04-11-2023, 01:15 AM
যাই হোক এইভাবে চলছে। একদিন পল্টু, আমি আর বাবান খেলা শেষ করে একসাথে পুকুর ঘাটে গল্প করছি। গল্প করতে করতে হঠাৎ আমাদের মধ্যে একটা অদ্ভুত বিষয়ে আলোচনা শুরু হলো।
বাবান: পলাশ, ভাই একটা কথা জিগেশ করবো, রাগ করবি নাতো?
আমি: না না, বল।
বাবান: তুই ছোটপিসির দুধ খেয়েছিস একবারও?
আমি: ধুস, কি প্রশ্ন, খাবোনা কেন? ছোটবেলায় খেয়েছিতো। তোকেও তো মামিমা খাইয়েছে ছোটবেলায়।
বাবান: না না, আমি এখনের কথা বলছি। মানে তোর ভাই হওয়ার পড়ে।
আমি: না না ধুর।
বাবান: কখনো ইচ্ছেও করেনি?
আমি: সত্যি বলবো ভাই? কাউকে বলবি না। আমারও মায়ের দুধ খেতে ইচ্ছে করে।
বাবান: পিসিকে বলিসনি কখনো?
আমি: পাগল, তারপর মার খেয়ে মরি আর কি।
বাবান: তা ঠিক, আমারও আমার মায়ের দুধ খেতে ইচ্ছে করে কিন্তু কখনো বলা হয়নি।
আমি: অনেক বছর দুধ না খেলে শুনেছি দুধ আর আসে না বুকে।
বাবান: দুধের দরকার নেই, মায়ের দুদু জীবনে আর একবার চুষতে পেলে সেটাই বা কম কিসে?
আমি: হুম
পল্টু: পরশু দিন শনিবার, তোরা দুজন আমাদের বাড়িতে চলে আয়না, রাতে থাকবি আমাদের বাড়ি। রবিবার ছুটি আছে, সারারাত গল্প করা যাবে
আমি: আচ্ছা, মাকে বলে দেখবো।
বাবান: আমিও বলবো মাকে।
পল্টু: আসার চেষ্টা করিস ভাই, অনেক মজা হবে।
আমি আর পল্টু: ঠিকাছে ভাই।
বাড়ি এসে মাকে বলতে মা রাজি হয়ে গেলেন। শনিবার দেখি মামিমাও রাজি হয়েছেন বাবানকে পল্টুর বাড়ি পাঠাতে। বিকেলে খেলার মাঠ থেকে তিন ভাই একসাথে বড় মাসির বাড়ির পথে পা বাড়ালাম।
বাড়ি পৌঁছানোর কিছুটা আগে পল্টু হঠাৎ বললো: ভাই একটা কথা, খেয়েদেয়ে ঘুমানোর সময় মা রোজ গল্প শোনায়। গল্প বলতে বলতে মা ঘুমিয়ে পড়লে বকবক করবি না। আজ পূর্ণিমা। জেগে থাকবি। তাহলে একটা মজার জিনিস দেখাবো। আমি ইশারা করলে আমার দিকে তাকাবি, তাহলেই আমি বুঝিয়ে দেব মজার ব্যাপারটা দেখতে হলে কি করতে হবে।
আমি: কিন্তু কি মজার ব্যাপার ভাই?
