07-11-2023, 10:44 AM
টিটুর শরীরে কি ধীরে ধীরে বয়সোচিত পরিবর্তন আসার সময় আসছে? সেই সাথে বাড়ছে মায়ের প্রতি আকর্ষণ। যে আকর্ষণ আমরা সব ছেলেরাই অনুভব করেছি। মায়ের শরীরের উষ্ণতা ও আদর বারবার ফিরে পেতে চেয়েছি ফেলে আসা দিনগুলোর মতো - যেদিন গুলোতে আমাদের লৌকিকতা লজ্জা ইত্যাদির কোনো বোধ হয়নি আর জীবন সম্পূর্ণ ভাবে নির্ভর ছিল মায়ের স্তনসুধায়। নাকি টিটু এমনিই মায়ের পেট নাভিতে ওভাবে আদর করছিলো? হয়তো রোজ করেও থাকে। আমি বাড়িতে থাকিনা দীর্ঘ সময়, তাই হয়তো জানিনা। মা কি টিটুর বিবর্তন খেয়াল করেছেন? কিন্তু আমি যে দেখলাম আজ টিটু পড়তে বসে আড়চোখে মাকে দেখছিলো। মাকে জানানো দরকার - আমি মন স্থির করে ফেললাম।
সকালে উঠে মাকে বললাম: মা আজ বাজারে যাবো না। মাথাটা ভার ভার করছে।
মা: কেনো রে? ঠান্ডা লাগলো নাকি আবার?
আমি: বুঝতে পারছিনা। একটু আদা দিয়ে গরম চা করে দেবে?
মা: দাঁড়া, আনছি।
মা চা বানাতে চলে গেলেন।
একটু বাদে বাবান বাড়ির বাইরে এসে চিৎকার করতে লাগলো: পলাশ। এ পলাশ। কোথায় ভাই। বাজারে যাবিনা? ও পলাশ। পলাশ....
আমি বাড়ির দোর খুলে বাইরে এসে বললাম: ভাই মাথাটা খুব ভার ভার করছে আজকে।
ভাবখানা এমন করলাম যেন বাবান কিছুই জানে না।
পিছন পিছন মাও বেরিয়ে এসেছিলেন।
মা: আয় বাবান। আদা দিয়ে চা করেছি। আয় চা খাবি। দেখ, পলাশ সকাল থেকে বলছে ওর মাথাটা নাকি ভার ভার করছে।
বাবান: না পিসিমা। এখন চা খাবো না। বাজারটা আগে করে আনি এই বেলায়। পলাশের বোধয় কাল বিকেলে হাঁটতে বেরিয়ে হিম লেগেছে।
আমি: না না, সেরকম কিছু না। ঠিক হয়ে যাবে একটু পরে।
বাবান: না তুই একটু আরাম কর। পিসিমা টিটু বাড়ি আছে।
মা: আছে তো। কেন? টিটুকে দিয়ে কি হবে?
বাবান: কাল বাজারে গিয়ে দেখলাম ম্যাজিক শো এসেছে। আজ ভাবলাম টিটুকে শো দেখাতে নিয়ে যাবো।
মা: না না, তোকে আর কষ্ট করতে হবে না।
বাবান: কিছু হবে না পিসিমা। তাড়াতাড়িই বাড়ি চলে এসব। আপনাদের কিছু কেনার ছিল বাজার থেকে?
