয়ে মায়ের দুদু চুষে দুধ খেতে খেতে মায়ের পেতে নুনু ঘষতে লাগলো।
আমার নুনু ব্যাথা হয়ে যাওয়ায় আমি অপেক্ষা করলাম কিছুক্ষন। কিন্তু মায়ের দুদু থেকে দুধ খেতে শুরু করলাম। মা হাত দুটো মাথার ওপর ভাজ করে রাখায় মায়ের দুই বগলের চুল দেখা যাচ্ছিলো। সেখান থেকে একটা ঝাঁজালো গন্ধ আমার আমার নাককে আকৃষ্ট করলো। মা যা করি তার বেশি কিছু করতে ব্যারন করেছিলেন। কিন্তু এ গন্ধ এত তীব্র আর আকর্ষণীয় যে আমি তা প্রতিহত করতে পারলাম না। তাছাড়া আমার কনুইয়েও ভোর দিতে দিতে ব্যাথা করছিলো। আমি মায়ের বগলের কাছে মুখ রেখে কাত হয়ে শুলাম, মায়ের দুদুটা টিপতে থাকলাম, আর মায়ের বগলের গন্ধ নিতে থাকলাম। মায়ের পেট নাভিতে হাত দিতে ইচ্ছে করলেও দিতে পারলাম না, কারণ বুকাই এখন মায়ের দুদু খেতে খেতে মায়ের পেটে নুনু ঘষছে। ও সাথে সাথে দেখতে থাকলো আমি কি করি। আমি ওকে দেখিয়েই মায়ের বগলে এবার নাক ঠেকালাম। তারপর চাটতে শুরু করলাম চুলগুলোর মধ্যে দিয়েই।
একটু পরে বুকাইয়ের নুনুতে বোধহয় ব্যাথা হয়ে গেলো। ও-ও মায়ের ওপর থেকে নেমে অন্য পাশটায় শুয়ে আমার দেখাদেখি মায়ের বগলের গন্ধ শুঁকতে লাগলো আর চাটতে লাগলো। তবে বুকাই ভদ্দরলোক। ও মায়ের পেট থেকে নামার পরে মায়ের পেট থেকে ওর নুনুর জল মায়ের আঁচল দিয়েই মুছিয়ে দিয়েছিলো।
মায়ের দুধে আমাদের পেট ভরেই ছিল। কখন যে ঘুমিয়ে পড়লাম টেরও পেলাম না। কিন্তু এরপর দিন দিন থেকে প্রতিরাতে এসব চলতে লাগলো। মায়েরও বোধয় ধীরে ধীরে অভ্যাস হয়ে গেছিলো। পরের দিকে তিনি ওই সময়টায় আমাদের মাথায় পিঠে হাত বোলাতেন। শুধু বাবা যে তিন মাস থাকতেন সেই তিন মাস আমরা কোনো সুযোগ পেতাম না।
এভাবে কেটে গেলো প্রায় আরো একবছর। একদিন মায়ের পেটে ওভাবেই মায়ের দুধ খেতে খেতে নুনু ঘষছি হঠাৎ ভক ভক করে আমার নুনু থেকে আঠালো একটা গাঢ় রস মায়ের পেটে পড়তে লাগলো। আমার মাল সম্পর্কে তখন কোনো জ্ঞান নেই। আমি ভীষণ ভয় পেয়ে গিয়ে বুকাইকে দেখলাম। বুকাইও দেখে ভয় পেয়ে গেলো। মা আধজাগা হয়েই ছিলেন। আমাদের গুজুর গুজুর শুনে তার তন্দ্রা কেটে গেলো। তিনি উঠে বসতে গিয়ে নিজের পেটের দিকে তাকিয়েই বুঝতে পারলেন কি ঘটে গেছে।
আমাদের ভয়ার্ত মুখ দেখে বললেন- ভয়ের কিছু নেই। কার বেরিয়েছে?
আমি কাঁপা কাঁপা গলায় বললাম- আমার, মা।
মা- ঠিক আছে, বড় হলে বেরোয়। কিছু হবে না। তবে তোদের এখন অনেক কিছু শিখতে হবে।
আমি-কি শিখবো মা?