পল্টু: সেটা তখন ই দেখিস। এখন বলবো না।
বাবান: ঠিকাছে ভাই।
রাতে মাসির হাতের রান্না খেলাম। অনেক গল্প আনন্দ হলো। তারপর শুতে গেলাম। জালনা দিয়ে পূর্ণিমার চাঁদের এল সারা ঘরে থৈ থৈ করছে।
পল্টু মাসিকে বললো: মা পলাশ আর বাবান বিছানায় শুক। তুমি আর আমি মেঝেতে মাদুরে সব।
মাসি: ঠিকাছে
আমি: না না, মাসি তোমরা কোনো মেঝেতে শুবে? আমরা চারজনেই খাতে শুই।
মাসি: এহঃ কত পাকা হয়ে গেছে। চুপচাপ বিছানায় ওঠ।
পল্টু মাসির পিছন থেকে চোখ মটকালো। আমি আর কথা বাড়ালাম না।
সবাই জায়গা মতো শুয়ে পড়লাম। খাট আর তার পাশে মেঝেতে মাসি মাদুর পাতলেন। পল্টু মেঝেতে দেয়ালের দিকটায় শুলো। মাসি মাদুরের মাঝ বরাবর শুলেন। মাসি ব্লাউজ পড়েননি। সাড়িটাকেই আমার মায়ের মতো একটা বিশেষ কায়দায় পরে আছেন। আমি আর বাবান মাসিদের দিকে মাথা করে শুলাম বিছানায়। চাঁদের আলোতে আমি নজর করলাম পল্টুও আমার মতোই মাসির শাড়ির ফাক দিয়ে হাত ঢুকিয়ে মাসির পেটে হাত রাখলো। যাক, চোরে চোরে মাসতুতো ভাই কথাটা সত্যি তাহলে। মাসিও আমার মায়ের মতোই নির্বিকার রইলো।
পল্টু: মা, একটা গল্প বল না।
মাসি গল্প শুরু করলেন। ঠাকুমার ঝুলির গল্প, লালকমল-নীলকমল। মাসি খুব সুন্দর করে গল্প বলেন। গল্প বলতে বলতে মাসির কথা জড়িয়ে আস্তে লাগলো। একসময় তিনি ঘুমিয়ে পড়লেন। আমি আর বাবানো হালকা তন্দ্রাচ্ছন্ন হয়ে পড়েছিলাম, পল্টু যে জেগে থাকতে বলেছিলো সেটা প্রায় ভুলেই গেছিলাম। কিছুক্ষন বাদে পল্টু আমার গায়ে একটা কাগজের বল ছুড়ে মারলো। আমার তন্দ্রা কেটে গেলো। পল্টুর দিকে তাকাতেই পল্টু থেকে আঙ্গুল দিয়ে চুপ থাকতে ইশারা করলো আর ইঙ্গিতে বোঝালো বাবানকে জাগাতে। আমি বাবানকে হালকা ঠেলা দিয়ে জাগালাম। আমরা দুজনে উঠে বসতে যাচ্ছিলাম। পল্টু শুয়ে থাকতে ইশারা করলো। আমি আর বাবান বিছানায় শুয়ে অধীর আগ্রহে পল্টুর দিকে দেখতে থাকলাম।
একটু বাদে পল্টু দেখলাম, মাসির শাড়ির আঁচলের ভিতর থেকে ওর হাতটা বের করে ধীরে ধীরে উঠে বসলো। মাসি চিৎ হয়ে অঘোরে ঘুমাচ্ছেন। পল্টু খুব ধীরে ধীরে মাসির আঁচলের একটা কোন ধরে সেটা মাসির গায়ের ওপর থেকে সরাতে লাগলো। আমি বিস্ময়ে হতবাক-পল্টু করে কি!!!