মা: কয়েকটা জিনিস ছিল। কিন্তু তুই আবার এত কষ্ট করবি বাবা।
বাবান: কষ্টের কি আছে। আমি তো নিজেও তো বাজার করতেই যাচ্ছি। আপনি একটা ফর্দ লিখে দিন। আমি নিয়ে আসবো। টিটুকেও পাঠিয়ে দিন না।
মা: আচ্ছা বাবা -বলে ঘরের ভিতরে গেলেন।
আমি আর বাবান কথা বলছিলাম। একটু পরে মা বেরিয়ে আসলেন একটা ছোট ফর্দ হাতে। পিছনে পিছনে কাহা জামাকাপড় পরে টিটু। একেবারে চুল টুল আঁচড়ে রেডি। বাবান মায়ের হাত থেকে ফর্দটা নিলো। তারপর আমাদের বিদায় দিয়ে বাজারের পথে হাঁটা লাগলো। টিটুও তার বাবান দাদার সাথে লাফাতে লাফাতে ম্যাজিক শো দেখতে রওনা দিলো।
আমি আর মা ঘরে ঢুকে এলাম। একটু পরে মা চা নিয়ে এলাম। মায়ের চা বানানোর হাত দারুন। যদিও আমার মাথাটাথা কিছুই ধরেনি, কিন্তু চা টা বেশ আরাম করেই খেলাম, দুটো প্রজাপতি বিস্কুট দিয়ে।
একটু বাদে মা আবার এলেন।
মা: বাবু একটু রোদে বসবি চল। তোর পিঠে একটু সর্ষের তেল মাখিয়ে দি। ঠান্ডা লেগে থাকলে কমে যাবে।
আমি: ঠিকাছে মা - বলে আস্তে আস্তে উঠে গেঞ্জি খুলে একটা হাফপ্যান্ট পরে বাড়ির পিছনে উঠোনে গিয়ে একটা টুলের ওপর বসলাম। একটু বাদে মা সর্ষের তেলের বাটি হাতে আমার পিছনে এসে দাঁড়ালেন। তারপর খুব যত্ন করে আমার পিঠে তেল মালিশ করতে লাগলেন। আমি আর মা এটা সেটা টুক টাক গল্প করছিলাম।
তেল মাখানো শেষ হয়ে এলে মাকে বললাম: মা এখন কি তোমার কোনো কাজ আছে?
মা: আমার কাজের শেষ আছে? কেনো রে বাবু?
আমি: মা তোমার সাথে দুটো কথা ছিল। টিটু থাকলে বলতে পারছিলাম না।
মা: আবার কি হয়েছে।
আমি: ভিতরের ঘরে চলো, বলছি।
মা তেলের বাটি রেখে হাত ধুয়ে ভিতরের ঘরে (মানে শোবার ঘরে) গিয়ে বিছানায় পা ঝুলিয়ে বসলেন। একটু বাদে আমিও ওই ঘরে ঢুকে দরজার ছিটকানিটা লাগিয়ে দিলাম। মা একটু সন্দেহের চোখে তাকালেন। আমি মায়ের সামনে একটা তুলে গিয়ে বসলাম।
আমি: মা টিটুর ব্যাপারে কিছু কথা ছিল।
মা: কি হয়েছে টিটুর?
আমি: বলছি
- বলে কাল থেকে আমি যা যা নজর করেছি সব মাকে খুলে বললাম। মা একটু চুপ হয়ে গেলেন। তারপর আমাদের আবার কথা হতে লাগলো।
মা: তুই ঠিক দেখেছি তো?
আমি: হ্যা মা।
মা: আমার তো মনে হয় না।
আমি: আমি নিজে দেখেছি মা। আমি নিজেও এই সময়টার মধ্যে দিয়ে গিয়েছিতো তাই বলছি।
মা: তুই তো তখন আরো একবছর বড় ছিলি ওর থেকে।
আমি: মা, যে সময়ের কথা বলছো, সে সময় আমি তোমার কাছে সত্যিটা স্বীকার করেছিলাম। কিন্তু আমার এই ইচ্ছেগুলো তারও প্রায় এক দেড় বছর আগে থেকে শুরু হয়েছিল। টিটুর তো সেই সময়েই জন্ম হয়েছিল।
মা: তোরা দুই ভাইই এরম কেন রে?
