04-11-2023, 09:29 PM
সেদিন বাড়ি ফিরে আসার পর কোনো কিছুই আর ভালো লাগছিলো না। মা, ঠাকুমা মাঝে মাঝে জিগেশ করছিলেন কি হয়েছে আমার। আমি রেজাল্ট বেরোবে, তার ভয় করছে বলে এড়িয়ে গেলাম। রাতে আবার শোয়ার ঘরে এলাম। মা এসে আগে ভাইকে দুধ খাইয়ে ঘুম পারলেন। তারপর আমার দিকে ফিরে আমার মাথায় হাত বোলাতে শুরু করলেন।
একটু বাদে বললেন: কি হয়েছে বাবা তোর? আমায় বল। মাকে বলবি না?
আমি: কিছুনা মা।
মা( একটু স্বর গরম করে): কিছু একটা হয়েছে। সত্যি কথা বল।
আমি মাকে জড়িয়ে ধরে কাঁদতে শুরু করলাম।
মা আমায় আদর করতে করতে করতে বললো: কাঁদছিস কেন? কারোর সাথে ঝগড়া হয়েছে? কিছু দেখে ভয় পেয়েছিস? মায়ের কাছে কিছু লুকোতে নেই বাবা। বল, মাকে বল সব।
আমার কান্নার বেগ একটু কমল। তারপর আমি পল্টুর বাড়িতে কি দেখেছি, পল্টু কি বলেছে, বাবান আজকে কি বললো সব মাকে বললাম। শুধু আমার মনের ইচ্ছের কথাগুলো চেপে গেলাম।
মা: তোরও কি মায়ের মায়ের দুদু খেতে ইচ্ছে হয়?
আমি একটু চুপ করে থেকে বললাম: হ্যা মা।
মা: এটা কি পল্টু বাবানদের দেখে ইচ্ছে হলো?
আমি: না মা, ভাই হওয়ার পর থেকেই যখন তুমি ভাইকে দুধ খাওয়াও আমারও তখন খেতে ইচ্ছে হয় ।
মা: কিন্তু তুই তো এখন বড় হয়ে গেছিস বাবা। আর তিন বছর পরে মাধ্যমিক। তার দুবছর পরে আবার উচ্চমাধ্যমিক, তারপর কলেজে উঠবি। এখন কি আর কেউ মায়ের দুদু খায়।
আমি: কেন মা, এখন তোমার দুদু খেলে কি হবে?
মা: এহঃ, এত বড় ছেলে মায়ের দুদু খায়? আর একবার খেলে আবার খেতে ইচ্ছে করবে। দেখছিস না পল্টুর অবস্থা। নিজে কানেই তো শুনলি। দেখ, কি বদভ্যাস হয়ে গেছে ওর।
আমি: আমায় শুধু একবার খাওয়াও না মা।
মা: না সোনা, এরকম বায়না করতে নেই। বদভ্যাস হয়ে যাবে বাবা। তারপর রোজই খেতে চাইবি।
আমি: রোজ খেলে কি হবে মা?
মা: দূর বোকা, এত বড় ছেলে রোজ রোজ মায়ের দুদু খায়?
আমি: আমি খাবো
মা: জেদ করতে নেই বাবা। আমি তোর ভালোর জন্যই বলছি।
আমি: ঠিকাছে মা।
মা এরপর কিছুক্ষন চুপ করে থেকে আমার মাথায় হাত বোলাতে লাগলেন। আমিও মাকে জড়িয়ে ধরে চুপ করে শুয়ে রইলাম।
কিছুক্ষন বাদে মা আবার বললেন: ঠিক আছে, তোকে মা দুদু খেতে দেবে।
আমি: কবে মা?
