17-12-2023, 09:38 PM
ঘর থেকে বাবার গলা কই গো তোমাদের হল মেয়েকে আনতে যাবেনা দেরী করছ কেন।
মা- দেখেছিস মেয়ের জন্য কত দরদ, আর আমার কথা একদম ভুলে গেছে। চল আর কি করা যাবে ঘরে গিয়ে দেখি বাবু আবার মেয়ের জন্য কি করতে বলে।
আমি- হ্যা চল ওকে ঘরে নিয়ে বেঁধে দেই।
মা- তাই কর এখন একদম শান্ত হয়ে গেছে কয়দিন আগে ষাঁড়ের জন্য পাগল হয়ে গেছিল। এখন খোলা রাখলেও পালাবেনা।
আমি- তুমি কি যে বল তুমি আসলে অনেক অভিজ্ঞ আমি এত বুঝি না। এরপর সব বুঝে যাবো।
মা- ভালো চাষি হতে গেলে এসব বুঝতে হয় বুঝলে বাছাধন। কখন কোন জমিতে কি দরকার সব না বুঝলে ভালো চাষি হওয়া যায় না।
আমি- আচ্ছা আমি তো সব বুঝিনা তুমি তো আমাকে বুঝিয়ে দেবে তুমি সব দিয়ে কত অভিজ্ঞ। তুমি সাথে আছ যখন সব পাড়বো আমি।
মা- সে তো এক সময় আমার থেকেও বেশী পারবে কিন্তু আগে থেকেই অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করতে হয় তাই না। সময় থাকতে সব করতে হয় আমি তোমার মা আর কত শেখাবো তোমাকে।
আমি- মা সে তো তোমাকে করতেই হবে আমাকে একবার লাইন ধরিয়ে দিলে দেখবে আমি কেমন পারি।
মা- সে ভরসা আছে আমার তোমার প্রতি তুমি একটু আলাদা না হলে এতদুর আসতে পারতাম না। তুমি আমার সব আশা ভরসা, তুমি ছাড়া আমার দুঃখ কে ঘুচাবে বল।
আমি- মা গরু মানে পশুদের একবার দুবার হলেই হয়ে যায় কিন্তু মানুষের ক্ষেত্রে কেন আলাদা। তাছাড়া গরু অনেক বাচ্চা দেয় কিন্তু মানুষ তো কম দেয় কেন মা।
মা- মানুষ হচ্ছে সেরা জীব মানুষের সাথে অন্য কারো তুলনা হয়। মানুষ চাইলে অনেক বাচ্চা নিতে পারে আগে এক একজনের ১৪/১৫ টা বাচ্চা হত কিন্তু এখন মানুষ নেয় না তাই কম হয়।
আমি- মা তবে কতদিন পর্যন্ত বাচ্চা নিতে পারে একজন মহিলা মানে কত বয়স পর্যন্ত।
মা- সে আমি ঠিক বলতে পাড়বো না তবে শুনেছি ৪০ পের হলে আর হয় না তবে যদি মহিলাদের ক্ষমতা থাকে তবে আর বেশী দিনেও হতে পারে সঠিক বলতে পাড়বো না।
আমি- তাই বুঝি আমার মনে হয় মানুষ চেষ্টা করেনা বেশী বয়সে, কিন্তু মা দেখেছি একজন মহিলা ৪৮ বছর বয়সে বাচ্চার মা হয়েছেন। তুমি আমার আরেকটা ভাই বা বোন দিতে পারতে।
মা- পাগল কোথাকার তাই হয় নাকি আর সময় নেই।
আমি- তুমি ইচ্ছে করলেই পারো কিন্তু দেবে না তাই বল।
মা- যা আবার বাজে কথা বলে আমার এখন নাতি হয়ে গেছে ওনার ভাই চাই, তোমার আর ভালো লাগবেনা তুমি বিয়ে করে আমাকে একটা ভাই দাও বুঝলে।
আমি- মা আমি যে তোমাকে দুরে সরিয়ে দিতে পাড়বো না তাই বিয়ে করব না, যদি বিয়ে না করে পারা যায় তবে এখনই দিতে পাড়বো।
মা- পাজি একটা তুমি বিয়ে না করে দেবে কি করে কাউকে তো বউ বানাতে হবে, না কি কেউ ঠিক করা আছে যে আমার নাতি পুতি দেবে।
আমি- না কি যে বল তবে কি তোমার সাথে এত ফিরি হতে পাড়তাম তুমি বল। মনে যে আছে তুমি ভাবলে কি করে।
মা- আমি তোমার যতই বন্ধু হই না কেন সবার আগে তোমার মা আমি, সেটা ভুলে গেলে চল্বেনা বাবা।
আমি- কোনদিন সেটা ভুল্বো না সে আর যা হোক তুমি আমার মা থাকবে ছিলে আছ এবং ভবিষ্যতে মাই থাকবে।
মা- সে আমি জানি অন্য কিছু হওয়া সম্ভব না, আমি মা থাকবো।