আমি: মা তোমাকে ঘিরেই তো আমাদের পৃথিবী। তোমার আদরে তোমার শাসনেই তো বড় হয়েছি। আমাদের চাওয়া-পাওয়া, আনন্দ-দুঃখ সবটুকুইতো তো তোমাকে ঘিরে মা।
মায়ের চোখের কোন চিকচিক করে উঠলো। আমার কষ্ট হলো। মায়ের চোখে জল আমি সহ্য করতে পারিনা।
মা: ঠিক আছে, আমি খেয়াল করবো তাহলে এবার থেকে।
সেদিনের মতো এই নিয়ে আর কোনো কথা হলো না। দুপুরের দিকে বাবান টিটুকে নিয়ে বাজার সমেত ফিরে এলো। মা ওকে ভাত না খাইয়ে যেতে দিলেন না। খাওয়াদাওয়ার পর ও বাড়িমুখো হলো। আমি একটু জিরিয়ে টিটুকে পড়াতে বসালাম। মা কিন্তু কোনো অন্যরকম অভিব্যক্তি প্রকাশ করলেন না।
দুদিন পরের ঘটনা। এর মধ্যে সব স্বাভাবিক চলছিল। টিটুর পড়াশোনা, মায়ের কাজ কর্ম, দাদু ঠাকুমার গল্প, আমার আর বাবানের বাজার যাওয়া সব রোজকার মতোই চলতে লাগলো। টিটুও শুধু রাতে ঘুমানোর সময় মায়ের পেটে রোজকার মতো হাত দিতো, আর মা ঘুমিয়ে পড়লে মায়ের পেট নাভি নিয়ে আগের দিনের মতোই খেলতো। আমিও ঘুমোনোর ভান করে আড়চোখে দেখতাম টিটুর খেলা আর উপভোগ করতাম মায়ের থলথলে পেট আর গভীর নাভির মতো দৃশ্য। মনে পরে যেত সেই দিনগুলো যখন আমিও মায়ের দুদু খেতে খেতে মায়ের পেট-নাভি নিয়ে খেলতাম, আদরও করতাম, আর মা ঘুমিয়ে গেলে অন্য কিছু করতাম।
তৃতীয় দিনে টিটু রোজকার মতোই দুপুরে পড়ছিলো। মা বিছানায় বসে কাপড় চোপড় ভাঁজ করছিলেন। আমরা পড়ার ফাঁকে ফাঁকে মায়ের সাথে একটু একটু গল্পও করছিলাম। হঠাৎ নজর করলাম যে টিটু আড়চোখে মায়ের দিকে মাঝে মাঝে তাকাচ্ছে। আমি ভাবলাম, আবার কি হলো? তবে একটু বাদে টিটুর দৃষ্টি অনুসরণ করে মায়ের দিকে আমিও আড়চোখে দেখলাম। আর যা দেখলাম, তাতে আমার চোখও মাঝে মাঝেই মায়ের দিকে চলে যেতে লাগলো।
মা কাপড় ভাঁজ করছিলেন আসন পিঁড়ি করে বসে। কাজের মধ্যে মধ্যে তার আঁচলটা একটু একটু সরে যাচ্ছিলো মাঝে মাঝে। তিনি আবার ঠিক করে নিচ্ছিলেন সেটা দ্রুত হাতে কোনো ভ্রূক্ষেপ না করে। কিন্তু ব্যাপারটা তা নয়। গ্রামের দিকে মহিলারা ব্লাউজ টাইট হয়ে গেলেও ফেলে দেন না। ঘরে পড়ার জন্য ব্যবহার করেন। কিন্তু বেশি অসুবিধা হলে নিচের দিক থেকে দু তিনটে হুক খোলা রাখেন। আজ মাও সেরকমই একটা নীল রঙের ব্লাউজ পড়েছিলেন। তিনিও নিচের দিকে দু তিনটে হুক খোলা রেখেছিলেন। সেটা আগে আমার নজরে পড়েনি। কিন্তু আঁচল সরে যাওয়ায় মাঝে মাঝে সেটা দৃশ্যমান হচ্ছিলো। টিটুর চোখে পরে গেছে সেটা অনেক আগেই। আর ওর নজর অনুসরণ করে এবার দেখতে পেলাম আমি। পৃথিবীতে আমায় সব থেকে প্রিয় জিনিসের কিছুটা অংশ। আমার মায়ের দুদু।
আমার চোখ পড়লেও আমি চোখ সরিয়ে নিলাম। আমি জানি এখন মা এটা পছন্দ করবেন না। যখন দেয়ার ছিল তখন তিনি নিজে থেকেই তা দিয়েছেন। অতএব লোভ হলেও মাকে অস্বস্তিতে ফেলার কোনো ইচ্ছে আমার ছিল না। কিন্তু টিটু পড়ার ফাঁকে ফাঁকে বারবারই তাকাচ্ছিলো। ওর অসহায় অবস্থা দেখে আমার করুণাও হচ্ছিলো আবার হাসিও পাচ্ছিলো। আহা বেচারা। ও যে আমার চেয়েও শান্ত। মুখ ফুটে কিছু কি বলতে পারবে মাকে?
