05-11-2023, 09:50 AM
পল্টু আর বাবানের সাথে আমার আর মায়ের ব্যাপারে কোনোদিন আলোচনা করিনি। ওরা নিজেদের মায়েদের সাথে কি কি করতো তা বলতো আর আমি শুনতাম। যেদিন মায়ের নাভিতে মাল ফেললাম তার পরদিনই কালবৈশাখী ঝড় হয়, আর তাপমাত্রা একটু কমে আসে। ফলে রাতে মা আর প্যান্ট খুলতে বলেননি। আমার ভীষণ ইচ্ছে করছিলো আবার মায়ের নাভিতে নুনু গুঁজে দুদু খেতে খেতে নাভিতে মাল ফেলার। কিন্তু মা নিজে থেকে না বললে আমি নিজে থেকে এইসব করবো সে সাহস আমার ছিল না। আর তাছাড়া লুকিয়ে এসব করতে গেলে যদি ধরা পরে যাই, তাহলে মা যদি শাস্তি দেন বা দুদু খাওয়ানো বন্ধ করে আলাদা ঘরে শোয়ানোর ব্যবস্থা করেন, তাহলে যেটুকু সুখ পাচ্ছি তাও মাটি হয়ে যাবে। তাই সব আগের মতোই চল লাগলো।
তো সেইদিনের এক সপ্তাহ পরের ঘটনা। আমি, পল্টু আর বাবান খেলার শেষে পুকুরপাড়ে বসে গল্প করছি, ওরা গল্প করতে করতে হঠাৎ আবার মায়েদের নিয়ে আলোচনা শুরু করলো।
বাবান: ভাই পলাশ, তুই কি এখনো সুযোগ পেলিনা ছোটোপিসির দুদু খাবার।
আমি:না
পল্টু: ইশ, তুই একটা বোকা আর ভীতু। তোর জায়গায় আমি থাকলে রোজ মায়ের দুধ খেতাম।
আমি: তোদের মায়েরা জানলে কি হবে কোনোদিন ভেবে দেখেছিস?
বাবান: যেদিন জানবে যেদিন মায়ের কাছে ক্ষমা চেয়ে নেবো। নাহয় মারধর করবে। আমি মায়ের একমাত্র সন্তান। তোর তো বাড়িতে ভাই, দাদু, ঠাকুমা আছে। আমার তো বাড়িতে আমি আর মা ছাড়া আমাদের আর কেউ নেই। কান্নাকাটি করে বায়না করলে হয়তো মা আবার নিজে থেকেই দুদু চুষতে দেবে। আর বাবা যে কদিন বাড়ি থাকেন, বছরের ওই সময়টায় কিছু না করলেই হলো|
আমি মনে মনে ভাবলাম যে কথাটা ঠিক। আমাকেওতো মা আমার আবদার আর বায়নার পরেই প্রথমবার আবার দুদু খেতে দিয়েছিলেন।
পল্টু: আমার মা যে জানে না সে তোরা কিভাবে জানলি?
আমরা সমস্বরে বললাম: মানে!!!!!