ধীরে ধীরে মাসির পেটটা প্রথমে উন্মুক্ত হলো। মাসির শরীর মোটামুটি আমার মায়ের মতোই তাই আর নতুন করে বর্ণনা দিচ্ছিনা। তারপর আস্তেআস্তে বাঁদিকের দুদুটা বের হয়ে এলো। পল্টু কিন্তু থামলো না। আস্তে আস্তে মাসির শরীরের ওপরটা পুরো উদলা করে দিলো। আমার আর বাবানের বিস্ময়ের শেষ নেই। বাবান তো ভয়ে আমার হাত খামচে ধরলো। আমিও তথৈবচ, কিন্তু আমি ততক্ষনে একটা জিনিস অনুভব করছি। আমার নুনুটা কেমন যেন শক্ত হয়ে উঠেছে।
পল্টু তারপর আবার মাসির পাশে শুয়ে পরে আমাদের দিকে একটা মিচকে হাসি দিলো।ওর মাথা মাসির বুকের কাছে। ও মাথার নিচে একটা বালিশ রাখলো। তারপর, আবার মাসির পেটে হাত রাখলো। তারপর মাসির একটা দুদুর বোঁটা মুখে নিয়ে ছোট ছেলের মতো চুষতে শুরু করে দিলো, আর মাসির পেট-নাভি হালকা করে চটকে চটকে আদর করতে লাগলো। মাসি ঘুমের ঘরে একেকবার একটু নড়ে উঠলেই ও একদম নড়াচড়া বন্ধ করে দিছ্ছিল। একটু বাদে ও আস্তে আস্তে মাসির পেট ছেড়ে অন্য দুদুটাকে হালকা হালকা টিপতে লাগলো, বোঁটা নিয়ে খেলতে লাগলো আর আগের দুদুটাকে একমনে চুষতে লাগলো। কিছুক্ষন বাদে ও আস্তে আস্তে উঠে মাসির অন্য পাশটায় এলো, তারপর মাসির এই দুদুটাকে চুষতে শুরু করলো আর আগের দুদুটা নিয়ে খেলতে লাগলো। বেশ কিছুক্ষন এভাবে চলার পর ও আবার আগের পাশটায় গিয়ে বসলো। তারপর মাসির আঁচল আবার আগের মতো ঠিকঠাক করে দিয়ে আমাদের ঘুমিয়ে পড়তে ইশারা করলো। আমাদের কিন্তু সারা রাত ঘুম এলো না।
*এটা আমার নিজের জীবনের ঘটনা, তাই ফ্যান্টাসি বা পছন্দমত মায়ের ফিগারের বর্ণনা চাইবেন না প্লিজ। যা সত্যি তাই লিখেছি।
****বন্ধুরা আপনাদের যদি নিজের মায়ের সাথে কোনোরকম অভিজ্ঞতা হয়ে থাকে বা কোনো বন্ধুর মুখে কিছু শুনে থাকেন তাদের মায়ের সাথে ইন্সেস্ট (অজাচার) এর ব্যাপারে তাহলে অব্যশই কমেন্ট করবেন। তাহলে আমিও আমার অভিজ্ঞতার পরবর্তী অংশগুলো দ্রুত আপনাদের সামনে তুলে ধরবো।
বাবান: পলাশ, ভাই একটা কথা জিগেশ করবো, রাগ করবি নাতো?
আমি: না না, বল।
বাবান: তুই ছোটপিসির দুধ খেয়েছিস একবারও?
আমি: ধুস, কি প্রশ্ন, খাবোনা কেন? ছোটবেলায় খেয়েছিতো। তোকেও তো মামিমা খাইয়েছে ছোটবেলায়।
বাবান: না না, আমি এখনের কথা বলছি। মানে তোর ভাই হওয়ার পড়ে।
আমি: না না ধুর।
বাবান: কখনো ইচ্ছেও করেনি?
আমি: সত্যি বলবো ভাই? কাউকে বলবি না। আমারও মায়ের দুধ খেতে ইচ্ছে করে।
বাবান: পিসিকে বলিসনি কখনো?
আমি: পাগল, তারপর মার খেয়ে মরি আর কি।
বাবান: তা ঠিক, আমারও আমার মায়ের দুধ খেতে ইচ্ছে করে কিন্তু কখনো বলা হয়নি।
আমি: অনেক বছর দুধ না খেলে শুনেছি দুধ আর আসে না বুকে।
বাবান: দুধের দরকার নেই, মায়ের দুদু জীবনে আর একবার চুষতে পেলে সেটাই বা কম কিসে?