আমি একটু গলা খাকড়ি দিয়ে ওকে সজাগ করে বললাম: এই অঙ্কটা আরো অনেক সহজে করা করা যায়। দেখ, আমি দেখিয়ে দিচ্ছি।
এই বলে একটা নতুন সূত্র ওকে বোঝাতে শুরু করলাম।
বিকেলের আগে পড়া শেষ হলে টিটু মাঠে ওর বন্ধুদের সাথে খেলতে গেলো। সন্ধের আগেই আবার ফিরেও এলো। তারপর রাতের দিকে আমি, টিটু, মা, দাদু, ঠাকুমা সবাই মিলে খাওয়া দাওয়া সারলাম। টিটু খাবার পরে ঘুমানোর আগে দাদু ঠাকুমার সঙ্গে একটু গল্প করে। আমি বিছানায় চলে আসি। তারপর ১০-১৫ মিনিট বাদে মা ওকে নিয়ে ঘুমানোর জন চলে আসেন। এই ১০-১৫ মিনিটে মা বাসন গুলো কলতলায় রেখে আসেন সকালে মাজবেন বলে। আজ আমি এসে শুয়ে পড়লাম বিছানাতে আমার জায়গায়।
একটু পরে মা এসে আমায় খাবার জলের বোতল দিয়ে গেলেন আর বললেন: তুই ঘুমো। আমি বাসন একবারে মেজে আসি।
আমি: কেন মা, রোজ তো সকালে মাজ। আজ আবার রাতে?
মা: না রে, সকালে উঠে আর এঁটো বাসন ধরতে ইচ্ছে করেনা। একবারে মেজে গুছিয়ে আসি।
আমি: আর টিটু। ও ঘুমোবে না?
মা: আমি একবারে ওকে নিয়ে এসব। একটু গল্প করুক দাদু ঠাকুমার সাথে। সারাদিন মন দিয়ে পরে। একটু সময় কাটাক। তুই একটু আরাম কর।
আমি: ঠিকাছে মা।
মা ঘরের বড় বাল্বটা নিভিয়ে ডিমলাইটটা জ্বালিয়ে দিয়ে বেরিয়ে গেলেন।
আমার আস্তে আস্তে ঘুম এসে গেলো।
(চলবে)
............................................................
এত থেকে সংগৃহিত এই ছবিটা আপনাদের কল্পনার সুবিধার্থে দিলাম। মায়ের ব্লাউজের খোলা হুকের ফাক থেকে যখন মায়ের দুদুর কিছুটা অংশ দেখা যাচ্ছিলো তখন হুবহু এরকম লাগছিলো মাকে দেখতে। ;)
*****এটা আমার নিজের জীবনের ঘটনা, তাই ফ্যান্টাসি বা পছন্দমত মায়ের ফিগারের বর্ণনা চাইবেন না প্লিজ। যা সত্যি তাই লিখেছি।
****** আপনাদের কাছে আমার জানার অনুরোধ রইলো:
১) আপনি কি বয়ঃসন্ধিকালে কোনো ভাবে মায়ের দুদু চোষার অন্তত একবার হলেও সুযোগ পেয়েছেন? পেয়ে থাকলে কখন ও কিভাবে? কিরকম লেগেছিলো?
