19-10-2023, 10:36 PM
(This post was last modified: 19-10-2023, 11:21 PM by লম্পট. Edited 1 time in total. Edited 1 time in total.)
প্রথম পর্বটা খুবই সুন্দর ভাবে লিখেছ। এক লহমায় পড়ে ফেলার মত। বর্ণনার ধাঁচ দারুণ। প্রথমে ভেবেছিলাম গুরুচণ্ডালী করে ফেলেছ কিন্তু পরে কমেন্ট দেখে বুঝলাম সেটা গল্পের খাতিরে করা। বিশেষ যৌনতা না থাকলে এটাকে মূল সাহিত্যের ধারায় ফেলা যাবে সন্দেহ নাই।
এবার একটা বিষয় তুলে ধরছি পাঠক হিসাবে। লিখবার সময় বানান নিয়ে কিন্তু যত্নবান হওয়ার প্রয়োজন আছে। আজকাল সর্বত্র "ও কার" দেওয়ার চল হয়েছে। ছিলো, বললো, হলো/হোল/হোলো প্রভৃতি। এটা কিন্তু খুবই খারাপ অভ্যাস। ছিল, বলল, হল এগুলো হল সঠিক রূপ। আমরা যেভাবে উচ্চারণ করি সেভাবে লিখি না। তুমি নিশ্চয়ই ইংরাজীতে সাইকোলজি লিখার সময় Saikoloji লিখবে না বা S দিয়ে শুরু করবে না। এটা অত্যন্ত দুঃখের আমরা যতটা বিদেশী ভাষার বানান ও উচ্চারণ নিয়ে সচেতন তার ছিটেফোঁটা নিজের মাতৃভাষার ক্ষেত্রে দেখায় না। যেকোন পরীক্ষায় এই বাংলার বুকে ইংরেজী কম্পোজিশনের পরীক্ষা নেওয়া হয় কিন্তু বাংলা বানান বা বাংলা নিয়ে কোন পরীক্ষা হয় না। এমনিতেই আমাদের শিক্ষার মান তলানিতে। প্রতি বছর প্রথম নামের সংস্থার যে সমীক্ষা প্রকাশিত হয় তাতে যে শিক্ষার মান ফুটে উঠছে সেটা যথেষ্ট উদ্বেগজনক। এটা ঠিক বানান বিবর্তিত হয়েছে কিন্তু কিছুটা ব্যাকরণ মানা উচিৎ। সাধুর ক্ষেত্রে তো অবশ্য মান্য। তুমি সেদিন একজন লেখকের নাম বলেছিলে তিনি তো সাধুতেও লেখেন আমি খেয়াল করেছিলাম খুবই সঠিক বানানবিধি কিন্তু উনি মেনে চলেন, চট করে ভুল ধরা যায় না আর সাধুর বানান ঠিক লেখা ভীষণ কঠিন কারণ সাধুর বানান অনেক কঠিন, শুধু খাইয়াছি, গিয়াছি বললেই সাধুরূপ আসে না। ভুল বানানের অভ্যাস সহজে যায় না। ছাপার অক্ষরে ভুল বানান ক্রমাগত নজরে পড়লে সঠিক বানান কিন্তু ভুলবে তাই আমি মনে করি লেখকদের বিশেষ করে যত্নবান হওয়া প্রয়োজন।
পুজোর শুভেচ্ছা থাকল ভাই। খুব ভাল কাটুক তোমার পুজো। শারদ অভিনন্দন।
এবার একটা বিষয় তুলে ধরছি পাঠক হিসাবে। লিখবার সময় বানান নিয়ে কিন্তু যত্নবান হওয়ার প্রয়োজন আছে। আজকাল সর্বত্র "ও কার" দেওয়ার চল হয়েছে। ছিলো, বললো, হলো/হোল/হোলো প্রভৃতি। এটা কিন্তু খুবই খারাপ অভ্যাস। ছিল, বলল, হল এগুলো হল সঠিক রূপ। আমরা যেভাবে উচ্চারণ করি সেভাবে লিখি না। তুমি নিশ্চয়ই ইংরাজীতে সাইকোলজি লিখার সময় Saikoloji লিখবে না বা S দিয়ে শুরু করবে না। এটা অত্যন্ত দুঃখের আমরা যতটা বিদেশী ভাষার বানান ও উচ্চারণ নিয়ে সচেতন তার ছিটেফোঁটা নিজের মাতৃভাষার ক্ষেত্রে দেখায় না। যেকোন পরীক্ষায় এই বাংলার বুকে ইংরেজী কম্পোজিশনের পরীক্ষা নেওয়া হয় কিন্তু বাংলা বানান বা বাংলা নিয়ে কোন পরীক্ষা হয় না। এমনিতেই আমাদের শিক্ষার মান তলানিতে। প্রতি বছর প্রথম নামের সংস্থার যে সমীক্ষা প্রকাশিত হয় তাতে যে শিক্ষার মান ফুটে উঠছে সেটা যথেষ্ট উদ্বেগজনক। এটা ঠিক বানান বিবর্তিত হয়েছে কিন্তু কিছুটা ব্যাকরণ মানা উচিৎ। সাধুর ক্ষেত্রে তো অবশ্য মান্য। তুমি সেদিন একজন লেখকের নাম বলেছিলে তিনি তো সাধুতেও লেখেন আমি খেয়াল করেছিলাম খুবই সঠিক বানানবিধি কিন্তু উনি মেনে চলেন, চট করে ভুল ধরা যায় না আর সাধুর বানান ঠিক লেখা ভীষণ কঠিন কারণ সাধুর বানান অনেক কঠিন, শুধু খাইয়াছি, গিয়াছি বললেই সাধুরূপ আসে না। ভুল বানানের অভ্যাস সহজে যায় না। ছাপার অক্ষরে ভুল বানান ক্রমাগত নজরে পড়লে সঠিক বানান কিন্তু ভুলবে তাই আমি মনে করি লেখকদের বিশেষ করে যত্নবান হওয়া প্রয়োজন।
পুজোর শুভেচ্ছা থাকল ভাই। খুব ভাল কাটুক তোমার পুজো। শারদ অভিনন্দন।