মা: এখন।
উৎকণ্ঠায় আমার শরীর নুনু শক্ত হয়ে গেলো।
মা: আগে আমার ডানদিকে এসে শো।
আমি মায়ের ডানদিকে এসে শুলাম। মা আঁচলের কিছুটা সরিয়ে ডানদিকের দুদুটা বের করলেন।
তারপর আমার মুখে বোঁটাটা গুঁজে দিয়ে বললেন: নে, এবার খা মায়ের দুদু
আমি পরম আনন্দে মায়ের দুদু মুখে নিয়ে চুষতে শুরু করলাম। পল্টু ঠিকই বলেছে এই আরামের সঙ্গে আর কোনো আরামের তুলনা হয় না। সেই সাথে এটা ভেবে আমার শরীর চরম উত্তেজিত হয়ে গেলো, যে আমাকে মা আবার নিজের দুদু খাওয়াচ্ছে। মা, শুধু আমার মা। আমি হলফ করে বলতে পারি যে মাসির দুদু খেতে পেলেও আমার এত উত্তেজনা হতো না। এটা ঠিক যে একটা বয়সের পরে সব মায়ের নিজের সন্তানদের দুধ ছাড়িয়ে দেয়। কিন্তু সেই মায়ের দুদু যদি আবার নিজের মুখে নিতে পাওয়া যায় তার উত্তেজনার তুলনা হয়না। আমার মুখ মায়ের দুদু থেকে বেরোনো দুধে ভরে যেতে লাগলো। আমি ক্রমাগত মায়ের দুদু চুষতে চুষতে মায়ের দুধ খেতে লাগলাম। আর প্রবল উত্তেজনায় মাকে জড়িয়ে ধরলাম। একটা পা মায়ের গায়ের ওপর উঠিয়ে দিয়ে পা দিয়েও মাকে আঁকড়ে ধরলাম। মাকে আমি কোথাও যেতে দেব না। শুধু মায়ের দুদু খাবো। আমার নুনু প্রচন্ড শক্ত হয়ে গেছিলো আর প্যান্টের ভিতর থেকেই মায়ের পেটে গুতো মারছিলো,আর কেমন যেন ভেজা ভেজা লাগছিলো আমার প্যান্ট এর ভিতরে।
একটু পরে মা বললেন: এবার এই দুদুটা খা।
আমি মায়ের বাঁদিকে এসে শুলাম। মাও আমার দিকে ফিরলেন। তারপর আমি মায়ের নির্দেশের অপেক্ষা করতে থাকলাম।
মা: কিরে পেট ভরে গেছে নাকি?
আমি: না মা।
মা: তাহলে বসে আছিস কেন? খা।
আমি এবার মায়ের বা দুদুটার ওপর প্রায় হামলে পড়লাম। তারপর মাকে জড়িয়ে ধরে আগের মতোই মায়ের দুধ খেতে শুরু করলাম। সারা ঘরে শুধু একটাই আওয়াজ গুঞ্জরিত হচ্ছিলো - চুক চুক চুক চুক চুক চুক চুক চুক চুক।
আজ চাঁদনী রাত। আমার উত্তেজনা চরমে কিন্তু খেয়াল হলো, আজ প্রায় ৭ বছর বাদে আবার আমি মায়ের দুদু এত কাছ থেকে দেখছি। মায়ের দুদুগুলো সত্যিই তালের মতো। ভারী আর উঁচু। তাও আবার দুধে ভরে থাকার ফলে টানটান হয়েছিল। মায়ের দুদুর বোঁটাগুলো কুলের বিচির মতো। আমি আর থাকতে পারলাম না। মাকে কিছু জিগেশ না করেই মায়ের অন্য দুদুটা খামচে ধরলাম আর পল্টু যেভাবে মাসির দুদু চটকাচ্ছিল সেভাবে চটকাতে শুরু করলাম।
মা হেসে বললেন: তুই ছোটবেলায় একটা দুদু খাবার সময় অন্য দুদু নিয়ে খেলতি।