২) আপনারাও কি নিজের মায়ের পেট বা নাভি না ধরে ঘুমোতে পারতেন না? কিরকম আরাম পেতেন?
৩) কখনো নিজের মায়ের পেটে বা নাভিতে নুনু ঘষেছেন? কিরকম আরাম পেতেন?
৪) যদি এরকম অভিজ্ঞতা নাও হয়ে থাকে তাহলেও যদি মায়ের সাথে এরকম কিছু করার ইচ্ছে কখনো হয়েছিল বা মাকে ভেবে খিঁচেছেন কি?
…………………………………………………………………….
সকালে উঠে মাকে বললাম: মা আজ বাজারে যাবো না। মাথাটা ভার ভার করছে।
মা: কেনো রে? ঠান্ডা লাগলো নাকি আবার?
আমি: বুঝতে পারছিনা। একটু আদা দিয়ে গরম চা করে দেবে?
মা: দাঁড়া, আনছি।
মা চা বানাতে চলে গেলেন।
একটু বাদে বাবান বাড়ির বাইরে এসে চিৎকার করতে লাগলো: পলাশ। এ পলাশ। কোথায় ভাই। বাজারে যাবিনা? ও পলাশ। পলাশ....
আমি বাড়ির দোর খুলে বাইরে এসে বললাম: ভাই মাথাটা খুব ভার ভার করছে আজকে।
ভাবখানা এমন করলাম যেন বাবান কিছুই জানে না।
পিছন পিছন মাও বেরিয়ে এসেছিলেন।
মা: আয় বাবান। আদা দিয়ে চা করেছি। আয় চা খাবি। দেখ, পলাশ সকাল থেকে বলছে ওর মাথাটা নাকি ভার ভার করছে।
বাবান: না পিসিমা। এখন চা খাবো না। বাজারটা আগে করে আনি এই বেলায়। পলাশের বোধয় কাল বিকেলে হাঁটতে বেরিয়ে হিম লেগেছে।
আমি: না না, সেরকম কিছু না। ঠিক হয়ে যাবে একটু পরে।
বাবান: না তুই একটু আরাম কর। পিসিমা টিটু বাড়ি আছে।
মা: আছে তো। কেন? টিটুকে দিয়ে কি হবে?
বাবান: কাল বাজারে গিয়ে দেখলাম ম্যাজিক শো এসেছে। আজ ভাবলাম টিটুকে শো দেখাতে নিয়ে যাবো।
মা: না না, তোকে আর কষ্ট করতে হবে না।
বাবান: কিছু হবে না পিসিমা। তাড়াতাড়িই বাড়ি চলে এসব। আপনাদের কিছু কেনার ছিল বাজার থেকে?
মা: কয়েকটা জিনিস ছিল। কিন্তু তুই আবার এত কষ্ট করবি বাবা।
বাবান: কষ্টের কি আছে। আমি তো নিজেও তো বাজার করতেই যাচ্ছি। আপনি একটা ফর্দ লিখে দিন। আমি নিয়ে আসবো। টিটুকেও পাঠিয়ে দিন না।
মা: আচ্ছা বাবা -বলে ঘরের ভিতরে গেলেন।
আমি আর বাবান কথা বলছিলাম। একটু পরে মা বেরিয়ে আসলেন একটা ছোট ফর্দ হাতে। পিছনে পিছনে কাহা জামাকাপড় পরে টিটু। একেবারে চুল টুল আঁচড়ে রেডি। বাবান মায়ের হাত থেকে ফর্দটা নিলো। তারপর আমাদের বিদায় দিয়ে বাজারের পথে হাঁটা লাগলো। টিটুও তার বাবান দাদার সাথে লাফাতে লাফাতে ম্যাজিক শো দেখতে রওনা দিলো।
আমি আর মা ঘরে ঢুকে এলাম। একটু পরে মা চা নিয়ে এলাম। মায়ের চা বানানোর হাত দারুন। যদিও আমার মাথাটাথা কিছুই ধরেনি, কিন্তু চা টা বেশ আরাম করেই খেলাম, দুটো প্রজাপতি বিস্কুট দিয়ে।
একটু বাদে মা আবার এলেন।
মা: বাবু একটু রোদে বসবি চল। তোর পিঠে একটু সর্ষের তেল মাখিয়ে দি। ঠান্ডা লেগে থাকলে কমে যাবে।
আমি: ঠিকাছে মা - বলে আস্তে আস্তে উঠে গেঞ্জি খুলে একটা হাফপ্যান্ট পরে বাড়ির পিছনে উঠোনে গিয়ে একটা টুলের ওপর বসলাম। একটু বাদে মা সর্ষের তেলের বাটি হাতে আমার পিছনে এসে দাঁড়ালেন। তারপর খুব যত্ন করে আমার পিঠে তেল মালিশ করতে লাগলেন। আমি আর মা এটা সেটা টুক টাক গল্প করছিলাম।
তেল মাখানো শেষ হয়ে এলে মাকে বললাম: মা এখন কি তোমার কোনো কাজ আছে?