পল্টু: দেখ তোদের বলা হয়নি আগে। ভেবেছিলাম যে তোরা আমার মাকে নিয়ে খারাপ ভাববি, যেটা আমি চাইনি।
আমরা না না, কিছু বলবো না। বল ভাই বল।
পল্টু: বললেই তো বাড়িতে গিয়ে আমার মাকে ভেবে খিঁচবি। তাই বলবোনা।
আমি: ভাই খিঁচবনা, তুই বল ভাই।
বাবান:হ্যা ভাই, আমিও খিঁচবনা, তুই বল।
পল্টু: এই পলাশটা তো খিচবে। এ তো রোজ নিজের চোখের সামনে মায়ের তালের মতো দুদু দেখে, ভাইকে দুদু খেতে দেখে। ছোটোমাসির পেট-নাভীও আমি একদিন দেখেছি। সেদিন আমি আর মা ছোটোমাসির বাড়িতে গিয়েছিলাম, বাবান তুই আর মামীও তোএসেছিলি। মনে নেই, গতবছর শীতের ছুটিতে আমাদের দুপুরে খাবার নিমন্ত্রণ ছিল। সেদিন মায়ের যখন একঘরে বসে গল্প করছিলো, তখন আমি মায়ের কাছে কি একটা চাইতে গেছিলাম। ছোটোমাসি তখন বোধয় স্নান করে একটা নতুন শাড়ি পড়ছিলো। সায়া আর ব্লাউজে ছিল। ছোটোমাসির পেট তো আমার মায়ের চেয়েও বড় আর থলথলে। যেদিন আমাদের বাড়িতে তোদের দেখিয়েছিলাম রাতে আমার মাকে কিভাবে আমি আদর করি, সেদিন তোদের মুখচোখের অবস্থা দেখে বুঝেছিলাম, যে তোদের ভিতরে ভিতরে কি পরিমান কাম। তার থেকে আন্দাজ করে নিয়েছিলাম যে তোরা এবার নিশ্চয় বাড়িতে গিয়ে আমার মাকে মনে করে খিঁচবি। তাই তো তোদের আর কোনদিন ঐসব দেখানোর জন্য ডাকিনি। বাবান তো তাও নিজের মায়ের সাথে একটা উপায় করে নিসিয়েছে। কিন্তু এই পলাশটা তো ফ্রাস্টেটেড, নিজের এরকম নধর দুধেল মোষের মতো শরীর ওয়ালা মা কে রোজ দেখে, কিন্তু কিছু করতে পারে যান। হা হা হা। মনে আছে, শালা আমাকে বায়না করছিলো আমার মায়ের দুধ চোষানোর ব্যবস্থা করতে। আমার মায়ের দুধ পেট দেখেই যদি ওর এরকম কাম হয়, তাহলে ছোটোমাসিকে, মানে ওর নিজের মাকে, দেখে ওর কি অবস্থা হয় ভাব।
আমি: এরকম ভাবে আমার মায়ের বর্ণনা দিলি, আমার তো মনে হচ্ছে তোরাই আমার মায়ের কথা ভেবে খিচিস। আর জেনে রাখ আমি আমার মাকে খুব শ্রদ্ধা করি আর ভালোবাসি, তাই আমি এসব করি না, তোদের মাকে ভেবেও করিনা।
পল্টু: হা খিঁচি তো তোর মাকে দেখে!! তোর মতো একটা নিকাম্মা ভীতু ছেলে যে নিজের মায়ের কাছে প্রাপ্য আদরটুকু নিতে পারে না। আমি আমি ছোটোমাসিকে মনে মনে নিজের মা ভেবে নিয়ে কল্পনায় ছোটোমাসিকে নিজের মায়ের মতোই আদর করি আর খিচে মাল ফেলি।
আমি: তারমানে তুই তো তোর নিজের মাকে নিয়েও খিচেছিস।
ঝগড়াটা বেড়ে উঠতে যাচ্ছিলো। বাবান সামনে নিলো।
বাবান: এই ভাই, ঝগড়া করছিস কেন। আমি মানছি আমরা সবাই আমাদের নিজেদের মাকে সবচেয়ে ভালোবাসি, তাই আমাদের নিজেদের মাকে ভেবে কেউ খিঁচবে সেটা সহ্য করতে পারি না। কিন্তু এটাও ভেবে দেখ আমরা যে অন্যান্য মহিলাদের দেখে খিঁচি তারাও তো কারোর না কারুর মা। তাই ভাই এই সত্যি তা স্বীকার করে নে, আমরা তিন ভাই ই প্রত্যেকে নিজেদের মাকে দেখেও খিচেছি আবার দুই ভাইয়ের মায়েদের দেখেও খিচেছি।
