30-11-2023, 01:05 PM
আমি- কি তোমারদের ননদ বৌদিতে কি এত গল্প হচ্ছে।
মা- দেখ কেউ মনে রাখেনি কিনতি আমার ননদ মনে রেখেছে আমার জন্য শাড়ি নিয়ে এসেছে আমাদের আজকে বিবাহ বার্ষিকী তাই।
পিসি- নারে বাবা আসলে বৌদি এ বাড়িতে আসার পরে যদি আমাকে কেউ ভালবেসেছে সে আমার এই বৌদি তাই মনে রাখবো না তাই হয়। আমাকে আগলে রেখেছে তোর মা তুই তো তখন ছোট আমার বিয়ে তোর মায়ের জন্যই হয়েছিল না হলে বাবার দেওয়ার ইচ্ছে ছিল না, তোর পিশেমশাই আমাকে এক প্রকার জোর করেই বিয়ে করেছে, শুধু সাথ দিয়েছিল আমার এই বৌদি, তোর মায়ের মতন আমার আপন কেউ নেই রে বাবা।
মা- কি যে বলে তুমি আমার একমাত্র ননদ তুমিও তো আমাকে ভালবাসতে তাই না।
পিসি- বৌদি তোমার পছন্দ হয়েছে তো এই শাড়িটা। তবে আমি কিন্তু ব্লাউজ আনিনি বাবা তুই একটা ব্লাউজ তোর মাকে নিয়ে গিয়ে কিনে দিস মায়াচিং করা, দেখলাম ভালই শাড়ি বউদিক্কে কিনে দিয়েছিস, তোর পছন্দ হয়েছে আমাদের বউমার কোন কিছু নিয়ে ভাবতে হবেনা। তোর যা পছন্দ দেখলাম।
মা- তা যা বলেছ ওই বাপের এই ছেলে কি করে হল ভাই জানিনা, তোমার দাদা আমার কোনদিন খেয়াল রেখেছে বল।
পিসি- যাক দাদা না দেখুক বাবা তো আছে তোমার পাশে তোমার আর কিসের চিন্তা, তো বাবা আপনি কবে যাবেন এই মেয়ের বাড়ি।
আমি- যাবো ডাল উঠুক তারপর একদিন মাকে নিয়ে গিয়ে বেড়িয়ে আসবো।
পিসি- যাবি তো বাবা তোর মাকে নিয়ে অবশ্যই যাবি কিন্তু কতদিন যাস না আমার বাড়ি, একটা বোন তো আছে ও একা থাকে, পড়া শেষ করলেই ওর বিয়ে দিয়ে দেব। তারপর আমি আর তোর পিশেমশাই একা হয়ে যাবো।
আমি- আচ্ছা আমি যাবো তোমাদের বাড়ি ভেবনা, আমি তো আছি।
পিসি- এইত আমার বাবার মতন কথা। তবে আমি এবার যাবো বাবা তোর পিশেমশাই আবার অফিস থেকে চলে আসবে।
মা- আচ্ছা তবে আর দেরী করনা ভাই যাও লোকটা অফিস থেকে এসে না দেখলে তো পাগল হয়ে যাবে বউ গেল কই।
পিসি- তা যা বলেছ বৌদি, আমাকে না দেখলে পাগল হয়ে যায়।
মা- আর তোমার দাদা বউ বেঁচে আছে কি মরে গেছে সে খোঁজ নেওয়ার তাঁর সময় নেই এটাই কপাল ভাই।
পিসি- যাক বাবু তো মায়ের খেয়াল রাখে, আমার মেয়ের থেকে ভালো, তোমার সব করে দেয়, এমন একটা ছেলে আমার দরকার ছিল বৌদি দাও ছেলেকে আমি নিয়ে যাই।
মা- হেঁসে পারলে নিয়ে যাও।
পিসি- কি রে বাবা যাবি আমার সাথে।