আমি- না শুধু মা কেন থাকবে আমার ভালো বন্ধু না তুমি, আমার বন্ধু হয়ে থাকবে।
মা- আমি চাষির ছেলের বউ আবার চাষির বউ এখন চাষির মা, আমাদের বড় পরিচয় চাষি আমরা।
আমি- তুমি চাষির ছেলের বউ সেটা সত্যি। কিন্তু তোমার এতে আপত্তি আছে কি চাষির ছেলের বউ হয়ে থাকতে।
মা- কে সোনা আমি তো চাষির ছেলের বউ আছি এখন চাষির মা আছি আপত্তি থাকবে কেন।
আমি- ঠিক তাই মা, তুমি চাষির ছেলের বউ হয়ে থাকবে।
মা- আমি তো তাই আছি আর থাক্তেও চাই তোমরা যদি রাখ যাবো কোথায় তাড়িয়ে দেবে না তো।
আমি- মা অমন কথা কেন বলছ তোমাকে আমার এই বুকের মধ্যে আগলে রাখবো আমি। তুমি আমার মা।
এর মধ্যে আবার বাবার ডাক কি হল এখনো হয়নি তোমাদের মেয়েটা কি এসে বসে থাকবে নাকি বাবাউ যাবেনা আনতে এত সময় লাগে তোমাদের সেই কখন গেছ।
আমি- মা আবার ডাকছে বাবা এবার ভালো করে বেধেই দেই কি বল।
মা- সে তো বাধবেই সাবধানের মার আছে নাকি নাও চল খুলে নিয়ে চলো।
আমি- গরুর গলা দড়ি খুলে ওকে টেনে ঘরে নিয়ে গেলাম। এবং বেঁধে দিলাম আমাদের এখানে মশা কম তাই মশারির দরকার নেই। আমি বেঁধে রেখে বাইরে এলাম। এসে মায়ের হাত ধরে বাবার মনে হয় হিংসে হয় দেখেছ তুমি আমি এখানে আছি ওনার সহ্য হচ্ছেনা।
মা- এমনি কোন মুরোদ নেই খালি ডিস্টার্ব করব্বে চল যাই তুমি আবার যাবে তো স্টেশনে।
আমি- হ্যা চল বলে মাকে কাছে টেনে নিয়ে আস্তে আস্তে হাটতে লাগলাম। দুজনে বাড়ির মানে ঘরে কাছে গেলাম।
বাবা- বলল যা তোর বোনকে নিয়ে আয় দাদু ভাইকে নিয়ে।
মা- হ্যা বাবা তুই যা ওরা তো বলেছেছিল খাবেনা, দেখি আমাদের খাবার ব্যবস্থা করি। তুই যা ওদের নিয়ে আয়।
মা- দেখেছিস মেয়ের জন্য কত দরদ, আর আমার কথা একদম ভুলে গেছে। চল আর কি করা যাবে ঘরে গিয়ে দেখি বাবু আবার মেয়ের জন্য কি করতে বলে।
আমি- হ্যা চল ওকে ঘরে নিয়ে বেঁধে দেই।
মা- তাই কর এখন একদম শান্ত হয়ে গেছে কয়দিন আগে ষাঁড়ের জন্য পাগল হয়ে গেছিল। এখন খোলা রাখলেও পালাবেনা।
আমি- তুমি কি যে বল তুমি আসলে অনেক অভিজ্ঞ আমি এত বুঝি না। এরপর সব বুঝে যাবো।
মা- ভালো চাষি হতে গেলে এসব বুঝতে হয় বুঝলে বাছাধন। কখন কোন জমিতে কি দরকার সব না বুঝলে ভালো চাষি হওয়া যায় না।
আমি- আচ্ছা আমি তো সব বুঝিনা তুমি তো আমাকে বুঝিয়ে দেবে তুমি সব দিয়ে কত অভিজ্ঞ। তুমি সাথে আছ যখন সব পাড়বো আমি।
মা- সে তো এক সময় আমার থেকেও বেশী পারবে কিন্তু আগে থেকেই অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করতে হয় তাই না। সময় থাকতে সব করতে হয় আমি তোমার মা আর কত শেখাবো তোমাকে।
আমি- মা সে তো তোমাকে করতেই হবে আমাকে একবার লাইন ধরিয়ে দিলে দেখবে আমি কেমন পারি।
মা- সে ভরসা আছে আমার তোমার প্রতি তুমি একটু আলাদা না হলে এতদুর আসতে পারতাম না। তুমি আমার সব আশা ভরসা, তুমি ছাড়া আমার দুঃখ কে ঘুচাবে বল।
আমি- মা গরু মানে পশুদের একবার দুবার হলেই হয়ে যায় কিন্তু মানুষের ক্ষেত্রে কেন আলাদা। তাছাড়া গরু অনেক বাচ্চা দেয় কিন্তু মানুষ তো কম দেয় কেন মা।
মা- মানুষ হচ্ছে সেরা জীব মানুষের সাথে অন্য কারো তুলনা হয়। মানুষ চাইলে অনেক বাচ্চা নিতে পারে আগে এক একজনের ১৪/১৫ টা বাচ্চা হত কিন্তু এখন মানুষ নেয় না তাই কম হয়।