পল্টু: ভাই, তুই ঠিকই বলেছিস। আর কোনো ঝগড়া নয়। এই পলাশ, ভাই রাগ করিস না।
আমি: না ভাই ঠিকাছে।
পল্টু:তবে মেনে নিচ্ছি আমরা প্রত্যেককেই একে ওপরের মাকে দেখে খিচেছি, কিন্তু তাই বলে কিন্তু একে ওপরের মাকে আদর করার আবদার করবি না। পলাশ, জানি তুইই সবচেয়ে কষ্টে আছিস, কিন্তু তুইও এরকম আবদার করবি না।
আমি: হ্যা ভাই, কথা দিলাম।
বাবান: আমিও কথা দিলাম ভাই। কিন্তু তুই একটু আগে বললি যা বড়পিসি সব জানে। ব্যাপারটা একটু খুলে বল।
পল্টু বলে লাগলো:
"আর বলিস না ভাই। এক ৩ মাস আগের কথা। একদিন মায়ের দুধ চোষার পর খুব ইচ্ছে করছিলো মায়ের পেটে আদর করতে। মা দেখলাম, অঘোরে ঘুমাচ্ছে। আমি সুযোগবুঝে মায়ের দুধ টিপছি আর মায়ের পেটে চাটছি আর চুষছি। চাটতে চাটতে মায়ের নাভিতে জিভ ঢুকিয়ে চাটতে শুরু করেছি। ভুলেই গেছিলাম যে মায়ের খুব কাতুকুতু লাগে।
হঠাৎ মা আমার চুলের মুঠি চেপে আমাকে উঠিয়ে বসিয়ে দিয়ে সোজা উঠে বসলো, আর আমার কানের গোড়ায় এক চড় মারলো। তারপর আমাকে বেধড়ক মারতে লাগলো। আমি কাঁদছি, ঘরের মধ্যে এদিক ওদিক দোড়াচ্ছি, আর শুধু বলছি 'মা আমায় ছেড়ে দাও, আমি কোনোদিন এরম, করবো না, ভুল হয়ে গেছে মা, আমায় মাফ কর'।
আমার কান্না শুনে ঠাম্মা পাশের ঘর থেকে উঠে এলো। মাকে বললো: কি হয়েছে বৌমা, ছেলেটাকে এত রাতে মারছো কেন?
মা বললো: আর বলবেন না মা, সারা দিন শুধু খেলা আর খেলা। কলেজের কাজ শেষ হয়ে গিয়েছে বলেছিলো আমায়। এখন বলছে কাজ বাকি আছে। এই বয়সে মিথ্যে কথা বলতে শিখে গেছে।
ঠাম্মা, কোনোরকমে মাকে থামিয়ে বললো: আচ্ছা বাছা ছেলে, ভুল করে ফেলেছে, আজকের মতো মাফ করে দাও।
আমাকে বললো: দাদুভাই, আর এরকম করো না কেমন। আর কেঁদো না। মায়ের কাছে ক্ষমা চেয়ে নাও। মন দিয়ে পড়বে। তোমার ওপর আমাদের সবার কত আশা দাদুভাই।
পরিস্থিতি একটু ঠিক হলে ঠাম্মা আবার শুতে চলে গেলেন। এবার মা আর আমার কথা শুরু হলো।"
আমি আর বাবান: কি কথা, কি কথা ভাই?
পল্টু: দাঁড়া দাঁড়া বলছি, সবুর কর।
এরপর আবার পল্টুর ভাষায়-
"
মা: কি করছিলি তুই আজকে?
আমি: মা আমায় ক্ষমা করে দাও।
মা: তাই বলে নিজের মায়ের সাথে এইসব। কাল থেকে আমি রান্নাঘরে ঘুমাবো।
আমি: মা তুমি রাগ করো না মা। তোমার সাথে না শুলে আমার ঘুম আসে না।
মা: তুই আর ছোট নেই। অনেক পেকে গেছিস। আমি ভাবতাম আমার আদরের ছেলেটা। কিন্তু এখন দেখছি কুলাঙ্গার।
আমি: মা আমায় ক্ষমা করে দাও।
মা: কেন এসব করছিলি? কে শিখিয়েছে এসব?