আমি: হুম
পল্টু: পরশু দিন শনিবার, তোরা দুজন আমাদের বাড়িতে চলে আয়না, রাতে থাকবি আমাদের বাড়ি। রবিবার ছুটি আছে, সারারাত গল্প করা যাবে
আমি: আচ্ছা, মাকে বলে দেখবো।
বাবান: আমিও বলবো মাকে।
পল্টু: আসার চেষ্টা করিস ভাই, অনেক মজা হবে।
আমি আর পল্টু: ঠিকাছে ভাই।
বাড়ি এসে মাকে বলতে মা রাজি হয়ে গেলেন। শনিবার দেখি মামিমাও রাজি হয়েছেন বাবানকে পল্টুর বাড়ি পাঠাতে। বিকেলে খেলার মাঠ থেকে তিন ভাই একসাথে বড় মাসির বাড়ির পথে পা বাড়ালাম।
বাড়ি পৌঁছানোর কিছুটা আগে পল্টু হঠাৎ বললো: ভাই একটা কথা, খেয়েদেয়ে ঘুমানোর সময় মা রোজ গল্প শোনায়। গল্প বলতে বলতে মা ঘুমিয়ে পড়লে বকবক করবি না। আজ পূর্ণিমা। জেগে থাকবি। তাহলে একটা মজার জিনিস দেখাবো। আমি ইশারা করলে আমার দিকে তাকাবি, তাহলেই আমি বুঝিয়ে দেব মজার ব্যাপারটা দেখতে হলে কি করতে হবে।
আমি: কিন্তু কি মজার ব্যাপার ভাই?
পল্টু: সেটা তখন ই দেখিস। এখন বলবো না।
বাবান: ঠিকাছে ভাই।
রাতে মাসির হাতের রান্না খেলাম। অনেক গল্প আনন্দ হলো। তারপর শুতে গেলাম। জালনা দিয়ে পূর্ণিমার চাঁদের এল সারা ঘরে থৈ থৈ করছে।
পল্টু মাসিকে বললো: মা পলাশ আর বাবান বিছানায় শুক। তুমি আর আমি মেঝেতে মাদুরে সব।
মাসি: ঠিকাছে
আমি: না না, মাসি তোমরা কোনো মেঝেতে শুবে? আমরা চারজনেই খাতে শুই।
মাসি: এহঃ কত পাকা হয়ে গেছে। চুপচাপ বিছানায় ওঠ।
পল্টু মাসির পিছন থেকে চোখ মটকালো। আমি আর কথা বাড়ালাম না।
সবাই জায়গা মতো শুয়ে পড়লাম। খাট আর তার পাশে মেঝেতে মাসি মাদুর পাতলেন। পল্টু মেঝেতে দেয়ালের দিকটায় শুলো। মাসি মাদুরের মাঝ বরাবর শুলেন। মাসি ব্লাউজ পড়েননি। সাড়িটাকেই আমার মায়ের মতো একটা বিশেষ কায়দায় পরে আছেন। আমি আর বাবান মাসিদের দিকে মাথা করে শুলাম বিছানায়। চাঁদের আলোতে আমি নজর করলাম পল্টুও আমার মতোই মাসির শাড়ির ফাক দিয়ে হাত ঢুকিয়ে মাসির পেটে হাত রাখলো। যাক, চোরে চোরে মাসতুতো ভাই কথাটা সত্যি তাহলে। মাসিও আমার মায়ের মতোই নির্বিকার রইলো।
পল্টু: মা, একটা গল্প বল না।
মাসি গল্প শুরু করলেন। ঠাকুমার ঝুলির গল্প, লালকমল-নীলকমল। মাসি খুব সুন্দর করে গল্প বলেন। গল্প বলতে বলতে মাসির কথা জড়িয়ে আস্তে লাগলো। একসময় তিনি ঘুমিয়ে পড়লেন। আমি আর বাবানো হালকা তন্দ্রাচ্ছন্ন হয়ে পড়েছিলাম, পল্টু যে জেগে থাকতে বলেছিলো সেটা প্রায় ভুলেই গেছিলাম। কিছুক্ষন বাদে পল্টু আমার গায়ে একটা কাগজের বল ছুড়ে মারলো। আমার তন্দ্রা কেটে গেলো। পল্টুর দিকে তাকাতেই পল্টু থেকে আঙ্গুল দিয়ে চুপ থাকতে ইশারা করলো আর ইঙ্গিতে বোঝালো বাবানকে জাগাতে। আমি বাবানকে হালকা ঠেলা দিয়ে জাগালাম। আমরা দুজনে উঠে বসতে যাচ্ছিলাম। পল্টু শুয়ে থাকতে ইশারা করলো। আমি আর বাবান বিছানায় শুয়ে অধীর আগ্রহে পল্টুর দিকে দেখতে থাকলাম।
একটু বাদে পল্টু দেখলাম, মাসির শাড়ির আঁচলের ভিতর থেকে ওর হাতটা বের করে ধীরে ধীরে উঠে বসলো। মাসি চিৎ হয়ে অঘোরে ঘুমাচ্ছেন। পল্টু খুব ধীরে ধীরে মাসির আঁচলের একটা কোন ধরে সেটা মাসির গায়ের ওপর থেকে সরাতে লাগলো। আমি বিস্ময়ে হতবাক-পল্টু করে কি!!!
