23-12-2023, 09:45 PM
মা- ইস তুমি কি আমার শুধু বন্ধু প্রেমিকও, বলতে কিসের অসুবিধা।
আমি- পেছনে হাত বাড়িয়ে এস আমার প্রেমিকা এবার বল কেমন সোহাগ করল তোমার স্বামী। এই বলে পাশে টেনে নিয়ে এলাম। আমার প্রেমিকা এত হট সব লোক একবার দেখবে তোমাকে রাস্তায় পেলে।
মা- তুমি না সব সময় বাড়িয়ে বল আমার ব্যাপারে, আমি কি ওইরকম এখন আছি নাকি আগে ছিলাম এখন তো গায়ে পায়ে বড় হয়ে গেছে তাই না।
আমি- আরে নারীর রুপের মহিমা হল তাঁর যৌবন সম্পদ, যা তোমার মধ্যে এখন কানায় কানায় পূর্ণ।
মা- ইস আবার বলে আমার লজ্জা করে এমন কথা শুনলে তুমি না অমন করে বলনা সোনা। পরন্ত যৌবন কি অত ভালো থাকে।
আমি- কি যে বলো, আসলে তুমি নিজেই জানোনা তুমি কি, বাংলাদেশের একটা গান আছে ২৫ গেল ৪০ গেল ৬০ বছরে যৌবন এল, সবে ৪০ পার করেছ ৬০টের অনেক বাকী। এখন পৃথিবীর আবহাওয়া বদলেছে বয়স কোন ব্যাপার না সব মনের ব্যাপার, মনে যদি চায় তো তনেও চায় বুঝলে।
মা- তুমি না আমার শশুরের মতন একটা কথা বললে রাগি ছিল আবার রসিকো ছিল, যখন বন্ধুদের সাথে কথা বলত এইভাবে বলত আমি রান্না ঘর থেকে শুনতাম। তোমার ঠাকুমাকে এইসব বলত। একই রক্ত তো কথা তো বলবেই।
আমি- যাক সে কথা আসল কথা তো বল্লেনা কি করল তোমার স্বামী।
মা- নামের স্বামী কামের নয় আগে ছিল এখন আর নেই।
আমি- তবে আর কি আমার নতুন বাবা খুজবো নাকি।
মা- গাছের বয়স হয়ে গেছে তো এবার বাদ দিয়ে নতুন ওই গাছের বীজ বপন করতে হবে, পুরনো গাছে আর ফল ধরেনা, কিন্তু জাত ভালো তাই ওই চারা বপন করতে হবে। যদি ভালো চারা হয় তাই না। কি বল তুমি।
আমি- হ্যা একদম ঠিক কথা বলেছ মা, ভালো গাছে ফল ভালই হয় আর তাঁর থেকে চারা হলে আরো ভালো হবে এটা আমার বিশ্বাস। আমার মনে হয় এখনো সময় আছে বীজ দিলে চারা হবে।
মা- খেত যখন আছে বীজ দিতে উর্বর জমি তবে সময় শেষ হয়ে আসছে দিলে খুব তাড়াতাড়ি দিতে হবে।
আমি- হুম আমারও ইচ্ছে তাই আর সময় নষ্ট করা যাবেনা।
এর মধ্যে পেছন থেকে আমাদের পাড়ার বিপুল কাকু এসে গেছে।
কাকু- কি গাছের বীজ বৌদি তোমরা লাগাবে।
মা- ও আপনি বলে মা চমকে উঠল। আর বলল না ডালের বীজের কথা বলেছি গতবারে রেখেছিলাম তো তাই এবার ভালো হয়েছে বলে ছেলেকে বললাম।
কাকু- আপনার ছেলে তো দাদার থেকেও ভালো চাষি হয়েছে এবারের সেরা ফলন আপনাদের হবে। তা ছেলের বিয়ে দেবেন না বৌদি।
মা- দেব আরেকটু পরে বুঝতেই তো পারছেন আমাদের কেমন ধকল গেল ওর কাকারা আমাদের আলাদা করে দিল আবার মেয়ের বিয়ে দিয়েছি না তাই দেরী করছি পরের মেয়ে ঘরে এনে খাওয়াবে কি।