আমি: মা, ভুল হয়ে গেছে। আমার সবসময় তোমাকে এরকম করে আদর করতে ইচ্ছে করতো। তোমাকে আদর না করলে আমার পড়ায় মন বসত না মা।
মা: অসভ্য, নিজের ইচ্ছের ওপর নিয়ন্ত্রণ কর। এরপর আরো অনেক কিছু ইচ্ছে হবে। তাই বলে নিজের মায়ের সাথে।
আমি: মা আমি তো ছোটবেলায় তোমার দুধ খেতাম। তোমার পেটে মুখ দিয়ে ভুড়ভুড়ি কাটতাম। এখন করলে কি দোষ মা?
মা: এখন তুই আর ছোট নেই। অনেক বড় হয়ে গেছিস।
আমি: ঠিকাছে মা, আর করবো না। কিন্তু পড়ার সময় সবসময় তোমার কথা মাথায় আসে।
মা: কি আসে?
আমি: আমার তোমার দুধ খাবার কথা মনে পরে। তোমার পেটে আদর করতে ইচ্ছে করে।
মা একটু চুপ করে গেলেন।
তারপর বললেন: ঠিক আছে, তোকে দেব আমায় আদর করতে। কিন্তু কিছু শর্ত আছে।
আমি: কি শর্ত মা।
মা: আমি জেগে থাকা অবস্থায় এসব কোনোদিন করতে চাইবি না। নিজের পেটের ছেলে মায়ের সাথে এসব করছে এত ধাড়ি হয়েও। আর পড়াশোনা একদম ভালো ভাবে করতে হবে। তাছাড়া এখন যা করছিস, তার বেশি মনে কিছু ইচ্ছে হয় সেরকম ইচ্ছে মন থেকে দূর করবি। না হলে কিন্তু সেদিন ই শেষ।
আমি: মা কথা দিলাম।
তারপর থেকে রোজ মা ঘুমিয়ে গেলে আমি মায়ের দুধ চুষি, পেট চাটি। এখন অনেক স্বচ্ছন্দ, আগের মতো এত কষ্ট করে চোরের মতো করতে হয় না।"
এই অবধি বলে পল্টু থামলো। আমরা স্তম্বিত। একটু সম্বিৎ পেয়ে আবার আমাদের কথা শুরু হলো।
আমি: ভাই, আবার একবার দেখাবি আমাদেরকে?
পল্টু: আমি জানতাম তুই এটাই বলবি।
বাবান: না ভাই, আমারও দেখতে ইচ্ছে করছে।
পল্টু (হেসে): তাহলে সামনের শনিবার আয় আমাদের বাড়ি রাতে থাকার জন্য।
*এটা আমার নিজের জীবনের ঘটনা, তাই ফ্যান্টাসি বা পছন্দমত মায়ের ফিগারের বর্ণনা চাইবেন না প্লিজ। যা সত্যি তাই লিখেছি।
****বন্ধুরা আপনাদের যদি নিজের মায়ের সাথে কোনোরকম অভিজ্ঞতা হয়ে থাকে বা কোনো বন্ধুর মুখে কিছু শুনে থাকেন তাদের মায়ের সাথে ইন্সেস্ট (অজাচার) এর ব্যাপারে তাহলে অব্যশই কমেন্ট করবেন। তাহলে আমিও আমার অভিজ্ঞতার পরবর্তী অংশগুলো দ্রুত আপনাদের সামনে তুলে ধরবো।
***********বন্ধুরা নিচের তালিকার মধ্যে কোনো একটা যদি আপনার জীবনে ঘটে থাকে তাহলে তা কমেন্টে জানান। আমার অভিজ্ঞতার নতুন আপডেট তাড়াতাড়ি আসছে। আপনাদের কমেন্টের অপেক্ষা করছি।
১) ঘুমন্ত মায়ের দুদু চুষেছেন?
২) অনেক বেশি বয়স অবধি মায়ের দুধ খেয়েছেন।
৩) মায়ের পেট নাভি না ধরলে ঘুম হতো না?
