15-12-2023, 09:37 PM
মা- তবে তুমি ঘরে বস আমরা গরু তুলে রেখে আসি বাড়ি আগে এসেছ গরুটা তো তুলতে পারতে।
বাবা- আমি তো সবে এলাম ওদিকে খেয়াল করি নাই।
মা- তোমার আর কিছু খেয়ালা করতে হবেনা আর পারবেও না, তোমার সংসার কেন যে এখনো করছি তাই বুঝিনা কোন দ্বায়ীত্ব জ্ঞান নেই একদম আর ভালো লাগেনা ছেলে মেয়ে আছে বলে পরে আছি এই সংসারে চল বাবা চল।
আমি- আচ্ছা চল আমি যাচ্ছি বাবাকে বক্তে হবেনা আমি তো সব করছি।
মা- হ্যা সেইজন্য পরে আছি এই সংসারে না হলে কবে চলে যেতাম দুদিকে চোখ যেখানে যেত।
আমি- ঠিক আছে বাবা তুমি ঘরে গিয়ে বস আমি দেখছি মা রেগে আছে কথা বলতে হবেনা,
মা- হ্যা তুমি লাই দিয়ে এমন করে রেখেছে কোন দ্বায় দ্বায়ীত্ব নেই ওনার সবা আমাদের করতে হবে তাস খেলা তো মনে থাকে।
আমি- চল তো দেখি গরুরু কি অবস্থা গাভীন গরু বলে কথা।
মা- না সে ভয় নেই ভালো জায়গা থেকেই গাভীন হয়েছে আর তুমি তো খেতে দিয়ে গেছ কিন্তু ঘরে তো তুলতে হবে।
আমি- মায়ের এই কথা শুনে মনের মধ্যে আমার চমকে উঠল কি বলল মা। ভালো জায়গা থেকে গাভীন হয়েছে।
বাবা- কোন ষাঁড় টা দেখিয়েছিলে গো।
মা- সে জেনে তোমার লাভ নেই ভালো ষাঁড় সব বুহ্লে গেছ নিজেই তো খুজতে গিয়েছিলে এখন মনে নেই তোমার।
বাবা- না গো ভুলে গেছি আমি।
মা- তবে আর জেনে লাভ নেই তাস রং মনে থাকে তো তাই নিয়েই থাকো বাকী আমরা মা ছেলে দেখছি।
বাবা- কি করব গায়ে বল পাচ্ছিনা আর এই থলি নিয়ে কাজ করা যায় তুমি বল ওখানে তো বসে থাকি।
মা- হয়েছে ঘরে বস আমরা যাচ্ছি ছেলে আবার ওর বোনকে আনতে যাবে।
বাবা- ঠিক আছে যাও গরু তুলে রেখে আস।
মা- হ্যা তাই যাচ্ছি আবার রান্না করতে হবে, তোমার কি বসে বসে খাবে। চল বাবা চল বলে আমাকে নিয়ে মা গরু ঘরের দিকে গেল।
আমি- গরু ঘরে পৌঁছে দেখ মা কি সুন্দর খেয়ে দাড়িয়ে আছে আমাদের দেখে কেমন করছে গরুটা ছট ফট করছে ঘরে যাবে বলে।
মা- চল খুলে নিয়ে ঘরে নিয়ে চল। না দাড়া কিছু ঘাস দে খাক তারপর জল খাইয়ে ঘরে নিয়ে যাবো। এই সময় খাবার ভালো দিতে হয় বুঝলি, শুধু তো ওর একার না বাছুর পেটে আছে তো দুজনের খাবার লাগে।
আমি- মা তুমি কত কিছু বোঝ আমি তো আবার এত কিছু বুঝি না।
মা- নারে পেটে বাচ্চা এলে সব মায়ের খাবার ভালো লাগে তবে বাচ্চা পুস্ট হয় বুঝলি সে মানুষ আর গরু সব একই প্রক্রিয়া।
আমি- মা তবে তো আমরা তোমার পেটে যখন এসেছিলাম তখন তুমি ভালো মন্দ খেয়েছিলে তাই না তখন তো বাবা সুস্থ ছিল ভালো মন্দ তোমাকেও খাওয়াতো।
মা- তা খাইয়েছে না হলে তুই এমন শক্ত পোক্ত হতি নাকি, তুই যেমন তোর বোনও তেমন হয়েছিস।
আমি- বাবা তখন এক নম্বর চাষি ছিল তাই না। এ গ্রামের সেরা চাষি কি বল।
মা- হ্যা তা ছিল, তাইত চাষির ছেলে চাষিই হল, এখন তুমি সেরা চাষি আমাদের ডাল সবার থেকে সেরা হয়েছে।
আমি- তবে বাবাকে এখন এত বক কেন গো এখন বাবা পারেনা।
মা- আমি পারি উনি কেন করবেনা ইচ্ছে করে করেনা বুঝলি এই রোগ হওয়ার আগেও কেমন চুপসে গেছিল আর তাঁর ফলে এই রোগ হয়েছে।
আমি- মা কি বাচ্চা হবে গরুটার লক্ষণ দেখে কি বুঝছ।
মা- কি আবার আরেকটা ষাঁড়ের জন্ম দেবে দেখিস না কেমন গায়ের লোম ঘন কালো হয়েছে এই কয়দিনে। এটা মর্দা বাচ্চা দেবে তাঁর লক্ষণ। দ্যাখ কেমন ঘাস খাচ্ছে মায়ের থেকে বাচ্চার বেশী দরকার অল্প দিনে বড় হয় না তাই। না খেলে বাচ্চা বর হয় নাকি। তুই দাড়া আমি জল নিয়ে আসি। বলে মা জল আনতে চলে গেল।
