18-10-2023, 12:54 PM
আমি- আমার কাছে এখন নেই যা ছিল সব খরচা হয়ে গেছে। সবে কাজে লেগেছি পেমেন্ট পাই নাই দেব কি করে।
আব্বা- তোর আম্মা কই।
আমি- ঘরে আমরা ঘুমাচ্ছিলাম। এত বেলা হয়ে গেছে বুঝতে পারি নাই।
আব্বা- তাহলে দিবিনা আমাকে টাকা।
আমি- এখন আমার কাছে নেই তো কোথা থেকে দেব।
আব্বা- এই রেহানা বলনা তোর ছেলেকে কিছু টাকা দিতে আমি কিস্তি দিতে পারছিনা।
আম্মু- বেড়িয়ে এল শাড়ি ঠিক করে বলল ওর কাছে টাকা আছে যে দেবে, এই ঘর করে আমাকে কাপড় চোপড় কিনে দিয়েছে আর নেই ওর কাছে।
আব্বা- আজকে না দিলেও হবে কালকে কিস্তি তাই যে করে হোক আমাকে কিছু টাকা দিতে বলিস না হলে সমস্যায় পরে যাবো।
আম্মু- আমি কি জানি আমাকে কিছু দিয়েছিলেন যে আমি দেব দেখেন আপনার ছেলে দিতে পারে কিনা।
আব্বা- রেহানা আমি তোকে ছাড়তে চাইনি কিন্তু কলে পরে সব হয়ে গেল তুই আসার পর আর আমার সংসারে শান্তি নেই রে। আমি কাল সকালে আসবো আমাকে অনন্ত ৫ হাজার টাকা দিস বাজান।
আমরা চুপচাপ কিছুই বলছিনা, কিছু সময় পরে বললাম আম্মু তুমি রান্না চাপাও কাজে যাবো, আব্বা তখনো দাঁড়ানো।
আব্বা- আমাকে তোরা বসতেও বল্লিনা। কত টাকা লোন কি করে দেব আমি সব বেঁচে দিতে হবে আমাকে ছোট মেয়েটাকে বিয়ে দেব বলে টাকা লোন নিয়েছি কিন্তু টাকা শেষ হয়ে গেল ভালো ছেলে পেলাম না।
আমি- যার বাপ বুড়ো বয়সে মেয়ের বয়সী একজঙ্কে বিয়ে করে তাঁর মেয়ে কেউ নেয়।
আম্মা- ও কথা বলনা সে তোমার বোন, আমার মেয়ে উনি এখন আমার কেউ না কিন্তু ওটা আমার মেয়ে।
আমি- তোমার মেয়ে তো তোমাকে তাড়িয়ে দিয়েছে তাঁর জন্য তুমি ভাববে কেন।
আব্বা- আমাকে তুই বাঁচা বাজান।
আমি- আমাকে আপনি তো কালকেও বললেন এই জায়গা বেঁচে দেবেন দিন বেঁচে আমি থাকবো না এখানে সব মিলিয়ে ৬ মাস থাকবো তারপর আমি আম্মাকে নিয়ে বাইরে যেখানে ছিলাম সেখানে চলে যাবো। আপনার জায়গা আপনি বেঁচে দিন দিয়ে দেনা সোধ করেন। আম্মা তুমি চা কর তোমার প্রাক্তন স্বামী এসেছে আমি গোসল করে আসি। বলে গামছা নিয়ে চলে গেলাম এবং খুব তাড়াতাড়ি চলে এলাম।
আম্মু- এই নাও চা দাও ওনাকে আর তুমি বস খেতে দেই কাজে যাবে তো।
আমি আব্বা আস আমার সাথে কিছু কাহবে।
আব্বা- না আমি মুখ ধুই নাই তুমি খেয়ে নাও।
আমি- আচ্ছা বলে খেয়ে নিলাম আব্বা বাইরে চেয়ারে বসা। আমি ঘরে গিয়ে আম্মুকে ডাকলাম এদিকে এস আমার জিনিস পত্র গুছিয়ে দাও। আমি বললাম আব্বা আপনি বসেন আমি দেখছি আম্মু এস ভেতরে এস। দেরী করনা তবে আমি সময় মতন যেতে পারবো না। প্যান্ট সব কোথায়।