৪) ভাই/বোন কে দুদু খেতে দেখে মায়ের কাছে দুদু খাবার বায়না করে মায়ের দুদু আবার খেতে পেয়েছেন ?
৫) ভাই/বোন কে দুদু খেতে দেখে আপনার লোভ হচ্ছে বুঝে আপনার মা নিজেই আপনাকে তার দুদু খাবার সুযোগ দিয়েছেন ?
আপনাদের উত্তরের অপেক্ষা রইল। যেহেতু আমি নিজের অভিজ্ঞতা শেয়ার করছ। তাই সহমর্মী বন্ধুদের অভিজ্ঞতা ও অল্প জানার আশা রাখি
………………………………………………….
তো সেইদিনের এক সপ্তাহ পরের ঘটনা। আমি, পল্টু আর বাবান খেলার শেষে পুকুরপাড়ে বসে গল্প করছি, ওরা গল্প করতে করতে হঠাৎ আবার মায়েদের নিয়ে আলোচনা শুরু করলো।
বাবান: ভাই পলাশ, তুই কি এখনো সুযোগ পেলিনা ছোটোপিসির দুদু খাবার।
আমি:না
পল্টু: ইশ, তুই একটা বোকা আর ভীতু। তোর জায়গায় আমি থাকলে রোজ মায়ের দুধ খেতাম।
আমি: তোদের মায়েরা জানলে কি হবে কোনোদিন ভেবে দেখেছিস?
বাবান: যেদিন জানবে যেদিন মায়ের কাছে ক্ষমা চেয়ে নেবো। নাহয় মারধর করবে। আমি মায়ের একমাত্র সন্তান। তোর তো বাড়িতে ভাই, দাদু, ঠাকুমা আছে। আমার তো বাড়িতে আমি আর মা ছাড়া আমাদের আর কেউ নেই। কান্নাকাটি করে বায়না করলে হয়তো মা আবার নিজে থেকেই দুদু চুষতে দেবে। আর বাবা যে কদিন বাড়ি থাকেন, বছরের ওই সময়টায় কিছু না করলেই হলো|
আমি মনে মনে ভাবলাম যে কথাটা ঠিক। আমাকেওতো মা আমার আবদার আর বায়নার পরেই প্রথমবার আবার দুদু খেতে দিয়েছিলেন।
পল্টু: আমার মা যে জানে না সে তোরা কিভাবে জানলি?
আমরা সমস্বরে বললাম: মানে!!!!!
পল্টু: দেখ তোদের বলা হয়নি আগে। ভেবেছিলাম যে তোরা আমার মাকে নিয়ে খারাপ ভাববি, যেটা আমি চাইনি।
আমরা না না, কিছু বলবো না। বল ভাই বল।
পল্টু: বললেই তো বাড়িতে গিয়ে আমার মাকে ভেবে খিঁচবি। তাই বলবোনা।
আমি: ভাই খিঁচবনা, তুই বল ভাই।
বাবান:হ্যা ভাই, আমিও খিঁচবনা, তুই বল।
পল্টু: এই পলাশটা তো খিচবে। এ তো রোজ নিজের চোখের সামনে মায়ের তালের মতো দুদু দেখে, ভাইকে দুদু খেতে দেখে। ছোটোমাসির পেট-নাভীও আমি একদিন দেখেছি। সেদিন আমি আর মা ছোটোমাসির বাড়িতে গিয়েছিলাম, বাবান তুই আর মামীও তোএসেছিলি। মনে নেই, গতবছর শীতের ছুটিতে আমাদের দুপুরে খাবার নিমন্ত্রণ ছিল। সেদিন মায়ের যখন একঘরে বসে গল্প করছিলো, তখন আমি মায়ের কাছে কি একটা চাইতে গেছিলাম। ছোটোমাসি তখন বোধয় স্নান করে একটা নতুন শাড়ি পড়ছিলো। সায়া আর ব্লাউজে ছিল। ছোটোমাসির পেট তো আমার মায়ের চেয়েও