মা: আমার কাজের শেষ আছে? কেনো রে বাবু?
আমি: মা তোমার সাথে দুটো কথা ছিল। টিটু থাকলে বলতে পারছিলাম না।
মা: আবার কি হয়েছে।
আমি: ভিতরের ঘরে চলো, বলছি।
মা তেলের বাটি রেখে হাত ধুয়ে ভিতরের ঘরে (মানে শোবার ঘরে) গিয়ে বিছানায় পা ঝুলিয়ে বসলেন। একটু বাদে আমিও ওই ঘরে ঢুকে দরজার ছিটকানিটা লাগিয়ে দিলাম। মা একটু সন্দেহের চোখে তাকালেন। আমি মায়ের সামনে একটা তুলে গিয়ে বসলাম।
আমি: মা টিটুর ব্যাপারে কিছু কথা ছিল।
মা: কি হয়েছে টিটুর?
আমি: বলছি
- বলে কাল থেকে আমি যা যা নজর করেছি সব মাকে খুলে বললাম। মা একটু চুপ হয়ে গেলেন। তারপর আমাদের আবার কথা হতে লাগলো।
মা: তুই ঠিক দেখেছি তো?
আমি: হ্যা মা।
মা: আমার তো মনে হয় না।
আমি: আমি নিজে দেখেছি মা। আমি নিজেও এই সময়টার মধ্যে দিয়ে গিয়েছিতো তাই বলছি।
মা: তুই তো তখন আরো একবছর বড় ছিলি ওর থেকে।
আমি: মা, যে সময়ের কথা বলছো, সে সময় আমি তোমার কাছে সত্যিটা স্বীকার করেছিলাম। কিন্তু আমার এই ইচ্ছেগুলো তারও প্রায় এক দেড় বছর আগে থেকে শুরু হয়েছিল। টিটুর তো সেই সময়েই জন্ম হয়েছিল।
মা: তোরা দুই ভাইই এরম কেন রে?
