26-12-2023, 11:36 PM
কয়েকদিন পর শিরিন আমাকে অর্পা ইসলাম নামে একটা ফেইক আইডি দেখালো। প্রফাইল লক করা,তাও ডিপি থেকে বুঝা যাচ্ছে এইটা মায়ের ছবি। শিরিন আমাকে বললো, "ভাই, মা অনেক বদলে গেছে।"
আমি- আমিও কয়েকদিন ধরে লক্ষ্য করছি। তোর কি কাউকে সন্দেহ হয়?
শিরিন- হয় গয়েশ্বর কাকুকে। উনি ইদানিং ঘন ঘন এই বাসায় আসে।আর মাও ওনার সাথে কথা বলার সময় প্রচুর ব্লাস করে।
আমি- তাহলে আমি কালকেই বন্ধুবান্ধব নিয়ে ওকে ঠ্যাক দিচ্ছি।
শিরিন- না না। লোক জানানো যাবে না। যা করার তোকে একাই করতে হবে। আর শোন মাকে সারাক্ষণ চোখে চোখে রাখতে হবে।
আমি- কিভাবে চোখে চোখে রাখবো?
শিরিন-আমি মা কে এখন রুম থেকে বের করবো।তুই এই ফাঁকে টিনে একটা ছোট ফুঁটা করে দিবি। পারবি না?
যেই ভাবা সেই কাজ। শিরিন যেয়ে মায়ের রুমে নক করল।
মা-কে?
শিরিন- আমি ।একটু তরকারিটা চেক করতে হবে।
মা-চেক লাগবে না। তুই যেমন হইছে রেখে দে।
শিরিন- আরে মা একটু বের হও না।
মা বাধ্য হয়ে দরজা খুলে দিল। মাকে দেখে আমি শিরিন দুইজনই অবাক হলাম। শরীর একটা পেটিকোট ছাড়া কিছু নাই। বুকের কাছটা গামছা দিয়ে এক হাত দিয়ে ঢেকে রেখেছে। পেটিকোটও জায়গা মতো ভেজা।
মা-আমার আজকে এত গরম লাগতেছে।তুই চল কি চেক করাবি?
আমি এক দৌড়ে রুমে যেয়ে পড়ার টেবিলের উপর দাঁড়িয়ে গেলাম। এরপর স্ক্রু-ড্রাইভার আর হাতুড়ি দিয়ে একটা ফুঁটা করলাম।বাহ! পুরো রুমের ভালো ভিউ পাওয়া যাচ্ছে। ফুটোটা উপরের দিকে করাতে মায়েরো চোখ পরার চান্স নাই।
আমি- আমিও কয়েকদিন ধরে লক্ষ্য করছি। তোর কি কাউকে সন্দেহ হয়?
শিরিন- হয় গয়েশ্বর কাকুকে। উনি ইদানিং ঘন ঘন এই বাসায় আসে।আর মাও ওনার সাথে কথা বলার সময় প্রচুর ব্লাস করে।
আমি- তাহলে আমি কালকেই বন্ধুবান্ধব নিয়ে ওকে ঠ্যাক দিচ্ছি।
শিরিন- না না। লোক জানানো যাবে না। যা করার তোকে একাই করতে হবে। আর শোন মাকে সারাক্ষণ চোখে চোখে রাখতে হবে।
আমি- কিভাবে চোখে চোখে রাখবো?
শিরিন-আমি মা কে এখন রুম থেকে বের করবো।তুই এই ফাঁকে টিনে একটা ছোট ফুঁটা করে দিবি। পারবি না?
যেই ভাবা সেই কাজ। শিরিন যেয়ে মায়ের রুমে নক করল।
মা-কে?
শিরিন- আমি ।একটু তরকারিটা চেক করতে হবে।
মা-চেক লাগবে না। তুই যেমন হইছে রেখে দে।
শিরিন- আরে মা একটু বের হও না।
মা বাধ্য হয়ে দরজা খুলে দিল। মাকে দেখে আমি শিরিন দুইজনই অবাক হলাম। শরীর একটা পেটিকোট ছাড়া কিছু নাই। বুকের কাছটা গামছা দিয়ে এক হাত দিয়ে ঢেকে রেখেছে। পেটিকোটও জায়গা মতো ভেজা।
মা-আমার আজকে এত গরম লাগতেছে।তুই চল কি চেক করাবি?
আমি এক দৌড়ে রুমে যেয়ে পড়ার টেবিলের উপর দাঁড়িয়ে গেলাম। এরপর স্ক্রু-ড্রাইভার আর হাতুড়ি দিয়ে একটা ফুঁটা করলাম।বাহ! পুরো রুমের ভালো ভিউ পাওয়া যাচ্ছে। ফুটোটা উপরের দিকে করাতে মায়েরো চোখ পরার চান্স নাই।