তারপর আমার মাথায়, পিঠে হাত বোলাতে লাগলেন। পিঠে তাল দিতে লাগলেন। একসময় আমার সারা শরীর উত্তেজনায় ভীষণ কেঁপে উঠলো আর আমার নুনু দিয়ে একটা আঠালো রস বেরিয়ে গেলো। কিন্তু আমি মায়ের দুদু ছাড়লাম না। এভাবে মায়ের দুধ খেতে খেতে কখন যে ঘুমিয়ে পড়লাম টেরই পেলাম না।
*এটা আমার নিজের জীবনের ঘটনা, তাই ফ্যান্টাসি বা পছন্দমত মায়ের ফিগারের বর্ণনা চাইবেন না প্লিজ। যা সত্যি তাই লিখেছি।
****বন্ধুরা আপনাদের যদি নিজের মায়ের সাথে কোনোরকম অভিজ্ঞতা হয়ে থাকে বা কোনো বন্ধুর মুখে কিছু শুনে থাকেন তাদের মায়ের সাথে ইন্সেস্ট (অজাচার) এর ব্যাপারে তাহলে অব্যশই কমেন্ট করবেন। তাহলে আমিও আমার অভিজ্ঞতার পরবর্তী অংশগুলো দ্রুত আপনাদের সামনে তুলে ধরবো।
*******বন্ধুরা নিচের তালিকার মধ্যে কোনো একটা যদি আপনার জীবনে ঘটে থাকে তাহলে তা কমেন্টে জানান। আমার অভিজ্ঞতার নতুন আপডেট তাড়াতাড়ি আসছে। আপনাদের কমেন্টের অপেক্ষা করছি।
১) ঘুমন্ত মায়ের দুদু চুষেছেন?
২) অনেক বেশি বয়স অবধি মায়ের দুধ খেয়েছেন।
৩) মায়ের পেট নাভি না ধরলে ঘুম হতো না?
৪) ভাই/বোন কে দুদু খেতে দেখে মায়ের কাছে দুদু খাবার বায়না করে মায়ের দুদু আবার খেতে পেয়েছেন ?
৫) ভাই/বোন কে দুদু খেতে দেখে আপনার লোভ হচ্ছে বুঝে আপনার মা নিজেই আপনাকে তার দুদু খাবার সুযোগ দিয়েছেন ?
আপনাদের উত্তরের অপেক্ষা রইল। যেহেতু আমি নিজের অভিজ্ঞতা শেয়ার করছ। তাই সহমর্মী বন্ধুদের অভিজ্ঞতা ও অল্প জানার আশা রাখি
একটু বাদে বললেন: কি হয়েছে বাবা তোর? আমায় বল। মাকে বলবি না?
আমি: কিছুনা মা।
মা( একটু স্বর গরম করে): কিছু একটা হয়েছে। সত্যি কথা বল।
আমি মাকে জড়িয়ে ধরে কাঁদতে শুরু করলাম।
মা আমায় আদর করতে করতে করতে বললো: কাঁদছিস কেন? কারোর সাথে ঝগড়া হয়েছে? কিছু দেখে ভয় পেয়েছিস? মায়ের কাছে কিছু লুকোতে নেই বাবা। বল, মাকে বল সব।
আমার কান্নার বেগ একটু কমল। তারপর আমি পল্টুর বাড়িতে কি দেখেছি, পল্টু কি বলেছে, বাবান আজকে কি বললো সব মাকে বললাম। শুধু আমার মনের ইচ্ছের কথাগুলো চেপে গেলাম।
মা: তোরও কি মায়ের মায়ের দুদু খেতে ইচ্ছে হয়?
আমি একটু চুপ করে থেকে বললাম: হ্যা মা।
মা: এটা কি পল্টু বাবানদের দেখে ইচ্ছে হলো?
আমি: না মা, ভাই হওয়ার পর থেকেই যখন তুমি ভাইকে দুধ খাওয়াও আমারও তখন খেতে ইচ্ছে হয় ।
মা: কিন্তু তুই তো এখন বড় হয়ে গেছিস বাবা। আর তিন বছর পরে মাধ্যমিক। তার দুবছর পরে আবার উচ্চমাধ্যমিক, তারপর কলেজে উঠবি। এখন কি আর কেউ মায়ের দুদু খায়।
আমি: কেন মা, এখন তোমার দুদু খেলে কি হবে?
