23-10-2023, 05:18 PM
সুজন ধরা পড়ে চুপ করে থাকল। লোপা আবার বলল, এভাবে মায়ের দিকে তাকিয়ে থাকা ভালো না।
কি করবো মা তোমাকে এভাবে দেখার পর থেকে আমি নিজেকে আর আটকে রাখতে পারছি না। আমি তোমাকে অসম্ভব ভালোবাসি মা। বলতে বলতে সুজন মাকে জড়িয়ে ধরে ফোঁপাতে (ভান) লাগল। লোপা ছেলের মাথায় হাত বুলিয়ে বলল, আরে বোকা ছেলে এর জন্য কাঁদার কি আছে? তোর কোনো শখ কি আমি অপূর্ন রেখেছি? শোন বাবা সব কিছুর একটা সময় আছে, তুই এখন অনেক ছোট তাই চাইলেও ওসব করা যাবে না।
সুজন ফোঁপাতে ফোঁপাতে বলল মা প্লিজ একবার।
উফফ তোকে নিয়ে আর পারা গেল না এখনও ছোটবেলার মত জিদ ধরে বসে আছিস।
লোপা উঠে বসে সুজনের মাথা পরম মমতায় নিজের কোলের উপর নিল। তারপর ছেলের মাথায় হাত বুলিয়ে বলল, “সুজন তোর মনে আছে তুই আমার দুধ খাওয়ার সময় কি কি করতি?”
না মা আমার কিভাবে মনে থাকবে। বলোনা কি করতাম?
আর বলিস না তোকে দুধ খাওয়াতে হলে আমাকে অনেক ঝামেলা পোহাতে হতো।
কেন মা?
কেন আবার, বাসায় তখন পরতাম শাড়ী ব্লাউজ এসব। চট করে ব্লাউজের হুক খুলে একটা দুধ বের করে তোর মুখে পুরে দেব সেই সুযোগ কি আর ছিলো। কারণ তোর অভ্যাস ছিলো চোখ বন্ধ করে আমার একটা দুধ চোষা আর ছোট ছোট হাত দিয়ে অন্য দুধটা চাপতে থাকা। এর ব্যতিক্রম হলে চেঁচিয়ে বাড়ি মাথায় তুলতি।
তাহলে কিভাবে খাওয়াতে আমাকে?
বাসায় ব্লাউজের ভিতর ব্রা পরা একদম ছেড়ে দিলাম। কারণ প্রথমে ব্লাউজ খোলা তারপর আবার ব্রার হুক, অনেক ঝক্কি। তার উপর আবার তোর কান্না, ওহ!
একটু দেরি তোর সহ্য হতো না। তাই দুই হুকের ছোট হাতাকাটা ব্লাউজ পরার অভ্যাস করলাম। যাতে দ্রুত খুলে ফেলা যায়। আর বাসায় শুধু তোর বাবা থাকলে তো কিছুই পরতাম না।
সুজন এতক্ষন মগ্ন হয়ে মার কথা শুনছিলো, এই কথা শুনে চমকে উঠে বলল, মা কি বললে, বাবার সামনে তুমি পুরো ন্যাংটা থাকতে?
লোপা একটু লাজুক হাসি দিয়ে বলল, তখন তো বয়স কম ছিলো দুজনেরই। তাই অনেক রকম নোংরামো করতাম।
কি কি করতে বলোনা মা?
ছি ছি ওসব তোকে বলতে পারবো না, আমার ভীষণ লজ্জা লাগবে।
সুজন তখন আবদারের সুরে বলল, প্লিজ মা বলোনা প্লিজ প্লিজ।
লোপা বলল, উফফ একি জ্বালা! মন খুলে তোর সাথে দুকথা বলার কোনো উপায় নাই দেখছি।
বাহ একটু আগেই না বললে “নিজের ছেলের সামনে কি লজ্জা”, তাহলে এখন কেন অযথা লজ্জা পাচ্ছো মা?
লোপা এবার আর ভেবে পেল না কি যুক্তি দেখিয়ে প্র্সঙ্গটা এড়িয়ে যাবে আর ভেবে পেল না। তাই বলে ফেলারই সিদ্ধান্ত নিলো।
আসলে তোর বাবার কিছু বিচিত্র কান্ড করতো আমার সাথে। আমার মনে হয় বিদেশ থেকে এসব শিখে এসেছিল।
কি কি করতো বাবা তোমার সাথে?
এই ধর কোনো একদিন রাতে বলল যে আমরা এখন অভিনয় করবো, আমি তাকে এক নামে ডাকবো আর সে আমাকে আরেক নামে।
মানে ঠিক বুঝতে পারলাম না আমি।
এইজন্যই তো বলেছিলাম তুই অনেক ছোট এসব বুঝবি না তারপরও অযথা জিদ করছিস।
মা তুমি যদি পুরো ব্যপারটা পরিষ্কার করে না বলো নাহলে আমি কিভাবে বুঝবো?