মা- এখন না। বুকাইয়েরও বেরোবে কদিন পর। ওর বেরোলে একসাথে শেখাবো। এখন যা করছিস কর।
আমরা মাথা নেড়ে সম্মতি জানালাম। তারপর মা আঁচল দিয়ে নিয়ে পেট নাভি মুছে আবার শুয়ে পড়লেন। আমি মায়ের মাঝে যেন একটা মুচকি হাসি দেখলাম। এবার বুকাই মায়ের উপরে উঠলো। আর আমি মায়ের পাশে শুয়ে প্রথমে দুদু থেকে দুধ খেতে লাগলাম। তারপর বগল চাটতে লাগলাম। আমার শরীর শিথিল হয়েই ছিল। কখন ঘুমিয়ে পড়লাম টের পেলাম না। সকালে উঠে মনে পড়লো - বাবার শরীরও এরকম শিথিল হয়ে যায়। তার মানে বাবারও এই রস বেরোয়। আর তারমানে বাবা ওই রাস্তা মায়ের নিচের গর্তে ফেলে। মা কি তবে আমাদের বাবার মতো করতে শেখাবেন?
আর মাস আটেক কেটে গেলো এভাবে চলতে চলতে। মাঝখানে বাবা ঘুরে গেছেন। তারপর বুকাইয়ের রসও একদিন মায়ের নাভিতে পড়লো। মা সেদিন উঠে বলেছিলেন- কাল থেকে তোদের নতুন জিনিস শেখাবো।
পরদিন রাতের বেলা আমরা প্যান্ট খুলে তৈরী হয়েই ছিলাম। মা আমাদের মাঝখানে এসে শুলেন। ব্লাউজ পড়েননি যথারীতি, আর শাড়িও তলপেটের নিচে। মা বললেন - প্রথমে দুই ভাই মিলে আমার পেট আর নাভি চাট আর চটকা। আমরা মায়ের পেটে-নাভিতে-তলপেটে কাড়াকাড়ি করে চাটতে আর চটকাতে লাগলাম। মাঝে মাঝে দুদু চোষার মতো করে চুষেও দিছিলাম, আবার কামড়েও দিছিলাম। আমাদের দুই ভাইয়ের লালায় মায়ের পেট নাভি সব চটচটে হয়ে গেলো।
তারপর বললেন - বুকাই তুই উঠে আয়| আমার মুখের ওপর তোর নুনু রেখে আমার মাথার দুপাশে হাঁটু রেখে বস। আমি মায়ের কথামত ঐভাবে বসলাম। উত্তেনায় আমার নুনু আগেই খাড়া হয়েছিল। আমার নুনুর গোড়া মায়ের নিচের ঠোঁটের ওপর। আমার নুনুর ডাঁটিটা মায়ের নাকের একপাশে ঘষা খাচ্ছে। আর মুন্ডিটা উঁচু হয়ে আছে। আমার বিচিদুটো মায়ের থুতনিতে।
মা তাঁর শাড়িটা উপর দিকে গুটাতে লাগলেন। আমি পিছনে মুখ করে দেখলাম মায়ের পা বেরিয়ে এলো, পায়ের গোছ, তারপর হাঁটু, তারপর থাই, সবশেষে বেরিয়ে এলো মায়ের সেই ঘন কালো বনটা। মা পাদুটো ফাঁক করে হাটু ভাজ করলেন।
তারপর বললেন -বুকাই, তুই আমার দুপায়ের মাঝখানে হামাগুড়ি দিয়ে বস। আমার নিচের চুলের জায়গাটায়, তার একটু নিচে একটা চেরা জায়গা আছে। ওখানে জিভ দিয়ে চাটবি। দেখবি একটা গর্তে জিভ লাগবে। তখন ওই গর্ত সুদ্ধ চেরার ভিতরটা পুরোটা চাটবি। যদি গর্ত খুঁজে না পাস্ তাহলে আঙ্গুল দিয়ে একটু খুলে নিবি চেরাটা।
