19-12-2023, 12:32 PM
আমি- না তেমন কিছু না বলেছে লজ্জা সরম নেই বাড়িতে শালা শাশুড়ি রয়েছে তবু এই কাজ করে রাখে আসলে তোদের গোঙ্গানীর শব্দ আমি মা শুনতে পেয়েছিলাম তো তাই। তুই আঃ উঃ করছিলি সোনা যাচ্ছিল।
বোন- ইস কি লজ্জা কি লজ্জা মাও আলোচনা করেছে আমাদের নিয়ে সেও আবার তোর সাথে।
আমি- তবে এখন বল কি তখন চেপে গেলি যে।
বোন- আর কি কোনদিন সকালে আমাকে ছারেনা ওঠার আগে সেই একই অভ্যেস রয়ে গেছে। তুই দাদা না বন্ধু ভেবে বললাম।
আমি- হুম সব বুঝি তাইত টিপে টিপে কত বড় করে দিয়েছে তোর দুটো। তা আমার ভাগ্নীকে দুদু খেতে দেয় নাকি ও নিজে খেয়ে ফেলে রে।
বোন- খিল খিল করে হেঁসে দিয়ে সব তো বুঝিস তবে বিয়ে করছিস না কেন, তুইও খেতে পারবি।
আমি- সত্যি তাই তোদের দেখে হিংসে হয়। বিয়ে না করলে খাওয়া যাবেনা বুঝি।
বোন- কোথায় পাবি যে খাবি। এই দাড়া রাস্তায় এসে গেছি এইত পোস্ট বাদিকে রাস্তা। চালিয়ে তো যাচ্ছিস হুস নেই তোর।
আমি- ও হ্যা এসেগেছি নামাবো তোকে দাড়াই বলে পায়ে ভর দিয়ে দাঁড়ালাম। আর বললাম ওরা তো এখনো এল না।
বোন- তাইত ভাবছি এখনো এল না। এখানে দারাবি নাকি ওরা আসুক।
আমি- তবে নেমে দাড়াই কি বলিস তোর পাছা ব্যাথা হয়ে গেছে।
বোন- না বসে আছি এখন ভালো লাগছে লেগিন্স ভিজে গেছিল এখন শুকিয়েও গেছে জল তো সারা পাছায় ঢেলেছিলি।
আমি- অন্ধকারে দেখা যায় নাকি আন্দাজে ঢেলেছি। যা একখানা পাছা তোমার।
বোন- দাদা দেখত মনে হয় একটা কি যেন আসছে ওইদিক থেকে তাই না।
আমি- হুম মনে হয় আসছে।
বোন- মেয়েটা কতখন দুধ খায়না কাঁদছে নাকি কে জানে।
আমি- এইত আসলে দিবি ঘরে গিয়ে।
বোন- হ্যা টন টন করছে এখন আমার।
এরমধ্যে একটা ভ্যান এল ওদের না ফাঁকা একা একা যাচ্ছে কাছে এসে বলল দাঁড়ানো এখানে।
আমি- হ্যা আমার বোনের জামাই আসবে তাই দাড়িয়ে আছি। ও বলল আসছে এখনো ৫/৭ মিনিট লাগবে আস্তে আস্তে চালাছে একটা বাচ্চা মেয়ে আছে তাই না। আমি হ্যা। এই বলে ও চলে গেল।
বোন- বাবা আমরা কত গল্প করে আসলাম আর ওদের আসতে এত সময় লাগে। মেয়েটা নির্ঘাত কাঁদছে দুধ খাবে বলে।
আমি- ঠিক আছে ঘরে গিয়ে দুজনকেই দিস। বাবা আর মেয়েকে। বোন কোন কথা বলছে না চুপ হয়ে গেল। আমি কিরে এখন তো তুই কিছু বল্লিনা।
বোন- দাদা এবার থাম আর ভালো লাগছেনা মেয়েটার জন্য চিন্তা হচ্ছে আর শরীর ও ভালো লাগছেনা।
আমি- কেন দুধ টন টন করছে বুঝি।
বোন- সে তো করছেই। কি করব মেয়ে আসতে দেরী করছে।
আমি- তবে কি মামা একটু খেয়ে কমিয়ে দেবে নাকি।
বোন- কি বললি তুই দাদা। না নামি তুই কেমন হয়ে গেছিস দাদা।
আমি- ও বাবলু খেয়েছে তাতে দোষ নেই দাদা বললেই দোষ।
