23-12-2023, 09:46 PM
মা- এই ডালে ওষুধ দেব তাই আকাশ মেঘলা তো পোকা লাগতে পারে তাই।
কাকু- খুব ভালো আমিও দেব তবে কালকে আজ দেখে ফিরে যাচ্ছি তবে আপনাদের খেত দেখলাম খুব ভালো হয়েছে। এরকম ডাল কারো খেতে হয়নি।
মা- আচ্ছা আমরা আজকেই দিয়ে দেব। এত কষ্ট করে ছেলেটা ফলিয়ে নষ্ট হতে দেব না আমাদের চাষিদের ফসল হল সোনা।
কাকু- আচ্ছা যাচ্ছি বৌদি জান আপনারা দিয়ে আসুন।
মা- বাব্বা শুনে ফেলেনি তো আমাদের কথা বার্তা একবারের জন্য খেয়াল করি নাই পেছনে উনি আসছিল।
আমি- না না আর আমরা তো ভালো কথাই বলছিলাম কোন সমস্যা নেই মা তুমি চল উনি চলে যাচ্ছেন।
মা- দেখলি তো সবার হিংসে হচ্ছে আমাদের ফসল ভালো হচ্ছে বলে। জমিতে সময় দিতে হবে কার আবার নজর লেগে যায় আমার বাবা ভয় করে কাজ না থাকলেও দুবেলা আসতে হবে জমিতে।
আমি- আমাদের যা জমি আমার দুবেলায় হবেনা প্রথম প্রথম আরো বেশী লাগবে।
মা- হ্যা অনেক তো ডাল পাকলে বার বার আসতে হবে। তবে তুমি পারলে আমিও পাড়বো।
আমি- এইত মা এসে গেছি জমিতে দাড়াও আমি জল নিয়ে আসি তুমি বসো।
মা- তুমি বসো আমি নিয়ে আসি দিতে তোমার কষ্ট হবে।
আমি- আরেনা তুমি বসো আমি নিয়ে আসছি, আমি দেওয়ার জন্য উদ্গ্রীব হয়ে আছি বোঝনা।
মা- তবে দাও যাও জল নিয়ে আস আমি ওষুধ মেপে দিয়ে দিচ্ছি।
আমি- আচ্ছা বলে বালতি নিয়ে জল নিয়ে এলাম।
মা- এবার জল ঢেলে দা আমি ওষুধ দিয়ে দিয়েছি। একদম মেপে বেশী কম হয়নি।
আমি- মা তুমি ভালো বোঝ কখন কি দিলে ভালো হয় চারা দেওয়ারো সময় আছে আমাকে বলবে সেই সময় দিলে মিস হবেনা তাইনা।
মা- হ্যা খেত চাইছে বীজ দিলেই হবে সঠিক সময় এখন ১০ দিনে দিলেই হয়। ১০ থেকে ২০ দিনের মধ্যে দিলেই বীজ ধরে বুঝলে।
আমি- তবে সময় হয়ে আসছে তাইনা।
মা- হ্যা মনে নেই তুমি নালা আটকানোর কাপড় (প্যাড) কিনে কবে দিয়েছিলে সে হিসেবে আজ ৯ দিন।
আমি- আচ্ছা তবে আমি দিতে শুরু করি তুমি বস।
মা- তুমি দিতে লাগো আমি আবার এক বালতি জল নিয়ে আসি পরের ড্রামে জল লাগবেনা তুমি একা আনবে কেন।
আমি- আচ্ছা বলে জমিতে ওষুধ দিতে লাগলাম। আর মা জল আবার নিয়ে এল এভাবে চার ড্রাম ওষুধ দিলাম। ভালই রোদ উঠেছে এখন ওষুধে কাজ ভালো হবে। এক ঘন্টার বেশী সময় লেগে গেল।
মা- এবার কি আমাদের বাড়ির পুকুর এর পাশের জমিতেও দেবে নাকি।
আমি- না লাগবেনা সেদিন দিলাম না আমি একা একা তবে দেখে যাই কেমন হয়েছে চল বলে দুজনে বাড়ির দিকের পুকুরের কাছে হেটে যেতে লাগলাম।