আমি: মা তোমাকে ঘিরেই তো আমাদের পৃথিবী। তোমার আদরে তোমার শাসনেই তো বড় হয়েছি। আমাদের চাওয়া-পাওয়া, আনন্দ-দুঃখ সবটুকুইতো তো তোমাকে ঘিরে মা।
মায়ের চোখের কোন চিকচিক করে উঠলো। আমার কষ্ট হলো। মায়ের চোখে জল আমি সহ্য করতে পারিনা।
মা: ঠিক আছে, আমি খেয়াল করবো তাহলে এবার থেকে।
সেদিনের মতো এই নিয়ে আর কোনো কথা হলো না। দুপুরের দিকে বাবান টিটুকে নিয়ে বাজার সমেত ফিরে এলো। মা ওকে ভাত না খাইয়ে যেতে দিলেন না। খাওয়াদাওয়ার পর ও বাড়িমুখো হলো। আমি একটু জিরিয়ে টিটুকে পড়াতে বসালাম। মা কিন্তু কোনো অন্যরকম অভিব্যক্তি প্রকাশ করলেন না।
দুদিন পরের ঘটনা। এর মধ্যে সব স্বাভাবিক চলছিল। টিটুর পড়াশোনা, মায়ের কাজ কর্ম, দাদু ঠাকুমার গল্প, আমার আর বাবানের বাজার যাওয়া সব রোজকার মতোই চলতে লাগলো। টিটুও শুধু রাতে ঘুমানোর সময় মায়ের পেটে রোজকার মতো হাত দিতো, আর মা ঘুমিয়ে পড়লে মায়ের পেট নাভি নিয়ে আগের দিনের মতোই খেলতো। আমিও ঘুমোনোর ভান করে আড়চোখে দেখতাম টিটুর খেলা আর উপভোগ করতাম মায়ের থলথলে পেট আর গভীর নাভির মতো দৃশ্য। মনে পরে যেত সেই দিনগুলো যখন আমিও মায়ের দুদু খেতে খেতে মায়ের পেট-নাভি নিয়ে খেলতাম, আদরও করতাম, আর মা ঘুমিয়ে গেলে অন্য কিছু করতাম।
তৃতীয় দিনে টিটু রোজকার মতোই দুপুরে পড়ছিলো। মা বিছানায় বসে কাপড় চোপড় ভাঁজ করছিলেন। আমরা পড়ার ফাঁকে ফাঁকে মায়ের সাথে একটু একটু গল্পও করছিলাম। হঠাৎ নজর করলাম যে টিটু আড়চোখে মায়ের দিকে মাঝে মাঝে তাকাচ্ছে। আমি ভাবলাম, আবার কি হলো? তবে একটু বাদে টিটুর দৃষ্টি অনুসরণ করে মায়ের দিকে আমিও আড়চোখে দেখলাম। আর যা দেখলাম, তাতে আমার চোখও মাঝে মাঝেই মায়ের দিকে চলে যেতে লাগলো।
মা কাপড় ভাঁজ করছিলেন আসন পিঁড়ি করে বসে। কাজের মধ্যে মধ্যে তার আঁচলটা একটু একটু সরে যাচ্ছিলো মাঝে মাঝে। তিনি আবার ঠিক করে নিচ্ছিলেন সেটা দ্রুত হাতে কোনো ভ্রূক্ষেপ না করে। কিন্তু ব্যাপারটা তা নয়। গ্রামের দিকে মহিলারা ব্লাউজ টাইট হয়ে গেলেও ফেলে দেন না। ঘরে পড়ার জন্য ব্যবহার করেন। কিন্তু বেশি অসুবিধা হলে নিচের দিক থেকে দু তিনটে হুক খোলা রাখেন। আজ মাও সেরকমই একটা নীল রঙের ব্লাউজ পড়েছিলেন। তিনিও নিচের দিকে দু তিনটে হুক খোলা রেখেছিলেন। সেটা আগে আমার নজরে পড়েনি। কিন্তু আঁচল সরে যাওয়ায় মাঝে মাঝে সেটা দৃশ্যমান হচ্ছিলো। টিটুর চোখে পরে গেছে সেটা অনেক আগেই। আর ওর নজর অনুসরণ করে এবার দেখতে পেলাম আমি। পৃথিবীতে আমায় সব থেকে প্রিয় জিনিসের কিছুটা অংশ। আমার মায়ের দুদু।
আমার চোখ পড়লেও আমি চোখ সরিয়ে নিলাম। আমি জানি এখন মা এটা পছন্দ করবেন না। যখন দেয়ার ছিল তখন তিনি নিজে থেকেই তা দিয়েছেন। অতএব লোভ হলেও মাকে অস্বস্তিতে ফেলার কোনো ইচ্ছে আমার ছিল না। কিন্তু টিটু পড়ার ফাঁকে ফাঁকে বারবারই তাকাচ্ছিলো। ওর অসহায় অবস্থা দেখে আমার করুণাও হচ্ছিলো আবার হাসিও পাচ্ছিলো। আহা বেচারা। ও যে আমার চেয়েও শান্ত। মুখ ফুটে কিছু কি বলতে পারবে মাকে?
