Thread Rating:
  • 18 Vote(s) - 3.39 Average
  • 1
  • 2
  • 3
  • 4
  • 5
Incest আমার ভাইয়েরা আর আমারদের মায়েরা
#1
বন্ধুরা আমি আমার জীবনের ফেলে আসা সময়ের কিছু ঘটনা আপনাদের সাথে শেয়ার করবো। যে বন্ধুরা জীবনে কখনো মায়ের শরীরের প্রতি আকৃষ্ট হয়েছেন বা মায়ের শরীরের আদর পেয়েছেন তারাই আমার অনুভূতি আর অভিজ্ঞতা বুঝতে পারবেন। যেহেতু এগুলো আমার জীবনের সত্যি ঘটনা, তাই এগুলোকে খোলা মনে নেয়ার চেষ্টা করবেন। আর আপনাদের ও যদি এরকম কোনো অভিজ্ঞতা থাকে তাহলে কমেন্ট এ শেয়ার করবেন, খুব খুশি হবো।

যে সময়ের কথা বলছি, তখন আমার মুখে গোফের রেখা ওঠেনি কিন্তু সবে বয়ঃসন্ধিকালে প্রবেশ করেছি, বয়স আপনারা আন্দাজ করে নিন। আমার পরিবারে ছিলেন মা, বাবা, দাদু আর ঠাকুমা এবং যে সময়ের কথা বলছি সে বছর জন্মেছিলো আমার ছোট ভাই। আমার বাড়ি থেকে অল্প দূরত্বে থাকতেন আমার মামার পরিবার আর মাসির পরিবার। আমার বাবা, মামা আর মেসো তিনজনেই ছিলেন পরিযায়ী শ্রমিক। তাই কাজের সূত্রে বছরের বেশিরভাগ সময়টাই তারা দেশের অন্য প্রান্তে থাকতেন। গ্রামে আমাদের এই তিন বাড়িতেই অহরহ যাওয়া আসা লেগে থাকতো। আমার মাসতুতো ভাই পল্টু আমি আর আমার মামাতো ভাই বাবানের থেকে এক বছরে বড়। আমরা তিন ভাই রোজ এক সাথে কলেজে যেতাম, আবার বাড়ি ফিরে একসাথে মাঠে খেলতে যেতাম।

তা, যে সময়ের কথা বলছি তখন আমাদের শরীরের সবে বসন্ত সুড়সুড়ি দিতে শুরু করেছে। মনে করে দেখুন এই বয়সটায় আমরা মেয়েদের শরীরের থেকে মহিলাদের শরীরে বেশি আকৃষ্ট হয়। তাদের অঞ্চলের ফাঁকে, বুকের খাজে, কোমরের ভাজে আমাদের চোখ চোরের মতো গিয়ে আবার ফিরে আসে। মন একবার বলে আর একটু দেখি, আরেকবার বলে আমি যে তাকাচ্ছি সেটা কেউ দেখে ফেলেনিতো? আত্মীয়-অনাত্মীয় খেয়াল থাকে না। আমাদের তিন ভাইয়ের ক্ষেত্রে এর কোনো ব্যতিক্রম হয়নি। বিকেলে খেলা শেষে, আমরা তিন ভাই মাঠের পাশের পুকুর ঘাটে বসে কিছুক্ষন গল্প করতাম। কে কাকে কোথায় দেখেছে, তার কি ভালো লেগেছে এসব ও আলোচনার বিষয়বস্তু হয়ে উঠতে লাগলো। তখনও সেক্স নিয়ে ধারণা গড়ে ওঠেনি।

