15-10-2023, 12:56 PM
আমি- বলসাম আর আম্মা ও বলস। দুজনে ভালো করে পেট ভরে খেলাম আর বললাম আম্মা তুমি এত ভালো রান্না কর কি বলব মনে হয় সব খেয়েফেলি এত টেস্ট।
আম্মা- খাও বাজান পেট ভরে খাও পেটে না দিলে পিঠে সয়না কথায় আছেনা।
আমি- হুম তুমিও খাও আম্মা অনেকদিন পর গোস হল আমাদের।
আম্মা- তা বাজান ৮ মাস হবে মনে হয়।
আমি- আম্মা এটা একটা বড় ষাঁড়ের গোস দেখনা কত তেল হয়েছে, তারজন্য ট্যাবলেট খেয়ে নিয়েছি।
আম্মা- বাজান সে তো ঠিক আছে আমার চোখ কেমন করছে সব যেন মনে হয় নীল দেখছি।
আমি- হ্যা আম্মা আমিও দুপুরে তো এমন হয়নি আর খেতে ইচ্ছে করছেনা আম্মা অনেক খাওয়া হয়ে গেছে মনে হয়।
আম্মা- আমিও আর খাবো না বাজান এবার রেখে দেই কি বল না হয় সকালে খাবো।
আমি- আচ্ছা চল তবে রেখে দাও আর খেতে হবেনা এমনিতে কম খাইনি এখন।
আম্মু- হুম তা আমরা খেয়েছি বলে দুজনে উঠে আম্মার সাথে সব ধুয়ে আম্মা গুছিয়ে রাখল।
আমি- আম্মা এবার দরজা বন্ধ করি রাত এগারটা বাজে এখন। আম্মা একটা কথা বলব তুমি এখন আর নামাজ পরনা।
আম্মা- না নামাজ পরে কি হবে নামাজ তো কম পড়লাম না জীবনে কি পেলাম তাই সব ছেড়ে দিয়েছি। আমার আর দরকার নেই ওইসবের তুমি যা মনে কর বাজান, আমি আর নামাজ পড়ব না। আল্লা আমাকে কি দিয়েছে দুঃখ ছাড়া।
আমি- আম্মা আমিও নামাজ পরিনা আমার ভালো লাগেনা, কি হবে আব্বা যা করল আমাদের সাথে। আর ধর্ম কর্ম করে লাভ নেই। কি বল তুমি এমনিতে আমরা ভালো থাকলেই হল।
আম্মা- একদম ঠিক বাজান তুমি আমার মনের কথা বলেছ।
আমি- তবে দরজা বন্ধ করে দেই।
আম্মা- তাই কর বাজান একদম ভালো লাগছে না আমার এমন কেন হচ্ছে খুব গরম লাগছে তুমি ফ্যান্টা বাড়িয়ে দাও বাজান।
আমি- আম্মা এস চকিতে এস বস আমার কাছে হাওয়া লাগলে ঠিক হয়ে যাবে।
আম্মা- পাশে বসে বাজান তুমি যা আমার জন্য করছ আমি এর প্রতিদান কি করে দেব তোমাকে। আমার যে দেওয়ার মতন কিছুই নেই।
আমি- আম্মা একদম বাজে কথা বলবে না, আমি এমন কি করলাম তোমার জন্য বার বার এইরকম কথা বলছ, আমি আম্মাকে শুধু কয়েকটা শাড়ি কিনে দিয়েছি আর এমন কি করলাম আম্মু তুমি বল।
আম্মা- না বাজান তুমি এই এক মাসে যা করছ তোমার আব্বা আমাকে তাঁর কিছুই দেয়নি তুমি যা দিলে, বিনিময়ে আমি কিছুই দিতে পারবো না। কিন্তু বাজান খুব গরম লাগছে যে। আলো কেমন নীল নীল লাগছে কেন বাজান।
আমি- আম্মা আমিও কেমন আলো নীল দেখতে পাচ্ছি কি জানি বুঝতে পারছিনা, আমারও গরম লাগছে আম্মু।
আম্মা- সত্যি বাজান এত সুন্দর শাড়ি ব্লাউজ ব্রা দিয়েছ পরে খুব ভালো লাগছে আমার, তোমার পছন্দ হয়েছে।
আমি- আম্মা একটা সত্যি কথা বলব তোমাকে একদম নতুন বউর মতন লাগছে আগেও বলেছি।
আম্মা- তুমি শুধু আমাকে দেও নিজের জন্য তো কিছু কিনলে না। শুধু আম্মুকে সাজালে হবে নিজেকেও একটু সাজাও আমার কি ইচ্ছে করেনা তোমাকে ভালো দেখতে। আমি তোমার জন্য কিছুই করতে পারিনা জানো সেজন্য আমার কষ্ট হয়। আমি কিছু তোমাকে কিনে দিতে পাড়লাম না, আমার কাছে কিছুই নেই যা ছিল সব ওরা রেখে দিয়েছে আমাকে কিছু দেয় নাই কি দেব তোমাকে আমি। আমি তোমাকে কিছু দিতে পারলে আমার ভালো লাগত, এইজে আমি গোস ভালো খাই তাই তুমি নিয়ে এসেছ, আমার জন্য এতসুন্দর শাড়ি এনেছ আর আমি কিছুই দিতে পাড়লাম না, আমার যে তোমাকে কিছু দিতে ইচ্ছে করে বাজান। আমার যে কিছুই নেই বাজান।
আমি- কে বলেছে তোমার নেই তোমার অনেক কিছু আছে আম্মা, তুমি হয়ত জাননা আম্মা।
আম্মা- কি বলছ কি আছে আমার, বাজান বলনা তুমি। আমি তাহলে এখুনি তোমাকে দেব।
