30-12-2023, 01:55 PM
আমি- চল বাড়ি যাই তোর একটা ব্যবস্থা করতে হবে তাইত। আমার জানা একজন ভালো ডাক্তার আছে ওকে দেখালেই হবে এই সমস্যা থাকবেনা সব ঠিক হয়ে যাবে তুই এত উতলা হস না। এই মেয়েকে দুধ দিয়েছিস সকালে।
বোন- হ্যা দিয়েছি তোরা আসার পরে।
আমি=- তবুও তো বোটা ভিজে যাচ্ছে নাটির উপর দিয়ে দেখা যাচ্ছে।
বোন- কি করব মেয়ে খেয়ে পারেনা। গিয়ে আবার দিতে হবে।
আমি- তবে চল গিয়ে মেয়েকে দুধ দিবি, সাথে না হয় মেয়ের বাবাকেও দিবি ফেলে নষ্ট করে লাভ নেই।
বোন- তবে কি বাড়ি যাবি তো চল কথা যখন বলতে চাইছিস না তবে চল মা তো ডেকে যাচ্ছে ছেলেকে না দেখতে পেয়ে, যা গিয়ে আঁচল ধরে বসে থাক। মা আর তোর যে কি কেমিস্ট্রি আমি বুঝিনা দাদা, তোর মতন কেউ না আমার বর মা মা করে কিন্তু তোর মতন না। চল বাড়ি যাই। বোনকে যখন সময় দিবি না তো চল।
আমি- চল বাড়ি যাই মার একা কষ্ট হয়ে যায়না বুঝিস না।
বোন- আচ্ছে চল বলে দুজনে বাড়ির দিকে রওয়ানা দিলাম এবং বাড়ি এসে গেলাম। বোন এই দাদা আমাদের কি কিছু কিনে দিবি না।
আমি- দেখছি মাতৃ আজ্ঞা পাই তারপরে।
মা- দেখেই বোনকে বলল আয় মা আমাকে একটু সাহায্য কর।
বোন- তোমার নাতনিকে দুধ দিয়ে আসছি মা, বলে ঘরে গেল আর দরজা বন্ধ করে দিল।
আমি- বাবাকে বসা দেখে বললাম বাবা গরুকে খাবার দিয়েছ নাকি।
বাবা- নারে তোর বোনের সাথে সব করলাম না তুই গিয়ে দিয়ে আয়।
আমি- গরুকে খাবার দিতে গেলাম বাবাও আসল আমার সাথে।
বাবা- বেশ ভালো হয়েছে গরুটা এই কয়দিনে বেশ ফুলে উঠেছে তাই না ভালো করে খাবার দিচ্ছিস তোরা। এই ডাল কেমন হয়েছে রে।
আমি- খুব ভালো হয়েছে বাবা সবে ছোট ফল ধরেছে এখনো ১৫/ ২০ দিন লাগবে পাকতে। তারপর তোলা শুরু করব এ ছাড়া এই পুকুর পারের জমিটায় আগেই উঠবে তবে অল্প তো সমস্যা হবেনা। এই বলে ঘরুকে খাবার দিয়ে আমরা আবার ঘরে ফিরে এলাম আর মায়ের কাছে গেলাম।
মা- সব চাপিয়ে দিয়েছি তোর বাবা আজকে কাজ করেছে সব কেটে কুটে দিয়েছে বেশী সময় লাগবেনা, দুই চুলায় চাপ্যে দিয়েছি বুঝলি তোর না থাকলেও চলবে যা জামাইকে নিয়ে ঘুরে আয়।
আমি- তোমার মেয়ে তো জিজ্ঞেস করেছে কিছু আমাদের দিবিনা দাদা কি করব।
মা- হ্য্যা নাতিনটা প্রথম এল কিছু তো দিতে হবে। ওদের জন্য কিছু আর নাতিনের জন্য এক সেটা ভালো জামা প্যান্ট নিয়ে আসবি নাকি এখন।
আমি- ওরা তো আজকে যাবেনা বলেছে বাবা আটকে দিল কালকে যাবে। আর বলেছে বাবাকে নিয়ে যাবে।
মা- সত্যি বলেছে তোর বাবাকে নিয়ে যাবে।
আমি- বোন তো তাই বলল বাবাকে নিয়ে যাবে দ্যাখ কি করে বাবা।
মা- দ্যাখ আর ভালো লাগেনা কিছুই ভালো লাগেনা গেলে ভালো হয়।
আমি- হুম ব্যবস্থা করছি পাঠানোর।আমারও আর ভালো লাগছে না এই লুকোচুরির। এভাবে পারা যায়না, আমাদের জীবন যে থেমে যাচ্ছে মা।
মা- আমারও একই অবস্থা বাবা আর কত অপেক্ষা করব আমরা।
এর মধ্যে বোন এল আর বলল এইত দাদা মাকে সাহায্য করছে আমাকে আর লাগবে মা।
মা- না তুই আয় তোর দাদা জামাইকে নিয়ে একটু ঘুরে আসুক এর মধ্যে আমাদের রান্না হয়ে যাবে। তোর দাদ একটু সময় না দিলে জামাই কি ভাববে বল।
বোন- চল দাদা ওকে ডেকে দেই যা নিয়ে ঘুরে আয়। বলে আমার হাত ধরে বাইরে দিয়ে আসবে বলে আমরা দুজনে বের হলাম।
আমি- কি রে মেয়ে এবং মেয়ের বাবাকে দিয়েছিস তো।
