02-12-2023, 12:35 AM
সেদিন রাতে হোসেন তমসা দেবি কে ফোন করল। সেই রাতে হোসেন আর তমসা দেবির কথপকথনঃ
হোসেনঃ হ্যালো ম্যাডাম, কেমন আছেন?
তমসাঃ জানোয়ার তুই আমায় ফোন করলি কোন সাহসে?
হোসেনঃ আঃ হা ম্যাডাম এমন বলে না আপনি হয়তো জানেন না যে আমার সাহসের কোন সিমা নেই। যাক গে আমি যে জন্য ফোন করলাম। আচ্ছা ম্যাডাম আমি যে বিয়ের প্রস্তাব টা দিলাম আপনার স্বামিকে সেটা নিয়ে আপনার কি মতামত?
তমসাঃ জানোয়ার তোর কি মনে হয় আমি তোর এমন নোংরা প্রস্তাবে কি মতামত দব?
হোসেনঃ কি আবার, আমায় বিয়ে করে পা কেলিয়ে শোবেন আবার কি!
তমসাঃ (ধৈর্যের বাঁধ ভেঙ্গে গেল, চিৎকার করে বলল) রাস্কেল কোথাকার, একজনের বিবাহিত স্ত্রী বা মায়ের সম্পর্কে কি ভাষায় কথা বলতে সেটা তুমি জান না। আমি অবাক হয়ে যাচ্ছি কি করে তুমি এম এল এ জন্য সিট পেলে।
হোসেনঃ আরে ম্যাডাম আপনি রাগ করছেন কেন? নিজের ছেলে মেয়ের কথা ভাবুন, স্বামীর কথা ভাবুন, তারপর রাগ ক্রুন। কি হবে ওদের। যে তমসা ভট্টাচার্য এতদিন মাথা উঁচু করে পুরো সমাজের সামনে এই পরিবার কে আগলে রেখেছে তার উন্নতিসাধন করেছে সেই পরিবারের কি হবে?
তমসাঃ তোকে আমি খুন করব রে জানোয়ার যদি তুই আমার পরিবারের দিকে চোখ তুলে তাকাস।
হোসেনঃ (বেশ জরে হা হা হা করে হেঁসে) তাই নাকি তমসা রানি, তা হলে এতক্ষণে আমার খুন হয়ে যাওয়ার কথা কারন আমি শুধু তোমার পরিবারের দিকে চোখ তুলে তাকাইনি তোমাদের সবার ব্যাবস্তা প্রায় করে ফেলেছি। হটকারিতা করে চেঁচাতেই পার বাট তুমি তো জানই যে পরিস্থিতি কি? দু একদিনের মধ্যেই কিন্তু তোমাদের সব লোণ ………
তমসাঃ এবার একটু ভয় পেয়ে বলে উঠল, উফফফফফফফফফ হে ভগবান……, তারপর আগের থেকে একটু আস্তে হলেও বেশ কনভিকশনের সঙ্গেই বলল, যাই কর তুমি আমি তোমার হাতে আসব না।
হোসেনঃ হোসেন একটু হেঁসে বলল, তবে তুমি চিন্তা তো কর না, এই বিয়ে তে যাতে তোমার বা তোমাদের পরিবারের যাতে কোন সন্মান হানি না হয় সেটা আমি দেখব, এই বিয়ে টা শুধু তোমাদের ফ্যামেলি আর আমার আর আমার ভাইয়ের কিছু পরিচিত ছেলে পুলে ছাড়া আর কেউ জানবে না। এইবার ঠাণ্ডা মাথায় ভাব কি করবে?
(এর পরের কয়েক টা অংশ মাথায় আছে বাট লেখা টা একটু ছেড়ে গেছে, যেমন শপিং মলের বাথরুমে তমসার হটাৎ হোসেন কে দেখে ভয় পেয়ে যাওয়া আর হোসেনের তমসাকে দেওয়ালে সাঁটিয়ে দেওয়া আরও বেশ কিছু)
হোসেনঃ হ্যালো ম্যাডাম, কেমন আছেন?