বুকাই মায়ের নির্দেশ পালন শুরু করলো। আমাকে মা বললেন- তোর নুনুটা আমি মুখে নেবো। তুই কোমরটা আগুপিছু করবি, যেভাবে আমার পেটের ওপর করিস। যদি মনে হয় রস বেরিয়ে যাবে তাহলে বের করে নিবি।
-এই বলে মা আমার নুনুটা মুখে নিয়ে চুষতে শুরু করলেন।
আমার ভীষণ আরাম হতে লাগলো। আমি কোমর আগু পিছু করতে লাগলাম। একটু পরে বাবার মতো মায়ের মুখে নুনুটা পুরোটা বারবার গুঁজে দিতে লাগলাম। আমার ক্ষেত্রে কিন্তু মায়ের কোনো কষ্ট হচ্ছিলো না। মা কোনোরকম শব্দ করছিলেন না, বা মুখ দিয়ে ফেনাও বেরোচ্ছিল না। বোধয় আমার নুনু বাবার থেকে অনেক ছোট আর সরু বলেই। কিছুক্ষন এভাবে করার পর আমার মনে হলো আমার বেরিয়ে যাবে। আমি এক ঝটকায় মায়ের মুখ থেকে নুনু বের করে একপাশে বসে পড়লাম।
মা বললেন-নুনু নেতিয়ে যাওয়া অবধি অপেক্ষা কর, বুকাই তুই এবার দাদার মতো করে আমার মুখে বস। বুবাই, তোর নুনু যখন নেতিয়ে পড়বে তখন তুই বুকাইয়ের মতো আমার নিচে চাটবি।
আমি অপেক্ষা করতে লাগলাম। বুকাই মায়ের মুখের ওপর নুনু রেকে বসলো। মা ওর নুনু চুষতে শুরু করলেন আর ও কোমর আগুপিছু করতে শুরু করলো। এই দৃশ্য দেখে আমার নুনু নেতানোর নাম নিচ্ছিলো না। কিছুক্ষন পরে বুকাইও মায়ের মুখ থেকে উঠে গিয়ে আরেক পাশে বসে বসে পড়লো। মা আমায় বললেন- কিরে নেতিয়েছে?
আমি-না মা।
মা আমার নুনুটা ধরে একটু টিপেটুপে বললেন- ঠিকাছে, অনেকটাই নরম হয়েছে, এবার তুই আমার নিচে চাট। বুকাই তোর নুনুটা নেতালে তুই আমার এপাশের দুদুটা থেকে দুধ খা। টিপে টিপে খাবি। কিন্তু ওপাশেরটায় হাত দিবি না। আমি মায়ের নিচের চেড়ায় জিভ রাখলাম। মায়ের নিচের চুলে আমার নাক মুখ ঘষা খেতে থাকলো। ওখান থেকে আসা বোটকা গন্ধটা আমার দরুন লাগছিলো। কিন্তু মায়ের চেরাটা বুকাইয়ের লালায় চটচটে হয়ে ছিল। আমার ঘেন্না করতে লাগলো।
মা ওপর থেকে ধমক দিলেন - কিরে চাটছিস না কেন? নাকি তোকে শুইয়ে আমি তোর মুখের ওপর বসবো?
আমি ভয় পেয়ে গেলাম। মায়ের অতবড় শরীর নিয়ে যদি আমার মুখের ওপর বসেন তাহলে আমার দমবন্ধ হয়ে যাবে। আমি তাড়াতড়ি চাটতে শুরু করলাম। মায়ের নিচের চেরাটা আলগা হয়েইছিলো, বোধয় বুকাই এতক্ষন চেটেছে বলেই। আমার জিভ মায়ের গর্ত খুঁজে নিতে দেরি করলো না। আমি মায়ের গর্তসহ চেরাটা পুরো চাটতে শুরু করলাম। মাঝে মাঝে গর্তে জব ঢুকিয়ে দিছিলাম। একটা নোনতা জল মাঝে মাঝে আমার মুখে আসছিলো। ওদিকে বুকাই ততক্ষনে মায়ের দুদু থেকে দুধ খেতে শুরু করে দিয়েছে। আমি তাড়াতাড়ি মায়ের নিচে চাটতে লাগলাম। যাতে মা আমায় তাড়াতাড়ি দুদু খেতে দেন।
