01-11-2023, 12:50 PM
বোন- মা আমরা আজকে একটু কলকাতা যাবো ফিরতে রাত হবে, ভাবছি তোমাকে নিয়ে যাবো সাথে বাবা।
মা- নারে মা আজকে যাওয়া যাবেনা তোর দাদা একা পারেনা বুঝিস তো কয়েক দিনের মধ্যে ডাল উঠবে এখন ভালো করে দেখা শুনা না করলে হবেনা সকালে একা একা গেছে অনেক কষ্ট করেছে তোর বাবাকে নিয়ে যা, আজকে ফিরবি তো তোরা।
বোন- হ্যা আজকে ফিরবো ওর একটা ডাক্তার দেখাবো তাই যাবো তাছাড়া একটা মেশিন কিনবে ওই যা সময়। সাথে আমাদের কোলকাতা দেখাও হবে।
মা- তোর বাবাকে নিয়ে যাবি তো যেতে পারিস লোকটা কোথাও বের হয়না।
বোন- দাদা সবাই মিলে চলনা আজকে যাই বাবা মা তো বের হয় না। ১ টায় ডাক্তার তারপর একটা মেশিন নেবে সেও অর্ডার দিয়ে আসবে ওরা বাড়ি পোউছে দেবে সময় লাগবেনা। আমরা রাতের মধ্যে ফিরে আসবো, কলকাতায় খাবো, তোর ভগ্নিপতির ইচ্ছে বাবা মাকে নিয়ে যাবে। সাথেই তুই চল। এখন ১০ টা বাজে ১১ টার ট্রেনে যাবো কলকাতা নেমেই ডাক্তার দেখিয়ে মেশিন কিনতে যাবো ২ টার মধ্যে কাজ শেষ তারপর একটু ঘরে সন্ধ্যের পরে ট্রেনে উঠে চলে আসবো।
আমি- কি মা যাবে বল। ওদের ইচ্ছে যখন হয়েছে চল যাই তোমার আর বাবার কলকাতা একটু হলেও ঘুরবে।
মা- এত কম সময়ে হবে তাই ভাবছি। দেখ কি করবি। এই কথা বলতে বলতে আবার একজন এসে হাজির সে আমার পিসি।
পিসি- বা মা তুই এসেছিস খুব ভালো বৌদি কেমন আছ অনেকদিন আসা হয়না তাই ভাবলাম একটু বেড়িয়ে যাই, থাকবো না কিন্তু বিকেলে চলে যাবো, দাদাকে দেখতে এলাম।
মা- বোনকে বলল তাহলে আর দরকার নেই তোরাই যা তোর পিসি অনেকদিন পরে এসেছে আমরা পরে একদিন যাবো। যা তোরা স্নান করে রেডি হয়ে নে আমি খাবার রেডি করছি। এই বোন তুই একটু নাতিন তাকে রাখ ওরা স্নান করে আসুক আমি খাবার রেডি করি ওরা ১১ টার ট্রেন ধরবে। বাবু তুই আমার সাথে আয় রান্না ঘরে। আমাকে একটু হেল্প কর। খাবার রেডি করি।
বোন আর ভগ্নীপতি সানান করতে গেল বাবা আর আপিসি ঘরে বসে কথা বলছে আমি আর মা রান্না ঘরে গেলাম।
মা- দেখলি একে জ্বালা তারুপর তোর পিসি আবার আজকে কি হবে না কিছুই হবেনা ওরা আবার ফিরে আসবে আমার আর কিছু হবেনা।
আমি- ধুর অত ভেবনা তো আমরা দুদিন পরে সেলিব্রেশন করব দুজনে।
মা- তাই ছাড়া উপায় আছে আবার ঘরের সব কাচতে হবে যা করে রেখেছে যেমন আমার মেয়ে তেমন জামাই ওদের একটুও লজ্জা নাই। তোর বিছানা নষ্ট করে রেখেছে। জামাই যা হোক মেয়েটার কি একটুও লজ্জা নেই দাদার বিছানা এভাবে নষ্ট করে ছিঃ ছিঃ।
আমি- মা বাদ দাও তো যা করেছে করেছে ওদের এখন সময় আমরা না দেখার ভান করলেই হল।
মা- দেখেছিস তোর বোনটা কেমন থাকে তুই বাড়ি আছিস তোর বাবা আছে তবুও সব সময় দুলিয়ে চলে আমার ভালো লাগেনা।
আমি- মা তোমার কপি তো যেমন তোমার ফিগার তেমন তোমার মেয়ে হয়ে লুকাবে কোথায়।
মা- সে ঠিক আছে আমি শাড়ি পরে থাকিনা তাই বলে ওর আছে বলে সবাইকে দেখাতে হবে নাকি।
