09-11-2023, 03:20 PM
পর্ব ৩ – দোকানদার আঙ্কেল আর আমার মা
আমি খুবই দুঃখিত অনেকদিন ধরে না লেখার জন্য। এর শাস্তি স্বরূপ আপনারা যদি বলেন তাহলে আমি আমার ছোট নুনুর ছবি এই পোস্ট এ দিয়ে দিব।
আজকের যে ঘটনাটা লিখছি সেটা আমার মায়ের কাপড় পড়া বন্ধ হওয়ার কয়েকদিন পরের ঘটনা। আমি বরাবরের মতোই বাসায় নেংটা হয়ে থাকছি। এখন পর্যন্ত বাসার বাইরে একমাত্র ছাদ ছাড়া যাওয়া হয়নি। নাহার মনের ইচ্ছা মত আমার নুনুটা নিয়ে খেলাধুলা করলেও মা কিছুই বলেনা। একদিন রাত্রে আমার মায়ের দুধে মালিশ করার জন্য তেল লাগবে। নাহারকে তেল আনার কথা বলা হলে নাহার বলে বাসায় তেল শেষ হয়ে গিয়েছে। তখনই আমার মায়ের আদেশ আমাকে সামনে দোকান থেকে তেল নিয়ে আসতে হবে। আদেশ শুনে আমার আন্ডারওয়ারটা পড়ার জন্য হাতে নিলে আমার মা আন্ডারওয়ারটা নিয়ে নেয়। এরপর মা বললেন যে তুমি নেংটা হয়ে দোকানে যাবে। কোন রকমের কাপড় পড়া চলবে না। আমি তখন হাত দিয়ে নুনুটা ঢেকে বের হওয়ার চেষ্টা করতেই মা আমার হাত দুটি সরিয়ে দিল। তারপর বলল যে তোমাকে যেন নুনু ঢাকতে না দেখি। আর নাহারকে নির্দেশ দিল আমার সাথে যেতে।
নাহার আর আমি চারতলা বাসা থেকে নিচে নামলাম। নাহার ঠিকি তার ফ্রকটা পড়ে এসেছে। যদিও বা নিচে কোন ব্রা প্যান্টি কিছু নেই। আর আমি সম্পূর্ণ ন্যাংটা। রাত্রে বেলা রাস্তায় মানুষ খুবই কম। আমি লজ্জায় লাল হয়ে রাস্তা পার হয়ে সামনের দোকানে গেলাম। এর সাথে নাহার খেয়াল রাখছে যাতে আমি হাত দিয়ে নুনু ধরতে না পারি।
দোকানদার আঙ্কেল আমার এই অবস্থা দেখে অবাক হলেন। তারপর বললেন তুমি এভাবে ন্যাংটা হয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছ কেন। নাহার বললো যে আমার মা আমাকে নেংটা থাকার শাস্তিটা দিয়েছে। তখন দোকানদার আঙ্কেল বলল খুবই ভালো হয়েছে। দুষ্টু ছেলেদের নেংটা থাকার শাস্তি দেয়া উচিত। আমি যেন এরপর থেকে কলেজেও নেংটা হয়ে যাই সেই উপদেশ আমার মাকে দিতে বললেন। আমি তেল চাইলে দোকানদার বললেন তেল কিসের জন্য লাগবে। তখন আমি বললাম যে আমার মায়ের দুধে মাখার জন্য লাগবে। সেটা শুনেই দোকানদার বাবাজির ধন খারিয়ে গেল। তারপর বলল তোমার মায়ের দুধ দুটো না দেখে তো তেল দেয়া যাবে না। তখন নাহার বললো তাহলে কি তার মাকে আপনার কাছে নিয়ে আসব। তখন দোকানদার বলল যে হ্যাঁ নিয়ে আসো। আমি তখন বললাম আমার মা তো বাসায় দুধ বের করে রেখেছে। দোকানদার তখন বলল কোন সমস্যা নেই। তোমার মতন তোমার মাকেও রাস্তায় নেংটো হয়ে বের হতে হবে। যাও লক্ষী ছেলের মত তোমার মাকে নিয়ে আসো।
এরপর আমি আর নাহার বাসায় চলে গেলাম। বাসায় গিয়ে মাকে এ কথা বলতেই মা খুবই লজ্জা পেল। মা বলল দোকানদারকে কেমন করে আমার দুধ দুটো দেখাব। রাস্তার মানুষ কি বলবে। নাহার বললো এত লজ্জা পাওয়া ঠিক না। ছেলের মত মা কেউ ন্যাংটো হয়ে ঘোড়ার অভ্যাস করতে হবে। সেটা শুনে মা শুধু শাড়ীটা পেচিয়ে নিচে নামলো। সাথে আমি বড় বড় মতে ন্যাংটা হয়ে নাহার সাথে নামলাম। মা লজ্জায় লাল হয়ে রাস্তা পার হয়ে দোকানদারের কাছে গেল।
