31-10-2023, 03:29 AM
(This post was last modified: 31-10-2023, 03:34 AM by Rupuk 8. Edited 2 times in total. Edited 2 times in total.)
পর্ব -২৩
আমাদের সমাজে অনেক নারীকে পতিতা বা বেশ্যা হিসাবে আখ্যায়িত করা হয় । যদি তাদের শুচিতা কোনভাবে লঙ্ঘিত হয়, তবে নারীর শুচিতা তো পুরুষের কারণেই লঙ্ঘিত হয় । সেখানে নারী তো এককভাবে একা একা নিজেকে অপবিত্র ও অশুচিতে রূপান্তরিত করে না, সেখানে পুরুষের ভূমিকা ৮০% । তাহলে সেসব পুরুষ যারা নারীকে পতিতা বা বেশ্যা বানিয়ে দিল তারা কেন পতিত বা বেশ্যা হল না?
কোন নারী স্বেচ্ছায় এই পেশায় আসে না । তাদেরকে বাধ্য করে এই পেশায় আনা হয় । এই পেশায় কোন ভাবে জড়িয়ে পড়ার পর আর সুস্থ সমাজে ফেরার পথ তাদের থাকে না । অথচ যাদের মনোরঞ্জনের জন্য এসব নারীদের বলির পাঠা হতে হল তারা কিন্তু দিব্বি সমাজে নিজেরা সঠিক মর্যাদার সাথেই বসবাস করছে!
কোন পুরুষই চাপে পড়ে বা বাধ্য হয়ে পতিতার কাছে রাত্রী যাপন করতে যায় না । বরং সে নিজের ইচ্ছায় স্বতস্ফুর্তভাবে অবৈধ নারীসঙ্গ লাভের আশা নিয়ে যায় । কিন্তু অনেক পতিতা নারী আছে যাদেরকে জোর করে সেই পতিতাবৃত্তির পেশায় ঢুকিয়ে দেয়া হয় ।
টাকা দিয়ে সেক্স করার কারণে এক্ষেত্রে যা খুশি তাই করতে পারে বা যেমন খুশি তেমন ভাবে ব্যবহার করতে পারে । অধিকাংশ পুরুষই বেশ্যাদের কাছে এজন্য যায় যে তারা তাদের সাথে এমন আচরণও করতে পারে বা পেতে পারে যা সত্যিকারের ভাল নারীরা পছন্দ বা সহ্য করতে পারবে না। পুরুষ একই সাথে পরিবারের সদস্য আবার পতিতালয়েও। পরিবারে সে নিজের সতী স্ত্রীকে ভোগ করে আবার পতিতালয়ে গিয়ে সে মনের সকল অপূর্ণ বাসনা পূরন করে । এই জগতে একবার কেউ ভুলক্রমে ঢুকে পড়লে, বের হওয়ার আর পথ নেই সারাজীবন এখানে পড়ে থাকা লাগে । এই জগতে যে শরীরটা একজন পতিতা নিজে ধারণ করে আছে সেটি তার জন্য নয়, শরীরে যতদিন যৌবন থাকবে ততদিন এটি পুরোপুরিভাবে অন্যের ভোগের জন্য নির্দিষ্ট হয়ে আছে এবং থাকবে যতদিন যৌবন বেঁচে আছে। এখানে তার ইচ্ছা–অনিচ্ছার কোন ধরণের মূল্য নেই। টাকার গায়ে যেমন লেখা থাকে চাহিবা মাত্র বাহককে দিতে বাধ্য থাকিবেন। তেমনি যেন তার শরীর! যে যখন তার শরীর প্রত্যাশা করবে, সেই ভোগ করে চলে যেতে পারবে। তখন তারা চিন্তা করে শরীরটা যেহেতু অন্যের ভোগের জন্য পুরোপুরি নির্দিষ্টই হয়ে গেছে, তাহলে এর মাধ্যমে যদি বাড়তি কিছু টাকা আসে, সেটা নেহাত মন্দ কি! এভাবেই তারা ধীরে ধীরে সারাজীবনের জন্য বেশ্যার খাতায় নিজেদের নাম অজান্তেই লিখিয়ে ফেলে।