বোন- হুম অনেক জমে গেছিল দুজনে দুটো খেয়েছে এবার হাল্কা হয়েছে। তবে দাদা সাবধান বাবলুর সাথে যেন দেখা না হয় সে খেয়াল রাখিস তুই।
বোন- হ্যা দিয়েছি তোরা আসার পরে।
আমি=- তবুও তো বোটা ভিজে যাচ্ছে নাটির উপর দিয়ে দেখা যাচ্ছে।
বোন- কি করব মেয়ে খেয়ে পারেনা। গিয়ে আবার দিতে হবে।
আমি- তবে চল গিয়ে মেয়েকে দুধ দিবি, সাথে না হয় মেয়ের বাবাকেও দিবি ফেলে নষ্ট করে লাভ নেই।
বোন- তবে কি বাড়ি যাবি তো চল কথা যখন বলতে চাইছিস না তবে চল মা তো ডেকে যাচ্ছে ছেলেকে না দেখতে পেয়ে, যা গিয়ে আঁচল ধরে বসে থাক। মা আর তোর যে কি কেমিস্ট্রি আমি বুঝিনা দাদা, তোর মতন কেউ না আমার বর মা মা করে কিন্তু তোর মতন না। চল বাড়ি যাই। বোনকে যখন সময় দিবি না তো চল।
আমি- চল বাড়ি যাই মার একা কষ্ট হয়ে যায়না বুঝিস না।
বোন- আচ্ছে চল বলে দুজনে বাড়ির দিকে রওয়ানা দিলাম এবং বাড়ি এসে গেলাম। বোন এই দাদা আমাদের কি কিছু কিনে দিবি না।
আমি- দেখছি মাতৃ আজ্ঞা পাই তারপরে।
মা- দেখেই বোনকে বলল আয় মা আমাকে একটু সাহায্য কর।
বোন- তোমার নাতনিকে দুধ দিয়ে আসছি মা, বলে ঘরে গেল আর দরজা বন্ধ করে দিল।
আমি- বাবাকে বসা দেখে বললাম বাবা গরুকে খাবার দিয়েছ নাকি।
বাবা- নারে তোর বোনের সাথে সব করলাম না তুই গিয়ে দিয়ে আয়।
আমি- গরুকে খাবার দিতে গেলাম বাবাও আসল আমার সাথে।
বাবা- বেশ ভালো হয়েছে গরুটা এই কয়দিনে বেশ ফুলে উঠেছে তাই না ভালো করে খাবার দিচ্ছিস তোরা। এই ডাল কেমন হয়েছে রে।
আমি- খুব ভালো হয়েছে বাবা সবে ছোট ফল ধরেছে এখনো ১৫/ ২০ দিন লাগবে পাকতে। তারপর তোলা শুরু করব এ ছাড়া এই পুকুর পারের জমিটায় আগেই উঠবে তবে অল্প তো সমস্যা হবেনা। এই বলে ঘরুকে খাবার দিয়ে আমরা আবার ঘরে ফিরে এলাম আর মায়ের কাছে গেলাম।
মা- সব চাপিয়ে দিয়েছি তোর বাবা আজকে কাজ করেছে সব কেটে কুটে দিয়েছে বেশী সময় লাগবেনা, দুই চুলায় চাপ্যে দিয়েছি বুঝলি তোর না থাকলেও চলবে যা জামাইকে নিয়ে ঘুরে আয়।
আমি- তোমার মেয়ে তো জিজ্ঞেস করেছে কিছু আমাদের দিবিনা দাদা কি করব।
মা- হ্য্যা নাতিনটা প্রথম এল কিছু তো দিতে হবে। ওদের জন্য কিছু আর নাতিনের জন্য এক সেটা ভালো জামা প্যান্ট নিয়ে আসবি নাকি এখন।
আমি- ওরা তো আজকে যাবেনা বলেছে বাবা আটকে দিল কালকে যাবে। আর বলেছে বাবাকে নিয়ে যাবে।
মা- সত্যি বলেছে তোর বাবাকে নিয়ে যাবে।
আমি- বোন তো তাই বলল বাবাকে নিয়ে যাবে দ্যাখ কি করে বাবা।
মা- দ্যাখ আর ভালো লাগেনা কিছুই ভালো লাগেনা গেলে ভালো হয়।
আমি- হুম ব্যবস্থা করছি পাঠানোর।আমারও আর ভালো লাগছে না এই লুকোচুরির। এভাবে পারা যায়না, আমাদের জীবন যে থেমে যাচ্ছে মা।
মা- আমারও একই অবস্থা বাবা আর কত অপেক্ষা করব আমরা।
এর মধ্যে বোন এল আর বলল এইত দাদা মাকে সাহায্য করছে আমাকে আর লাগবে মা।
মা- না তুই আয় তোর দাদা জামাইকে নিয়ে একটু ঘুরে আসুক এর মধ্যে আমাদের রান্না হয়ে যাবে। তোর দাদ একটু সময় না দিলে জামাই কি ভাববে বল।
বোন- চল দাদা ওকে ডেকে দেই যা নিয়ে ঘুরে আয়। বলে আমার হাত ধরে বাইরে দিয়ে আসবে বলে আমরা দুজনে বের হলাম।
আমি- কি রে মেয়ে এবং মেয়ের বাবাকে দিয়েছিস তো।
বোন- হুম অনেক জমে গেছিল দুজনে দুটো খেয়েছে এবার হাল্কা হয়েছে। তবে দাদা সাবধান বাবলুর সাথে যেন দেখা না হয় সে খেয়াল রাখিস তুই।