দোকানদার মাকে ব্লাউজ ছাড়া দেখে পাগল হয়ে গেল। দোকানদার বলল আন্টি আপনার দুধটা তো দেখা প্রয়োজন। তাহলে তেল দিতে সুবিধা হবে। সেটা শুনে মা বেশ লজ্জা পেল। মায়ের লজ্জা দেখে মাহার মায়ের শাড়ির আঁচল ফেলে দিল। সাথে সাথে দোকানদারের সামনে মায়ের লাউঝোলা বড় বড় দুটি দুধ বের হয়ে গেল।
সেটা দেখে দোকানদার বেশ খানিকক্ষণ তাকিয়ে থাকলো। কিছুক্ষণ পর নাহার বলল আপনি চাইলে মায়ের দুধের সাইজ ধরে তারপর তেল দেন। সেটা শুনেই দোকানদার মায়ের দুই দুধ আচ্ছা করে দলাইমালাই করল। আমি পাশে দাঁড়িয়ে শুধু উফ আহ শব্দ শুনলাম। বেশ খানিকক্ষণ পর দোকানদার মায়ের দুধ দুটো ছেড়ে দিল। তারপর এক লিটারের একটি বোতল বের করে আমার হাতে দিল। আমার মা ততক্ষণে লজ্জায় লাল হয়ে গিয়েছে। আর আমি মায়ের এমন অবস্থা দেখে আমার নুনুটা শক্ত হয়ে দাড়িয়ে রইল। সেটা দেখিয়ে দোকানদার আঙ্কেল মাকে বলল আপনার ছেলেটাকে এভাবেই ন্যাংটা রাখবেন। আর সাথে মাকে আদেশ করল বাইরে বের হওয়ার সময় এখন থেকে শুধু মাত্র ব্রা প্যান্টি অথবা ব্লাউজ পেটিকোট পড়তে। মাকে কোন রকমের শাড়ি পড়তে নিষেধ করে দিল দোকানদার আঙ্কেল। তার কথা শিরোধার্য ধরে মা হাঁ বলল। এরপর দোকানদার আঙ্কেল আমার খাঁড়া হয়ে থাকা নুনুতে তার হাত ঘষে দিলো। এরপর আমি , মা আর নাহার মিলে বাসায় চলে আসলাম
আমি খুবই দুঃখিত অনেকদিন ধরে না লেখার জন্য। এর শাস্তি স্বরূপ আপনারা যদি বলেন তাহলে আমি আমার ছোট নুনুর ছবি এই পোস্ট এ দিয়ে দিব।
আজকের যে ঘটনাটা লিখছি সেটা আমার মায়ের কাপড় পড়া বন্ধ হওয়ার কয়েকদিন পরের ঘটনা। আমি বরাবরের মতোই বাসায় নেংটা হয়ে থাকছি। এখন পর্যন্ত বাসার বাইরে একমাত্র ছাদ ছাড়া যাওয়া হয়নি। নাহার মনের ইচ্ছা মত আমার নুনুটা নিয়ে খেলাধুলা করলেও মা কিছুই বলেনা। একদিন রাত্রে আমার মায়ের দুধে মালিশ করার জন্য তেল লাগবে। নাহারকে তেল আনার কথা বলা হলে নাহার বলে বাসায় তেল শেষ হয়ে গিয়েছে। তখনই আমার মায়ের আদেশ আমাকে সামনে দোকান থেকে তেল নিয়ে আসতে হবে। আদেশ শুনে আমার আন্ডারওয়ারটা পড়ার জন্য হাতে নিলে আমার মা আন্ডারওয়ারটা নিয়ে নেয়। এরপর মা বললেন যে তুমি নেংটা হয়ে দোকানে যাবে। কোন রকমের কাপড় পড়া চলবে না। আমি তখন হাত দিয়ে নুনুটা ঢেকে বের হওয়ার চেষ্টা করতেই মা আমার হাত দুটি সরিয়ে দিল। তারপর বলল যে তোমাকে যেন নুনু ঢাকতে না দেখি। আর নাহারকে নির্দেশ দিল আমার সাথে যেতে।
নাহার আর আমি চারতলা বাসা থেকে নিচে নামলাম। নাহার ঠিকি তার ফ্রকটা পড়ে এসেছে। যদিও বা নিচে কোন ব্রা প্যান্টি কিছু নেই। আর আমি সম্পূর্ণ ন্যাংটা। রাত্রে বেলা রাস্তায় মানুষ খুবই কম। আমি লজ্জায় লাল হয়ে রাস্তা পার হয়ে সামনের দোকানে গেলাম। এর সাথে নাহার খেয়াল রাখছে যাতে আমি হাত দিয়ে নুনু ধরতে না পারি।
