18-12-2023, 01:34 PM
বোন- উ দাদা পাছায় লাগল যা ঝাকি দিল।
আমি- এক কাজ কর একটু নড়ে চরে বস মানে রড থেকে পাছা এদিক ওদিক করে বস তবে আস্তে আবার আমাকে ফেলে দিস না যেন। মায়ের থেকেও মনে হয় তোর পাছা বড়।
বোন- কি যে বলিস দাদা আমি মায়ের কাছে কি।
আমি- মানে তুই একদম রড জুরে বসে আছিস আবার বলছিস। প্রতি প্যাডেলে আমার হাটুতে তোর থাই ঠেকে যাচ্ছে বরের মনের মতন হয়েছিস তুই। কলাগাছের মতন মোটা মোটা তোর থাই দুটো।
বোন- কি করব শুধু খাই রান্নাও করতে দেয়না শাশুড়ি কাপড় চোপড় কাচাকাচি মা ছেলে মিলে করে আমাকে কাচতে হয় না।
আমি- হুম সে তো দেখলাম চাদর নোংরা করে রেখে গেছ মাকে তাই কাচতে হয়েছে। মা রাগে গজ গজ করতে করতে স্নান করার সময় আমার সামনে বসে রগরে রগড়ে কেচেছে আর বলছিল একটু লজ্জাও নেই।
বোন- কি দাদা কিসের কথা বলছিস তুই বুঝতে পারছিনা। কি নোংরা করে রেখে গেছি আমি।
আমি- ন্যাকা কিছু জানোনা এখন।
বোন- মানে দাদা সত্যি আমি বুঝতে পারছিনা।
আমি- সত্যি তুই বুঝতে পারছিস না।
বোন- না দাদা। সত্যি বলছি।
আমি- কেন বিছানার চাদরে একগাদা কি ফেলে রেখে গেছিস তোরা মনে নেই। চাদরটা নামিয়ে রাখিস নি।
বোন- ইস একদম মনে নেই দাদা ওকে বলেছিলাম কিন্তু তুলে রাখেনি কি করব বল আমার তো অভ্যেস নেই। সব ওই করে এসব আমি কিছুই করিনা কি লজ্জা কি লজ্জা। শেষ পর্যন্ত মা ধুয়ে দিল।
আমি- মা করবেনা তো কে করবে মেয়ে জামাইয়ের অপকর্ম। তোদের দুটোর একটারও বোধ বুদ্ধি নেই। এই তোরা কিছু ব্যবহার করিস না।
বোন- না ওর পছন্দ না। তবে আর বলিস না দাদা আমার লজ্জা লাগছে। আর কতদুর বাড়ি যেতে ওরা এসে যাবে।
আমি- বেশী দেরী নাই এইত এসে গেছি প্রায় মিনিট ১০ লাগবে।
বোন- না দাদা তুই আসলে ভালো সব বলে দিলি, নিজের বোন বলে লজ্জা করলি না ভালো হয়েছে সাবধান হওয়া যাবে। তাছাড়া সকালে তুই মা ডেকেছিস কি করব উঠতে হল। আর
আমি- আর কি বল না।
বোন- না কিছু না চল বাড়ি যাই। ওই তো আলো দেখা যাচ্ছে ওইখানে তাই না।
আমি- হুম পোস্টের আলোও।
বোন- এবার বুঝতে পারছি এসেগেছি।
আমি- কই আর কি বললি না তো।
বোন- আর দরকার নেই এসে গেছি সামনে নামবো যদি কোনদিন সময় হয় বলব আজ চল।
আমি- এক কাজ কর একটু নড়ে চরে বস মানে রড থেকে পাছা এদিক ওদিক করে বস তবে আস্তে আবার আমাকে ফেলে দিস না যেন। মায়ের থেকেও মনে হয় তোর পাছা বড়।
বোন- কি যে বলিস দাদা আমি মায়ের কাছে কি।
আমি- মানে তুই একদম রড জুরে বসে আছিস আবার বলছিস। প্রতি প্যাডেলে আমার হাটুতে তোর থাই ঠেকে যাচ্ছে বরের মনের মতন হয়েছিস তুই। কলাগাছের মতন মোটা মোটা তোর থাই দুটো।
বোন- কি করব শুধু খাই রান্নাও করতে দেয়না শাশুড়ি কাপড় চোপড় কাচাকাচি মা ছেলে মিলে করে আমাকে কাচতে হয় না।
আমি- হুম সে তো দেখলাম চাদর নোংরা করে রেখে গেছ মাকে তাই কাচতে হয়েছে। মা রাগে গজ গজ করতে করতে স্নান করার সময় আমার সামনে বসে রগরে রগড়ে কেচেছে আর বলছিল একটু লজ্জাও নেই।
বোন- কি দাদা কিসের কথা বলছিস তুই বুঝতে পারছিনা। কি নোংরা করে রেখে গেছি আমি।
আমি- ন্যাকা কিছু জানোনা এখন।
বোন- মানে দাদা সত্যি আমি বুঝতে পারছিনা।
আমি- সত্যি তুই বুঝতে পারছিস না।
বোন- না দাদা। সত্যি বলছি।
আমি- কেন বিছানার চাদরে একগাদা কি ফেলে রেখে গেছিস তোরা মনে নেই। চাদরটা নামিয়ে রাখিস নি।
বোন- ইস একদম মনে নেই দাদা ওকে বলেছিলাম কিন্তু তুলে রাখেনি কি করব বল আমার তো অভ্যেস নেই। সব ওই করে এসব আমি কিছুই করিনা কি লজ্জা কি লজ্জা। শেষ পর্যন্ত মা ধুয়ে দিল।
আমি- মা করবেনা তো কে করবে মেয়ে জামাইয়ের অপকর্ম। তোদের দুটোর একটারও বোধ বুদ্ধি নেই। এই তোরা কিছু ব্যবহার করিস না।
বোন- না ওর পছন্দ না। তবে আর বলিস না দাদা আমার লজ্জা লাগছে। আর কতদুর বাড়ি যেতে ওরা এসে যাবে।
আমি- বেশী দেরী নাই এইত এসে গেছি প্রায় মিনিট ১০ লাগবে।
বোন- না দাদা তুই আসলে ভালো সব বলে দিলি, নিজের বোন বলে লজ্জা করলি না ভালো হয়েছে সাবধান হওয়া যাবে। তাছাড়া সকালে তুই মা ডেকেছিস কি করব উঠতে হল। আর
আমি- আর কি বল না।
বোন- না কিছু না চল বাড়ি যাই। ওই তো আলো দেখা যাচ্ছে ওইখানে তাই না।
আমি- হুম পোস্টের আলোও।
বোন- এবার বুঝতে পারছি এসেগেছি।
আমি- কই আর কি বললি না তো।
বোন- আর দরকার নেই এসে গেছি সামনে নামবো যদি কোনদিন সময় হয় বলব আজ চল।