কাকু- খুব ভালো আমিও দেব তবে কালকে আজ দেখে ফিরে যাচ্ছি তবে আপনাদের খেত দেখলাম খুব ভালো হয়েছে। এরকম ডাল কারো খেতে হয়নি।
মা- আচ্ছা আমরা আজকেই দিয়ে দেব। এত কষ্ট করে ছেলেটা ফলিয়ে নষ্ট হতে দেব না আমাদের চাষিদের ফসল হল সোনা।
কাকু- আচ্ছা যাচ্ছি বৌদি জান আপনারা দিয়ে আসুন।
মা- বাব্বা শুনে ফেলেনি তো আমাদের কথা বার্তা একবারের জন্য খেয়াল করি নাই পেছনে উনি আসছিল।
আমি- না না আর আমরা তো ভালো কথাই বলছিলাম কোন সমস্যা নেই মা তুমি চল উনি চলে যাচ্ছেন।
মা- দেখলি তো সবার হিংসে হচ্ছে আমাদের ফসল ভালো হচ্ছে বলে। জমিতে সময় দিতে হবে কার আবার নজর লেগে যায় আমার বাবা ভয় করে কাজ না থাকলেও দুবেলা আসতে হবে জমিতে।
আমি- আমাদের যা জমি আমার দুবেলায় হবেনা প্রথম প্রথম আরো বেশী লাগবে।
মা- হ্যা অনেক তো ডাল পাকলে বার বার আসতে হবে। তবে তুমি পারলে আমিও পাড়বো।
আমি- এইত মা এসে গেছি জমিতে দাড়াও আমি জল নিয়ে আসি তুমি বসো।
মা- তুমি বসো আমি নিয়ে আসি দিতে তোমার কষ্ট হবে।
আমি- আরেনা তুমি বসো আমি নিয়ে আসছি, আমি দেওয়ার জন্য উদ্গ্রীব হয়ে আছি বোঝনা।
মা- তবে দাও যাও জল নিয়ে আস আমি ওষুধ মেপে দিয়ে দিচ্ছি।
আমি- আচ্ছা বলে বালতি নিয়ে জল নিয়ে এলাম।
মা- এবার জল ঢেলে দা আমি ওষুধ দিয়ে দিয়েছি। একদম মেপে বেশী কম হয়নি।
আমি- মা তুমি ভালো বোঝ কখন কি দিলে ভালো হয় চারা দেওয়ারো সময় আছে আমাকে বলবে সেই সময় দিলে মিস হবেনা তাইনা।
মা- হ্যা খেত চাইছে বীজ দিলেই হবে সঠিক সময় এখন ১০ দিনে দিলেই হয়। ১০ থেকে ২০ দিনের মধ্যে দিলেই বীজ ধরে বুঝলে।
আমি- তবে সময় হয়ে আসছে তাইনা।
মা- হ্যা মনে নেই তুমি নালা আটকানোর কাপড় (প্যাড) কিনে কবে দিয়েছিলে সে হিসেবে আজ ৯ দিন।
আমি- আচ্ছা তবে আমি দিতে শুরু করি তুমি বস।
মা- তুমি দিতে লাগো আমি আবার এক বালতি জল নিয়ে আসি পরের ড্রামে জল লাগবেনা তুমি একা আনবে কেন।
আমি- আচ্ছা বলে জমিতে ওষুধ দিতে লাগলাম। আর মা জল আবার নিয়ে এল এভাবে চার ড্রাম ওষুধ দিলাম। ভালই রোদ উঠেছে এখন ওষুধে কাজ ভালো হবে। এক ঘন্টার বেশী সময় লেগে গেল।
মা- এবার কি আমাদের বাড়ির পুকুর এর পাশের জমিতেও দেবে নাকি।
আমি- না লাগবেনা সেদিন দিলাম না আমি একা একা তবে দেখে যাই কেমন হয়েছে চল বলে দুজনে বাড়ির দিকের পুকুরের কাছে হেটে যেতে লাগলাম।