বড় আর থলথলে। যেদিন আমাদের বাড়িতে তোদের দেখিয়েছিলাম রাতে আমার মাকে কিভাবে আমি আদর করি, সেদিন তোদের মুখচোখের অবস্থা দেখে বুঝেছিলাম, যে তোদের ভিতরে ভিতরে কি পরিমান কাম। তার থেকে আন্দাজ করে নিয়েছিলাম যে তোরা এবার নিশ্চয় বাড়িতে গিয়ে আমার মাকে মনে করে খিঁচবি। তাই তো তোদের আর কোনদিন ঐসব দেখানোর জন্য ডাকিনি। বাবান তো তাও নিজের মায়ের সাথে একটা উপায় করে নিসিয়েছে। কিন্তু এই পলাশটা তো ফ্রাস্টেটেড, নিজের এরকম নধর দুধেল মোষের মতো শরীর ওয়ালা মা কে রোজ দেখে, কিন্তু কিছু করতে পারে যান। হা হা হা। মনে আছে, শালা আমাকে বায়না করছিলো আমার মায়ের দুধ চোষানোর ব্যবস্থা করতে। আমার মায়ের দুধ পেট দেখেই যদি ওর এরকম কাম হয়, তাহলে ছোটোমাসিকে, মানে ওর নিজের মাকে, দেখে ওর কি অবস্থা হয় ভাব।
আমি: এরকম ভাবে আমার মায়ের বর্ণনা দিলি, আমার তো মনে হচ্ছে তোরাই আমার মায়ের কথা ভেবে খিচিস। আর জেনে রাখ আমি আমার মাকে খুব শ্রদ্ধা করি আর ভালোবাসি, তাই আমি এসব করি না, তোদের মাকে ভেবেও করিনা।
পল্টু: হা খিঁচি তো তোর মাকে দেখে!! তোর মতো একটা নিকাম্মা ভীতু ছেলে যে নিজের মায়ের কাছে প্রাপ্য আদরটুকু নিতে পারে না। আমি আমি ছোটোমাসিকে মনে মনে নিজের মা ভেবে নিয়ে কল্পনায় ছোটোমাসিকে নিজের মায়ের মতোই আদর করি আর খিচে মাল ফেলি।
আমি: তারমানে তুই তো তোর নিজের মাকে নিয়েও খিচেছিস।
ঝগড়াটা বেড়ে উঠতে যাচ্ছিলো। বাবান সামনে নিলো।
বাবান: এই ভাই, ঝগড়া করছিস কেন। আমি মানছি আমরা সবাই আমাদের নিজেদের মাকে সবচেয়ে ভালোবাসি, তাই আমাদের নিজেদের মাকে ভেবে কেউ খিঁচবে সেটা সহ্য করতে পারি না। কিন্তু এটাও ভেবে দেখ আমরা যে অন্যান্য মহিলাদের দেখে খিঁচি তারাও তো কারোর না কারুর মা। তাই ভাই এই সত্যি তা স্বীকার করে নে, আমরা তিন ভাই ই প্রত্যেকে নিজেদের মাকে দেখেও খিচেছি আবার দুই ভাইয়ের মায়েদের দেখেও খিচেছি।
পল্টু: ভাই, তুই ঠিকই বলেছিস। আর কোনো ঝগড়া নয়। এই পলাশ, ভাই রাগ করিস না।
আমি: না ভাই ঠিকাছে।
পল্টু:তবে মেনে নিচ্ছি আমরা প্রত্যেককেই একে ওপরের মাকে দেখে খিচেছি, কিন্তু তাই বলে কিন্তু একে ওপরের মাকে আদর করার আবদার করবি না। পলাশ, জানি তুইই সবচেয়ে কষ্টে আছিস, কিন্তু তুইও এরকম আবদার করবি না।
আমি: হ্যা ভাই, কথা দিলাম।
বাবান: আমিও কথা দিলাম ভাই। কিন্তু তুই একটু আগে বললি যা বড়পিসি সব জানে। ব্যাপারটা একটু খুলে বল।