আমি- যাবো তবে এখন নয় পরে, মায়ের একটা বিশেষ দিন কোন কিছুই হলনা বাবা একবার উইশ করলনা মাকে এটাই কষ্ট পিসি।
পিসি- তোর বাবার আশা ছেড়ে দে বাবা তুই তোর মাকে দেখিস তাতেই হবে, বৌদি তোর দিক চেয়ে সব সময় থাকে তুই মাকে দেখিস বাবা। মাকে কিছু দিয়েছিস আজকের জন্য।
আমি- না দেখি বিকেল হল মাকে নিয়ে যাবো কিছু একটা কিনে দেব।
পিসি- তাই কর বাবা আমি এবার যাই না হলে দেরী হয়ে যাবে, বৌদি আসি আমি।
মা- আচ্ছা যাও সাবধানে যেও গয়ে ফোন কর।
পিসি- আচ্ছা আসছি বৌদি বলে রাস্তার দিকে বের হল আর মা সাথে সাথে পিসিকে রাস্তায় এগিয়ে দিয়ে এল। পিসি চলে যেতে মা ফিরে এল।
মা- যাক তাহলে একজন তো মনে রেখে দাদা না হলেও বোন মনে রেখেছে। কিরে ওদের একটা ফোন করে দেখ কতদুর কখন আসবে।
আমি- হ্যা ভালো কথা বলেছ বলে বোনকে ফোন করলাম।
বোন- বল দাদা।
আমি- কতদুর কখন আসতে পারবি।
বোন- দাদা বলতে পারছিনা ও তো কাছে নেই আসলে আমি ফোন করব এখন ডাক্তার দেখাচ্ছি সকালে পাই নাই পরে কথা বলব।
আমি- মা শুনলে তোমার মেয়ের কথা এখনো বলতে পারছেনা ডাক্তার দেখাচ্ছে। কখন আসবে বলছে না। ওদের যে কি মতি গতি বোঝা যাচ্ছেনা কি করবে এখন বাবারও খোঁজ নেই এখন।
মা- দেখ কেউ মনে রাখেনি কিনতি আমার ননদ মনে রেখেছে আমার জন্য শাড়ি নিয়ে এসেছে আমাদের আজকে বিবাহ বার্ষিকী তাই।
পিসি- নারে বাবা আসলে বৌদি এ বাড়িতে আসার পরে যদি আমাকে কেউ ভালবেসেছে সে আমার এই বৌদি তাই মনে রাখবো না তাই হয়। আমাকে আগলে রেখেছে তোর মা তুই তো তখন ছোট আমার বিয়ে তোর মায়ের জন্যই হয়েছিল না হলে বাবার দেওয়ার ইচ্ছে ছিল না, তোর পিশেমশাই আমাকে এক প্রকার জোর করেই বিয়ে করেছে, শুধু সাথ দিয়েছিল আমার এই বৌদি, তোর মায়ের মতন আমার আপন কেউ নেই রে বাবা।
মা- কি যে বলে তুমি আমার একমাত্র ননদ তুমিও তো আমাকে ভালবাসতে তাই না।
পিসি- বৌদি তোমার পছন্দ হয়েছে তো এই শাড়িটা। তবে আমি কিন্তু ব্লাউজ আনিনি বাবা তুই একটা ব্লাউজ তোর মাকে নিয়ে গিয়ে কিনে দিস মায়াচিং করা, দেখলাম ভালই শাড়ি বউদিক্কে কিনে দিয়েছিস, তোর পছন্দ হয়েছে আমাদের বউমার কোন কিছু নিয়ে ভাবতে হবেনা। তোর যা পছন্দ দেখলাম।
মা- তা যা বলেছ ওই বাপের এই ছেলে কি করে হল ভাই জানিনা, তোমার দাদা আমার কোনদিন খেয়াল রেখেছে বল।