আমি- বলব আম্মু সময় হলেই বলব উতলা হচ্ছ কেন।
আম্মা- খাও বাজান পেট ভরে খাও পেটে না দিলে পিঠে সয়না কথায় আছেনা।
আমি- হুম তুমিও খাও আম্মা অনেকদিন পর গোস হল আমাদের।
আম্মা- তা বাজান ৮ মাস হবে মনে হয়।
আমি- আম্মা এটা একটা বড় ষাঁড়ের গোস দেখনা কত তেল হয়েছে, তারজন্য ট্যাবলেট খেয়ে নিয়েছি।
আম্মা- বাজান সে তো ঠিক আছে আমার চোখ কেমন করছে সব যেন মনে হয় নীল দেখছি।
আমি- হ্যা আম্মা আমিও দুপুরে তো এমন হয়নি আর খেতে ইচ্ছে করছেনা আম্মা অনেক খাওয়া হয়ে গেছে মনে হয়।
আম্মা- আমিও আর খাবো না বাজান এবার রেখে দেই কি বল না হয় সকালে খাবো।
আমি- আচ্ছা চল তবে রেখে দাও আর খেতে হবেনা এমনিতে কম খাইনি এখন।
আম্মু- হুম তা আমরা খেয়েছি বলে দুজনে উঠে আম্মার সাথে সব ধুয়ে আম্মা গুছিয়ে রাখল।
আমি- আম্মা এবার দরজা বন্ধ করি রাত এগারটা বাজে এখন। আম্মা একটা কথা বলব তুমি এখন আর নামাজ পরনা।
আম্মা- না নামাজ পরে কি হবে নামাজ তো কম পড়লাম না জীবনে কি পেলাম তাই সব ছেড়ে দিয়েছি। আমার আর দরকার নেই ওইসবের তুমি যা মনে কর বাজান, আমি আর নামাজ পড়ব না। আল্লা আমাকে কি দিয়েছে দুঃখ ছাড়া।
আমি- আম্মা আমিও নামাজ পরিনা আমার ভালো লাগেনা, কি হবে আব্বা যা করল আমাদের সাথে। আর ধর্ম কর্ম করে লাভ নেই। কি বল তুমি এমনিতে আমরা ভালো থাকলেই হল।
আম্মা- একদম ঠিক বাজান তুমি আমার মনের কথা বলেছ।
আমি- তবে দরজা বন্ধ করে দেই।
আম্মা- তাই কর বাজান একদম ভালো লাগছে না আমার এমন কেন হচ্ছে খুব গরম লাগছে তুমি ফ্যান্টা বাড়িয়ে দাও বাজান।
আমি- আম্মা এস চকিতে এস বস আমার কাছে হাওয়া লাগলে ঠিক হয়ে যাবে।
আম্মা- পাশে বসে বাজান তুমি যা আমার জন্য করছ আমি এর প্রতিদান কি করে দেব তোমাকে। আমার যে দেওয়ার মতন কিছুই নেই।
আমি- আম্মা একদম বাজে কথা বলবে না, আমি এমন কি করলাম তোমার জন্য বার বার এইরকম কথা বলছ, আমি আম্মাকে শুধু কয়েকটা শাড়ি কিনে দিয়েছি আর এমন কি করলাম আম্মু তুমি বল।
আম্মা- না বাজান তুমি এই এক মাসে যা করছ তোমার আব্বা আমাকে তাঁর কিছুই দেয়নি তুমি যা দিলে, বিনিময়ে আমি কিছুই দিতে পারবো না। কিন্তু বাজান খুব গরম লাগছে যে। আলো কেমন নীল নীল লাগছে কেন বাজান।
আমি- আম্মা আমিও কেমন আলো নীল দেখতে পাচ্ছি কি জানি বুঝতে পারছিনা, আমারও গরম লাগছে আম্মু।
আম্মা- সত্যি বাজান এত সুন্দর শাড়ি ব্লাউজ ব্রা দিয়েছ পরে খুব ভালো লাগছে আমার, তোমার পছন্দ হয়েছে।
আমি- আম্মা একটা সত্যি কথা বলব তোমাকে একদম নতুন বউর মতন লাগছে আগেও বলেছি।
আম্মা- তুমি শুধু আমাকে দেও নিজের জন্য তো কিছু কিনলে না। শুধু আম্মুকে সাজালে হবে নিজেকেও একটু সাজাও আমার কি ইচ্ছে করেনা তোমাকে ভালো দেখতে। আমি তোমার জন্য কিছুই করতে পারিনা জানো সেজন্য আমার কষ্ট হয়। আমি কিছু তোমাকে কিনে দিতে পাড়লাম না, আমার কাছে কিছুই নেই যা ছিল সব ওরা রেখে দিয়েছে আমাকে কিছু দেয় নাই কি দেব তোমাকে আমি। আমি তোমাকে কিছু দিতে পারলে আমার ভালো লাগত, এইজে আমি গোস ভালো খাই তাই তুমি নিয়ে এসেছ, আমার জন্য এতসুন্দর শাড়ি এনেছ আর আমি কিছুই দিতে পাড়লাম না, আমার যে তোমাকে কিছু দিতে ইচ্ছে করে বাজান। আমার যে কিছুই নেই বাজান।
আমি- কে বলেছে তোমার নেই তোমার অনেক কিছু আছে আম্মা, তুমি হয়ত জাননা আম্মা।
আম্মা- কি বলছ কি আছে আমার, বাজান বলনা তুমি। আমি তাহলে এখুনি তোমাকে দেব।
আমি- বলব আম্মু সময় হলেই বলব উতলা হচ্ছ কেন।