পল্টু বলে লাগলো:
"আর বলিস না ভাই। এক ৩ মাস আগের কথা। একদিন মায়ের দুধ চোষার পর খুব ইচ্ছে করছিলো মায়ের পেটে আদর করতে। মা দেখলাম, অঘোরে ঘুমাচ্ছে। আমি সুযোগবুঝে মায়ের দুধ টিপছি আর মায়ের পেটে চাটছি আর চুষছি। চাটতে চাটতে মায়ের নাভিতে জিভ ঢুকিয়ে চাটতে শুরু করেছি। ভুলেই গেছিলাম যে মায়ের খুব কাতুকুতু লাগে।
হঠাৎ মা আমার চুলের মুঠি চেপে আমাকে উঠিয়ে বসিয়ে দিয়ে সোজা উঠে বসলো, আর আমার কানের গোড়ায় এক চড় মারলো। তারপর আমাকে বেধড়ক মারতে লাগলো। আমি কাঁদছি, ঘরের মধ্যে এদিক ওদিক দোড়াচ্ছি, আর শুধু বলছি 'মা আমায় ছেড়ে দাও, আমি কোনোদিন এরম, করবো না, ভুল হয়ে গেছে মা, আমায় মাফ কর'।
আমার কান্না শুনে ঠাম্মা পাশের ঘর থেকে উঠে এলো। মাকে বললো: কি হয়েছে বৌমা, ছেলেটাকে এত রাতে মারছো কেন?
মা বললো: আর বলবেন না মা, সারা দিন শুধু খেলা আর খেলা। কলেজের কাজ শেষ হয়ে গিয়েছে বলেছিলো আমায়। এখন বলছে কাজ বাকি আছে। এই বয়সে মিথ্যে কথা বলতে শিখে গেছে।
ঠাম্মা, কোনোরকমে মাকে থামিয়ে বললো: আচ্ছা বাছা ছেলে, ভুল করে ফেলেছে, আজকের মতো মাফ করে দাও।
আমাকে বললো: দাদুভাই, আর এরকম করো না কেমন। আর কেঁদো না। মায়ের কাছে ক্ষমা চেয়ে নাও। মন দিয়ে পড়বে। তোমার ওপর আমাদের সবার কত আশা দাদুভাই।
পরিস্থিতি একটু ঠিক হলে ঠাম্মা আবার শুতে চলে গেলেন। এবার মা আর আমার কথা শুরু হলো।"
আমি আর বাবান: কি কথা, কি কথা ভাই?
পল্টু: দাঁড়া দাঁড়া বলছি, সবুর কর।
এরপর আবার পল্টুর ভাষায়-
"
মা: কি করছিলি তুই আজকে?
আমি: মা আমায় ক্ষমা করে দাও।
মা: তাই বলে নিজের মায়ের সাথে এইসব। কাল থেকে আমি রান্নাঘরে ঘুমাবো।
আমি: মা তুমি রাগ করো না মা। তোমার সাথে না শুলে আমার ঘুম আসে না।
মা: তুই আর ছোট নেই। অনেক পেকে গেছিস। আমি ভাবতাম আমার আদরের ছেলেটা। কিন্তু এখন দেখছি কুলাঙ্গার।
আমি: মা আমায় ক্ষমা করে দাও।
মা: কেন এসব করছিলি? কে শিখিয়েছে এসব?
আমি: মা, ভুল হয়ে গেছে। আমার সবসময় তোমাকে এরকম করে আদর করতে ইচ্ছে করতো। তোমাকে আদর না করলে আমার পড়ায় মন বসত না মা।
মা: অসভ্য, নিজের ইচ্ছের ওপর নিয়ন্ত্রণ কর। এরপর আরো অনেক কিছু ইচ্ছে হবে। তাই বলে নিজের মায়ের সাথে।
আমি: মা আমি তো ছোটবেলায় তোমার দুধ খেতাম। তোমার পেটে মুখ দিয়ে ভুড়ভুড়ি কাটতাম। এখন করলে কি দোষ মা?