পিসি- যাক দাদা না দেখুক বাবা তো আছে তোমার পাশে তোমার আর কিসের চিন্তা, তো বাবা আপনি কবে যাবেন এই মেয়ের বাড়ি।
আমি- যাবো ডাল উঠুক তারপর একদিন মাকে নিয়ে গিয়ে বেড়িয়ে আসবো।
পিসি- যাবি তো বাবা তোর মাকে নিয়ে অবশ্যই যাবি কিন্তু কতদিন যাস না আমার বাড়ি, একটা বোন তো আছে ও একা থাকে, পড়া শেষ করলেই ওর বিয়ে দিয়ে দেব। তারপর আমি আর তোর পিশেমশাই একা হয়ে যাবো।
আমি- আচ্ছা আমি যাবো তোমাদের বাড়ি ভেবনা, আমি তো আছি।
পিসি- এইত আমার বাবার মতন কথা। তবে আমি এবার যাবো বাবা তোর পিশেমশাই আবার অফিস থেকে চলে আসবে।
মা- আচ্ছা তবে আর দেরী করনা ভাই যাও লোকটা অফিস থেকে এসে না দেখলে তো পাগল হয়ে যাবে বউ গেল কই।
পিসি- তা যা বলেছ বৌদি, আমাকে না দেখলে পাগল হয়ে যায়।
মা- আর তোমার দাদা বউ বেঁচে আছে কি মরে গেছে সে খোঁজ নেওয়ার তাঁর সময় নেই এটাই কপাল ভাই।
পিসি- যাক বাবু তো মায়ের খেয়াল রাখে, আমার মেয়ের থেকে ভালো, তোমার সব করে দেয়, এমন একটা ছেলে আমার দরকার ছিল বৌদি দাও ছেলেকে আমি নিয়ে যাই।
মা- হেঁসে পারলে নিয়ে যাও।
পিসি- কি রে বাবা যাবি আমার সাথে।
আমি- যাবো তবে এখন নয় পরে, মায়ের একটা বিশেষ দিন কোন কিছুই হলনা বাবা একবার উইশ করলনা মাকে এটাই কষ্ট পিসি।
পিসি- তোর বাবার আশা ছেড়ে দে বাবা তুই তোর মাকে দেখিস তাতেই হবে, বৌদি তোর দিক চেয়ে সব সময় থাকে তুই মাকে দেখিস বাবা। মাকে কিছু দিয়েছিস আজকের জন্য।
আমি- না দেখি বিকেল হল মাকে নিয়ে যাবো কিছু একটা কিনে দেব।
পিসি- তাই কর বাবা আমি এবার যাই না হলে দেরী হয়ে যাবে, বৌদি আসি আমি।
মা- আচ্ছা যাও সাবধানে যেও গয়ে ফোন কর।
পিসি- আচ্ছা আসছি বৌদি বলে রাস্তার দিকে বের হল আর মা সাথে সাথে পিসিকে রাস্তায় এগিয়ে দিয়ে এল। পিসি চলে যেতে মা ফিরে এল।
মা- যাক তাহলে একজন তো মনে রেখে দাদা না হলেও বোন মনে রেখেছে। কিরে ওদের একটা ফোন করে দেখ কতদুর কখন আসবে।
আমি- হ্যা ভালো কথা বলেছ বলে বোনকে ফোন করলাম।
বোন- বল দাদা।
আমি- কতদুর কখন আসতে পারবি।
বোন- দাদা বলতে পারছিনা ও তো কাছে নেই আসলে আমি ফোন করব এখন ডাক্তার দেখাচ্ছি সকালে পাই নাই পরে কথা বলব।
আমি- মা শুনলে তোমার মেয়ের কথা এখনো বলতে পারছেনা ডাক্তার দেখাচ্ছে। কখন আসবে বলছে না। ওদের যে কি মতি গতি বোঝা যাচ্ছেনা কি করবে এখন বাবারও খোঁজ নেই এখন।