বোন- আস্তে করে আমার হাত সরিয়ে নেমে গেল সাইকেল থেকে।
আমি- নিজেও নেমে দাঁড়ালাম কিন্তু টোটো দেখতে পাচ্ছিনা। কিরে রাগ করলি তুই।
বোন- কোন কথা বলছে না চুপ হয়ে দাড়িয়ে আছে।
আমি- সাইকেল দাড় করিয়ে আবার বললাম তবে আমি বাড়ি চলে যাব তুই দাঁড়াবি একা।
বোঁন- না এই অন্ধকারে আমি একা দাড়াতে পারব না ভয় করে আমার। তুই দাড়া একসাথে যাবো।
আমি- না তুই রাগ করেছিস আমার উপর সব বুঝি তাইতো দুরে গিয়ে দারিয়েছিস আমি তবে থাকবো কেন।
বোন- এতখন তো তোরকোলের ভেতর বসেই আসলাম তাতে হয় নাই আবার কাছে দাড়াতে হবে, কাছে দাঁড়ালে কি হবে এই বলে আমার গা ঘেঁষে এসে দাঁড়াল আর বলল হয়েছে।
আমি- ওর হাত ধরে রাগ করিস না এমনি বললাম ইয়ার্কি করে।
বোন- ইরাকিতে আর কি বাকী থাকল সবই বলে দিলে বাবলু মেয়ে স্বামী সব। আর নিজেও যা বললি কি আর বলব। কিছু বাকী থাকলো তুই বল। নারীর দেহ পুরুষের খেলনা।
আমি- তুই সত্যি খুব রেগে গেছিস।
বোন- কি করব ওরা এসে যাবে এখুনি মনে হয়। আর দাড়াতে হবেনা বাড়ি যাবো আর কি বলবি বল তোর বোনকে।
আমি- বোঁনের হাত ধরে রাগ করিস না কথার তালে বলে ফেলেছি বুঝলি।
বোন- আমাকে দাদা মাপ করে দে ওকে কিছু বলিস না বলে আমাকে জরিয়ে ধরল আমার সংসার ধ্বংস হয়ে যাবে তবে দাদা।
আমি- কাছে ওকে আরো টেনে নিয়ে পাগল হয়েছিস তুই আমি দাদা হয়ে এই কাজ করব। কোনদিন না।
বোন- আমাকে সত্যি দাদা কথা দিচ্ছিস তো। তুই আমাকে কথা দে বাব্লুর কথা কিছু ওকে বলবি না।
বোন- ইস কি লজ্জা কি লজ্জা মাও আলোচনা করেছে আমাদের নিয়ে সেও আবার তোর সাথে।
আমি- তবে এখন বল কি তখন চেপে গেলি যে।
বোন- আর কি কোনদিন সকালে আমাকে ছারেনা ওঠার আগে সেই একই অভ্যেস রয়ে গেছে। তুই দাদা না বন্ধু ভেবে বললাম।
আমি- হুম সব বুঝি তাইত টিপে টিপে কত বড় করে দিয়েছে তোর দুটো। তা আমার ভাগ্নীকে দুদু খেতে দেয় নাকি ও নিজে খেয়ে ফেলে রে।
বোন- খিল খিল করে হেঁসে দিয়ে সব তো বুঝিস তবে বিয়ে করছিস না কেন, তুইও খেতে পারবি।
আমি- সত্যি তাই তোদের দেখে হিংসে হয়। বিয়ে না করলে খাওয়া যাবেনা বুঝি।
বোন- কোথায় পাবি যে খাবি। এই দাড়া রাস্তায় এসে গেছি এইত পোস্ট বাদিকে রাস্তা। চালিয়ে তো যাচ্ছিস হুস নেই তোর।
আমি- ও হ্যা এসেগেছি নামাবো তোকে দাড়াই বলে পায়ে ভর দিয়ে দাঁড়ালাম। আর বললাম ওরা তো এখনো এল না।
বোন- তাইত ভাবছি এখনো এল না। এখানে দারাবি নাকি ওরা আসুক।
আমি- তবে নেমে দাড়াই কি বলিস তোর পাছা ব্যাথা হয়ে গেছে।
বোন- না বসে আছি এখন ভালো লাগছে লেগিন্স ভিজে গেছিল এখন শুকিয়েও গেছে জল তো সারা পাছায় ঢেলেছিলি।
আমি- অন্ধকারে দেখা যায় নাকি আন্দাজে ঢেলেছি। যা একখানা পাছা তোমার।