তমসাঃ জানোয়ার তুই আমায় ফোন করলি কোন সাহসে?
হোসেনঃ আঃ হা ম্যাডাম এমন বলে না আপনি হয়তো জানেন না যে আমার সাহসের কোন সিমা নেই। যাক গে আমি যে জন্য ফোন করলাম। আচ্ছা ম্যাডাম আমি যে বিয়ের প্রস্তাব টা দিলাম আপনার স্বামিকে সেটা নিয়ে আপনার কি মতামত?
তমসাঃ জানোয়ার তোর কি মনে হয় আমি তোর এমন নোংরা প্রস্তাবে কি মতামত দব?
হোসেনঃ কি আবার, আমায় বিয়ে করে পা কেলিয়ে শোবেন আবার কি!
তমসাঃ (ধৈর্যের বাঁধ ভেঙ্গে গেল, চিৎকার করে বলল) রাস্কেল কোথাকার, একজনের বিবাহিত স্ত্রী বা মায়ের সম্পর্কে কি ভাষায় কথা বলতে সেটা তুমি জান না। আমি অবাক হয়ে যাচ্ছি কি করে তুমি এম এল এ জন্য সিট পেলে।
হোসেনঃ আরে ম্যাডাম আপনি রাগ করছেন কেন? নিজের ছেলে মেয়ের কথা ভাবুন, স্বামীর কথা ভাবুন, তারপর রাগ ক্রুন। কি হবে ওদের। যে তমসা ভট্টাচার্য এতদিন মাথা উঁচু করে পুরো সমাজের সামনে এই পরিবার কে আগলে রেখেছে তার উন্নতিসাধন করেছে সেই পরিবারের কি হবে?
তমসাঃ তোকে আমি খুন করব রে জানোয়ার যদি তুই আমার পরিবারের দিকে চোখ তুলে তাকাস।
হোসেনঃ (বেশ জরে হা হা হা করে হেঁসে) তাই নাকি তমসা রানি, তা হলে এতক্ষণে আমার খুন হয়ে যাওয়ার কথা কারন আমি শুধু তোমার পরিবারের দিকে চোখ তুলে তাকাইনি তোমাদের সবার ব্যাবস্তা প্রায় করে ফেলেছি। হটকারিতা করে চেঁচাতেই পার বাট তুমি তো জানই যে পরিস্থিতি কি? দু একদিনের মধ্যেই কিন্তু তোমাদের সব লোণ ………
তমসাঃ এবার একটু ভয় পেয়ে বলে উঠল, উফফফফফফফফফ হে ভগবান……, তারপর আগের থেকে একটু আস্তে হলেও বেশ কনভিকশনের সঙ্গেই বলল, যাই কর তুমি আমি তোমার হাতে আসব না।
হোসেনঃ হোসেন একটু হেঁসে বলল, তবে তুমি চিন্তা তো কর না, এই বিয়ে তে যাতে তোমার বা তোমাদের পরিবারের যাতে কোন সন্মান হানি না হয় সেটা আমি দেখব, এই বিয়ে টা শুধু তোমাদের ফ্যামেলি আর আমার আর আমার ভাইয়ের কিছু পরিচিত ছেলে পুলে ছাড়া আর কেউ জানবে না। এইবার ঠাণ্ডা মাথায় ভাব কি করবে?
(এর পরের কয়েক টা অংশ মাথায় আছে বাট লেখা টা একটু ছেড়ে গেছে, যেমন শপিং মলের বাথরুমে তমসার হটাৎ হোসেন কে দেখে ভয় পেয়ে যাওয়া আর হোসেনের তমসাকে দেওয়ালে সাঁটিয়ে দেওয়া আরও বেশ কিছু)