আমার একটা নিজস্ব সমস্যা তৈরী হয়েছিল এই সময়। সব মহিলার মধ্যে আমার আমার মাকেই সবচেয়ে ভালো লাগতো। আমার মা আর মাসিমা দুজনেই ছিলেন দীর্ঘাঙ্গী, পৃথুলা আর শ্যামবর্ণা। মা মাসির চেয়ে একটু বেশি লম্বা ছিলেন (প্রায় ৫ ফুট ৮ ইঞ্চি)। দুই বোনেরই দুধ ছিল খুব বড়, জাম্বুরা (বাতাবি লেবুর মতো)। কিন্তু ভাই হওয়ার পড়ে আমার মা আরো মোটা হয়ে গিয়েছিলেন আর দুধের আকার বেড়ে পাকা তালের মতো হয়ে গেছিল। মামিমা ছিলেন মাঝারি উচ্ছতার, ওনার স্বাস্থ্যও ছিল মা আর মাসির মতোই, তবে উনি ছিলেন টুকটুকে ফর্সা। আমার মায়ের মুখটা ছিল খুব মিষ্টি, তবে রেগে গেলে অবশ্য বাঘিনী। মায়েরা সুতির শাড়ী আর ব্লাউজ পড়তেন। তখনকার দিনে গ্রামের দিকে ব্রাএর প্রচলন হয়নি। অনেকে তো গরমে রাতের দিকে ব্লাউজ ও পড়তেন না। আর আমাদের গ্রাম এতটাই দূরে ছিল শহর থেকে যে আমরা কলেজে ওঠার আগে বাড়িতে বিদ্যুৎ আনার কথা কোনোদিন ভাবতেও পারিনি। কলেজে পড়ার সময় শহরে এসে দেখতাম ঘরে ঘরে এল, রাস্তায় রোশনাই। আমি কলেজ পাশ করার দুবছর বাদে আমাদের বাড়িতে প্রথম ইলেকট্রিক কানেকশন আসে।

আমি মাকে যখনি বাড়িতে থাকতাম তখনই সুযোগ পেলেই আড়চোখে কিন্তু দুচোখ ভোরে দেখতাম ছোটবেলা থেকেই। মা যখন গৃহকর্মে ব্যস্ত থাকতেন, আমি তার সুযোগ নিতাম। মায়ের দুদুর খাজ দেখার সবচেয়ে উৎকৃষ্ট সময় ছিল যখন মা কাপড় কাঁচতেন, মশলা কূটতেন, মাছ কাটতেন আর ঘর মুছতেন। মায়ের দুদু পাশ থেকে দেখা আর মায়ের পেট, নাভি, কোমরের চর্বির ভাজ দেখার প্রিয় সময় ছিল যখন মা কাপড় মেলতেন আর উঁচু থেকে কিছু পাড়তেন। মাকে এভাবে দেখার মধ্যে একটা সুখ খুঁজে পেতাম, আবার মনে মনে খারাপ লাগতো এই ভেবে যে আমি কি খারাপ ছেলে। তবে আমার একটা অভ্যেস ছিল, সেটা হলো, আমি রাতে মায়ের পেটে হাত না দিয়ে ঘুমাতে পারতাম না। মা শুধু রাতে সবার সময় শাড়িটা নাভির অনেকটা নিচে পড়তেন, বলতে গেলে তলপেটের নিচে পড়তেন। আর দিনে নাভির ওপরে। মায়ের পেটে হাত দিয়ে বোলাতে বোলাতে, মাঝে মাঝে মায়ের নাভিতে আঙ্গুল দিয়ে মাকে সুড়সুড়ি দিয়ে বকুনি খেতাম। তারপর আবার মায়ের মুখে গল্প শুনতে শুনতে ঘুমিয়ে পড়তাম। মায়ের শরীরে আমার এই স্পর্শানুভূতি ছিল অন্ধের মতো। কারণ রাতে ঘরে তো আলো থাকতো না। মায়ের পেটটা ছিল মোটা আর ভারী, তলপেট ঝোলা আর স্টার্চমার্ক এ ভরা। যারা নিজের নিজের মায়ের পেটে হাত দিতেন, তলপেট চটকাতেন বা নাভিতে আঙ্গুল দিতেন তারা আমার বর্ণনাটা বেশ ভালো ভাবে বুঝতে পারবেন।