বোন- দাদা দেখত মনে হয় একটা কি যেন আসছে ওইদিক থেকে তাই না।
আমি- হুম মনে হয় আসছে।
বোন- মেয়েটা কতখন দুধ খায়না কাঁদছে নাকি কে জানে।
আমি- এইত আসলে দিবি ঘরে গিয়ে।
বোন- হ্যা টন টন করছে এখন আমার।
এরমধ্যে একটা ভ্যান এল ওদের না ফাঁকা একা একা যাচ্ছে কাছে এসে বলল দাঁড়ানো এখানে।
আমি- হ্যা আমার বোনের জামাই আসবে তাই দাড়িয়ে আছি। ও বলল আসছে এখনো ৫/৭ মিনিট লাগবে আস্তে আস্তে চালাছে একটা বাচ্চা মেয়ে আছে তাই না। আমি হ্যা। এই বলে ও চলে গেল।
বোন- বাবা আমরা কত গল্প করে আসলাম আর ওদের আসতে এত সময় লাগে। মেয়েটা নির্ঘাত কাঁদছে দুধ খাবে বলে।
আমি- ঠিক আছে ঘরে গিয়ে দুজনকেই দিস। বাবা আর মেয়েকে। বোন কোন কথা বলছে না চুপ হয়ে গেল। আমি কিরে এখন তো তুই কিছু বল্লিনা।
বোন- দাদা এবার থাম আর ভালো লাগছেনা মেয়েটার জন্য চিন্তা হচ্ছে আর শরীর ও ভালো লাগছেনা।
আমি- কেন দুধ টন টন করছে বুঝি।
বোন- সে তো করছেই। কি করব মেয়ে আসতে দেরী করছে।
আমি- তবে কি মামা একটু খেয়ে কমিয়ে দেবে নাকি।
বোন- কি বললি তুই দাদা। না নামি তুই কেমন হয়ে গেছিস দাদা।
আমি- ও বাবলু খেয়েছে তাতে দোষ নেই দাদা বললেই দোষ।
বোন- আস্তে করে আমার হাত সরিয়ে নেমে গেল সাইকেল থেকে।
আমি- নিজেও নেমে দাঁড়ালাম কিন্তু টোটো দেখতে পাচ্ছিনা। কিরে রাগ করলি তুই।
বোন- কোন কথা বলছে না চুপ হয়ে দাড়িয়ে আছে।
আমি- সাইকেল দাড় করিয়ে আবার বললাম তবে আমি বাড়ি চলে যাব তুই দাঁড়াবি একা।
বোঁন- না এই অন্ধকারে আমি একা দাড়াতে পারব না ভয় করে আমার। তুই দাড়া একসাথে যাবো।
আমি- না তুই রাগ করেছিস আমার উপর সব বুঝি তাইতো দুরে গিয়ে দারিয়েছিস আমি তবে থাকবো কেন।
বোন- এতখন তো তোরকোলের ভেতর বসেই আসলাম তাতে হয় নাই আবার কাছে দাড়াতে হবে, কাছে দাঁড়ালে কি হবে এই বলে আমার গা ঘেঁষে এসে দাঁড়াল আর বলল হয়েছে।
আমি- ওর হাত ধরে রাগ করিস না এমনি বললাম ইয়ার্কি করে।
বোন- ইরাকিতে আর কি বাকী থাকল সবই বলে দিলে বাবলু মেয়ে স্বামী সব। আর নিজেও যা বললি কি আর বলব। কিছু বাকী থাকলো তুই বল। নারীর দেহ পুরুষের খেলনা।
আমি- তুই সত্যি খুব রেগে গেছিস।
বোন- কি করব ওরা এসে যাবে এখুনি মনে হয়। আর দাড়াতে হবেনা বাড়ি যাবো আর কি বলবি বল তোর বোনকে।
আমি- বোঁনের হাত ধরে রাগ করিস না কথার তালে বলে ফেলেছি বুঝলি।
বোন- আমাকে দাদা মাপ করে দে ওকে কিছু বলিস না বলে আমাকে জরিয়ে ধরল আমার সংসার ধ্বংস হয়ে যাবে তবে দাদা।
আমি- কাছে ওকে আরো টেনে নিয়ে পাগল হয়েছিস তুই আমি দাদা হয়ে এই কাজ করব। কোনদিন না।
বোন- আমাকে সত্যি দাদা কথা দিচ্ছিস তো। তুই আমাকে কথা দে বাব্লুর কথা কিছু ওকে বলবি না।