আম্মু- আসছি বলে ঘরে এল। আর দরজা চাপিয়ে দিল।
আব্বা- তোর আম্মা কই।
আমি- ঘরে আমরা ঘুমাচ্ছিলাম। এত বেলা হয়ে গেছে বুঝতে পারি নাই।
আব্বা- তাহলে দিবিনা আমাকে টাকা।
আমি- এখন আমার কাছে নেই তো কোথা থেকে দেব।
আব্বা- এই রেহানা বলনা তোর ছেলেকে কিছু টাকা দিতে আমি কিস্তি দিতে পারছিনা।
আম্মু- বেড়িয়ে এল শাড়ি ঠিক করে বলল ওর কাছে টাকা আছে যে দেবে, এই ঘর করে আমাকে কাপড় চোপড় কিনে দিয়েছে আর নেই ওর কাছে।
আব্বা- আজকে না দিলেও হবে কালকে কিস্তি তাই যে করে হোক আমাকে কিছু টাকা দিতে বলিস না হলে সমস্যায় পরে যাবো।
আম্মু- আমি কি জানি আমাকে কিছু দিয়েছিলেন যে আমি দেব দেখেন আপনার ছেলে দিতে পারে কিনা।
আব্বা- রেহানা আমি তোকে ছাড়তে চাইনি কিন্তু কলে পরে সব হয়ে গেল তুই আসার পর আর আমার সংসারে শান্তি নেই রে। আমি কাল সকালে আসবো আমাকে অনন্ত ৫ হাজার টাকা দিস বাজান।
আমরা চুপচাপ কিছুই বলছিনা, কিছু সময় পরে বললাম আম্মু তুমি রান্না চাপাও কাজে যাবো, আব্বা তখনো দাঁড়ানো।
আব্বা- আমাকে তোরা বসতেও বল্লিনা। কত টাকা লোন কি করে দেব আমি সব বেঁচে দিতে হবে আমাকে ছোট মেয়েটাকে বিয়ে দেব বলে টাকা লোন নিয়েছি কিন্তু টাকা শেষ হয়ে গেল ভালো ছেলে পেলাম না।
আমি- যার বাপ বুড়ো বয়সে মেয়ের বয়সী একজঙ্কে বিয়ে করে তাঁর মেয়ে কেউ নেয়।
আম্মা- ও কথা বলনা সে তোমার বোন, আমার মেয়ে উনি এখন আমার কেউ না কিন্তু ওটা আমার মেয়ে।
আমি- তোমার মেয়ে তো তোমাকে তাড়িয়ে দিয়েছে তাঁর জন্য তুমি ভাববে কেন।
আব্বা- আমাকে তুই বাঁচা বাজান।
আমি- আমাকে আপনি তো কালকেও বললেন এই জায়গা বেঁচে দেবেন দিন বেঁচে আমি থাকবো না এখানে সব মিলিয়ে ৬ মাস থাকবো তারপর আমি আম্মাকে নিয়ে বাইরে যেখানে ছিলাম সেখানে চলে যাবো। আপনার জায়গা আপনি বেঁচে দিন দিয়ে দেনা সোধ করেন। আম্মা তুমি চা কর তোমার প্রাক্তন স্বামী এসেছে আমি গোসল করে আসি। বলে গামছা নিয়ে চলে গেলাম এবং খুব তাড়াতাড়ি চলে এলাম।
আম্মু- এই নাও চা দাও ওনাকে আর তুমি বস খেতে দেই কাজে যাবে তো।
আমি আব্বা আস আমার সাথে কিছু কাহবে।
আব্বা- না আমি মুখ ধুই নাই তুমি খেয়ে নাও।
আমি- আচ্ছা বলে খেয়ে নিলাম আব্বা বাইরে চেয়ারে বসা। আমি ঘরে গিয়ে আম্মুকে ডাকলাম এদিকে এস আমার জিনিস পত্র গুছিয়ে দাও। আমি বললাম আব্বা আপনি বসেন আমি দেখছি আম্মু এস ভেতরে এস। দেরী করনা তবে আমি সময় মতন যেতে পারবো না। প্যান্ট সব কোথায়।
আম্মু- আসছি বলে ঘরে এল। আর দরজা চাপিয়ে দিল।