04-11-2023, 11:36 PM
সকালে উঠে খেয়েদেয়ে কলেজে গেলাম পল্টু আর বাবানের সাথে। তারপর রোজের নিত্য নৈমিত্তিক গুলি একে একে সম্পূর্ণ হলো। বিকেলে খেলা করে বাড়ি ফিরে এলাম। পল্টু আর বাবানকে কালকের কথা কিছু বলিনি। মা কিন্তু কাল রাতের ব্যাপারটা নিয়ে কোনোরকম উচ্ছবাচ্য করলেন না। রাতে আবার আমি মায়ের পাশে শুয়ে মায়ের পেটে হাত দিয়ে খেলতে লাগলাম। মা ভাইকে দুদু খাইয়ে আমার দিকে ফিরলেন। তারপর আমায় কাছে টেনে নিয়ে আমার মাথায় পিঠে হাত বোলাতে লাগলেন। আমিও মায়ের বুকে মুখ লুকিয়ে শুয়ে রইলাম। আমার আজও দুদু খেতে ইচ্ছে করছিলো কিন্তু মাকে বলার সাহস হচ্ছিলো না।
অনেকক্ষন মাথায় হাত বোলানোর পরেও আমি ঘুমোচ্ছিনা দেখে মা আমায় জিগেশ করলেন -কিরে বাবু ঘুম আসছে না?
আমি: না মা।
মা: কি ভাবছিস?
আমি: মা আমার আবার তোমার দুদু খেতে ইচ্ছে করছে।
মা একটু রাজি গলায় বললেন - দেখলি তো। বলেছিলাম না? বদভ্যাস হয়ে যাবে।
আমি: মা দাও না একটু।
মা: না আর খায় না। এরপর ছাড়ানো যাবে না আর।
আমি: কেন মা, আমি রোজ তোমার দুদু খেলে কি হবে। আমি তো শুধু রাতে খাই, ভাইয়ের খাওয়া শেষ হয়ে গেলে। ভাইয়ের কম পড়বে না।
মা: ওরে বোকা ছেলে, আমি কি সেজন্য বলেছি। আমি তোর মা। আমার সব দুধ তোদের দুই ভাইয়ের। আমার কি ইচ্ছে করে না তোকে রোজ ছোট্টবেলার মতো দুধ খাওয়াই। কিন্তু রোজ দুদু খাবার অভ্যাস হয়ে গেলে পরে অসুবিধা হবে। এরপর যখন বড়ো হয়ে কলেজে পড়তে দূরে চলে যাবি তখন মায়ের দুদু পাবি কোথায়? আর তাছাড়া আজকে ভাই অনেক দুধ খেয়েছে, এখন দুধ শেষ হয়ে গেছে। আবার দুধ জমা হতে সময় লাগবে।
আমি: মা আমি কলেজে উঠলে ছুটিতে বাড়ি এসে তোমার দুদু খাবো।
মা: শোনো ছেলের কথা।
আমি: মা দাও না একটু। দুধ না থাকলেও হবে। শুধু তোমার দুদু মুখে নিলেই অনেক আরাম।
আমার এই কথায় মা কিছুক্ষন চুপ হয়ে গেলেন। তারপর আঁচলটা সরিয়ে দিয়ে বললেন- নে, খা।
আমি দেরি করলাম না। কাল রাতের মতো আজ মায়ের একটা দুদু চুষতে লাগলাম আর অন্যটা নিয়ে খেলতে লাগলাম। কিছুক্ষন বাদে আবার অন্যটা চুষতে লাগলাম আর এটা নিয়ে খেলতে লাগলাম। মা আমার মাথায় পিঠে হাত বোলাতে থাকলেন। কিছুক্ষন পরে মায়ের বাঁদিকের দুদুটা থেকে ফোটা ফোটা দুধ পড়তে লাগলো। আমিও সঙ্গেসঙ্গে ওই দুদুটা চুষতে চুষতে মায়ের দুধ খেতে থাকলাম। তারপর অন্যটা। আজ একটা সময় পর আমার নুনু থেকে আঠা বেরিয়ে আমার প্যান্টের ভিতর চটচটে হয়ে গেলো। তারপর আমার ঘুম এসে গেলো মায়ের দুধ খেতে খেতে।
পরের আরো কয়েকদিন মায়ের কাছে রাতে বায়না করে দুধ খেতে হয়েছিল। তারপর এটা আমার আর মায়ের রোজকারের অভ্যাসে পরিণত হলো। তখন মা রাতে জিগেস ও করতেন না। প্রথমে মা ভাইকে দুদু খাওয়াতেন, আর আমি মায়ের পেট নাভি তলপেট নিয়ে খেলতাম। ভাইয়ের দুধ খাওয়া শেষ হলে আমার দিকে ফিরে হুঁ করে একটা আওয়াজ করতেন। আমি দুধ খাওয়া শুরু করলে, মা কিছুক্ষন আমায় আদর করতেন। তারপর ঘুমিয়ে যেতেন। আমি ইচ্ছে মতো মায়ের দুধ খেতাম আর দুদু নিয়ে খেলতাম। মা সারা রাত উদলা গায়ে শুয়ে থাকতেন।