আর কত খুলে বলবো, আচ্ছা মনে কর আমি তোর বাবার টিচার সাজতাম। আমার পরনে থাকতো কেবল একটা শাড়ী আর কিছু না আর তোর বাবা সাজতো বোকা ছাত্র যে ক্লাসে একটা জাঙ্গিয়া পরে এসেছে। তাই এভাবে ক্লাসে আসার শাস্তি হিসেবে তোর বাবাকে জাঙ্গিয়া খুলে পুরো উলঙ্গ করে নীল ডাউন করিয়ে রাখতাম।
সুজন ফিক করে হেসে ফেলে বলল, অনেক মজা তো। তারপর কি করতে বাবার সাথে?
তোর বাবাও কম যায় না নীলডাউন অবস্থায় থেকেও বার বার আমার শাড়ি ধরে টান দিতো, আর মুখে বলতো স্যরি মিস স্যরি…
একসময় টানতে টানতে পুরো শাড়িটাই খুলে ফেলতো আর আমার নগ্ন শরীরটাকে জড়িয়ে ধরতো।
তারপর তারপর?
তারপর আর কি, যা হবার তাই হতো।
মানে?
মানে সোনা বাবা আমার, স্বামী স্ত্রীর মধ্যে যা হয় আর কি। শারীরিক মিলন (মৃদু স্বরে)।
এবার আমি বুঝতে পারলাম পুরো ব্যপারটা। তোমরা রোল প্লে করতে তাই না মা?
লোপা কি যেন চিন্তা করে বলল, হ্যাঁ হ্যাঁ তোর বাবা এরকম কিছুর নামই বলেছিল। বাহ তুই এটা জানলি কি করে?
সুজন বলল, মা এখন ইন্টারনেটের যুগে কিছুই অজানা থাকেনা।
তাই নাকি? তুই তাহলে ওই কম্পিউটারে বসে বসে আজেবাজে জিনিস দেখিস তাই না। দাঁড়া, তোর বাবা এলে আমি সব বলে দেব।
না না মা কি বলছো এসব, আমি তো সামান্য কৌতুহল মেটাতে একটু ঘাঁটাঘাঁটি করি আরকি। তুমি বাবাকে প্লিজ এসব বোলো না। শুধু শুধু অশান্তি হবে বাসায়।
ঠিক আছে, তুই তাহলে প্রমিজ করো এখন থেকে নেটে উল্টোপাল্টা কিছু কখনো দেখবি না।
আর দেখবো না।
উহু এভাবে না তোকে আমি ভালমতো জানি। এই আমার গা ছুঁয়ে বল।
কি করবো মা তোমাকে এভাবে দেখার পর থেকে আমি নিজেকে আর আটকে রাখতে পারছি না। আমি তোমাকে অসম্ভব ভালোবাসি মা। বলতে বলতে সুজন মাকে জড়িয়ে ধরে ফোঁপাতে (ভান) লাগল। লোপা ছেলের মাথায় হাত বুলিয়ে বলল, আরে বোকা ছেলে এর জন্য কাঁদার কি আছে? তোর কোনো শখ কি আমি অপূর্ন রেখেছি? শোন বাবা সব কিছুর একটা সময় আছে, তুই এখন অনেক ছোট তাই চাইলেও ওসব করা যাবে না।
সুজন ফোঁপাতে ফোঁপাতে বলল মা প্লিজ একবার।
উফফ তোকে নিয়ে আর পারা গেল না এখনও ছোটবেলার মত জিদ ধরে বসে আছিস।
লোপা উঠে বসে সুজনের মাথা পরম মমতায় নিজের কোলের উপর নিল। তারপর ছেলের মাথায় হাত বুলিয়ে বলল, “সুজন তোর মনে আছে তুই আমার দুধ খাওয়ার সময় কি কি করতি?”
না মা আমার কিভাবে মনে থাকবে। বলোনা কি করতাম?
আর বলিস না তোকে দুধ খাওয়াতে হলে আমাকে অনেক ঝামেলা পোহাতে হতো।
কেন মা?
কেন আবার, বাসায় তখন পরতাম শাড়ী ব্লাউজ এসব। চট করে ব্লাউজের হুক খুলে একটা দুধ বের করে তোর মুখে পুরে দেব সেই সুযোগ কি আর ছিলো। কারণ তোর অভ্যাস ছিলো চোখ বন্ধ করে আমার একটা দুধ চোষা আর ছোট ছোট হাত দিয়ে অন্য দুধটা চাপতে থাকা। এর ব্যতিক্রম হলে চেঁচিয়ে বাড়ি মাথায় তুলতি।
তাহলে কিভাবে খাওয়াতে আমাকে?
বাসায় ব্লাউজের ভিতর ব্রা পরা একদম ছেড়ে দিলাম। কারণ প্রথমে ব্লাউজ খোলা তারপর আবার ব্রার হুক, অনেক ঝক্কি। তার উপর আবার তোর কান্না, ওহ!
