24-12-2023, 01:38 PM
মা কি জানি জামাই এখনো ঘুম থেকে উঠেছে কিনা আজ আবার কি করে রাখে কে জানে আজ আমি চাদর ধুতে পাড়বো না কালকে ধুয়ে দিয়ে আবার পেতে দিয়েছি।
আমি- যেমন তোমার হ্যাংলা মেয়ে তেমন জামাই বোধ বুদ্ধি নেই করতেও পারে। তবে আমাদের কিছু বলার নেই, মেয়ে বিয়ে দিয়েছ জানোনা জামাই কি করবে।
মা- তাই বলে আমি ধোব নাকি প্রতিদিন। আজকে যাবে বলে মনে হয়না। নবাব জাদা পরে ঘুমাচ্ছে এখন। সারারাত কি করেছে।
আমি- তুমি এত রেগে যাচ্ছ কেন শশুর বাড়ি আসে একটু মস্তি করার জন্য সেটা করবেনা।
মা- সে করবে করুক তবে এইভাবে আমি না হয় শাশুড়ি অবিবাহিত শালা ঘরে থাকতে অমন করে কেউ কাজ করে। যে বাইরে থেকে বোঝা যায় কি হচ্ছে ঘরের ভেতরে। প্রেম উথলে ওঠে।
আমি- তুমি পরের ছেলের দোষ দিচ্ছ কেন তোমার মেয়ে ভালো নাকি সেটা একবার ভাব। তোমার মেয়ে সাহস না দিলে এ সম্ভব তুমি বোঝ না। তাই পরের ছেলের দোষ দিও না। তোমার মেয়ের খাই বেশী আর হয়েছেও তেমন এক পিস। আমাদের সবার থেকে আলাদা।
মা- খুব হাওয়া দিচ্ছে তাই না গরম অনুভব হচ্ছেনা ১১ টা তো বেজে গেল চল তাড়াতাড়ি যাই রান্না করতে হবে সবাই বাড়িতে আর আমরা মাঠে।
আমি- হ্যা গিয়ে ওই জমি দেখে তারপর যাবো যদি লাগে ওখানেও দিয়ে তারপর যাবো সে দেরী হয় হোক। তাছাড়া আমরা চাষি মাঠেই তো আমাদের থাকতে হবে।
মা- হুম সে তো বুজলাম মাঠে থাকলে কি আর আপদ বিদায় হবে বাড়ি গিয়ে খাইয়ে ভুলিয়ে ভালিয়ে বিদায় করতে হবেনা, নতুন বীজ বপন করার সময়, না হলে পার হয়ে যাবে।
আমি- হুম খেত যখন রেডি তখন বীজ কেন জমা থাকবে তাকে তাঁর জায়গায় বসিয়ে দিতে হবে।
মা- হুম খেত তৈরি তবে সময় বের তো করতে হবে, এ বীজ তো আর সে বীজ নয় যে যখন খুশী ফেলে দিলে হবে ভালো করে আদর যত্ন করে তবে দিলে যদি হয়। এমনিতে কতদিন চাষ হয়না এই জমিতে ভালো করে চাষ করলে তবে না গাছ হবে।
আমি- হুম হাওয়া দিলেও পিঠ কেমন পরে যাচ্ছে রোদে তাইনা, আমার তো কাঁধে মেশিন আছে তোমার তো খোলা পিঠ লাগছেনা।
মা- আমার এমন ছেলে, না প্রেমিক কাছে থাকলে এই গরম কোন গরম নাকি এর থেকে বেশী গরমেই থাকতে পাড়বো।
আমি- এই সোনা আমার কাছে আস দুজনে একসাথে যাই তুমি দুরে কেন কেউ তো নেই একটু প্রেমিকের হাত ধরলে কি হয়।
মা- সে ঠিক আছে সরু আল পাশাপাশি হাটা যাবেনা তাঁর থেকে চল জর পায়ে হেটে গিয়ে একটু পুকুরের পারে নিচের দিকে আম গাছের নিচে না হয় বসে সুখ দুঃখের কথা বলব।
আমি- হুম সে ভালই হবে কিন্তু সোনা আর দুঃখ করব না আমরা এবার থেকে সুখ করব, কি করবে তো সুখ।
মা- তুমি দিলেই তো সুখ করব না দিলে কি করে করব, সব তো তোমার হাতে তাইনা, তুমি চাষি আর আমি চাষির বউ।
আমি- সে তো তুমি অনেক আগের থেকে চাষির বউ, আবার চাষির পুত্রবধু নতুন করে আবার বউ হবে নাকি, না আমার নতুন বাবা পাবো।
মা- তুমি যদি তোমার নতুন বাবা চাও তো বানাতে পারো। কারন আমার স্বামী তোমার বাবাই হবে। বলে মা খিল খিল করে হেঁসে দিল আর বলল পারবে মাকে অন্য কারো হাতে তুলে দিতে।
আমি- না আমি কাউকে দেবনা আমি নিজেই রেখে দেব, তুমি একা সব, চাষির বৌমা। চাষির বউ আবার চাষির মা।
মা- এই অনেক হয়েছে গরমে জলে যাচ্ছি এখন আমি এবার এসে গেছি গিয়ে একটু বসে নেই।