বেশ কিছুক্ষন চাটার পরে মা আমার ডাক দিয়ে বললেন - এবার আমার ওপরে উঠে এসে শো।
আমি শুলাম।
মা আমার নুনুর মুন্ডিটা মায়ের সেই গর্তে গুঁজে দিয়ে বললেন- এবারে তুই নুনুটা আমার গর্তে ঢোকাবি আর বের করবি। আর এপাশের দুদুটা তুই টিপে টিপে দুধ খাবি। এবার যখন রস বেরোবে তখন থামবি না। আমার ভিতরেই ফেলবি। কিন্তু যেদিন যেদিন বারণ করবো সেদিন সেদিন ভিতরে ফেলবি না।
আমি মায়ের কথা মতো মায়ের দুদুতে মুখ রেখে চুষে চুষে দুধ খেতে শুরু করলাম আর টিপতে লাগলাম। বুকাইও মায়ের ওদিকের দুদুটা টিপছিল আর চুষে চুষে দুধ খাচ্ছিলো। আমি কোমর আগুপিছু করতে শুরু করলাম। বুকাই আর আমার লালায় মায়ের গর্তটা খুব পিচ্ছিল হয়ে ছিল। আমার নুনুটা সড়াৎ সড়াৎ করে মায়ের গর্ত দিয়ে ঢুকতে আর বেরোতে লাগলো। উফফ কি অসহনীয় আরাম, উফফফ।
বেশিক্ষন চলো না। আমার শরীর বেঁকে এলো। আমি মায়ের দুদু কামড়ে ধরলাম। মুখে কিছুটা দুধ থাকায় সেটা আমার মুখ থেকে দাঁতের ফাক দিয়ে মায়ের দুদুর ওপর গড়িয়ে পড়লো। বুকাই আমার চোখে চোখ রেখে একমনে মায়ের অন্য দুদুটা টিপে যেতে লাগলো আর চুষে চুষে দুধ খেতে থাকলো। মা আমার মাথা একহাতে তা দুদুর সঙ্গে ঠাসিয়ে ধরলেন। অন্য হাতে আমার পাছায় চাপ দিয়ে আর আমার নুনুটা মায়ের ভিতরে ঠাসিয়ে ধরলেন। আমার নুনু ঝটকায় ঝটকায় মায়ের ভিতরে সেই রস উগরে দিতে লাগলো। একটু পরে আমি মায়ের উপর এলিয়ে পড়লাম।
মা বললেন-ওঠ এবার।
আমার ইচ্ছে ছিল না, তাও মায়ের নির্দেশ অমান্যের সাহস নেই। আমি উঠলাম।
মা বললেন - এবার এপাশে এসে শো আর দুধ খা। আমি পাশে মায়ের বুকের কাছে বালিশটা রাখলাম। মা তার ওপর নিজের একটা হাত রাখলেন। আমি মায়ের হাতের ওপর মাথা রেখে শুয়ে দুদু খেতে শুরু করলাম।
মা বুকাইকে বললেন- এবার তুই উঠে দাদার মতো কর।
বুকাই উঠে এবার মায়ের উপর শুয়ে ওর জন্য নির্ধারিত দুদুটা চুষে দুধ খেতে শুরু করলো। মা ওর নুনুর মুন্ডিটাও নিজের গর্তে গুঁজে দিতে গেলেন। আমার রস মায়ের গর্ত থেকে গড়িয়ে পড়ছিলো। বুকাইয়ের ঘেন্না করছিলো।
ও বলল- মা, দাদার রস লেগে আছে, আমার ঘেন্না করছে। আমি কাল করি?