রবীন্দ্র বিছানায় উপর বসলো । চম্পা নামের মেয়ে টা রবীন্দ্র সামনে দাঁড়িয়ে আছে। রবীন্দ্রর মেয়ে টাকে দেখে মনে হচ্ছে বয়স বেশি না। খুব বেশি হলে ১৬ থেকে ১৭ বছর হবে। শাড়ি পরে আছে তাই একটু বড় মনে হচ্ছে নাহলে আরও ছোট মনে হতো। শাড়ি পরলে সব মেয়েকে দেখতে একটু বড় মনে হয় । মেয়েটার পরনে হালকা গোলাপি রঙের একটা শাড়ি। কপালে কালো টিপ, ঠোঁটে লাল লিপস্টিক, হাইট ৫`২, গায়ের রং শ্যামলা, গোলগাল চেহারার অধিকারী। দেখতে দারুণ সেক্সি লাগছে মেয়েটিকে। রবীন্দ্র এই পাড়ায় আসার আগে সঙ্গে করে একটা দেশি মদের বোতল নিয়ে এসেছে। রবীন্দ্র সবসময় নেশাগ্রস্ত অবস্থায় অন্য নারীর সঙ্গে সেক্স করেন। রবীন্দ্র তার স্ত্রী সুপ্রিয়ার সাথে ছাড়া অন্য কোনো নারীর সঙ্গে একবারের বেশি সেক্স করেন না। কেননা, রবীন্দ্র একই নারীতে প্রথমবারের মতো সেই উত্তেজনা আকর্ষণ অনুভব করে না। রবীন্দ্র তার প্যান্টের পকেট থেকে মদের বোতল টা বের করলো। তারপর মদের বোতলের মুখ টা খুলে দুই ঢোক মেরে দিলো রবীন্দ্র। কিরে দাঁড়িয়ে থেকে কি দেখছিস এক ঢোক মারবি নাকি? না না না এসব দেশি মদ আমি খায় না, ভুরভুর করে গন্ধ বেরোচ্ছে। বিদেশি হলে একটু খেতাম। দেশি আর বিদেশি কিরে পেটে চালান করলে সব একই। একটু মেরে দিলেই মনটা ফুরফুরে হয়ে যাবে। নিজেকে স্রেফ প্রজাপতি মনে হবে। দেখবি দুনিয়াটা একেবারে অন্যরকম মনে হচ্ছে। মদ খেলেই ছেলেরা একেকজন 'বীর' বনে যান। জীবন দিতে এবং জীবন নিতে তখন আর ভয় পান না বুঝলি। সারারাত কি মদ খেয়ে মাতলামি করবেন নাকি কিছু করবেন? যদি কিছু করেন তাড়াতাড়ি করেন আমার প্রচুর ঘুম পাচ্ছে আমি ঘুমাবো। মদপান করে মাতাল হওয়া বা মাতলামি করা দোষের নাকি? তোকে আমি ফুল নাইটের জন্য বুকিং করেছি। মাত্র তো রুমে ঢুকলাম এখনও সারারাত পড়ে আছে তুই এখুনি ঘুমাতে যেতে চাচ্ছিস। এভাবেই যদি মদ খেতে থাকেন তাহলে তো মাতাল হয়ে সারারাত পড়ে থাকবেন একদম সকালের আগে আর হুঁশ ফিরবে না। তাই বলছিলাম আপনি কাজ টা সেরে নিয়ে তারপর মদ খান, আমিও তাহলে একটু ঘুমাতাম আর আপনি রিলাক্সে মদ টা খেতেন। মদ যতই খায় কিছুই হবে না আমার, আমাকে নিয়ে তোকে ভাবা লাগবে না, তুই তোর গায়ের সমস্ত কাপড় খুলে ফেলে বিছানার উপর আয়। চম্পা তার পরনের শাড়ী, পেটিকোট, ব্লাউজ, ব্রেসিয়ার, প্যান্টি এক এক করে গায়ের সমস্ত কাপড় খুলে নিয়ে মেঝেতে ফেলে দিলো। রবীন্দ্র মদের বোতলের অর্ধেকটার মতো খালি করে দিয়েছে। রবীন্দ্রর সামনে এখন সম্পূর্ণ উলঙ্গ অবস্থায় একটা টকবগে সুন্দরী কিশোরী মেয়ে দাঁড়িয়ে আছে। রবীন্দ্র মদের বোতল টা হাত থেকে নামিয়ে মেঝেতে রেখে দিলো। বিছানার নিচে মেঝেতে হাঁটু গেড়ে বস। রবীন্দ্র দাঁড়িয়ে গেলো তারপর প্যান্টের চেইন খুলে তার ৫` ইঞ্চির ধন টা বের করে আনলো। রবীন্দ্র তার ধনটা চম্পার লাল লিপস্টিক দেওয়া ঠোঁটে ঘষতে লাগলো।
আমাদের সমাজে অনেক নারীকে পতিতা বা বেশ্যা হিসাবে আখ্যায়িত করা হয় । যদি তাদের শুচিতা কোনভাবে লঙ্ঘিত হয়, তবে নারীর শুচিতা তো পুরুষের কারণেই লঙ্ঘিত হয় । সেখানে নারী তো এককভাবে একা একা নিজেকে অপবিত্র ও অশুচিতে রূপান্তরিত করে না, সেখানে পুরুষের ভূমিকা ৮০% । তাহলে সেসব পুরুষ যারা নারীকে পতিতা বা বেশ্যা বানিয়ে দিল তারা কেন পতিত বা বেশ্যা হল না?