মা: এহঃ, এত বড় ছেলে মায়ের দুদু খায়? আর একবার খেলে আবার খেতে ইচ্ছে করবে। দেখছিস না পল্টুর অবস্থা। নিজে কানেই তো শুনলি। দেখ, কি বদভ্যাস হয়ে গেছে ওর।
আমি: আমায় শুধু একবার খাওয়াও না মা।
মা: না সোনা, এরকম বায়না করতে নেই। বদভ্যাস হয়ে যাবে বাবা। তারপর রোজই খেতে চাইবি।
আমি: রোজ খেলে কি হবে মা?
মা: দূর বোকা, এত বড় ছেলে রোজ রোজ মায়ের দুদু খায়?
আমি: আমি খাবো
মা: জেদ করতে নেই বাবা। আমি তোর ভালোর জন্যই বলছি।
আমি: ঠিকাছে মা।
মা এরপর কিছুক্ষন চুপ করে থেকে আমার মাথায় হাত বোলাতে লাগলেন। আমিও মাকে জড়িয়ে ধরে চুপ করে শুয়ে রইলাম।
কিছুক্ষন বাদে মা আবার বললেন: ঠিক আছে, তোকে মা দুদু খেতে দেবে।
আমি: কবে মা?
মা: এখন।
উৎকণ্ঠায় আমার শরীর নুনু শক্ত হয়ে গেলো।
মা: আগে আমার ডানদিকে এসে শো।
আমি মায়ের ডানদিকে এসে শুলাম। মা আঁচলের কিছুটা সরিয়ে ডানদিকের দুদুটা বের করলেন।
তারপর আমার মুখে বোঁটাটা গুঁজে দিয়ে বললেন: নে, এবার খা মায়ের দুদু
আমি পরম আনন্দে মায়ের দুদু মুখে নিয়ে চুষতে শুরু করলাম। পল্টু ঠিকই বলেছে এই আরামের সঙ্গে আর কোনো আরামের তুলনা হয় না। সেই সাথে এটা ভেবে আমার শরীর চরম উত্তেজিত হয়ে গেলো, যে আমাকে মা আবার নিজের দুদু খাওয়াচ্ছে। মা, শুধু আমার মা। আমি হলফ করে বলতে পারি যে মাসির দুদু খেতে পেলেও আমার এত উত্তেজনা হতো না। এটা ঠিক যে একটা বয়সের পরে সব মায়ের নিজের সন্তানদের দুধ ছাড়িয়ে দেয়। কিন্তু সেই মায়ের দুদু যদি আবার নিজের মুখে নিতে পাওয়া যায় তার উত্তেজনার তুলনা হয়না। আমার মুখ মায়ের দুদু থেকে বেরোনো দুধে ভরে যেতে লাগলো। আমি ক্রমাগত মায়ের দুদু চুষতে চুষতে মায়ের দুধ খেতে লাগলাম। আর প্রবল উত্তেজনায় মাকে জড়িয়ে ধরলাম। একটা পা মায়ের গায়ের ওপর উঠিয়ে দিয়ে পা দিয়েও মাকে আঁকড়ে ধরলাম। মাকে আমি কোথাও যেতে দেব না। শুধু মায়ের দুদু খাবো। আমার নুনু প্রচন্ড শক্ত হয়ে গেছিলো আর প্যান্টের ভিতর থেকেই মায়ের পেটে গুতো মারছিলো,আর কেমন যেন ভেজা ভেজা লাগছিলো আমার প্যান্ট এর ভিতরে।
একটু পরে মা বললেন: এবার এই দুদুটা খা।
আমি মায়ের বাঁদিকে এসে শুলাম। মাও আমার দিকে ফিরলেন। তারপর আমি মায়ের নির্দেশের অপেক্ষা করতে থাকলাম।
মা: কিরে পেট ভরে গেছে নাকি?