দোকানদার আঙ্কেল আমার এই অবস্থা দেখে অবাক হলেন। তারপর বললেন তুমি এভাবে ন্যাংটা হয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছ কেন। নাহার বললো যে আমার মা আমাকে নেংটা থাকার শাস্তিটা দিয়েছে। তখন দোকানদার আঙ্কেল বলল খুবই ভালো হয়েছে। দুষ্টু ছেলেদের নেংটা থাকার শাস্তি দেয়া উচিত। আমি যেন এরপর থেকে কলেজেও নেংটা হয়ে যাই সেই উপদেশ আমার মাকে দিতে বললেন। আমি তেল চাইলে দোকানদার বললেন তেল কিসের জন্য লাগবে। তখন আমি বললাম যে আমার মায়ের দুধে মাখার জন্য লাগবে। সেটা শুনেই দোকানদার বাবাজির ধন খারিয়ে গেল। তারপর বলল তোমার মায়ের দুধ দুটো না দেখে তো তেল দেয়া যাবে না। তখন নাহার বললো তাহলে কি তার মাকে আপনার কাছে নিয়ে আসব। তখন দোকানদার বলল যে হ্যাঁ নিয়ে আসো। আমি তখন বললাম আমার মা তো বাসায় দুধ বের করে রেখেছে। দোকানদার তখন বলল কোন সমস্যা নেই। তোমার মতন তোমার মাকেও রাস্তায় নেংটো হয়ে বের হতে হবে। যাও লক্ষী ছেলের মত তোমার মাকে নিয়ে আসো।
এরপর আমি আর নাহার বাসায় চলে গেলাম। বাসায় গিয়ে মাকে এ কথা বলতেই মা খুবই লজ্জা পেল। মা বলল দোকানদারকে কেমন করে আমার দুধ দুটো দেখাব। রাস্তার মানুষ কি বলবে। নাহার বললো এত লজ্জা পাওয়া ঠিক না। ছেলের মত মা কেউ ন্যাংটো হয়ে ঘোড়ার অভ্যাস করতে হবে। সেটা শুনে মা শুধু শাড়ীটা পেচিয়ে নিচে নামলো। সাথে আমি বড় বড় মতে ন্যাংটা হয়ে নাহার সাথে নামলাম। মা লজ্জায় লাল হয়ে রাস্তা পার হয়ে দোকানদারের কাছে গেল।
দোকানদার মাকে ব্লাউজ ছাড়া দেখে পাগল হয়ে গেল। দোকানদার বলল আন্টি আপনার দুধটা তো দেখা প্রয়োজন। তাহলে তেল দিতে সুবিধা হবে। সেটা শুনে মা বেশ লজ্জা পেল। মায়ের লজ্জা দেখে মাহার মায়ের শাড়ির আঁচল ফেলে দিল। সাথে সাথে দোকানদারের সামনে মায়ের লাউঝোলা বড় বড় দুটি দুধ বের হয়ে গেল।
সেটা দেখে দোকানদার বেশ খানিকক্ষণ তাকিয়ে থাকলো। কিছুক্ষণ পর নাহার বলল আপনি চাইলে মায়ের দুধের সাইজ ধরে তারপর তেল দেন। সেটা শুনেই দোকানদার মায়ের দুই দুধ আচ্ছা করে দলাইমালাই করল। আমি পাশে দাঁড়িয়ে শুধু উফ আহ শব্দ শুনলাম। বেশ খানিকক্ষণ পর দোকানদার মায়ের দুধ দুটো ছেড়ে দিল। তারপর এক লিটারের একটি বোতল বের করে আমার হাতে দিল। আমার মা ততক্ষণে লজ্জায় লাল হয়ে গিয়েছে। আর আমি মায়ের এমন অবস্থা দেখে আমার নুনুটা শক্ত হয়ে দাড়িয়ে রইল। সেটা দেখিয়ে দোকানদার আঙ্কেল মাকে বলল আপনার ছেলেটাকে এভাবেই ন্যাংটা রাখবেন। আর সাথে মাকে আদেশ করল বাইরে বের হওয়ার সময় এখন থেকে শুধু মাত্র ব্রা প্যান্টি অথবা ব্লাউজ পেটিকোট পড়তে। মাকে কোন রকমের শাড়ি পড়তে নিষেধ করে দিল দোকানদার আঙ্কেল। তার কথা শিরোধার্য ধরে মা হাঁ বলল। এরপর দোকানদার আঙ্কেল আমার খাঁড়া হয়ে থাকা নুনুতে তার হাত ঘষে দিলো। এরপর আমি , মা আর নাহার মিলে বাসায় চলে আসলাম