কোন নারী স্বেচ্ছায় এই পেশায় আসে না । তাদেরকে বাধ্য করে এই পেশায় আনা হয় । এই পেশায় কোন ভাবে জড়িয়ে পড়ার পর আর সুস্থ সমাজে ফেরার পথ তাদের থাকে না । অথচ যাদের মনোরঞ্জনের জন্য এসব নারীদের বলির পাঠা হতে হল তারা কিন্তু দিব্বি সমাজে নিজেরা সঠিক মর্যাদার সাথেই বসবাস করছে!
কোন পুরুষই চাপে পড়ে বা বাধ্য হয়ে পতিতার কাছে রাত্রী যাপন করতে যায় না । বরং সে নিজের ইচ্ছায় স্বতস্ফুর্তভাবে অবৈধ নারীসঙ্গ লাভের আশা নিয়ে যায় । কিন্তু অনেক পতিতা নারী আছে যাদেরকে জোর করে সেই পতিতাবৃত্তির পেশায় ঢুকিয়ে দেয়া হয় ।
টাকা দিয়ে সেক্স করার কারণে এক্ষেত্রে যা খুশি তাই করতে পারে বা যেমন খুশি তেমন ভাবে ব্যবহার করতে পারে । অধিকাংশ পুরুষই বেশ্যাদের কাছে এজন্য যায় যে তারা তাদের সাথে এমন আচরণও করতে পারে বা পেতে পারে যা সত্যিকারের ভাল নারীরা পছন্দ বা সহ্য করতে পারবে না। পুরুষ একই সাথে পরিবারের সদস্য আবার পতিতালয়েও। পরিবারে সে নিজের সতী স্ত্রীকে ভোগ করে আবার পতিতালয়ে গিয়ে সে মনের সকল অপূর্ণ বাসনা পূরন করে । এই জগতে একবার কেউ ভুলক্রমে ঢুকে পড়লে, বের হওয়ার আর পথ নেই সারাজীবন এখানে পড়ে থাকা লাগে । এই জগতে যে শরীরটা একজন পতিতা নিজে ধারণ করে আছে সেটি তার জন্য নয়, শরীরে যতদিন যৌবন থাকবে ততদিন এটি পুরোপুরিভাবে অন্যের ভোগের জন্য নির্দিষ্ট হয়ে আছে এবং থাকবে যতদিন যৌবন বেঁচে আছে। এখানে তার ইচ্ছা–অনিচ্ছার কোন ধরণের মূল্য নেই। টাকার গায়ে যেমন লেখা থাকে চাহিবা মাত্র বাহককে দিতে বাধ্য থাকিবেন। তেমনি যেন তার শরীর! যে যখন তার শরীর প্রত্যাশা করবে, সেই ভোগ করে চলে যেতে পারবে। তখন তারা চিন্তা করে শরীরটা যেহেতু অন্যের ভোগের জন্য পুরোপুরি নির্দিষ্টই হয়ে গেছে, তাহলে এর মাধ্যমে যদি বাড়তি কিছু টাকা আসে, সেটা নেহাত মন্দ কি! এভাবেই তারা ধীরে ধীরে সারাজীবনের জন্য বেশ্যার খাতায় নিজেদের নাম অজান্তেই লিখিয়ে ফেলে।
রবীন্দ্র বিছানায় উপর বসলো । চম্পা নামের মেয়ে টা রবীন্দ্র সামনে দাঁড়িয়ে আছে। রবীন্দ্রর মেয়ে টাকে দেখে মনে হচ্ছে বয়স বেশি না। খুব বেশি হলে ১৬ থেকে ১৭ বছর হবে। শাড়ি পরে আছে তাই একটু বড় মনে হচ্ছে নাহলে আরও ছোট মনে হতো। শাড়ি পরলে সব মেয়েকে দেখতে একটু বড় মনে হয় । মেয়েটার পরনে হালকা গোলাপি রঙের একটা শাড়ি। কপালে কালো টিপ, ঠোঁটে লাল লিপস্টিক, হাইট ৫`২, গায়ের