আমি- মা তবে যা বলনা কেন ওরা সুখি আমার তাই মনে হয়। তোমার কি জামাইয়ের প্রতি হিংসে হয় নাকি।
মা- নারে মা আজকে যাওয়া যাবেনা তোর দাদা একা পারেনা বুঝিস তো কয়েক দিনের মধ্যে ডাল উঠবে এখন ভালো করে দেখা শুনা না করলে হবেনা সকালে একা একা গেছে অনেক কষ্ট করেছে তোর বাবাকে নিয়ে যা, আজকে ফিরবি তো তোরা।
বোন- হ্যা আজকে ফিরবো ওর একটা ডাক্তার দেখাবো তাই যাবো তাছাড়া একটা মেশিন কিনবে ওই যা সময়। সাথে আমাদের কোলকাতা দেখাও হবে।
মা- তোর বাবাকে নিয়ে যাবি তো যেতে পারিস লোকটা কোথাও বের হয়না।
বোন- দাদা সবাই মিলে চলনা আজকে যাই বাবা মা তো বের হয় না। ১ টায় ডাক্তার তারপর একটা মেশিন নেবে সেও অর্ডার দিয়ে আসবে ওরা বাড়ি পোউছে দেবে সময় লাগবেনা। আমরা রাতের মধ্যে ফিরে আসবো, কলকাতায় খাবো, তোর ভগ্নিপতির ইচ্ছে বাবা মাকে নিয়ে যাবে। সাথেই তুই চল। এখন ১০ টা বাজে ১১ টার ট্রেনে যাবো কলকাতা নেমেই ডাক্তার দেখিয়ে মেশিন কিনতে যাবো ২ টার মধ্যে কাজ শেষ তারপর একটু ঘরে সন্ধ্যের পরে ট্রেনে উঠে চলে আসবো।
আমি- কি মা যাবে বল। ওদের ইচ্ছে যখন হয়েছে চল যাই তোমার আর বাবার কলকাতা একটু হলেও ঘুরবে।
মা- এত কম সময়ে হবে তাই ভাবছি। দেখ কি করবি। এই কথা বলতে বলতে আবার একজন এসে হাজির সে আমার পিসি।
পিসি- বা মা তুই এসেছিস খুব ভালো বৌদি কেমন আছ অনেকদিন আসা হয়না তাই ভাবলাম একটু বেড়িয়ে যাই, থাকবো না কিন্তু বিকেলে চলে যাবো, দাদাকে দেখতে এলাম।
মা- বোনকে বলল তাহলে আর দরকার নেই তোরাই যা তোর পিসি অনেকদিন পরে এসেছে আমরা পরে একদিন যাবো। যা তোরা স্নান করে রেডি হয়ে নে আমি খাবার রেডি করছি। এই বোন তুই একটু নাতিন তাকে রাখ ওরা স্নান করে আসুক আমি খাবার রেডি করি ওরা ১১ টার ট্রেন ধরবে। বাবু তুই আমার সাথে আয় রান্না ঘরে। আমাকে একটু হেল্প কর। খাবার রেডি করি।
বোন আর ভগ্নীপতি সানান করতে গেল বাবা আর আপিসি ঘরে বসে কথা বলছে আমি আর মা রান্না ঘরে গেলাম।
মা- দেখলি একে জ্বালা তারুপর তোর পিসি আবার আজকে কি হবে না কিছুই হবেনা ওরা আবার ফিরে আসবে আমার আর কিছু হবেনা।
আমি- ধুর অত ভেবনা তো আমরা দুদিন পরে সেলিব্রেশন করব দুজনে।
মা- তাই ছাড়া উপায় আছে আবার ঘরের সব কাচতে হবে যা করে রেখেছে যেমন আমার মেয়ে তেমন জামাই ওদের একটুও লজ্জা নাই। তোর বিছানা নষ্ট করে রেখেছে। জামাই যা হোক মেয়েটার কি একটুও লজ্জা নেই দাদার বিছানা এভাবে নষ্ট করে ছিঃ ছিঃ।
আমি- মা বাদ দাও তো যা করেছে করেছে ওদের এখন সময় আমরা না দেখার ভান করলেই হল।
মা- দেখেছিস তোর বোনটা কেমন থাকে তুই বাড়ি আছিস তোর বাবা আছে তবুও সব সময় দুলিয়ে চলে আমার ভালো লাগেনা।
আমি- মা তোমার কপি তো যেমন তোমার ফিগার তেমন তোমার মেয়ে হয়ে লুকাবে কোথায়।
মা- সে ঠিক আছে আমি শাড়ি পরে থাকিনা তাই বলে ওর আছে বলে সবাইকে দেখাতে হবে নাকি।
আমি- মা তবে যা বলনা কেন ওরা সুখি আমার তাই মনে হয়। তোমার কি জামাইয়ের প্রতি হিংসে হয় নাকি।