30-12-2023, 01:55 PM
আমি- হুম রাখবো, আমি তোদের সবার খেয়াল রাখবো আমার তোরা রাখিস আর না রাখিস। চলে দেখি উনি জেগেছে তো
বোন- ঘরের সামনে এসে কি গো যাও দাদার সাথে ঘুরে এস। যা দাদা তুই রেডি হয়ে নে ও রেডি হয়ে বের হচ্ছে।
আমি- জামা প্যান্ট পরে বের হলাম ভগ্নিপতিকে নিয়ে। বের হয়ে বললাম চল বাজারে যাই। আমার মামনির জন্য তো কিছু কিনি। বলে দুজনে সাইকেলে চরে বাজারে গেলাম এবং ভাগ্নির জন্য এক্সেট জামা প্যান্ট আর জুতো নিলাম এবং ওর জন্য জিন্স প্যান্ট আর টী শার্ট নিলাম। এবার বোনের জন্য কিনবো বলতে।
ভগ্নীপতি- দাদা ওর টা ওকে নিয়ে এসে কিনে দিয়েন আমি কিনলে মাপে হয়না ঠিক মতন। ওরটা থাক এখন।
আমি- কি বলছ আবার আসবো এত দুরে। নিলে হত না দেখি না নিয়ে যাই না হলে পাল্টে নিয়ে যাবো।
ভগ্নীপতি- দরকার নেই দাদা সেই তো আস্তে হবে আবার কি দরকার বিকেলে না হয় আসবো আমরা।
আমি- এত দুরে সিয়াকেলে তিনজন আসা যাবেনা আর টোটোতে অনেক সময় লেগে যাবে।
ভগ্নীপতি- আমি আর আপনার বোন আসবেন আমার আসা লাগবেনা।
আমি- তবে চল বলছ যখন বলে দুজনে বাড়ি ফিরলাম। মা দেখে খুব পছন্দ করল নাতনির জামা প্যান্ট জামাইয়ের টা দেখে বলল বা বেশ সুন্দর হয়েছে তো ওর জন্য কিছু আনিস নি।
আমি- তোমার জামাইকে জিজ্ঞেস কর কেন আনা হয়নি।
ভগ্নীপতি- হ্যা মা আমি কিনলে ওর হয়না মানে মাপেও হয়না পছন্দও হয় না তাই ওকে নিয়ে গিয়ে কিনে দেবে। এই বলে বোনকে বলল এই তুমি ওগুলো বের করে দাও মাকে দাদাকে আর বাবাকে।
বোন- ও হ্যা তাই বলে ঘর থেকে মায়ের জন্য শাড়ি,বাবার জন্য প্যান্ট শার্ট আর আমার জন্য জিন্স আর টি শার্ট বের করে দিল।
মা- এসবের কি দরকার ছিল তোমার বাবা এমনিতে এসেছ কত খরচা হয়েছে তো আমার বেয়াইনের জন্য কি কিনেছ।
বন- মা তাকে বাড়িতে আগেই দিয়ে এসেছি সে নিয়ে তোমার ভাবতে হবেনা।
মা- ঠিক আছে বেলা অনেক হয়ে গেছে সবাই স্নান করে আস খেতে দেই।
আমরা সবাই মিলে খেয়ে নিলাম এবং একটু বিশ্রাম করে বিকেল হতেই বোন বলল দাদা জাবিনা আমাকে কিনে দিবি না। আমরা কাল চলে যাবো বিকেলের ট্রেনে, মানে ৫ টার ট্রেনে উঠলে ৯ টার মধ্যে চলে যাবো আর হ্যা মা বাবাকে নিয়ে যাবো কিন্তু কয়দিন বেড়িয়ে আসবে আমাদের ওখান থেকে।
আমি- হ্যা নিয়ে যা বাবার তাস খেলা বন্ধ করে দিস তোরা, মা খালি রাগ করে বাবার এই কাজের জন্য। তবে মা আমি আর বোন যাচ্ছি বাজারে, তুমিও যাবে নাকি।
মা- হ্যা তোরা ভাইবোনে যা গিয়ে কিনে নিয়ে আয় আমরা বাড়িতে আছি। এক সাইকেলে মা বোনকে নিয়ে পারবি নাকি দুজনেই যা।