রং শ্যামলা, গোলগাল চেহারার অধিকারী। দেখতে দারুণ সেক্সি লাগছে মেয়েটিকে। রবীন্দ্র এই পাড়ায় আসার আগে সঙ্গে করে একটা দেশি মদের বোতল নিয়ে এসেছে। রবীন্দ্র সবসময় নেশাগ্রস্ত অবস্থায় অন্য নারীর সঙ্গে সেক্স করেন। রবীন্দ্র তার স্ত্রী সুপ্রিয়ার সাথে ছাড়া অন্য কোনো নারীর সঙ্গে একবারের বেশি সেক্স করেন না। কেননা, রবীন্দ্র একই নারীতে প্রথমবারের মতো সেই উত্তেজনা আকর্ষণ অনুভব করে না। রবীন্দ্র তার প্যান্টের পকেট থেকে মদের বোতল টা বের করলো। তারপর মদের বোতলের মুখ টা খুলে দুই ঢোক মেরে দিলো রবীন্দ্র। কিরে দাঁড়িয়ে থেকে কি দেখছিস এক ঢোক মারবি নাকি? না না না এসব দেশি মদ আমি খায় না, ভুরভুর করে গন্ধ বেরোচ্ছে। বিদেশি হলে একটু খেতাম। দেশি আর বিদেশি কিরে পেটে চালান করলে সব একই। একটু মেরে দিলেই মনটা ফুরফুরে হয়ে যাবে। নিজেকে স্রেফ প্রজাপতি মনে হবে। দেখবি দুনিয়াটা একেবারে অন্যরকম মনে হচ্ছে। মদ খেলেই ছেলেরা একেকজন 'বীর' বনে যান। জীবন দিতে এবং জীবন নিতে তখন আর ভয় পান না বুঝলি। সারারাত কি মদ খেয়ে মাতলামি করবেন নাকি কিছু করবেন? যদি কিছু করেন তাড়াতাড়ি করেন আমার প্রচুর ঘুম পাচ্ছে আমি ঘুমাবো। মদপান করে মাতাল হওয়া বা মাতলামি করা দোষের নাকি? তোকে আমি ফুল নাইটের জন্য বুকিং করেছি। মাত্র তো রুমে ঢুকলাম এখনও সারারাত পড়ে আছে তুই এখুনি ঘুমাতে যেতে চাচ্ছিস। এভাবেই যদি মদ খেতে থাকেন তাহলে তো মাতাল হয়ে সারারাত পড়ে থাকবেন একদম সকালের আগে আর হুঁশ ফিরবে না। তাই বলছিলাম আপনি কাজ টা সেরে নিয়ে তারপর মদ খান, আমিও তাহলে একটু ঘুমাতাম আর আপনি রিলাক্সে মদ টা খেতেন। মদ যতই খায় কিছুই হবে না আমার, আমাকে নিয়ে তোকে ভাবা লাগবে না, তুই তোর গায়ের সমস্ত কাপড় খুলে ফেলে বিছানার উপর আয়। চম্পা তার পরনের শাড়ী, পেটিকোট, ব্লাউজ, ব্রেসিয়ার, প্যান্টি এক এক করে গায়ের সমস্ত কাপড় খুলে নিয়ে মেঝেতে ফেলে দিলো। রবীন্দ্র মদের বোতলের অর্ধেকটার মতো খালি করে দিয়েছে। রবীন্দ্রর সামনে এখন সম্পূর্ণ উলঙ্গ অবস্থায় একটা টকবগে সুন্দরী কিশোরী মেয়ে দাঁড়িয়ে আছে। রবীন্দ্র মদের বোতল টা হাত থেকে নামিয়ে মেঝেতে রেখে দিলো। বিছানার নিচে মেঝেতে হাঁটু গেড়ে বস। রবীন্দ্র দাঁড়িয়ে গেলো তারপর প্যান্টের চেইন খুলে তার ৫` ইঞ্চির ধন টা বের করে আনলো। রবীন্দ্র তার ধনটা চম্পার লাল লিপস্টিক দেওয়া ঠোঁটে ঘষতে লাগলো।