এক আধদিন যদি ভোরে আমার ঘুম ভেঙে যেত তাহলে সকালের সূর্যের নরম আলোয় মায়ের বিশাল দুদু, কালো বলয় আর বোঁটা, ভারী পেট গভীর নাভি দেখতাম, আদর করতাম। তারপর আরেকপ্রস্থ মায়ের দুধ খেতাম। তবে ভোরে মায়ের দুদুতে যেদিনই মুখ দিয়েছি মায়ের ঘুম ভেঙে যেত।
মা হেসে বলতেন-দেখো ছেলের কান্ড। দুধ খাবার লোভে ভোরবেলায় উঠেছে।
আমি জবাব না দিয়ে মায়ের দুধ খেতে থাকতাম।
*এটা আমার নিজের জীবনের ঘটনা, তাই ফ্যান্টাসি বা পছন্দমত মায়ের ফিগারের বর্ণনা চাইবেন না প্লিজ। যা সত্যি তাই লিখেছি।
****বন্ধুরা আপনাদের যদি নিজের মায়ের সাথে কোনোরকম অভিজ্ঞতা হয়ে থাকে বা কোনো বন্ধুর মুখে কিছু শুনে থাকেন তাদের মায়ের সাথে ইন্সেস্ট (অজাচার) এর ব্যাপারে তাহলে অব্যশই কমেন্ট করবেন। তাহলে আমিও আমার অভিজ্ঞতার পরবর্তী অংশগুলো দ্রুত আপনাদের সামনে তুলে ধরবো।
........................................................................
বন্ধুরা নিচের তালিকার মধ্যে কোনো একটা যদি আপনার জীবনে ঘটে থাকে তাহলে তা কমেন্টে জানান। আমার অভিজ্ঞতার নতুন আপডেট তাড়াতাড়ি আসছে। আপনাদের কমেন্টের অপেক্ষা করছি।
১) ঘুমন্ত মায়ের দুদু চুষেছেন?
২) অনেক বেশি বয়স অবধি মায়ের দুধ খেয়েছেন।
৩) মায়ের পেট নাভি না ধরলে ঘুম হতো না?
৪) ভাই/বোন কে দুদু খেতে দেখে মায়ের কাছে দুদু খাবার বায়না করে মায়ের দুদু আবার খেতে পেয়েছেন ?
৫) ভাই/বোন কে দুদু খেতে দেখে আপনার লোভ হচ্ছে বুঝে আপনার মা নিজেই আপনাকে তার দুদু খাবার সুযোগ দিয়েছেন ?
আপনাদের উত্তরের অপেক্ষা রইল। যেহেতু আমি নিজের অভিজ্ঞতা শেয়ার করছ। তাই সহমর্মী বন্ধুদের অভিজ্ঞতা ও অল্প জানার আশা রাখি
অনেকক্ষন মাথায় হাত বোলানোর পরেও আমি ঘুমোচ্ছিনা দেখে মা আমায় জিগেশ করলেন -কিরে বাবু ঘুম আসছে না?
আমি: না মা।
মা: কি ভাবছিস?
আমি: মা আমার আবার তোমার দুদু খেতে ইচ্ছে করছে।
মা একটু রাজি গলায় বললেন - দেখলি তো। বলেছিলাম না? বদভ্যাস হয়ে যাবে।
আমি: মা দাও না একটু।
মা: না আর খায় না। এরপর ছাড়ানো যাবে না আর।
আমি: কেন মা, আমি রোজ তোমার দুদু খেলে কি হবে। আমি তো শুধু রাতে খাই, ভাইয়ের খাওয়া শেষ হয়ে গেলে। ভাইয়ের কম পড়বে না।
মা: ওরে বোকা ছেলে, আমি কি সেজন্য বলেছি। আমি তোর মা। আমার সব দুধ তোদের দুই ভাইয়ের। আমার কি ইচ্ছে করে না তোকে রোজ ছোট্টবেলার মতো দুধ খাওয়াই। কিন্তু রোজ দুদু খাবার অভ্যাস হয়ে গেলে পরে অসুবিধা হবে। এরপর যখন বড়ো হয়ে কলেজে পড়তে দূরে চলে যাবি তখন মায়ের দুদু পাবি কোথায়? আর তাছাড়া আজকে ভাই অনেক দুধ খেয়েছে, এখন দুধ শেষ হয়ে গেছে। আবার দুধ জমা হতে সময় লাগবে।
আমি: মা আমি কলেজে উঠলে ছুটিতে বাড়ি এসে তোমার দুদু খাবো।
মা: শোনো ছেলের কথা।
আমি: মা দাও না একটু। দুধ না থাকলেও হবে। শুধু তোমার দুদু মুখে নিলেই অনেক আরাম।