মা-যদি আজ না করিস, তাহলে কোনদিন করতে দেবোনা। আর যদি করিস তাহলে কাল আগে তুই রস বের করবি তারপর দাদা। পরেরদিন আবার দাদা আগে তুই পরে, এভাবে চলবে।
বুকাই আর কিছু বললো না। মা এবার ওর নুনুর মুন্ডি আমার রসে ভদভদে তাঁর গর্তে গুঁজে দিলেন। বুকাইও কোমর আগুপিছু করে মায়ের ভিতরে ওর নুনু ঢোকাতে আর বের করতে থাকলো। একসময় ও-ও রস ছেড়ে দিলো মায়ের ভিতরে। মা ওকেও উঠিয়ে অন্যপাশটায় শোয়ালেন।
তারপর আমাদের দুজনকে বললেন- এবার দুজনে দুদু খেতে খেতে ঘুমিয়ে পর। যতক্ষণ না ঘুমাছে ততক্ষন টিপে টিপে দুধ খাবি। যে যেটা চুষছিস অন্যটা টিপবি। এক ভাই অন্য ভাইকে মায়ের দুদু খাইয়ে দিবি। আমি ঘুমোলাম এবার।
- মা এবার চোখ বন্ধ করলেন। আমরা একভাই অন্য ভাইকে টিপে টিপে মায়ের দুধ খাওয়াতে লাগলাম। আমাদের বেশ মজা লাগছিলো। কিন্তু কখন যে ঘুমিয়ে পড়লাম টের পেলাম না।
এভাবে রোজ রাতে চলতে লাগলো। মা মনাই ঘুমিয়ে পড়লে এখন সারি সায়া সব খুলে পুরো ল্যাংটা হয়ে যেতেন। মাসের বিশেষ কিছুদিন মা ভিতরে ফেলতে দিতেন না, এমনকি কয়েকটা দিন করতেও দিতেন না। ওই দিনগুলো আমরা মায়ের পেটে ঘষে ঘষেই রস বের করতাম।
তারপর একদিন ছিল মায়ের জন্মদিন। মা আমাদের জন্য অনেক রান্না বান্না করলেন। আমাদের দুভাইয়ের ইচ্ছে ছিল মাকে কিছু দেয়ার। আমরা তো তখন হাতে আচার খাবার টাকা ছাড়া আর তাকে পয়সা পেতাম না। অতএব অনেক ভেবে মায়ের জন্য কটা বুনোফুল আর আমি নিয়ে এসেছিলাম। মা খুশি হয়েছিলেন। রাতে খাবার সময় বলেছিলেন- আজকে দুইভাই একসাথে মায়ের ভিতর ফেলবি, তাহলে মা অনেক খুশি হবে।
কিন্তু সেটা কিভাবে হবে সেটা বুঝতে পারলাম না। রাতে শুয়ে এসে মনাইয়ের দুধ খাওয়া হয়ে গেলো, ও মায়ের দুধ খেতেখেতেই ঘুমিয়ে পরে। তারপর আমি আর বুকাই ল্যাংটো হয়ে তৈরী হলাম। নতুন কিছু শেখার আগ্রহে আমাদের নুনু খাড়া হয়েই ছিল। মা ল্যাংটো হয়ে প্রথমে আমারদের দিয়ে তার পুরো পেট, তলপেট আর নাভি চাটালেন। তারপর আমাদের দুই ভাইকে দুদু খাওয়াতে খাওয়াতে মা আমারদের নুনুর চামড়া উঠিয়ে নামিয়ে আদর করতে লাগলেন। একটু পরে মা দুই ভাইকে বললেন মায়ের নিচেটা চাটতে। আমরাও কাড়াকাড়ি করে চাটলাম - কে বেশি চাটতে পারে!!! এরপর মা আমাকে চিৎ করে শুইয়ে দিলেন। তারপর আমার ওপর বসে আমার নুনুটা নিজের গর্তের ভিতর ভরলেন। মায়ের ওজনে আমার কষ্ট হচ্ছিলো, কিন্তু আমি সহ্য করলাম। মা ওই অবস্থায় আমার ওপর ঝুকে পড়লেন।
বুকাইকে বললেন- দাদার নুনুর ওপর দিয়েই একটু একটু করে চাপ দিয়ে নিজের নুনুটা ঢোকা তো ভিতরে|
বুকাই মায়ের নির্দেশ পালন করতে লাগলো। আমার একটু একটু ব্যাথা লাগছিলো। কিন্তু মজাও লাগছিলো। বুকাই আস্তে আস্তে ওর নুনুটা পুরোটা ঢোকালো। বুঝছিলাম ওর একটু কষ্ট হচ্ছে। ও মায়ের পিঠের ওপর শরীর রেখে একহাতে মায়ের ঝুলতে থাকা একটা দুদু, আরেক হাতে মায়ের ভুঁড়ি খামচে ধরলো। কিন্তু মায়ের গর্তটা বোধয় একটু বড়ই ছিল, আর আমাদের নুনু সেই অর্থে অনেক ছোট আর সরু ছিল। তাই খুব কষ্ট হচ্ছিলো না আমাদের। আমাদের দুই ভাইয়ের নুনু এখন একসাথে মায়ের গর্তটার ভিতরে। আমি মায়ের অন্য দুদুটা টিপে টিপে দুধ খেতে শুরু করলাম। বুকাইয়ের হাতের চাপে ওর চিপে ধরা দুদুটা থেকে আমার মুখে বুকে দুধের ধারা এসে পড়তে লাগলো।
মা বললেন-আমি এক বললে দুজনে একসাথে বের করবি। দুই বললে একসাথে ঢোকাবি। পুরোটা বের করবি না কিন্তু, তাহলে আবার শুরু থেকে শুরু করতে হবে।
এরপর মা শুরু করলেন - এক, দুই, এক, দুই,......