ভাই হওয়ার পড়ে মা যখন তখন ভাইকে দুধ খাওয়াতেন। একটু কেঁদেছে কি হয়েছে। আর আমার জীবনে তখন এলো এই বিশেষ সুযোগ, মায়ের দুদু দেখা। দিনে মা যখনি ভাইকে দুদু খাওয়াতেন তখন ব্লাউজের নীচের দিকে কয়েকটা হুক খুলে হালকাভাবে আঁচল চাপা দিয়ে ভাইকে কোলে নিতেন অথবা কাত হয়ে শুয়ে দুধ খাওয়াতেন। আর সেই ফাঁকে মায়ের কখনো একটা দুদুর অর্ধেক, কখনো বোঁটাসমেত একটা দুদু, কখনো আঁচলের দুদিকে দুটো বোঁটা বেরিয়ে থাকতে দেখে ফেলতাম। আমি আগেই বলেছি যে মায়ের দুদু ছিল বিশাল, তাই আঁচল আর দু একটা হুক সবকিছু সবসময় ঢেকে রাখতে পারতো না। ভাই হওয়ার আগে মা রাতে রোজ ব্লাউজ পড়লেও ভাই হওয়ার পরে রাতে আর ব্লাউজ পড়তেন না। শাড়ীটাকেই একটা বিশেষ কায়দায় জড়িয়ে রাখতেন ভাইয়ের দুধ খাওয়া শেষ হলে। আমি মায়ের পেটে হাত বোলানোর সময় কখনো নড়াচড়া করতে গিয়ে মায়ের দুধে হাত ঘষে যেত, কিন্তু আমি ভয়ে সঙ্গে সঙ্গে হাত সরিয়ে নিতাম। মা জানতেন আমি ইচ্ছা করে করিনি, তাই কিছু বলতেন না।

এবার যে সমস্যাটার কথা বলছি সেটা হলো, আমার ভীষণ মায়ের দুদু খেতে ইচ্ছে করতে শুরু করলো। ভাইয়ের ওপর অল্প অল্প হিংসে হতো। আমি মায়ের দুধ খেয়েছিলাম ক্লাস ১ এ ওঠার আগে অবধি, তারপর গত সাত বছর মায়ের দুধ আর খাওয়া হয়নি কখনো। মায়ের দুদু দেখতে ইচ্ছে কত ঠিকই- মনে হতো মায়ের দুধের স্বাদ কেমন? বা মায়ের দুদু নিয়ে খেলতে কেমন লাগবে? কিন্তু তাই বলে মায়ের দুদুতে হাত দেব বা মুখে নেবো এরকম কোনো সম্ভাবনা ঘটবে তা কল্পনাও করিনি। মা আমাকে সবচেয়ে ভালোবাসতেন, আমিও মাকে সবচেয়ে ভালোবাসতাম। তাই বলে এরকম প্রশ্ন করা বা আবদার করার সাহস হয়নি। কিন্তু এখন ভাইকে দেখে আমার মনের কৌতূহল, আগ্রহ আর লোভ অনেক বেড়ে গেলো। কিন্তু তা নিরসন করার কোনো উপায় ছিল না।
 
*এটা আমার নিজের জীবনের ঘটনা, তাই ফ্যান্টাসি বা পছন্দমত মায়ের ফিগারের বর্ণনা চাইবেন না প্লিজ। যা সত্যি তাই লিখেছি।
****বন্ধুরা আপনাদের যদি নিজের মায়ের সাথে কোনোরকম অভিজ্ঞতা হয়ে থাকে বা কোনো বন্ধুর মুখে কিছু শুনে থাকেন তাদের মায়ের সাথে ইন্সেস্ট (অজাচার) এর ব্যাপারে তাহলে অব্যশই কমেন্ট করবেন। তাহলে আমিও আমার অভিজ্ঞতার পরবর্তী অংশগুলো দ্রুত আপনাদের সামনে তুলে ধরবো।
………………………………………….
Like Reply
Do not mention / post any under age /rape content. If found Please use REPORT button.


Messages In This Thread
আমার ভাইয়েরা আর আমারদের মায়েরা - by Sotyobadi Polash - 03-11-2023, 09:31 AM



Users browsing this thread: 1 Guest(s)