আমি- মা তবে কতদিন পর্যন্ত বাচ্চা নিতে পারে একজন মহিলা মানে কত বয়স পর্যন্ত।
মা- সে আমি ঠিক বলতে পাড়বো না তবে শুনেছি ৪০ পের হলে আর হয় না তবে যদি মহিলাদের ক্ষমতা থাকে তবে আর বেশী দিনেও হতে পারে সঠিক বলতে পাড়বো না।
আমি- তাই বুঝি আমার মনে হয় মানুষ চেষ্টা করেনা বেশী বয়সে, কিন্তু মা দেখেছি একজন মহিলা ৪৮ বছর বয়সে বাচ্চার মা হয়েছেন। তুমি আমার আরেকটা ভাই বা বোন দিতে পারতে।
মা- পাগল কোথাকার তাই হয় নাকি আর সময় নেই।
আমি- তুমি ইচ্ছে করলেই পারো কিন্তু দেবে না তাই বল।
মা- যা আবার বাজে কথা বলে আমার এখন নাতি হয়ে গেছে ওনার ভাই চাই, তোমার আর ভালো লাগবেনা তুমি বিয়ে করে আমাকে একটা ভাই দাও বুঝলে।
আমি- মা আমি যে তোমাকে দুরে সরিয়ে দিতে পাড়বো না তাই বিয়ে করব না, যদি বিয়ে না করে পারা যায় তবে এখনই দিতে পাড়বো।
মা- পাজি একটা তুমি বিয়ে না করে দেবে কি করে কাউকে তো বউ বানাতে হবে, না কি কেউ ঠিক করা আছে যে আমার নাতি পুতি দেবে।
আমি- না কি যে বল তবে কি তোমার সাথে এত ফিরি হতে পাড়তাম তুমি বল। মনে যে আছে তুমি ভাবলে কি করে।
মা- আমি তোমার যতই বন্ধু হই না কেন সবার আগে তোমার মা আমি, সেটা ভুলে গেলে চল্বেনা বাবা।
আমি- কোনদিন সেটা ভুল্বো না সে আর যা হোক তুমি আমার মা থাকবে ছিলে আছ এবং ভবিষ্যতে মাই থাকবে।
মা- সে আমি জানি অন্য কিছু হওয়া সম্ভব না, আমি মা থাকবো।
আমি- না শুধু মা কেন থাকবে আমার ভালো বন্ধু না তুমি, আমার বন্ধু হয়ে থাকবে।
মা- আমি চাষির ছেলের বউ আবার চাষির বউ এখন চাষির মা, আমাদের বড় পরিচয় চাষি আমরা।
আমি- তুমি চাষির ছেলের বউ সেটা সত্যি। কিন্তু তোমার এতে আপত্তি আছে কি চাষির ছেলের বউ হয়ে থাকতে।
মা- কে সোনা আমি তো চাষির ছেলের বউ আছি এখন চাষির মা আছি আপত্তি থাকবে কেন।
আমি- ঠিক তাই মা, তুমি চাষির ছেলের বউ হয়ে থাকবে।
মা- আমি তো তাই আছি আর থাক্তেও চাই তোমরা যদি রাখ যাবো কোথায় তাড়িয়ে দেবে না তো।
আমি- মা অমন কথা কেন বলছ তোমাকে আমার এই বুকের মধ্যে আগলে রাখবো আমি। তুমি আমার মা।
এর মধ্যে আবার বাবার ডাক কি হল এখনো হয়নি তোমাদের মেয়েটা কি এসে বসে থাকবে নাকি বাবাউ যাবেনা আনতে এত সময় লাগে তোমাদের সেই কখন গেছ।
আমি- মা আবার ডাকছে বাবা এবার ভালো করে বেধেই দেই কি বল।
মা- সে তো বাধবেই সাবধানের মার আছে নাকি নাও চল খুলে নিয়ে চলো।
আমি- গরুর গলা দড়ি খুলে ওকে টেনে ঘরে নিয়ে গেলাম। এবং বেঁধে দিলাম আমাদের এখানে মশা কম তাই মশারির দরকার নেই। আমি বেঁধে রেখে বাইরে এলাম। এসে মায়ের হাত ধরে বাবার মনে হয় হিংসে হয় দেখেছ তুমি আমি এখানে আছি ওনার সহ্য হচ্ছেনা।
মা- এমনি কোন মুরোদ নেই খালি ডিস্টার্ব করব্বে চল যাই তুমি আবার যাবে তো স্টেশনে।
আমি- হ্যা চল বলে মাকে কাছে টেনে নিয়ে আস্তে আস্তে হাটতে লাগলাম। দুজনে বাড়ির মানে ঘরে কাছে গেলাম।
বাবা- বলল যা তোর বোনকে নিয়ে আয় দাদু ভাইকে নিয়ে।
মা- হ্যা বাবা তুই যা ওরা তো বলেছেছিল খাবেনা, দেখি আমাদের খাবার ব্যবস্থা করি। তুই যা ওদের নিয়ে আয়।