আমি একটু গলা খাকড়ি দিয়ে ওকে সজাগ করে বললাম: এই অঙ্কটা আরো অনেক সহজে করা করা যায়। দেখ, আমি দেখিয়ে দিচ্ছি।
এই বলে একটা নতুন সূত্র ওকে বোঝাতে শুরু করলাম।
বিকেলের আগে পড়া শেষ হলে টিটু মাঠে ওর বন্ধুদের সাথে খেলতে গেলো। সন্ধের আগেই আবার ফিরেও এলো। তারপর রাতের দিকে আমি, টিটু, মা, দাদু, ঠাকুমা সবাই মিলে খাওয়া দাওয়া সারলাম। টিটু খাবার পরে ঘুমানোর আগে দাদু ঠাকুমার সঙ্গে একটু গল্প করে। আমি বিছানায় চলে আসি। তারপর ১০-১৫ মিনিট বাদে মা ওকে নিয়ে ঘুমানোর জন চলে আসেন। এই ১০-১৫ মিনিটে মা বাসন গুলো কলতলায় রেখে আসেন সকালে মাজবেন বলে। আজ আমি এসে শুয়ে পড়লাম বিছানাতে আমার জায়গায়।
একটু পরে মা এসে আমায় খাবার জলের বোতল দিয়ে গেলেন আর বললেন: তুই ঘুমো। আমি বাসন একবারে মেজে আসি।
আমি: কেন মা, রোজ তো সকালে মাজ। আজ আবার রাতে?
মা: না রে, সকালে উঠে আর এঁটো বাসন ধরতে ইচ্ছে করেনা। একবারে মেজে গুছিয়ে আসি।
আমি: আর টিটু। ও ঘুমোবে না?
মা: আমি একবারে ওকে নিয়ে এসব। একটু গল্প করুক দাদু ঠাকুমার সাথে। সারাদিন মন দিয়ে পরে। একটু সময় কাটাক। তুই একটু আরাম কর।
আমি: ঠিকাছে মা।
মা ঘরের বড় বাল্বটা নিভিয়ে ডিমলাইটটা জ্বালিয়ে দিয়ে বেরিয়ে গেলেন।
আমার আস্তে আস্তে ঘুম এসে গেলো।
(চলবে)
............................................................
এত থেকে সংগৃহিত এই ছবিটা আপনাদের কল্পনার সুবিধার্থে দিলাম। মায়ের ব্লাউজের খোলা হুকের ফাক থেকে যখন মায়ের দুদুর কিছুটা অংশ দেখা যাচ্ছিলো তখন হুবহু এরকম লাগছিলো মাকে দেখতে। ;)
*****এটা আমার নিজের জীবনের ঘটনা, তাই ফ্যান্টাসি বা পছন্দমত মায়ের ফিগারের বর্ণনা চাইবেন না প্লিজ। যা সত্যি তাই লিখেছি।
****** আপনাদের কাছে আমার জানার অনুরোধ রইলো:
১) আপনি কি বয়ঃসন্ধিকালে কোনো ভাবে মায়ের দুদু চোষার অন্তত একবার হলেও সুযোগ পেয়েছেন? পেয়ে থাকলে কখন ও কিভাবে? কিরকম লেগেছিলো?
২) আপনারাও কি নিজের মায়ের পেট বা নাভি না ধরে ঘুমোতে পারতেন না? কিরকম আরাম পেতেন?
৩) কখনো নিজের মায়ের পেটে বা নাভিতে নুনু ঘষেছেন? কিরকম আরাম পেতেন?
৪) যদি এরকম অভিজ্ঞতা নাও হয়ে থাকে তাহলেও যদি মায়ের সাথে এরকম কিছু করার ইচ্ছে কখনো হয়েছিল বা মাকে ভেবে খিঁচেছেন কি?
…………………………………………………………………….