মা: এখন তুই আর ছোট নেই। অনেক বড় হয়ে গেছিস।
আমি: ঠিকাছে মা, আর করবো না। কিন্তু পড়ার সময় সবসময় তোমার কথা মাথায় আসে।
মা: কি আসে?
আমি: আমার তোমার দুধ খাবার কথা মনে পরে। তোমার পেটে আদর করতে ইচ্ছে করে।
মা একটু চুপ করে গেলেন।
তারপর বললেন: ঠিক আছে, তোকে দেব আমায় আদর করতে। কিন্তু কিছু শর্ত আছে।
আমি: কি শর্ত মা।
মা: আমি জেগে থাকা অবস্থায় এসব কোনোদিন করতে চাইবি না। নিজের পেটের ছেলে মায়ের সাথে এসব করছে এত ধাড়ি হয়েও। আর পড়াশোনা একদম ভালো ভাবে করতে হবে। তাছাড়া এখন যা করছিস, তার বেশি মনে কিছু ইচ্ছে হয় সেরকম ইচ্ছে মন থেকে দূর করবি। না হলে কিন্তু সেদিন ই শেষ।
আমি: মা কথা দিলাম।
তারপর থেকে রোজ মা ঘুমিয়ে গেলে আমি মায়ের দুধ চুষি, পেট চাটি। এখন অনেক স্বচ্ছন্দ, আগের মতো এত কষ্ট করে চোরের মতো করতে হয় না।"
এই অবধি বলে পল্টু থামলো। আমরা স্তম্বিত। একটু সম্বিৎ পেয়ে আবার আমাদের কথা শুরু হলো।
আমি: ভাই, আবার একবার দেখাবি আমাদেরকে?
পল্টু: আমি জানতাম তুই এটাই বলবি।
বাবান: না ভাই, আমারও দেখতে ইচ্ছে করছে।
পল্টু (হেসে): তাহলে সামনের শনিবার আয় আমাদের বাড়ি রাতে থাকার জন্য।
*এটা আমার নিজের জীবনের ঘটনা, তাই ফ্যান্টাসি বা পছন্দমত মায়ের ফিগারের বর্ণনা চাইবেন না প্লিজ। যা সত্যি তাই লিখেছি।
****বন্ধুরা আপনাদের যদি নিজের মায়ের সাথে কোনোরকম অভিজ্ঞতা হয়ে থাকে বা কোনো বন্ধুর মুখে কিছু শুনে থাকেন তাদের মায়ের সাথে ইন্সেস্ট (অজাচার) এর ব্যাপারে তাহলে অব্যশই কমেন্ট করবেন। তাহলে আমিও আমার অভিজ্ঞতার পরবর্তী অংশগুলো দ্রুত আপনাদের সামনে তুলে ধরবো।
***********বন্ধুরা নিচের তালিকার মধ্যে কোনো একটা যদি আপনার জীবনে ঘটে থাকে তাহলে তা কমেন্টে জানান। আমার অভিজ্ঞতার নতুন আপডেট তাড়াতাড়ি আসছে। আপনাদের কমেন্টের অপেক্ষা করছি।
১) ঘুমন্ত মায়ের দুদু চুষেছেন?
২) অনেক বেশি বয়স অবধি মায়ের দুধ খেয়েছেন।
৩) মায়ের পেট নাভি না ধরলে ঘুম হতো না?
৪) ভাই/বোন কে দুদু খেতে দেখে মায়ের কাছে দুদু খাবার বায়না করে মায়ের দুদু আবার খেতে পেয়েছেন ?
৫) ভাই/বোন কে দুদু খেতে দেখে আপনার লোভ হচ্ছে বুঝে আপনার মা নিজেই আপনাকে তার দুদু খাবার সুযোগ দিয়েছেন ?
আপনাদের উত্তরের অপেক্ষা রইল। যেহেতু আমি নিজের অভিজ্ঞতা শেয়ার করছ। তাই সহমর্মী বন্ধুদের অভিজ্ঞতা ও অল্প জানার আশা রাখি
………………………………………………….