আমরার সেই তালে দুই ভাই সেই তালে তালে মায়ের ভিতরে ঢোকাতে আর বের করতে লাগলাম। আমাদের একটু ব্যাথাও লাগছিলো বারবার অনেক মজা আর আরামও হচ্ছিলো। কিছুক্ষন এরকম করার পর হঠাৎ টের পেলাম মায়ের ভিতর থেকে একটা জল বেরিয়ে আমার কোমর ভেজাতে শুরু করেছে। এটা যে বুকাইয়ের রস নয় সেটা বুজলাম কারণ এটা অনেক কম চটচটে। আর কিছুক্ষন পর বুকাইয়ের নুনু থেকে কেঁপে কেঁপে রস বেরিয়ে আমার নুনু আর মায়ের গর্ত ভরে যেতে লাগলো। এই রস যে বুকাইয়ের তা বুঝলাম তার চটচটে ভাব থেকে আর ওর নুনুর কাঁপা থেকে। ও কিন্তু রস বেরোনোর পরেও থামলো না। আমার জন্য অপেক্ষা করতে লাগলো। আর মায়ের এক দুইয়ের তালে তালে আগুপিছু করা চালিয়ে যেতে থাকলো। একটু পরে আমার রস বেরিয়ে গেলো মায়ের ভিতর। তারপর মা খুব আস্তে আস্তে দুই ভাইয়ের নুনু বের করলেন তার ভেতর থেকে। তারপর দুইভাইয়ের নুনুর রস মা এক এক করে নুনু চেটে পরিষ্কার করে দিলো।
তারপর থেকে প্রতি বুধবার আমরা দুইভাই এভাবে একসাথে মায়ের ভিতরে ফেলতাম। এক বুধবার আমি মায়ের পিঠে, বুকাই তলায়, পরের বুধবারে ও উপরে আমি নিচে। বাকি দিনগুলোতে স্বাভাবিক দিনের মতোই চলত একজনের বাদে আরেকজন।
পরের বছর তাঁর জন্মদিনে মা বুকাইকে দিয়ে নিচে করিয়েছিলেন। আর আমাকে দিয়ে তার পিঠের ওপর উঠিয়ে তার পাছার ফুটোয় করিয়েছিলেন। আগে অবশ্য তিনি আঙ্গুল দিয়ে পাছার ফুটোয় অনেক তেল ঢুকিয়ে ছিলেন। মায়ের অনেক কষ্ট হচ্ছিলো, কিন্তু তাও কেন পাছার ফুটোয় করালেন সেটা বুঝলাম না। তারপর থেকে আমাদের নিয়ম হয়ে গেলো বুধবার আমরা মায়ের গর্তে একসাথে রস ফেলি। আর রবিবার একজন মায়ের নিচে অন্যজন মায়ের পাছার ফুটোয় রস ফেলি। যে বুধবার মায়ের নিচে থাকে সে রবিবার মায়ের পিঠে চড়ে। বাকি দিনগুলো স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় চলে।"
- এই অবধি বলে বুবাই থামলো। আমি ভাষা হারিয়ে ফেলেছিলাম।"
রমেনও এই অবধি আমাদের বলে চুপ করলো। আমি আর বাবানও ভাষা হারিয়ে ফেলেছিলাম।
--------সমাপ্ত---------
রমেনের মুখে শোনা এই ঘটনাটা আমার একটু আজগুবি লেগেছে। কিন্তু আপনাদের মতামত জানার আগ্রহ রইলো।
ধন্যবাদ
বুবাই-বুকাইয়ের মা