আমি- হুম চল একটু বসে নেই তারপর না হয় জমিতে ওষুধ দেব।
আমি- যেমন তোমার হ্যাংলা মেয়ে তেমন জামাই বোধ বুদ্ধি নেই করতেও পারে। তবে আমাদের কিছু বলার নেই, মেয়ে বিয়ে দিয়েছ জানোনা জামাই কি করবে।
মা- তাই বলে আমি ধোব নাকি প্রতিদিন। আজকে যাবে বলে মনে হয়না। নবাব জাদা পরে ঘুমাচ্ছে এখন। সারারাত কি করেছে।
আমি- তুমি এত রেগে যাচ্ছ কেন শশুর বাড়ি আসে একটু মস্তি করার জন্য সেটা করবেনা।
মা- সে করবে করুক তবে এইভাবে আমি না হয় শাশুড়ি অবিবাহিত শালা ঘরে থাকতে অমন করে কেউ কাজ করে। যে বাইরে থেকে বোঝা যায় কি হচ্ছে ঘরের ভেতরে। প্রেম উথলে ওঠে।
আমি- তুমি পরের ছেলের দোষ দিচ্ছ কেন তোমার মেয়ে ভালো নাকি সেটা একবার ভাব। তোমার মেয়ে সাহস না দিলে এ সম্ভব তুমি বোঝ না। তাই পরের ছেলের দোষ দিও না। তোমার মেয়ের খাই বেশী আর হয়েছেও তেমন এক পিস। আমাদের সবার থেকে আলাদা।
মা- খুব হাওয়া দিচ্ছে তাই না গরম অনুভব হচ্ছেনা ১১ টা তো বেজে গেল চল তাড়াতাড়ি যাই রান্না করতে হবে সবাই বাড়িতে আর আমরা মাঠে।
আমি- হ্যা গিয়ে ওই জমি দেখে তারপর যাবো যদি লাগে ওখানেও দিয়ে তারপর যাবো সে দেরী হয় হোক। তাছাড়া আমরা চাষি মাঠেই তো আমাদের থাকতে হবে।
মা- হুম সে তো বুজলাম মাঠে থাকলে কি আর আপদ বিদায় হবে বাড়ি গিয়ে খাইয়ে ভুলিয়ে ভালিয়ে বিদায় করতে হবেনা, নতুন বীজ বপন করার সময়, না হলে পার হয়ে যাবে।
আমি- হুম খেত যখন রেডি তখন বীজ কেন জমা থাকবে তাকে তাঁর জায়গায় বসিয়ে দিতে হবে।
মা- হুম খেত তৈরি তবে সময় বের তো করতে হবে, এ বীজ তো আর সে বীজ নয় যে যখন খুশী ফেলে দিলে হবে ভালো করে আদর যত্ন করে তবে দিলে যদি হয়। এমনিতে কতদিন চাষ হয়না এই জমিতে ভালো করে চাষ করলে তবে না গাছ হবে।
আমি- হুম হাওয়া দিলেও পিঠ কেমন পরে যাচ্ছে রোদে তাইনা, আমার তো কাঁধে মেশিন আছে তোমার তো খোলা পিঠ লাগছেনা।
মা- আমার এমন ছেলে, না প্রেমিক কাছে থাকলে এই গরম কোন গরম নাকি এর থেকে বেশী গরমেই থাকতে পাড়বো।
আমি- এই সোনা আমার কাছে আস দুজনে একসাথে যাই তুমি দুরে কেন কেউ তো নেই একটু প্রেমিকের হাত ধরলে কি হয়।
মা- সে ঠিক আছে সরু আল পাশাপাশি হাটা যাবেনা তাঁর থেকে চল জর পায়ে হেটে গিয়ে একটু পুকুরের পারে নিচের দিকে আম গাছের নিচে না হয় বসে সুখ দুঃখের কথা বলব।
আমি- হুম সে ভালই হবে কিন্তু সোনা আর দুঃখ করব না আমরা এবার থেকে সুখ করব, কি করবে তো সুখ।
মা- তুমি দিলেই তো সুখ করব না দিলে কি করে করব, সব তো তোমার হাতে তাইনা, তুমি চাষি আর আমি চাষির বউ।
আমি- সে তো তুমি অনেক আগের থেকে চাষির বউ, আবার চাষির পুত্রবধু নতুন করে আবার বউ হবে নাকি, না আমার নতুন বাবা পাবো।
মা- তুমি যদি তোমার নতুন বাবা চাও তো বানাতে পারো। কারন আমার স্বামী তোমার বাবাই হবে। বলে মা খিল খিল করে হেঁসে দিল আর বলল পারবে মাকে অন্য কারো হাতে তুলে দিতে।
আমি- না আমি কাউকে দেবনা আমি নিজেই রেখে দেব, তুমি একা সব, চাষির বৌমা। চাষির বউ আবার চাষির মা।
মা- এই অনেক হয়েছে গরমে জলে যাচ্ছি এখন আমি এবার এসে গেছি গিয়ে একটু বসে নেই।
আমি- হুম চল একটু বসে নেই তারপর না হয় জমিতে ওষুধ দেব।