আমার এই কথায় মা কিছুক্ষন চুপ হয়ে গেলেন। তারপর আঁচলটা সরিয়ে দিয়ে বললেন- নে, খা।
আমি দেরি করলাম না। কাল রাতের মতো আজ মায়ের একটা দুদু চুষতে লাগলাম আর অন্যটা নিয়ে খেলতে লাগলাম। কিছুক্ষন বাদে আবার অন্যটা চুষতে লাগলাম আর এটা নিয়ে খেলতে লাগলাম। মা আমার মাথায় পিঠে হাত বোলাতে থাকলেন। কিছুক্ষন পরে মায়ের বাঁদিকের দুদুটা থেকে ফোটা ফোটা দুধ পড়তে লাগলো। আমিও সঙ্গেসঙ্গে ওই দুদুটা চুষতে চুষতে মায়ের দুধ খেতে থাকলাম। তারপর অন্যটা। আজ একটা সময় পর আমার নুনু থেকে আঠা বেরিয়ে আমার প্যান্টের ভিতর চটচটে হয়ে গেলো। তারপর আমার ঘুম এসে গেলো মায়ের দুধ খেতে খেতে।
পরের আরো কয়েকদিন মায়ের কাছে রাতে বায়না করে দুধ খেতে হয়েছিল। তারপর এটা আমার আর মায়ের রোজকারের অভ্যাসে পরিণত হলো। তখন মা রাতে জিগেস ও করতেন না। প্রথমে মা ভাইকে দুদু খাওয়াতেন, আর আমি মায়ের পেট নাভি তলপেট নিয়ে খেলতাম। ভাইয়ের দুধ খাওয়া শেষ হলে আমার দিকে ফিরে হুঁ করে একটা আওয়াজ করতেন। আমি দুধ খাওয়া শুরু করলে, মা কিছুক্ষন আমায় আদর করতেন। তারপর ঘুমিয়ে যেতেন। আমি ইচ্ছে মতো মায়ের দুধ খেতাম আর দুদু নিয়ে খেলতাম। মা সারা রাত উদলা গায়ে শুয়ে থাকতেন।
এক আধদিন যদি ভোরে আমার ঘুম ভেঙে যেত তাহলে সকালের সূর্যের নরম আলোয় মায়ের বিশাল দুদু, কালো বলয় আর বোঁটা, ভারী পেট গভীর নাভি দেখতাম, আদর করতাম। তারপর আরেকপ্রস্থ মায়ের দুধ খেতাম। তবে ভোরে মায়ের দুদুতে যেদিনই মুখ দিয়েছি মায়ের ঘুম ভেঙে যেত।
মা হেসে বলতেন-দেখো ছেলের কান্ড। দুধ খাবার লোভে ভোরবেলায় উঠেছে।
আমি জবাব না দিয়ে মায়ের দুধ খেতে থাকতাম।
*এটা আমার নিজের জীবনের ঘটনা, তাই ফ্যান্টাসি বা পছন্দমত মায়ের ফিগারের বর্ণনা চাইবেন না প্লিজ। যা সত্যি তাই লিখেছি।
****বন্ধুরা আপনাদের যদি নিজের মায়ের সাথে কোনোরকম অভিজ্ঞতা হয়ে থাকে বা কোনো বন্ধুর মুখে কিছু শুনে থাকেন তাদের মায়ের সাথে ইন্সেস্ট (অজাচার) এর ব্যাপারে তাহলে অব্যশই কমেন্ট করবেন। তাহলে আমিও আমার অভিজ্ঞতার পরবর্তী অংশগুলো দ্রুত আপনাদের সামনে তুলে ধরবো।
........................................................................
বন্ধুরা নিচের তালিকার মধ্যে কোনো একটা যদি আপনার জীবনে ঘটে থাকে তাহলে তা কমেন্টে জানান। আমার অভিজ্ঞতার নতুন আপডেট তাড়াতাড়ি আসছে। আপনাদের কমেন্টের অপেক্ষা করছি।
১) ঘুমন্ত মায়ের দুদু চুষেছেন?
২) অনেক বেশি বয়স অবধি মায়ের দুধ খেয়েছেন।
৩) মায়ের পেট নাভি না ধরলে ঘুম হতো না?
৪) ভাই/বোন কে দুদু খেতে দেখে মায়ের কাছে দুদু খাবার বায়না করে মায়ের দুদু আবার খেতে পেয়েছেন ?
৫) ভাই/বোন কে দুদু খেতে দেখে আপনার লোভ হচ্ছে বুঝে আপনার মা নিজেই আপনাকে তার দুদু খাবার সুযোগ দিয়েছেন ?
আপনাদের উত্তরের অপেক্ষা রইল। যেহেতু আমি নিজের অভিজ্ঞতা শেয়ার করছ। তাই সহমর্মী বন্ধুদের অভিজ্ঞতা ও অল্প জানার আশা রাখি