অবাক করা কান্ড বাবা আজ একদম বের হয়নি মেয়ে অন্ত প্রান। বাবা বলল তোরা যা আমরা দাদুভাইকে নিয়ে থাকবো অসবিধা হবেনা।
আমি- তবে কিরে চল একদিনে দুবার যেতে হবে।
মা- যা না কি হয়েছে বোনের জন্য এইটুকু পারবি না। একমাত্র বোন তোর।
আমি- মনে মনে বললাম তোমার জন্য যেটা সুরক্ষিত করে রেখেছি সেটা যে তোমার মেয়ে চায় মা আসতে যেতে কি করে বসে আমার সাথে কে জানে, আমার যে ইচ্ছে করেনা তা নয় কিন্তু মা আমি যে তোমার প্রেমিক হয়ে থাকতে চাই, তুমি আমার প্রেম আমার ভালবাসা তোমার মেয়ে এত সুজোওগ দিচ্ছে তবুও আমি ওর কাছে ধরা দিচ্ছি না।
মা- কিরে কি হল যা জ্যামা প্যান্ট পরে নে আর মা তুই রেডি হয়ে নে। বেশী রাত করবি না ৮ টার মধ্যে ফিরে আসবি।
বোন- হ্যা হয় মেয়েকে এসে দুধ দিতে হবেনা তাড়াতাড়ি আসবো ভেব না মা। চল দাদা বলে ঘরে গেল আর একটা লেজ্ঞিন্স আর কুর্তি পরে বের হল, দুধ দুটো একদম খাঁড়া করে বেঁধে এসেছে।
মা- এই ওরনা নে এইভাবে জাবিনা।
আমি- প্যান্ট পরে আর গেঞ্জি হাতে নিয়ে বের হলাম। আর সাইকেলের কাছে গেলাম। গিয়ে গেঞ্জি পরে নিলাম কিন্তু সেই গেঞ্জি প্যান্ট পড়লাম কিন্তু ইচ্ছে করে ভেতরে জাঙ্গিয়া পড়লাম না।
মা- পেছন পেছন এল আর বলল বোনকে ভাল দেখে কিনে দিস কেমন নে মা উঠে পর দাদার সাইকেলে।
বোন- রাস্তায় গিয়ে উঠি বলে দুজনে রাস্তার দিকে হেটে গেলাম মা দাড়িয়ে রইল।
বোন- ঘরের সামনে এসে কি গো যাও দাদার সাথে ঘুরে এস। যা দাদা তুই রেডি হয়ে নে ও রেডি হয়ে বের হচ্ছে।
আমি- জামা প্যান্ট পরে বের হলাম ভগ্নিপতিকে নিয়ে। বের হয়ে বললাম চল বাজারে যাই। আমার মামনির জন্য তো কিছু কিনি। বলে দুজনে সাইকেলে চরে বাজারে গেলাম এবং ভাগ্নির জন্য এক্সেট জামা প্যান্ট আর জুতো নিলাম এবং ওর জন্য জিন্স প্যান্ট আর টী শার্ট নিলাম। এবার বোনের জন্য কিনবো বলতে।
ভগ্নীপতি- দাদা ওর টা ওকে নিয়ে এসে কিনে দিয়েন আমি কিনলে মাপে হয়না ঠিক মতন। ওরটা থাক এখন।
আমি- কি বলছ আবার আসবো এত দুরে। নিলে হত না দেখি না নিয়ে যাই না হলে পাল্টে নিয়ে যাবো।
ভগ্নীপতি- দরকার নেই দাদা সেই তো আস্তে হবে আবার কি দরকার বিকেলে না হয় আসবো আমরা।
আমি- এত দুরে সিয়াকেলে তিনজন আসা যাবেনা আর টোটোতে অনেক সময় লেগে যাবে।
ভগ্নীপতি- আমি আর আপনার বোন আসবেন আমার আসা লাগবেনা।
আমি- তবে চল বলছ যখন বলে দুজনে বাড়ি ফিরলাম। মা দেখে খুব পছন্দ করল নাতনির জামা প্যান্ট জামাইয়ের টা দেখে বলল বা বেশ সুন্দর হয়েছে তো ওর জন্য কিছু আনিস নি।
আমি- তোমার জামাইকে জিজ্ঞেস কর কেন আনা হয়নি।