বাবা- আমি তো সবে এলাম ওদিকে খেয়াল করি নাই।
মা- তোমার আর কিছু খেয়ালা করতে হবেনা আর পারবেও না, তোমার সংসার কেন যে এখনো করছি তাই বুঝিনা কোন দ্বায়ীত্ব জ্ঞান নেই একদম আর ভালো লাগেনা ছেলে মেয়ে আছে বলে পরে আছি এই সংসারে চল বাবা চল।
আমি- আচ্ছা চল আমি যাচ্ছি বাবাকে বক্তে হবেনা আমি তো সব করছি।
মা- হ্যা সেইজন্য পরে আছি এই সংসারে না হলে কবে চলে যেতাম দুদিকে চোখ যেখানে যেত।
আমি- ঠিক আছে বাবা তুমি ঘরে গিয়ে বস আমি দেখছি মা রেগে আছে কথা বলতে হবেনা,
মা- হ্যা তুমি লাই দিয়ে এমন করে রেখেছে কোন দ্বায় দ্বায়ীত্ব নেই ওনার সবা আমাদের করতে হবে তাস খেলা তো মনে থাকে।
আমি- চল তো দেখি গরুরু কি অবস্থা গাভীন গরু বলে কথা।
মা- না সে ভয় নেই ভালো জায়গা থেকেই গাভীন হয়েছে আর তুমি তো খেতে দিয়ে গেছ কিন্তু ঘরে তো তুলতে হবে।
আমি- মায়ের এই কথা শুনে মনের মধ্যে আমার চমকে উঠল কি বলল মা। ভালো জায়গা থেকে গাভীন হয়েছে।
বাবা- কোন ষাঁড় টা দেখিয়েছিলে গো।
মা- সে জেনে তোমার লাভ নেই ভালো ষাঁড় সব বুহ্লে গেছ নিজেই তো খুজতে গিয়েছিলে এখন মনে নেই তোমার।
বাবা- না গো ভুলে গেছি আমি।
মা- তবে আর জেনে লাভ নেই তাস রং মনে থাকে তো তাই নিয়েই থাকো বাকী আমরা মা ছেলে দেখছি।
বাবা- কি করব গায়ে বল পাচ্ছিনা আর এই থলি নিয়ে কাজ করা যায় তুমি বল ওখানে তো বসে থাকি।
মা- হয়েছে ঘরে বস আমরা যাচ্ছি ছেলে আবার ওর বোনকে আনতে যাবে।
বাবা- ঠিক আছে যাও গরু তুলে রেখে আস।
মা- হ্যা তাই যাচ্ছি আবার রান্না করতে হবে, তোমার কি বসে বসে খাবে। চল বাবা চল বলে আমাকে নিয়ে মা গরু ঘরের দিকে গেল।
আমি- গরু ঘরে পৌঁছে দেখ মা কি সুন্দর খেয়ে দাড়িয়ে আছে আমাদের দেখে কেমন করছে গরুটা ছট ফট করছে ঘরে যাবে বলে।
মা- চল খুলে নিয়ে ঘরে নিয়ে চল। না দাড়া কিছু ঘাস দে খাক তারপর জল খাইয়ে ঘরে নিয়ে যাবো। এই সময় খাবার ভালো দিতে হয় বুঝলি, শুধু তো ওর একার না বাছুর পেটে আছে তো দুজনের খাবার লাগে।
আমি- মা তুমি কত কিছু বোঝ আমি তো আবার এত কিছু বুঝি না।
মা- নারে পেটে বাচ্চা এলে সব মায়ের খাবার ভালো লাগে তবে বাচ্চা পুস্ট হয় বুঝলি সে মানুষ আর গরু সব একই প্রক্রিয়া।
আমি- মা তবে তো আমরা তোমার পেটে যখন এসেছিলাম তখন তুমি ভালো মন্দ খেয়েছিলে তাই না তখন তো বাবা সুস্থ ছিল ভালো মন্দ তোমাকেও খাওয়াতো।
মা- তা খাইয়েছে না হলে তুই এমন শক্ত পোক্ত হতি নাকি, তুই যেমন তোর বোনও তেমন হয়েছিস।
আমি- বাবা তখন এক নম্বর চাষি ছিল তাই না। এ গ্রামের সেরা চাষি কি বল।
মা- হ্যা তা ছিল, তাইত চাষির ছেলে চাষিই হল, এখন তুমি সেরা চাষি আমাদের ডাল সবার থেকে সেরা হয়েছে।
আমি- তবে বাবাকে এখন এত বক কেন গো এখন বাবা পারেনা।
মা- আমি পারি উনি কেন করবেনা ইচ্ছে করে করেনা বুঝলি এই রোগ হওয়ার আগেও কেমন চুপসে গেছিল আর তাঁর ফলে এই রোগ হয়েছে।
আমি- মা কি বাচ্চা হবে গরুটার লক্ষণ দেখে কি বুঝছ।
মা- কি আবার আরেকটা ষাঁড়ের জন্ম দেবে দেখিস না কেমন গায়ের লোম ঘন কালো হয়েছে এই কয়দিনে। এটা মর্দা বাচ্চা দেবে তাঁর লক্ষণ। দ্যাখ কেমন ঘাস খাচ্ছে মায়ের থেকে বাচ্চার বেশী দরকার অল্প দিনে বড় হয় না তাই। না খেলে বাচ্চা বর হয় নাকি। তুই দাড়া আমি জল নিয়ে আসি। বলে মা জল আনতে চলে গেল।