কাকু- না ছেলের বয়স তো বেশী না ধীরে সুস্থে দিন, কোথায় যাচ্ছেন মা বেটা।
আমি- পেছনে হাত বাড়িয়ে এস আমার প্রেমিকা এবার বল কেমন সোহাগ করল তোমার স্বামী। এই বলে পাশে টেনে নিয়ে এলাম। আমার প্রেমিকা এত হট সব লোক একবার দেখবে তোমাকে রাস্তায় পেলে।
মা- তুমি না সব সময় বাড়িয়ে বল আমার ব্যাপারে, আমি কি ওইরকম এখন আছি নাকি আগে ছিলাম এখন তো গায়ে পায়ে বড় হয়ে গেছে তাই না।
আমি- আরে নারীর রুপের মহিমা হল তাঁর যৌবন সম্পদ, যা তোমার মধ্যে এখন কানায় কানায় পূর্ণ।
মা- ইস আবার বলে আমার লজ্জা করে এমন কথা শুনলে তুমি না অমন করে বলনা সোনা। পরন্ত যৌবন কি অত ভালো থাকে।
আমি- কি যে বলো, আসলে তুমি নিজেই জানোনা তুমি কি, বাংলাদেশের একটা গান আছে ২৫ গেল ৪০ গেল ৬০ বছরে যৌবন এল, সবে ৪০ পার করেছ ৬০টের অনেক বাকী। এখন পৃথিবীর আবহাওয়া বদলেছে বয়স কোন ব্যাপার না সব মনের ব্যাপার, মনে যদি চায় তো তনেও চায় বুঝলে।
মা- তুমি না আমার শশুরের মতন একটা কথা বললে রাগি ছিল আবার রসিকো ছিল, যখন বন্ধুদের সাথে কথা বলত এইভাবে বলত আমি রান্না ঘর থেকে শুনতাম। তোমার ঠাকুমাকে এইসব বলত। একই রক্ত তো কথা তো বলবেই।
আমি- যাক সে কথা আসল কথা তো বল্লেনা কি করল তোমার স্বামী।
মা- নামের স্বামী কামের নয় আগে ছিল এখন আর নেই।
আমি- তবে আর কি আমার নতুন বাবা খুজবো নাকি।
মা- গাছের বয়স হয়ে গেছে তো এবার বাদ দিয়ে নতুন ওই গাছের বীজ বপন করতে হবে, পুরনো গাছে আর ফল ধরেনা, কিন্তু জাত ভালো তাই ওই চারা বপন করতে হবে। যদি ভালো চারা হয় তাই না। কি বল তুমি।
আমি- হ্যা একদম ঠিক কথা বলেছ মা, ভালো গাছে ফল ভালই হয় আর তাঁর থেকে চারা হলে আরো ভালো হবে এটা আমার বিশ্বাস। আমার মনে হয় এখনো সময় আছে বীজ দিলে চারা হবে।
মা- খেত যখন আছে বীজ দিতে উর্বর জমি তবে সময় শেষ হয়ে আসছে দিলে খুব তাড়াতাড়ি দিতে হবে।
আমি- হুম আমারও ইচ্ছে তাই আর সময় নষ্ট করা যাবেনা।
এর মধ্যে পেছন থেকে আমাদের পাড়ার বিপুল কাকু এসে গেছে।
কাকু- কি গাছের বীজ বৌদি তোমরা লাগাবে।
মা- ও আপনি বলে মা চমকে উঠল। আর বলল না ডালের বীজের কথা বলেছি গতবারে রেখেছিলাম তো তাই এবার ভালো হয়েছে বলে ছেলেকে বললাম।
কাকু- আপনার ছেলে তো দাদার থেকেও ভালো চাষি হয়েছে এবারের সেরা ফলন আপনাদের হবে। তা ছেলের বিয়ে দেবেন না বৌদি।
মা- দেব আরেকটু পরে বুঝতেই তো পারছেন আমাদের কেমন ধকল গেল ওর কাকারা আমাদের আলাদা করে দিল আবার মেয়ের বিয়ে দিয়েছি না তাই দেরী করছি পরের মেয়ে ঘরে এনে খাওয়াবে কি।
কাকু- না ছেলের বয়স তো বেশী না ধীরে সুস্থে দিন, কোথায় যাচ্ছেন মা বেটা।