একটু দেরি তোর সহ্য হতো না। তাই দুই হুকের ছোট হাতাকাটা ব্লাউজ পরার অভ্যাস করলাম। যাতে দ্রুত খুলে ফেলা যায়। আর বাসায় শুধু তোর বাবা থাকলে তো কিছুই পরতাম না।
সুজন এতক্ষন মগ্ন হয়ে মার কথা শুনছিলো, এই কথা শুনে চমকে উঠে বলল, মা কি বললে, বাবার সামনে তুমি পুরো ন্যাংটা থাকতে?
লোপা একটু লাজুক হাসি দিয়ে বলল, তখন তো বয়স কম ছিলো দুজনেরই। তাই অনেক রকম নোংরামো করতাম।
কি কি করতে বলোনা মা?
ছি ছি ওসব তোকে বলতে পারবো না, আমার ভীষণ লজ্জা লাগবে।
সুজন তখন আবদারের সুরে বলল, প্লিজ মা বলোনা প্লিজ প্লিজ।
লোপা বলল, উফফ একি জ্বালা! মন খুলে তোর সাথে দুকথা বলার কোনো উপায় নাই দেখছি।
বাহ একটু আগেই না বললে “নিজের ছেলের সামনে কি লজ্জা”, তাহলে এখন কেন অযথা লজ্জা পাচ্ছো মা?
লোপা এবার আর ভেবে পেল না কি যুক্তি দেখিয়ে প্র্সঙ্গটা এড়িয়ে যাবে আর ভেবে পেল না। তাই বলে ফেলারই সিদ্ধান্ত নিলো।
আসলে তোর বাবার কিছু বিচিত্র কান্ড করতো আমার সাথে। আমার মনে হয় বিদেশ থেকে এসব শিখে এসেছিল।
কি কি করতো বাবা তোমার সাথে?
এই ধর কোনো একদিন রাতে বলল যে আমরা এখন অভিনয় করবো, আমি তাকে এক নামে ডাকবো আর সে আমাকে আরেক নামে।
মানে ঠিক বুঝতে পারলাম না আমি।
এইজন্যই তো বলেছিলাম তুই অনেক ছোট এসব বুঝবি না তারপরও অযথা জিদ করছিস।
মা তুমি যদি পুরো ব্যপারটা পরিষ্কার করে না বলো নাহলে আমি কিভাবে বুঝবো?
আর কত খুলে বলবো, আচ্ছা মনে কর আমি তোর বাবার টিচার সাজতাম। আমার পরনে থাকতো কেবল একটা শাড়ী আর কিছু না আর তোর বাবা সাজতো বোকা ছাত্র যে ক্লাসে একটা জাঙ্গিয়া পরে এসেছে। তাই এভাবে ক্লাসে আসার শাস্তি হিসেবে তোর বাবাকে জাঙ্গিয়া খুলে পুরো উলঙ্গ করে নীল ডাউন করিয়ে রাখতাম।
সুজন ফিক করে হেসে ফেলে বলল, অনেক মজা তো। তারপর কি করতে বাবার সাথে?
তোর বাবাও কম যায় না নীলডাউন অবস্থায় থেকেও বার বার আমার শাড়ি ধরে টান দিতো, আর মুখে বলতো স্যরি মিস স্যরি…
একসময় টানতে টানতে পুরো শাড়িটাই খুলে ফেলতো আর আমার নগ্ন শরীরটাকে জড়িয়ে ধরতো।
তারপর তারপর?
তারপর আর কি, যা হবার তাই হতো।
মানে?
মানে সোনা বাবা আমার, স্বামী স্ত্রীর মধ্যে যা হয় আর কি। শারীরিক মিলন (মৃদু স্বরে)।
এবার আমি বুঝতে পারলাম পুরো ব্যপারটা। তোমরা রোল প্লে করতে তাই না মা?
লোপা কি যেন চিন্তা করে বলল, হ্যাঁ হ্যাঁ তোর বাবা এরকম কিছুর নামই বলেছিল। বাহ তুই এটা জানলি কি করে?
সুজন বলল, মা এখন ইন্টারনেটের যুগে কিছুই অজানা থাকেনা।
তাই নাকি? তুই তাহলে ওই কম্পিউটারে বসে বসে আজেবাজে জিনিস দেখিস তাই না। দাঁড়া, তোর বাবা এলে আমি সব বলে দেব।
না না মা কি বলছো এসব, আমি তো সামান্য কৌতুহল মেটাতে একটু ঘাঁটাঘাঁটি করি আরকি। তুমি বাবাকে প্লিজ এসব বোলো না। শুধু শুধু অশান্তি হবে বাসায়।
ঠিক আছে, তুই তাহলে প্রমিজ করো এখন থেকে নেটে উল্টোপাল্টা কিছু কখনো দেখবি না।
আর দেখবো না।
উহু এভাবে না তোকে আমি ভালমতো জানি। এই আমার গা ছুঁয়ে বল।