12-10-2023, 09:24 PM
মা- সব মুছে দিয়ে কি তুমি এখানে দাঁড়াবে না বারান্দায় গিয়ে পাখার নিচে বস তোমার বাবা মেয়ে জামাইয়ের জন্য বাজারে গেছে ফিরে আসবে এখনই চল ঘরে যাই।
আমি- চল তবে ঘরে যাই ভালই গরম, তোমার সকালের টিফিন বানানো শেষ তো মা। আমি মা, বাবা তোমাকে উইশ করেছে নাকি কি ভুলে গেছে।
মা- ও কথা বলনা কষ্ট হয় তাঁর মনে আছে নাকি, বিছানায় গিয়ে একটা কথা বলেনা তাঁর মনে থাকবে কি করে।
আমি- মায়ের হাত ধরে দুঃখ করনা মা আমি তোমার সাথে আছি আবার বলছি শুভ বিবাহ বার্ষিকী।
মা- আর কষ্ট দিও না কিছুই ভালো লাগেনা।
আমি- চল মা আমার সোনা মা কেউ মনে না রাখলেও তোমার এই ছেলে তোমার ছোট ছোট সখ সব পুরন করবে আজকেও কিছু একটা দেব তোমাকে এই দিন উপলক্ষে তবে এখন বলব না। রাতে তোমাকে দেব।
মা- একটু হেঁসে কি দেবে আমাকে অনেক তো দিলে এই কয়দিনে।
আমি- হবে সোনা হবে দেখ কি দিতে পারি অপেক্ষা কর রাত পর্যন্ত।
মা- আমার আর কিছু লাগবেনা, তুমি পাশে থেক তাতেই হবে।
আমি- এদিক ওদিক তাকিয়ে মায়ের গাল টিপে দিয়ে আমি সব সময় তোমার আছি মা, তোমার থাকবো।
মা- আমার হাত ধরে ঘরের দিকে নিয়ে এল। আর বলল এবার পাখার নিচে বস অনেক কষ্ট করে এসেছ। ওরা এখনো ওঠেনি তোমার কত কাজ করা হয়ে গেছে।
আমি- বেড়াতে এসেছে একটু ভালো করে ঘুমিয়ে নিক থাক না বাড়িতে তো অনেক কাজ করে। আমার এই কথা শুনে বোন আর ভগ্নীপতি এক সাথে দরজা খুলে বের হল। পরনে একটা গেঞ্জি আর হ্যাফ প্যান্ট ভেতরে যে কিছু পড়েছে মনে হয়না একদম শহুরে মনে হয় আমার বোনকে। আর আমার ভগ্নীপতি সেও একটা হ্যাফ প্যান্ট পড়া, দুটোকেই দেখতে বাজে লাগছে, এমন পোশাকে কেউ মা দাদার সামনে বের হয়।
মা- ওদের দেখে বলল এবার ব্রাশ কর আমার রান্না হয়ে গেছে বলে রান্না ঘরে চলে গেল।
বোন- দাদা তুই কখন উঠেছিস একদম ঘেমে একাকার কোথাও গেছিলি নাকি।
আমি- হ্যা জমিতে গেছিলাম ডাল খেতে ওষুধ দিতে, তোরা এত বেলায় উঠিস নাকি।
বোন- হ্যা আমাদের উঠতে একটু দেরী হয় মেয়ে ঘুমাতে দেরী করে তাই।
ভগ্নীপতি- এই আমি বাথরুমে যাচ্ছি তুমি ব্রাশ বের কর ব্যাগ থেকে। আর মেয়েকে দেখ উঠে যাবে এখুনি।
মা- ফিরে এসে বোনকে বলল এই যা ব্রাশ করে নে খাবার ঠাণ্ডা হয়ে যাবে তো।
বোন- মেয়ে উঠলে কে দেখবে।
মা- আমি দেখছি তুই যা, জামাই কই গেল।
বোন- বাথরুমে গেছে আমি তবে কল পারে যাই বলে বোন চলে গেল।
আমি- চল তবে ঘরে যাই ভালই গরম, তোমার সকালের টিফিন বানানো শেষ তো মা। আমি মা, বাবা তোমাকে উইশ করেছে নাকি কি ভুলে গেছে।
মা- ও কথা বলনা কষ্ট হয় তাঁর মনে আছে নাকি, বিছানায় গিয়ে একটা কথা বলেনা তাঁর মনে থাকবে কি করে।
আমি- মায়ের হাত ধরে দুঃখ করনা মা আমি তোমার সাথে আছি আবার বলছি শুভ বিবাহ বার্ষিকী।
মা- আর কষ্ট দিও না কিছুই ভালো লাগেনা।
আমি- চল মা আমার সোনা মা কেউ মনে না রাখলেও তোমার এই ছেলে তোমার ছোট ছোট সখ সব পুরন করবে আজকেও কিছু একটা দেব তোমাকে এই দিন উপলক্ষে তবে এখন বলব না। রাতে তোমাকে দেব।
মা- একটু হেঁসে কি দেবে আমাকে অনেক তো দিলে এই কয়দিনে।
আমি- হবে সোনা হবে দেখ কি দিতে পারি অপেক্ষা কর রাত পর্যন্ত।
মা- আমার আর কিছু লাগবেনা, তুমি পাশে থেক তাতেই হবে।
আমি- এদিক ওদিক তাকিয়ে মায়ের গাল টিপে দিয়ে আমি সব সময় তোমার আছি মা, তোমার থাকবো।
মা- আমার হাত ধরে ঘরের দিকে নিয়ে এল। আর বলল এবার পাখার নিচে বস অনেক কষ্ট করে এসেছ। ওরা এখনো ওঠেনি তোমার কত কাজ করা হয়ে গেছে।
আমি- বেড়াতে এসেছে একটু ভালো করে ঘুমিয়ে নিক থাক না বাড়িতে তো অনেক কাজ করে। আমার এই কথা শুনে বোন আর ভগ্নীপতি এক সাথে দরজা খুলে বের হল। পরনে একটা গেঞ্জি আর হ্যাফ প্যান্ট ভেতরে যে কিছু পড়েছে মনে হয়না একদম শহুরে মনে হয় আমার বোনকে। আর আমার ভগ্নীপতি সেও একটা হ্যাফ প্যান্ট পড়া, দুটোকেই দেখতে বাজে লাগছে, এমন পোশাকে কেউ মা দাদার সামনে বের হয়।
মা- ওদের দেখে বলল এবার ব্রাশ কর আমার রান্না হয়ে গেছে বলে রান্না ঘরে চলে গেল।
বোন- দাদা তুই কখন উঠেছিস একদম ঘেমে একাকার কোথাও গেছিলি নাকি।
আমি- হ্যা জমিতে গেছিলাম ডাল খেতে ওষুধ দিতে, তোরা এত বেলায় উঠিস নাকি।
বোন- হ্যা আমাদের উঠতে একটু দেরী হয় মেয়ে ঘুমাতে দেরী করে তাই।
ভগ্নীপতি- এই আমি বাথরুমে যাচ্ছি তুমি ব্রাশ বের কর ব্যাগ থেকে। আর মেয়েকে দেখ উঠে যাবে এখুনি।
মা- ফিরে এসে বোনকে বলল এই যা ব্রাশ করে নে খাবার ঠাণ্ডা হয়ে যাবে তো।
বোন- মেয়ে উঠলে কে দেখবে।
মা- আমি দেখছি তুই যা, জামাই কই গেল।
বোন- বাথরুমে গেছে আমি তবে কল পারে যাই বলে বোন চলে গেল।