আমি: না মা।
মা: তাহলে বসে আছিস কেন? খা।
আমি এবার মায়ের বা দুদুটার ওপর প্রায় হামলে পড়লাম। তারপর মাকে জড়িয়ে ধরে আগের মতোই মায়ের দুধ খেতে শুরু করলাম। সারা ঘরে শুধু একটাই আওয়াজ গুঞ্জরিত হচ্ছিলো - চুক চুক চুক চুক চুক চুক চুক চুক চুক।
আজ চাঁদনী রাত। আমার উত্তেজনা চরমে কিন্তু খেয়াল হলো, আজ প্রায় ৭ বছর বাদে আবার আমি মায়ের দুদু এত কাছ থেকে দেখছি। মায়ের দুদুগুলো সত্যিই তালের মতো। ভারী আর উঁচু। তাও আবার দুধে ভরে থাকার ফলে টানটান হয়েছিল। মায়ের দুদুর বোঁটাগুলো কুলের বিচির মতো। আমি আর থাকতে পারলাম না। মাকে কিছু জিগেশ না করেই মায়ের অন্য দুদুটা খামচে ধরলাম আর পল্টু যেভাবে মাসির দুদু চটকাচ্ছিল সেভাবে চটকাতে শুরু করলাম।
মা হেসে বললেন: তুই ছোটবেলায় একটা দুদু খাবার সময় অন্য দুদু নিয়ে খেলতি।
তারপর আমার মাথায়, পিঠে হাত বোলাতে লাগলেন। পিঠে তাল দিতে লাগলেন। একসময় আমার সারা শরীর উত্তেজনায় ভীষণ কেঁপে উঠলো আর আমার নুনু দিয়ে একটা আঠালো রস বেরিয়ে গেলো। কিন্তু আমি মায়ের দুদু ছাড়লাম না। এভাবে মায়ের দুধ খেতে খেতে কখন যে ঘুমিয়ে পড়লাম টেরই পেলাম না।
*এটা আমার নিজের জীবনের ঘটনা, তাই ফ্যান্টাসি বা পছন্দমত মায়ের ফিগারের বর্ণনা চাইবেন না প্লিজ। যা সত্যি তাই লিখেছি।
****বন্ধুরা আপনাদের যদি নিজের মায়ের সাথে কোনোরকম অভিজ্ঞতা হয়ে থাকে বা কোনো বন্ধুর মুখে কিছু শুনে থাকেন তাদের মায়ের সাথে ইন্সেস্ট (অজাচার) এর ব্যাপারে তাহলে অব্যশই কমেন্ট করবেন। তাহলে আমিও আমার অভিজ্ঞতার পরবর্তী অংশগুলো দ্রুত আপনাদের সামনে তুলে ধরবো।
*******বন্ধুরা নিচের তালিকার মধ্যে কোনো একটা যদি আপনার জীবনে ঘটে থাকে তাহলে তা কমেন্টে জানান। আমার অভিজ্ঞতার নতুন আপডেট তাড়াতাড়ি আসছে। আপনাদের কমেন্টের অপেক্ষা করছি।
১) ঘুমন্ত মায়ের দুদু চুষেছেন?
২) অনেক বেশি বয়স অবধি মায়ের দুধ খেয়েছেন।
৩) মায়ের পেট নাভি না ধরলে ঘুম হতো না?
৪) ভাই/বোন কে দুদু খেতে দেখে মায়ের কাছে দুদু খাবার বায়না করে মায়ের দুদু আবার খেতে পেয়েছেন ?
৫) ভাই/বোন কে দুদু খেতে দেখে আপনার লোভ হচ্ছে বুঝে আপনার মা নিজেই আপনাকে তার দুদু খাবার সুযোগ দিয়েছেন ?
আপনাদের উত্তরের অপেক্ষা রইল। যেহেতু আমি নিজের অভিজ্ঞতা শেয়ার করছ। তাই সহমর্মী বন্ধুদের অভিজ্ঞতা ও অল্প জানার আশা রাখি