ধীরে ধীরে মাসির পেটটা প্রথমে উন্মুক্ত হলো। মাসির শরীর মোটামুটি আমার মায়ের মতোই তাই আর নতুন করে বর্ণনা দিচ্ছিনা। তারপর আস্তেআস্তে বাঁদিকের দুদুটা বের হয়ে এলো। পল্টু কিন্তু থামলো না। আস্তে আস্তে মাসির শরীরের ওপরটা পুরো উদলা করে দিলো। আমার আর বাবানের বিস্ময়ের শেষ নেই। বাবান তো ভয়ে আমার হাত খামচে ধরলো। আমিও তথৈবচ, কিন্তু আমি ততক্ষনে একটা জিনিস অনুভব করছি। আমার নুনুটা কেমন যেন শক্ত হয়ে উঠেছে।
পল্টু তারপর আবার মাসির পাশে শুয়ে পরে আমাদের দিকে একটা মিচকে হাসি দিলো।ওর মাথা মাসির বুকের কাছে। ও মাথার নিচে একটা বালিশ রাখলো। তারপর, আবার মাসির পেটে হাত রাখলো। তারপর মাসির একটা দুদুর বোঁটা মুখে নিয়ে ছোট ছেলের মতো চুষতে শুরু করে দিলো, আর মাসির পেট-নাভি হালকা করে চটকে চটকে আদর করতে লাগলো। মাসি ঘুমের ঘরে একেকবার একটু নড়ে উঠলেই ও একদম নড়াচড়া বন্ধ করে দিছ্ছিল। একটু বাদে ও আস্তে আস্তে মাসির পেট ছেড়ে অন্য দুদুটাকে হালকা হালকা টিপতে লাগলো, বোঁটা নিয়ে খেলতে লাগলো আর আগের দুদুটাকে একমনে চুষতে লাগলো। কিছুক্ষন বাদে ও আস্তে আস্তে উঠে মাসির অন্য পাশটায় এলো, তারপর মাসির এই দুদুটাকে চুষতে শুরু করলো আর আগের দুদুটা নিয়ে খেলতে লাগলো। বেশ কিছুক্ষন এভাবে চলার পর ও আবার আগের পাশটায় গিয়ে বসলো। তারপর মাসির আঁচল আবার আগের মতো ঠিকঠাক করে দিয়ে আমাদের ঘুমিয়ে পড়তে ইশারা করলো। আমাদের কিন্তু সারা রাত ঘুম এলো না।
*এটা আমার নিজের জীবনের ঘটনা, তাই ফ্যান্টাসি বা পছন্দমত মায়ের ফিগারের বর্ণনা চাইবেন না প্লিজ। যা সত্যি তাই লিখেছি।
****বন্ধুরা আপনাদের যদি নিজের মায়ের সাথে কোনোরকম অভিজ্ঞতা হয়ে থাকে বা কোনো বন্ধুর মুখে কিছু শুনে থাকেন তাদের মায়ের সাথে ইন্সেস্ট (অজাচার) এর ব্যাপারে তাহলে অব্যশই কমেন্ট করবেন। তাহলে আমিও আমার অভিজ্ঞতার পরবর্তী অংশগুলো দ্রুত আপনাদের সামনে তুলে ধরবো।