ভগ্নীপতি- হ্যা মা আমি কিনলে ওর হয়না মানে মাপেও হয়না পছন্দও হয় না তাই ওকে নিয়ে গিয়ে কিনে দেবে। এই বলে বোনকে বলল এই তুমি ওগুলো বের করে দাও মাকে দাদাকে আর বাবাকে।
বোন- ও হ্যা তাই বলে ঘর থেকে মায়ের জন্য শাড়ি,বাবার জন্য প্যান্ট শার্ট আর আমার জন্য জিন্স আর টি শার্ট বের করে দিল।
মা- এসবের কি দরকার ছিল তোমার বাবা এমনিতে এসেছ কত খরচা হয়েছে তো আমার বেয়াইনের জন্য কি কিনেছ।
বন- মা তাকে বাড়িতে আগেই দিয়ে এসেছি সে নিয়ে তোমার ভাবতে হবেনা।
মা- ঠিক আছে বেলা অনেক হয়ে গেছে সবাই স্নান করে আস খেতে দেই।
আমরা সবাই মিলে খেয়ে নিলাম এবং একটু বিশ্রাম করে বিকেল হতেই বোন বলল দাদা জাবিনা আমাকে কিনে দিবি না। আমরা কাল চলে যাবো বিকেলের ট্রেনে, মানে ৫ টার ট্রেনে উঠলে ৯ টার মধ্যে চলে যাবো আর হ্যা মা বাবাকে নিয়ে যাবো কিন্তু কয়দিন বেড়িয়ে আসবে আমাদের ওখান থেকে।
আমি- হ্যা নিয়ে যা বাবার তাস খেলা বন্ধ করে দিস তোরা, মা খালি রাগ করে বাবার এই কাজের জন্য। তবে মা আমি আর বোন যাচ্ছি বাজারে, তুমিও যাবে নাকি।
মা- হ্যা তোরা ভাইবোনে যা গিয়ে কিনে নিয়ে আয় আমরা বাড়িতে আছি। এক সাইকেলে মা বোনকে নিয়ে পারবি নাকি দুজনেই যা।
অবাক করা কান্ড বাবা আজ একদম বের হয়নি মেয়ে অন্ত প্রান। বাবা বলল তোরা যা আমরা দাদুভাইকে নিয়ে থাকবো অসবিধা হবেনা।
আমি- তবে কিরে চল একদিনে দুবার যেতে হবে।
মা- যা না কি হয়েছে বোনের জন্য এইটুকু পারবি না। একমাত্র বোন তোর।
আমি- মনে মনে বললাম তোমার জন্য যেটা সুরক্ষিত করে রেখেছি সেটা যে তোমার মেয়ে চায় মা আসতে যেতে কি করে বসে আমার সাথে কে জানে, আমার যে ইচ্ছে করেনা তা নয় কিন্তু মা আমি যে তোমার প্রেমিক হয়ে থাকতে চাই, তুমি আমার প্রেম আমার ভালবাসা তোমার মেয়ে এত সুজোওগ দিচ্ছে তবুও আমি ওর কাছে ধরা দিচ্ছি না।
মা- কিরে কি হল যা জ্যামা প্যান্ট পরে নে আর মা তুই রেডি হয়ে নে। বেশী রাত করবি না ৮ টার মধ্যে ফিরে আসবি।
বোন- হ্যা হয় মেয়েকে এসে দুধ দিতে হবেনা তাড়াতাড়ি আসবো ভেব না মা। চল দাদা বলে ঘরে গেল আর একটা লেজ্ঞিন্স আর কুর্তি পরে বের হল, দুধ দুটো একদম খাঁড়া করে বেঁধে এসেছে।
মা- এই ওরনা নে এইভাবে জাবিনা।
আমি- প্যান্ট পরে আর গেঞ্জি হাতে নিয়ে বের হলাম। আর সাইকেলের কাছে গেলাম। গিয়ে গেঞ্জি পরে নিলাম কিন্তু সেই গেঞ্জি প্যান্ট পড়লাম কিন্তু ইচ্ছে করে ভেতরে জাঙ্গিয়া পড়লাম না।
মা- পেছন পেছন এল আর বলল বোনকে ভাল দেখে কিনে দিস কেমন নে মা উঠে পর দাদার সাইকেলে।
বোন- রাস্তায় গিয়ে উঠি বলে দুজনে রাস্তার দিকে হেটে গেলাম মা দাড়িয়ে রইল।